যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবার কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হিসেবে দেখিয়ে দুটি মানচিত্র প্রকাশ করেছেন। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে এই মানচিত্র দুটি শেয়ার করেছেন তিনি। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার রাতে ট্রাম্প এ দুটি মানচিত্র শেয়ার করেন বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম নিউজউইক।
এর আগেও ট্রাম্প একাধিকবার বলেছেন, কানাডার উচিত যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য হয়ে যাওয়া। তবে কানাডার বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোসহ অটোয়ার কর্মকর্তারা তাঁর দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন দৃঢ়ভাবে। এর কয়েক ঘণ্টা পর ট্রাম্প এই মানচিত্র দুটি পোস্ট করেন। ট্রাম্প বারবার বলেছেন, কানাডিয়ানরা যুক্তরাষ্ট্রের শাসনের অধীনে আরও বেশি সুবিধা পাবে।
মঙ্গলবার ট্রাম্প তাঁর ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাকে একক দেশ হিসেবে দেখানো দুটি মানচিত্র শেয়ার করেন। সেখানে দুই দেশের রাষ্ট্রসীমা মুছে ফেলে ‘ইউনাইটেড স্টেটস’ শব্দটি নতুন এনটিটি বা সত্তার ওপর বসানো হয়েছে।
এরপর তিনি আরেকটি ছবি পোস্ট করেন, যেখানে দুই দেশের ভূখণ্ডকে যুক্তরাষ্ট্রের পতাকার রঙে রাঙানো হয়েছে এবং তার ক্যাপশনে লেখা, ‘ওহ কানাডা!’
গতকাল মঙ্গলবার ফ্লোরিডায় নিজ বাসভবন মার-এ-লাগোতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে ট্রাম্প প্রস্তাব দেন, যুক্তরাষ্ট্র অর্থনৈতিক শক্তি ব্যবহার করে কানাডাকে নিজ ভূখণ্ডের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করতে পারে। এ সময় তিনি কানাডার পণ্যে কঠোর শুল্ক আরোপের হুমকিও দেন। ট্রাম্প যুক্তি দেন, ‘আপনি কৃত্রিমভাবে ওই আঁকা (সীমা) রেখাটি মুছে ফেলুন এবং দেখুন এটি দেখতে কেমন হয়। এটি জাতীয় নিরাপত্তার জন্যও অনেক ভালো হবে।’
তার আগে কানাডার বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লেখেন, ‘কানাডা কখনোই যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হবে না। একদম অসম্ভব।’ বিরোধী কনজারভেটিভ পার্টির নেতা পিয়ের পলিয়েভ একইভাবে বলেন, ‘কানাডা কখনোই ৫১তম রাজ্য হবে না।’
তবে ট্রাম্পের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেও দেশটির রাজনীতিবিদেরা জোর দিয়ে বলছেন যে, কানাডা নির্বাচনী মৌসুমে প্রবেশ করার সময় দুই দেশের মধ্যে ভালো দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ। ট্রুডো এ সপ্তাহের শুরুতে ঘোষণা দেন যে, তিনি লিবারেল পার্টির নেতা এবং প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাঁর ক্রমশ কমতে থাকা জনপ্রিয়তার কারণে পদত্যাগ করবেন।
এর আগে, ট্রাম্প তাঁর নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেন, ‘অনেক কানাডীয় (যুক্তরাষ্ট্রের) ৫১তম রাজ্য হওয়ার বিষয়টি পছন্দ করে। যুক্তরাষ্ট্র আর কানাডার বিপুল বাণিজ্য ঘাটতি ও ভর্তুকি সহ্য করতে পারছে না—কিন্তু এগুলো আবার কানাডার টিকে থাকার জন্য প্রয়োজন। জাস্টিন ট্রুডো এটি জানতেন এবং তিনি পদত্যাগ করেছেন।’
গত নভেম্বরের শেষ দিকে যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, কানাডা চাইলে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্যে পরিণত হতে পারে। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ফ্লোরিডায় ট্রাম্পের বাসভবন মার-এ-লাগোতে এলে এ কথা বলেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্প জাস্টিন ট্রুডোকে বলেছেন, যদি যুক্তরাষ্ট্র আরোপিত শুল্কও দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও অভিবাসন সমস্যা সমাধান না করে কানাডার অর্থনীতিকে ধ্বংস করে ফেলে, তাহলে কানাডার উচিত হবে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য হয়ে যাওয়া।
ট্রাম্প কানাডা থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা পণ্যের ওপর ব্যাপক শুল্ক আরোপের হুমকি দেওয়ার পর কোনো পূর্বাভাস না দিয়েই ট্রুডো ফ্লোরিডার মার-এ-লাগোতে ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করতে যান। সেখানে বৈঠক করেন দুই নেতা। ট্রাম্প এই আলোচনাকে ‘খুবই ফলপ্রসূ’ বলে উল্লেখ করেন। শুল্ক, সীমান্ত নিরাপত্তা ও বাণিজ্য ঘাটতির বিষয়গুলোই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল।
পরে ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে ডোনাল্ড ট্রাম্প কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে বিদ্রুপ করে ‘কানাডা প্রদেশের গভর্নর’ বলে উল্লেখ করেন। ট্রুথ পোস্টে ট্রাম্প লিখেছেন, ‘মহৎ কানাডা প্রদেশের গভর্নর জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে ডিনার করে দারুণ সময় কাটালাম। আমি গভর্নরের সঙ্গে আবার দেখা করার জন্য উন্মুখ, যাতে আমরা শুল্ক ও বাণিজ্য নিয়ে গভীর আলোচনা চালিয়ে যেতে পারি। যার ফলাফল হবে সবার জন্য অসাধারণ!’
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবার কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হিসেবে দেখিয়ে দুটি মানচিত্র প্রকাশ করেছেন। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে এই মানচিত্র দুটি শেয়ার করেছেন তিনি। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার রাতে ট্রাম্প এ দুটি মানচিত্র শেয়ার করেন বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম নিউজউইক।
এর আগেও ট্রাম্প একাধিকবার বলেছেন, কানাডার উচিত যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য হয়ে যাওয়া। তবে কানাডার বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোসহ অটোয়ার কর্মকর্তারা তাঁর দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন দৃঢ়ভাবে। এর কয়েক ঘণ্টা পর ট্রাম্প এই মানচিত্র দুটি পোস্ট করেন। ট্রাম্প বারবার বলেছেন, কানাডিয়ানরা যুক্তরাষ্ট্রের শাসনের অধীনে আরও বেশি সুবিধা পাবে।
মঙ্গলবার ট্রাম্প তাঁর ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাকে একক দেশ হিসেবে দেখানো দুটি মানচিত্র শেয়ার করেন। সেখানে দুই দেশের রাষ্ট্রসীমা মুছে ফেলে ‘ইউনাইটেড স্টেটস’ শব্দটি নতুন এনটিটি বা সত্তার ওপর বসানো হয়েছে।
এরপর তিনি আরেকটি ছবি পোস্ট করেন, যেখানে দুই দেশের ভূখণ্ডকে যুক্তরাষ্ট্রের পতাকার রঙে রাঙানো হয়েছে এবং তার ক্যাপশনে লেখা, ‘ওহ কানাডা!’
গতকাল মঙ্গলবার ফ্লোরিডায় নিজ বাসভবন মার-এ-লাগোতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে ট্রাম্প প্রস্তাব দেন, যুক্তরাষ্ট্র অর্থনৈতিক শক্তি ব্যবহার করে কানাডাকে নিজ ভূখণ্ডের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করতে পারে। এ সময় তিনি কানাডার পণ্যে কঠোর শুল্ক আরোপের হুমকিও দেন। ট্রাম্প যুক্তি দেন, ‘আপনি কৃত্রিমভাবে ওই আঁকা (সীমা) রেখাটি মুছে ফেলুন এবং দেখুন এটি দেখতে কেমন হয়। এটি জাতীয় নিরাপত্তার জন্যও অনেক ভালো হবে।’
তার আগে কানাডার বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লেখেন, ‘কানাডা কখনোই যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হবে না। একদম অসম্ভব।’ বিরোধী কনজারভেটিভ পার্টির নেতা পিয়ের পলিয়েভ একইভাবে বলেন, ‘কানাডা কখনোই ৫১তম রাজ্য হবে না।’
তবে ট্রাম্পের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেও দেশটির রাজনীতিবিদেরা জোর দিয়ে বলছেন যে, কানাডা নির্বাচনী মৌসুমে প্রবেশ করার সময় দুই দেশের মধ্যে ভালো দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ। ট্রুডো এ সপ্তাহের শুরুতে ঘোষণা দেন যে, তিনি লিবারেল পার্টির নেতা এবং প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাঁর ক্রমশ কমতে থাকা জনপ্রিয়তার কারণে পদত্যাগ করবেন।
এর আগে, ট্রাম্প তাঁর নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেন, ‘অনেক কানাডীয় (যুক্তরাষ্ট্রের) ৫১তম রাজ্য হওয়ার বিষয়টি পছন্দ করে। যুক্তরাষ্ট্র আর কানাডার বিপুল বাণিজ্য ঘাটতি ও ভর্তুকি সহ্য করতে পারছে না—কিন্তু এগুলো আবার কানাডার টিকে থাকার জন্য প্রয়োজন। জাস্টিন ট্রুডো এটি জানতেন এবং তিনি পদত্যাগ করেছেন।’
গত নভেম্বরের শেষ দিকে যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, কানাডা চাইলে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্যে পরিণত হতে পারে। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ফ্লোরিডায় ট্রাম্পের বাসভবন মার-এ-লাগোতে এলে এ কথা বলেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্প জাস্টিন ট্রুডোকে বলেছেন, যদি যুক্তরাষ্ট্র আরোপিত শুল্কও দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও অভিবাসন সমস্যা সমাধান না করে কানাডার অর্থনীতিকে ধ্বংস করে ফেলে, তাহলে কানাডার উচিত হবে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য হয়ে যাওয়া।
ট্রাম্প কানাডা থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা পণ্যের ওপর ব্যাপক শুল্ক আরোপের হুমকি দেওয়ার পর কোনো পূর্বাভাস না দিয়েই ট্রুডো ফ্লোরিডার মার-এ-লাগোতে ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করতে যান। সেখানে বৈঠক করেন দুই নেতা। ট্রাম্প এই আলোচনাকে ‘খুবই ফলপ্রসূ’ বলে উল্লেখ করেন। শুল্ক, সীমান্ত নিরাপত্তা ও বাণিজ্য ঘাটতির বিষয়গুলোই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল।
পরে ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে ডোনাল্ড ট্রাম্প কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে বিদ্রুপ করে ‘কানাডা প্রদেশের গভর্নর’ বলে উল্লেখ করেন। ট্রুথ পোস্টে ট্রাম্প লিখেছেন, ‘মহৎ কানাডা প্রদেশের গভর্নর জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে ডিনার করে দারুণ সময় কাটালাম। আমি গভর্নরের সঙ্গে আবার দেখা করার জন্য উন্মুখ, যাতে আমরা শুল্ক ও বাণিজ্য নিয়ে গভীর আলোচনা চালিয়ে যেতে পারি। যার ফলাফল হবে সবার জন্য অসাধারণ!’
রাশিয়া-ভারত-চীন (আরআইসি) এর মধ্যে ত্রিপক্ষীয় সংলাপ পশ্চিমা আধিপত্যের ভারসাম্য রক্ষায় একটি ত্রিপক্ষীয় ইউরেশীয় শক্তি তৈরি করার আশা করা হচ্ছে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই মন্তব্য রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভের কয়েক মাস পর এল। লাভরভ বলেছিলেন, এই জোটের কাজ পুনরায় শুরু করা উচিত।
৩০ মিনিট আগেতিনি ইতিহাসের দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘পশ্চিমা দেশগুলো যুগের পর যুগ ধরে রাশিয়ার প্রতি অবিশ্বাস ও শত্রুতার মনোভাব পোষণ করে এসেছে। পিটার দা গ্রেটের আমল থেকেই তারা রাশিয়াকে ইউরোপীয় পরিবারে উপযুক্তভাবে স্থান দিতে চায়নি। বরং একে দুর্বল করে রাখার জন্য নানা ষড়যন্ত্র করেছে।’
১১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার তরুণ উদ্যোক্তা ও আইসক্রিম দোকানের মালিক ছিলেন ২০ বছর বয়সী সাইফোল্লাহ মুসাল্লেত। সম্প্রতি ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি দখলদারদের হাতে নির্মমভাবে নিহত হন তিনি। তাঁর শোকবিহ্বল পরিবারের আশা—এই তরুণ যেন ‘শুধু আরেকটি সংখ্যা’ হয়ে হারিয়ে না যান।
১১ ঘণ্টা আগেসাম্প্রতিক সময়ে রাশিয়া ও চীনের মধ্যে আরআইসিকে পুনরুজ্জীবিত করার আগ্রহ বেড়েছে, বিশেষত ভারতের কোয়াড সদস্য হওয়ার পর। যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার এই জোটকে বেইজিং মনে করে নিজেদের উত্থান ঠেকানোর জন্য গঠিত একটি জোট। এদিকে ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ভারত ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা...
১২ ঘণ্টা আগে