অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে যাওয়া ভারতীয় পিএইচডি শিক্ষার্থী প্রিয়া সাক্সেনা ট্রাফিক লঙ্ঘনের অভিযোগে ভিসা হারিয়ে বহিষ্কারের মুখে পড়েছিলেন। তবে আদালতের হস্তক্ষেপে শেষ পর্যন্ত তিনি যুক্তরাষ্ট্রে থেকে যাওয়ার অনুমতি পেয়েছেন এবং ডক্টরেট ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের এপ্রিলে একটি ছোটখাটো ট্রাফিক লঙ্ঘনের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ (ডিএইচএস) হঠাৎ তাঁর এফ-১ শিক্ষার্থী ভিসা বাতিল করে দিলে সাক্সেনা বহিষ্কারের মুখে পড়েন। তবে ট্রাম্প প্রশাসনের এই হয়রানি থেকে তাঁকে স্বস্তি দিয়েছেন একটি ফেডারেল আদালত। এর ফলে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে থেকে যেতে পারবেন।
২৮ বছর বয়সী সাক্সেনা সম্প্রতি সাউথ ডাকোটা স্কুল অব মাইনস অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে কেমিক্যাল ও বায়োলজিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
ভিসাটি ২০২৭ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বৈধ ছিল। কিন্তু ভিসা বাতিল হওয়ার পর তাঁর স্টুডেন্ট অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ ভিজিটর প্রোগ্রাম (সেভিস) রেকর্ডও মুছে ফেলা হয়। ফলে তিনি হয়তো ১০ মে গ্র্যাজুয়েট হতে পারতেন না। তবে এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে তিনি ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা করেন এবং ফেডারেল বিচারক তাঁর বহিষ্কারে সাময়িক স্থগিতাদেশ দেন। এর ফলে তিনি ডক্টরেট সম্পন্ন এবং গত সপ্তাহে গ্র্যাজুয়েট হতে পেরেছেন।
আদালতের নথি অনুযায়ী, ট্রাম্প প্রশাসন ‘ফৌজদারি রেকর্ড’ থাকার অজুহাতে তাঁর শিক্ষার্থী ভিসা বাতিল করে। অথচ তাঁর একমাত্র অপরাধ ছিল ২০২১ সালে একটি জরুরি যানবাহনকে পথ না দেওয়ার মতো একটি ট্রাফিক লঙ্ঘন, যার জন্য তিনি জরিমানা দিয়েছিলেন।
তাঁর আইনজীবী ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে জানান, অভিবাসন আইনে এ ধরনের ছোটখাটো অপরাধকে বহিষ্কারের উপযুক্ত ধারা হিসেবে বিবেচনা করা হয় না।
এই সপ্তাহে দক্ষিণ ডাকোটার একটি ফেডারেল আদালত ডিএইচএসকে কোনো ধরনের আদালতের অনুমতি ছাড়া তাঁকে গ্রেপ্তার বা আটকে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে একটি প্রাথমিক রায় দেন। আদালত বলেন, ডিএইচএসের কর্মকাণ্ড ‘আইনবিরুদ্ধ’ বলেই প্রতীয়মান হচ্ছে এবং এতে প্রিয়া সাক্সেনার অপূরণীয় ক্ষতি হতে পারে।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে দায়িত্ব নেওয়ার পর ট্রাম্প প্রশাসন অভিবাসনবিরোধী কড়া পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে, যার লক্ষ্য হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে থাকা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা। ছোটখাটো অপরাধ, ট্রাফিক লঙ্ঘন বা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ফিলিস্তিনপন্থী কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের কারণে হাজার হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা ও সেভিস রেকর্ড বাতিল করা হয়েছে। তাঁদের অধিকাংশই যুক্তরাষ্ট্রে বৈধভাবে বসবাস করছিলেন।
একটি সাম্প্রতিক শুনানিতে ডিএইচএস আদালতকে জানায়, তারা এফবিআই ডেটাবেসে ১০ লক্ষাধিক আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর নাম স্ক্যান করে ‘ক্রিমিনাল রেকর্ড’ খুঁজে বের করেছে। এতে ৬ হাজার ৪০০ জনের নাম পাওয়া যায়, যার মধ্যে প্রায় ৩ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে যাওয়া ভারতীয় পিএইচডি শিক্ষার্থী প্রিয়া সাক্সেনা ট্রাফিক লঙ্ঘনের অভিযোগে ভিসা হারিয়ে বহিষ্কারের মুখে পড়েছিলেন। তবে আদালতের হস্তক্ষেপে শেষ পর্যন্ত তিনি যুক্তরাষ্ট্রে থেকে যাওয়ার অনুমতি পেয়েছেন এবং ডক্টরেট ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের এপ্রিলে একটি ছোটখাটো ট্রাফিক লঙ্ঘনের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ (ডিএইচএস) হঠাৎ তাঁর এফ-১ শিক্ষার্থী ভিসা বাতিল করে দিলে সাক্সেনা বহিষ্কারের মুখে পড়েন। তবে ট্রাম্প প্রশাসনের এই হয়রানি থেকে তাঁকে স্বস্তি দিয়েছেন একটি ফেডারেল আদালত। এর ফলে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে থেকে যেতে পারবেন।
২৮ বছর বয়সী সাক্সেনা সম্প্রতি সাউথ ডাকোটা স্কুল অব মাইনস অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে কেমিক্যাল ও বায়োলজিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
ভিসাটি ২০২৭ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বৈধ ছিল। কিন্তু ভিসা বাতিল হওয়ার পর তাঁর স্টুডেন্ট অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ ভিজিটর প্রোগ্রাম (সেভিস) রেকর্ডও মুছে ফেলা হয়। ফলে তিনি হয়তো ১০ মে গ্র্যাজুয়েট হতে পারতেন না। তবে এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে তিনি ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা করেন এবং ফেডারেল বিচারক তাঁর বহিষ্কারে সাময়িক স্থগিতাদেশ দেন। এর ফলে তিনি ডক্টরেট সম্পন্ন এবং গত সপ্তাহে গ্র্যাজুয়েট হতে পেরেছেন।
আদালতের নথি অনুযায়ী, ট্রাম্প প্রশাসন ‘ফৌজদারি রেকর্ড’ থাকার অজুহাতে তাঁর শিক্ষার্থী ভিসা বাতিল করে। অথচ তাঁর একমাত্র অপরাধ ছিল ২০২১ সালে একটি জরুরি যানবাহনকে পথ না দেওয়ার মতো একটি ট্রাফিক লঙ্ঘন, যার জন্য তিনি জরিমানা দিয়েছিলেন।
তাঁর আইনজীবী ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে জানান, অভিবাসন আইনে এ ধরনের ছোটখাটো অপরাধকে বহিষ্কারের উপযুক্ত ধারা হিসেবে বিবেচনা করা হয় না।
এই সপ্তাহে দক্ষিণ ডাকোটার একটি ফেডারেল আদালত ডিএইচএসকে কোনো ধরনের আদালতের অনুমতি ছাড়া তাঁকে গ্রেপ্তার বা আটকে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে একটি প্রাথমিক রায় দেন। আদালত বলেন, ডিএইচএসের কর্মকাণ্ড ‘আইনবিরুদ্ধ’ বলেই প্রতীয়মান হচ্ছে এবং এতে প্রিয়া সাক্সেনার অপূরণীয় ক্ষতি হতে পারে।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে দায়িত্ব নেওয়ার পর ট্রাম্প প্রশাসন অভিবাসনবিরোধী কড়া পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে, যার লক্ষ্য হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে থাকা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা। ছোটখাটো অপরাধ, ট্রাফিক লঙ্ঘন বা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ফিলিস্তিনপন্থী কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের কারণে হাজার হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা ও সেভিস রেকর্ড বাতিল করা হয়েছে। তাঁদের অধিকাংশই যুক্তরাষ্ট্রে বৈধভাবে বসবাস করছিলেন।
একটি সাম্প্রতিক শুনানিতে ডিএইচএস আদালতকে জানায়, তারা এফবিআই ডেটাবেসে ১০ লক্ষাধিক আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর নাম স্ক্যান করে ‘ক্রিমিনাল রেকর্ড’ খুঁজে বের করেছে। এতে ৬ হাজার ৪০০ জনের নাম পাওয়া যায়, যার মধ্যে প্রায় ৩ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করা হয়।
ভারতের উত্তরপ্রদেশের সম্ভলের শাহি জামা মসজিদ সমীক্ষা করার জন্য নিম্ন আদালতের নির্দেশ বহাল রাখলেন এলাহাবাদ হাইকোর্ট। আজ শুক্রবার এক রায়ে সমীক্ষা না করার জন্য মসজিদ কমিটির আবেদন খারিজ করে করে দেওয়া হয়।
২ মিনিট আগেদক্ষিণ কোরিয়ার জেজু দ্বীপের হ্যানেয়ো নারীরা শত শত বছর ধরে সমুদ্রের তলদেশ থেকে শৈবাল, অ্যাবালোনসহ নানা সামুদ্রিক খাবার সংগ্রহ করে আসছেন। অক্সিজেন ট্যাংক ছাড়াই দিনের পর দিন, ঘণ্টার পর ঘণ্টা ঠান্ডা জলে ডুবে থেকে এই সংগ্রহের কাজ করেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছেন। তাঁর দপ্তর থেকে গতকাল রোববার জানানো হয়েছে, জো বাইডেনের প্রোস্টেট ক্যানসার হাড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। তবে এমন স্টেজে (স্টেজ-৫) বাইডেনের প্রোস্টেট ক্যানসার ধরা পড়াকে ‘অবিশ্বাস্য’ ও ‘অকল্পনীয়’ বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির একাধিক চিকিৎসক।
১ ঘণ্টা আগেরোমানিয়ায় বহুল প্রতীক্ষিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ইউরোপপন্থী ও দুর্নীতিবিরোধী অবস্থানের জন্য পরিচিত বুচারেস্টের মেয়র নিকুসোর ড্যান জয়ী হয়েছেন। আজ সোমবার দেশটির নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ৯৯ শতাংশ ভোট গণনায় ড্যান পেয়েছেন ৫৪ শতাংশ ভোট।
৩ ঘণ্টা আগে