অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড় থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন বরিস জনসন। তিনি বলেছেন, যথেষ্ট সমর্থন থাকা সত্ত্বেও তিনি নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এদিকে শতাধিক সমর্থন নিয়ে প্রধানমন্ত্রিত্বের দৌড়ে এগিয়ে থাকা ঋষি সুনাক বরিস জনসনের এ সিদ্ধান্তের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি আজ সোমবার এক প্রতিবেদনে এ সব তথ্য জানিয়েছে।
বরিস জনসন দাবি করেছেন, তাঁর পক্ষে ১০২ জন এমপি সমর্থন জানিয়েছেন। এই সমর্থন নির্বাচনে জয়ী হওয়ার লড়াইয়ের জন্য যথেষ্ট বলে করেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। তবে তিনি বলেছেন, এখন নির্বাচন করা তাঁর জন্য সঠিক সময় নয়।
বিবিসি বলেছে, বরিস জনসন শতাধিক সমর্থনের দাবি করলেও প্রকাশ্যে সমর্থন জানিয়েছেন মাত্র ৫৭ জন।
এখন পর্যন্ত জনপ্রিয়তায় এগিয়ে থাকা ঋষি সুনাক বরিস জনসনের এ সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেছেন, ‘করোনা মহামারি ও ইউক্রেন যুদ্ধের সময় তাঁর (বরিসের) বিভিন্ন উদ্যোগের জন্য আমরা সব সময় কৃতজ্ঞ থাকব।’
সাবেক চ্যান্সেলর ও অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক শতাধিক সমর্থন পেলেও এখন পর্যন্ত প্রকাশ্যে নিজেকে প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করেননি। শুধু সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী পেনি মরডন্ট গত শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে নিজের নাম ঘোষণা করেছেন। আজ সোমবার দুপুর ২টা পর্যন্ত সময় রয়েছে প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হওয়ার।
গত শুক্রবার বরিস জনসন ক্যারিবীয় অঞ্চল থেকে অবকাশযাপন শেষে লন্ডনে ফিরেই ঋষি সুনাকের সঙ্গে গোপনে বৈঠক করেন। ব্রিটিশ গণমাধ্যমগুলো বলেছিল, কনজারভেটিভ পার্টির মধ্যে গৃহবিবাদ এড়াতে ‘একটি যৌথ টিকিটে’ নির্বাচন করার বিষয়ে সম্ভবত আলোচনা করেছেন। এ বৈঠকের একদিন পর নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিলেন বরিস জনসন।
গত বৃহস্পতিবার মাত্র ৪৫ দিনের মাথায় প্রধানমন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ করেন লিজ ট্রাস। এরপরই শুরু হয় পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন তা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হওয়ার জন্য কমপক্ষে ১০০ জন এমপির সমর্থন প্রয়োজন হয়।
কনজারভেটিভ পার্টির তরফ থেকে বলা হয়েছে, আগামী ২৮ অক্টোবরের মধ্যে নতুন নেতা নির্বাচিত করা হবে। পার্টির এই নেতাই মূলত প্রধানমন্ত্রী হবেন। বর্তমান পার্লামেন্টে ক্ষমতাসীনদের আইনপ্রণেতা রয়েছেন ৩৫৭ জন। তাঁরা নতুন দলনেতা নির্বাচিত করবেন।
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড় থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন বরিস জনসন। তিনি বলেছেন, যথেষ্ট সমর্থন থাকা সত্ত্বেও তিনি নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এদিকে শতাধিক সমর্থন নিয়ে প্রধানমন্ত্রিত্বের দৌড়ে এগিয়ে থাকা ঋষি সুনাক বরিস জনসনের এ সিদ্ধান্তের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি আজ সোমবার এক প্রতিবেদনে এ সব তথ্য জানিয়েছে।
বরিস জনসন দাবি করেছেন, তাঁর পক্ষে ১০২ জন এমপি সমর্থন জানিয়েছেন। এই সমর্থন নির্বাচনে জয়ী হওয়ার লড়াইয়ের জন্য যথেষ্ট বলে করেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। তবে তিনি বলেছেন, এখন নির্বাচন করা তাঁর জন্য সঠিক সময় নয়।
বিবিসি বলেছে, বরিস জনসন শতাধিক সমর্থনের দাবি করলেও প্রকাশ্যে সমর্থন জানিয়েছেন মাত্র ৫৭ জন।
এখন পর্যন্ত জনপ্রিয়তায় এগিয়ে থাকা ঋষি সুনাক বরিস জনসনের এ সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেছেন, ‘করোনা মহামারি ও ইউক্রেন যুদ্ধের সময় তাঁর (বরিসের) বিভিন্ন উদ্যোগের জন্য আমরা সব সময় কৃতজ্ঞ থাকব।’
সাবেক চ্যান্সেলর ও অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক শতাধিক সমর্থন পেলেও এখন পর্যন্ত প্রকাশ্যে নিজেকে প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করেননি। শুধু সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী পেনি মরডন্ট গত শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে নিজের নাম ঘোষণা করেছেন। আজ সোমবার দুপুর ২টা পর্যন্ত সময় রয়েছে প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হওয়ার।
গত শুক্রবার বরিস জনসন ক্যারিবীয় অঞ্চল থেকে অবকাশযাপন শেষে লন্ডনে ফিরেই ঋষি সুনাকের সঙ্গে গোপনে বৈঠক করেন। ব্রিটিশ গণমাধ্যমগুলো বলেছিল, কনজারভেটিভ পার্টির মধ্যে গৃহবিবাদ এড়াতে ‘একটি যৌথ টিকিটে’ নির্বাচন করার বিষয়ে সম্ভবত আলোচনা করেছেন। এ বৈঠকের একদিন পর নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিলেন বরিস জনসন।
গত বৃহস্পতিবার মাত্র ৪৫ দিনের মাথায় প্রধানমন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ করেন লিজ ট্রাস। এরপরই শুরু হয় পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন তা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হওয়ার জন্য কমপক্ষে ১০০ জন এমপির সমর্থন প্রয়োজন হয়।
কনজারভেটিভ পার্টির তরফ থেকে বলা হয়েছে, আগামী ২৮ অক্টোবরের মধ্যে নতুন নেতা নির্বাচিত করা হবে। পার্টির এই নেতাই মূলত প্রধানমন্ত্রী হবেন। বর্তমান পার্লামেন্টে ক্ষমতাসীনদের আইনপ্রণেতা রয়েছেন ৩৫৭ জন। তাঁরা নতুন দলনেতা নির্বাচিত করবেন।
যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে তিন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। আজ শনিবার দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে দুজন এবং গাজা সিটিতে অন্য জিম্মিকে রেডক্রসের কাছে হস্তান্তর করে হামাস।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক কঠোর পরিশ্রমের জন্য বিখ্যাত। সেই একই নীতি তিনি তাঁর সরকারি দায়িত্বেও প্রয়োগ করছেন। তিনি তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের জানিয়েছেন, তিনি দায়িত্ব পাওয়ার পর বেশ কয়েক দিন ওয়াশিংটনে সরকারি কর্মদক্ষতা বিভাগেই (ডিওজিই) ঘুমিয়েছেন। আর এটি জানতে পেরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মাস্ককে হোয়াইট হা
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আমলাদের দেশটির সরকারি কর্মচারীদের ব্যক্তিগত তথ্যভান্ডারে প্রবেশাধিকার স্থগিত করা হয়েছে। ইলন মাস্কের নেতৃত্বে মার্কিন সরকারি মানবসম্পদ বিভাগ পরিচালনার দায়িত্বে থাকা তাঁর সহযোগীরা এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করেছেন বলে জানা গেছে...
৪ ঘণ্টা আগেআফ্রিকার দেশ ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোতে তীব্র লড়াইয়ের কারণে গত রোববার থেকে গতকাল শুক্রবার পর্যন্ত ৫ দিনে ৭ শতাধিক নিহত হয়েছে। জাতিসংঘ জানিয়েছে, কঙ্গোর পূর্বাঞ্চলীয় বৃহত্তম শহর গোমাতে তীব্র লড়াইয়ের কারণে এই প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া, আরও ২ হাজার ৮০০ জন...
৬ ঘণ্টা আগে