আজকের পত্রিকা ডেস্ক
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে এক ব্যক্তির নতুন ছবি প্রকাশ করেছে ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই) ও উটাহ কর্তৃপক্ষ। একই সঙ্গে এই সন্দেহভাজনকে শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের জন্য ১ লাখ ডলার পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে।
ছবিগুলোতে দেখা যায়, এক তরুণ একটি বেসবল ক্যাপ ও সানগ্লাস পরে একটি ভবনের সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে আছেন। তাঁর পিঠে একটি কালো ব্যাকপ্যাক এবং তিনি টি-শার্ট পরিহিত, যেটির বুকের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় পতাকা প্রিন্ট করা।
গতকাল বৃহস্পতিবার এফবিআইয়ের সল্ট লেক সিটি অফিস এক্স হ্যান্ডলে চারটি নতুন ছবি শেয়ার করে বলেছে, ‘আমরা উটাহ ভ্যালি ইউনিভার্সিটিতে চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত এই সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে শনাক্ত করার জন্য জনসাধারণের সাহায্য চাইছি।’
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সন্দেহভাজন ব্যক্তি একজন কলেজ পড়ুয়া বয়সের হতে পারে। হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে ছাদ থেকে লাফিয়ে জঙ্গলে পালিয়ে যাওয়া সেই খুনি ২৪ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে পলাতক রয়েছে।
উটাহ ডিপার্টমেন্ট অব পাবলিক সেফটি জানিয়েছে, চার্লি কার্ককে গুলি করার আগের মুহূর্তের বিশ্ববিদ্যালয়ের সিসিটিভি ফুটেজ থেকে এই ছবিগুলো নেওয়া হয়েছে।
এফবিআই কর্মকর্তা রবার্ট বোহলস জানিয়েছেন, তদন্তকারীরা রাত-দিন কাজ করছেন ওই ব্যক্তিকে খুঁজে বের করার জন্য। ঘটনাস্থলের কাছে জঙ্গল থেকে একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন রাইফেল উদ্ধার করা হয়েছে, যা দিয়ে হত্যাকাণ্ডটি ঘটানো হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। রাইফেলটির চেম্বার থেকে একটি ব্যবহৃত কার্তুজ এবং ম্যাগাজিনে আরও তিনটি কার্তুজ পাওয়া গেছে। অস্ত্র ও গোলাবারুদ ফেডারেল ল্যাবে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।
এ ছাড়া, ঘটনাস্থলে পায়ের ছাপ ও হাতের ছাপ পাওয়া গেছে, যা পরীক্ষার প্রক্রিয়াধীন। বোহলস বলেন, ‘আমি আপনাদের বলতে পারি যে এটি একটি পরিকল্পিত ঘটনা ছিল।’
এর আগে পুলিশ জানিয়েছিল, কার্ককে স্কুলের লুসি সেন্টারের ছাদ থেকে ছোড়া একটি মাত্র গুলিতে হত্যা করা হয়েছে, যা অনুষ্ঠানস্থল থেকে প্রায় ৯০ থেকে ১৮০ মিটার দূরে অবস্থিত।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি খোলা প্রাঙ্গণে চার্লি কার্ক যখন সামাজিক সমস্যা নিয়ে কথা বলছিলেন, তখন এই হামলা হয়। হামলার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, কার্ক হাতে একটি মাইক্রোফোন নিয়ে কথা বলছেন, হঠাৎ গুলির শব্দ হয়। তাঁর গলার বাঁ পাশ থেকে গলগল করে রক্ত বের হতে দেখা যায়। উপস্থিত দর্শক হতভম্ব হয়ে চিৎকার করতে করতে দৌড়ে পালিয়ে যান।
তদন্তকারীদের ধারণা, খুনি হয়তো বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ভিড়ে মিশে ছিল। গুলিবর্ষণের পর সে ছাদ থেকে লাফিয়ে পালিয়ে যায়। এ ঘটনাকে যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক সহিংসতার সাম্প্রতিকতম উদাহরণ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে এক ব্যক্তির নতুন ছবি প্রকাশ করেছে ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই) ও উটাহ কর্তৃপক্ষ। একই সঙ্গে এই সন্দেহভাজনকে শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের জন্য ১ লাখ ডলার পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে।
ছবিগুলোতে দেখা যায়, এক তরুণ একটি বেসবল ক্যাপ ও সানগ্লাস পরে একটি ভবনের সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে আছেন। তাঁর পিঠে একটি কালো ব্যাকপ্যাক এবং তিনি টি-শার্ট পরিহিত, যেটির বুকের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় পতাকা প্রিন্ট করা।
গতকাল বৃহস্পতিবার এফবিআইয়ের সল্ট লেক সিটি অফিস এক্স হ্যান্ডলে চারটি নতুন ছবি শেয়ার করে বলেছে, ‘আমরা উটাহ ভ্যালি ইউনিভার্সিটিতে চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত এই সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে শনাক্ত করার জন্য জনসাধারণের সাহায্য চাইছি।’
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সন্দেহভাজন ব্যক্তি একজন কলেজ পড়ুয়া বয়সের হতে পারে। হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে ছাদ থেকে লাফিয়ে জঙ্গলে পালিয়ে যাওয়া সেই খুনি ২৪ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে পলাতক রয়েছে।
উটাহ ডিপার্টমেন্ট অব পাবলিক সেফটি জানিয়েছে, চার্লি কার্ককে গুলি করার আগের মুহূর্তের বিশ্ববিদ্যালয়ের সিসিটিভি ফুটেজ থেকে এই ছবিগুলো নেওয়া হয়েছে।
এফবিআই কর্মকর্তা রবার্ট বোহলস জানিয়েছেন, তদন্তকারীরা রাত-দিন কাজ করছেন ওই ব্যক্তিকে খুঁজে বের করার জন্য। ঘটনাস্থলের কাছে জঙ্গল থেকে একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন রাইফেল উদ্ধার করা হয়েছে, যা দিয়ে হত্যাকাণ্ডটি ঘটানো হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। রাইফেলটির চেম্বার থেকে একটি ব্যবহৃত কার্তুজ এবং ম্যাগাজিনে আরও তিনটি কার্তুজ পাওয়া গেছে। অস্ত্র ও গোলাবারুদ ফেডারেল ল্যাবে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।
এ ছাড়া, ঘটনাস্থলে পায়ের ছাপ ও হাতের ছাপ পাওয়া গেছে, যা পরীক্ষার প্রক্রিয়াধীন। বোহলস বলেন, ‘আমি আপনাদের বলতে পারি যে এটি একটি পরিকল্পিত ঘটনা ছিল।’
এর আগে পুলিশ জানিয়েছিল, কার্ককে স্কুলের লুসি সেন্টারের ছাদ থেকে ছোড়া একটি মাত্র গুলিতে হত্যা করা হয়েছে, যা অনুষ্ঠানস্থল থেকে প্রায় ৯০ থেকে ১৮০ মিটার দূরে অবস্থিত।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি খোলা প্রাঙ্গণে চার্লি কার্ক যখন সামাজিক সমস্যা নিয়ে কথা বলছিলেন, তখন এই হামলা হয়। হামলার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, কার্ক হাতে একটি মাইক্রোফোন নিয়ে কথা বলছেন, হঠাৎ গুলির শব্দ হয়। তাঁর গলার বাঁ পাশ থেকে গলগল করে রক্ত বের হতে দেখা যায়। উপস্থিত দর্শক হতভম্ব হয়ে চিৎকার করতে করতে দৌড়ে পালিয়ে যান।
তদন্তকারীদের ধারণা, খুনি হয়তো বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ভিড়ে মিশে ছিল। গুলিবর্ষণের পর সে ছাদ থেকে লাফিয়ে পালিয়ে যায়। এ ঘটনাকে যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক সহিংসতার সাম্প্রতিকতম উদাহরণ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
হ্যাশট্যাগ পলিটিশিয়ান নেপো বেবি নেপাল লিখে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাজনীতিকদের সন্তানদের বিলাসবহুল জীবনযাত্রার ছবি ও ভিডিও প্রকাশ করছেন সাধারণ জেন-জিরা। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক, রেডিট ও এক্সে রীতিমতো ঝড় তুলেছে সেসব ছবি-ভিডিও। মুহূর্তেই ভাইরাল সেগুলো।
২ ঘণ্টা আগেনেপালে তরুণ বিক্ষোভকারীদের ওপর পুলিশের কঠোর দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে সম্প্রতি কড়া ভাষায় প্রতিবাদ জানিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী মনীষা কৈরালা। চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যেই তাঁর একটি পুরোনো ভিডিও ফের ভাইরাল হয়েছে, যেখানে তিনি নেপালকে ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ বলেছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি ‘কংগ্রেস বিহার’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে প্রধানমন্ত্রী মোদি ও তার মা হীরাবান মোদিকে নিয়ে নির্মিত একটি এআই ভিডিও পোস্ট করেছে। ভিডিওটিতে দেখা যায়, মোদিকে তারঁ মা বকাঝকা করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেসংবিধান বিষয়ক এক বিশেষজ্ঞ রয়টার্সকে বলেন, সুশীলা কারকিকে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হবে। এ বিষয়ে নেপালের প্রেসিডেন্ট রামচন্দ্র পাওদেল ও সেনাপ্রধান অশোক রাজ সিগদেল তাঁর সঙ্গে শলাপরামর্শ করেছেন বলে দাবি তাঁর।
৫ ঘণ্টা আগে