ইউক্রেনে আক্রমণ চালানোয় রাশিয়ার ওপর বিভিন্ন ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা বিশ্ব। এর মধ্যে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা অন্যতম। এবার রাশিয়া যেন আন্তর্জাতিক আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থা আরও কম ব্যবহার করতে পারে সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে নিষেধাজ্ঞার পরিধি আরও বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
গতকাল শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এক নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন। যাতে বলা হয়েছে, যেসব আর্থিক প্রতিষ্ঠান রাশিয়ার বাইরে অবস্থিত কিন্তু রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনী ও সমর শিল্পের লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত সেগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন বিষয়টি জানিয়েছেন।
ব্লিংকেন বলেছেন, ‘ইউক্রেনে রাশিয়া যাতে তার যুদ্ধকে এগিয়ে নিতে না পারে সে লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থায় দেশটির অংশগ্রহণ সীমাবদ্ধ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যুক্তরাষ্ট্র, আমাদের মিত্র ও অংশীদারদের। এই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যেসব আর্থিক প্রতিষ্ঠান রাশিয়ার বাইরে অবস্থিত কিন্তু রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনী ও সমর শিল্পের লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত সেগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতা প্রসারিত করতে একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন।
ব্লিংকেন তাঁর বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, ‘নতুন এই নির্বাহী আদেশটি যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার খনি থেকে উৎপাদিত, কৃষিজ ভূমি থেকে উৎপাদিত কিছু পণ্যের যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি নিষিদ্ধ করার অধিকারও দেয়। এমনকি সেই পণ্যগুলো যদি তৃতীয় কোনো দেশে রূপান্তরও করা হয় তারপরও।’ মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এই পদক্ষেপ বিশ্বজুড়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেয় যাতে তারা রাশিয়ার যুদ্ধ প্রচেষ্টাকে সমর্থন করে এমন কার্যকলাপগুলোকে সহজতর না করে।’
এর আগে, মধ্য আমেরিকার চার দেশের ১৪ ব্যক্তির ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। মূলত অগণতান্ত্রিক আচরণ ও দুর্নীতির অভিযোগে এসব ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
দেশগুলো হলো—নিকারাগুয়া, গুয়াতেমালা, হন্ডুরাস ও এল সালভাদর। নিষেধাজ্ঞাপ্রাপ্তদের মধ্যে ৪ জন নিকারাগুয়ার, ৪ জন গুয়াতেমালার, ৩ জন হন্ডুরাসের এবং ৩ জন এল সালভাদরের। এই ১৪ জনের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের আইনের ইউনাইটেড স্টেটস-নর্দার্ন ট্রায়াঙ্গেল এনহেঞ্চড এনগেজমেন্ট অ্যাক্টের ৩৫৩ নম্বর ধারা অনুসারে এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
ইউক্রেনে আক্রমণ চালানোয় রাশিয়ার ওপর বিভিন্ন ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা বিশ্ব। এর মধ্যে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা অন্যতম। এবার রাশিয়া যেন আন্তর্জাতিক আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থা আরও কম ব্যবহার করতে পারে সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে নিষেধাজ্ঞার পরিধি আরও বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
গতকাল শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এক নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন। যাতে বলা হয়েছে, যেসব আর্থিক প্রতিষ্ঠান রাশিয়ার বাইরে অবস্থিত কিন্তু রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনী ও সমর শিল্পের লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত সেগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন বিষয়টি জানিয়েছেন।
ব্লিংকেন বলেছেন, ‘ইউক্রেনে রাশিয়া যাতে তার যুদ্ধকে এগিয়ে নিতে না পারে সে লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থায় দেশটির অংশগ্রহণ সীমাবদ্ধ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যুক্তরাষ্ট্র, আমাদের মিত্র ও অংশীদারদের। এই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যেসব আর্থিক প্রতিষ্ঠান রাশিয়ার বাইরে অবস্থিত কিন্তু রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনী ও সমর শিল্পের লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত সেগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতা প্রসারিত করতে একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন।
ব্লিংকেন তাঁর বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, ‘নতুন এই নির্বাহী আদেশটি যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার খনি থেকে উৎপাদিত, কৃষিজ ভূমি থেকে উৎপাদিত কিছু পণ্যের যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি নিষিদ্ধ করার অধিকারও দেয়। এমনকি সেই পণ্যগুলো যদি তৃতীয় কোনো দেশে রূপান্তরও করা হয় তারপরও।’ মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এই পদক্ষেপ বিশ্বজুড়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেয় যাতে তারা রাশিয়ার যুদ্ধ প্রচেষ্টাকে সমর্থন করে এমন কার্যকলাপগুলোকে সহজতর না করে।’
এর আগে, মধ্য আমেরিকার চার দেশের ১৪ ব্যক্তির ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। মূলত অগণতান্ত্রিক আচরণ ও দুর্নীতির অভিযোগে এসব ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
দেশগুলো হলো—নিকারাগুয়া, গুয়াতেমালা, হন্ডুরাস ও এল সালভাদর। নিষেধাজ্ঞাপ্রাপ্তদের মধ্যে ৪ জন নিকারাগুয়ার, ৪ জন গুয়াতেমালার, ৩ জন হন্ডুরাসের এবং ৩ জন এল সালভাদরের। এই ১৪ জনের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের আইনের ইউনাইটেড স্টেটস-নর্দার্ন ট্রায়াঙ্গেল এনহেঞ্চড এনগেজমেন্ট অ্যাক্টের ৩৫৩ নম্বর ধারা অনুসারে এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির নেতৃত্বাধীন ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান এক বিরল কেলেঙ্কারিতে জড়িয়েছে। খামেনির ঘনিষ্ঠ সহযোগী আলী শামখানির মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও ফাঁস হয়েছে। এতে দেখা গেছে, নববধূ (শামখানির মেয়ে) পরেছেন কাঁধ ও বাহু খোলা এক পোশাক। ভিডিওটি প্রকাশ্যে আসার পর সমালোচকেরা কঠোর হিজাব নীতির
১ ঘণ্টা আগেইন্দোনেশিয়ার কারাগারে ১২ বছর বন্দী থাকার পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্রিটিশ নাগরিক লিন্ডসে স্যান্ডিফোর্ডকে যুক্তরাজ্যে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইন্দোনেশিয়া ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে হওয়া একটি চুক্তির মাধ্যমে তাঁর মৃত্যুদণ্ড স্থগিত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের পুনেতে অবস্থিত দুর্গ ‘শনিবার ওয়াড়া’ মারাঠিদের ঐতিহ্য। সম্প্রতি এই দুর্গে নারীদের নামাজ পড়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, তিনজন নারী চাদর বিছিয়ে নামাজ পড়ছেন। এই ভিডিও দেখে ওই স্থানটি গোমূত্র দিয়ে ‘শুদ্ধ’ করলেন বিজেপি সংসদ সদস্য মেধা কুলকার্নি। এ ঘটনায়....
২ ঘণ্টা আগেগত ১৯ সেপ্টেম্বর দক্ষ কর্মীদের জন্য নির্ধারিত এইচ-১বি ভিসার ওপর বার্ষিক এক লাখ ডলারের ফি আরোপ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে তথ্যপ্রযুক্তি, প্রকৌশল, চিকিৎসা ও গবেষণার মতো খাতগুলোতে প্রতিবছর বিদেশি দক্ষ কর্মীরা কাজের সুযোগ পান।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির নেতৃত্বাধীন ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান এক বিরল কেলেঙ্কারিতে জড়িয়েছে। খামেনির ঘনিষ্ঠ সহযোগী আলী শামখানির মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও ফাঁস হয়েছে। এতে দেখা গেছে, নববধূ (শামখানির মেয়ে) পরেছেন কাঁধ ও বাহু খোলা এক পোশাক। ভিডিওটি প্রকাশ্যে আসার পর সমালোচকেরা কঠোর হিজাব নীতির জন্য দায়ী শাসকদের বিরুদ্ধে ভণ্ডামির অভিযোগ তুলেছেন।
বিতর্কিত ভিডিওটি ২০২৪ সালে আলী শামখানির মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানের। শামখানি ইরানের অন্যতম সিনিয়র প্রতিরক্ষা ও জাতীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তা এবং খামেনির ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা। তিনি নারীদের ওপর কঠোর ইসলামি বিধান প্রয়োগের পক্ষে ছিলেন এবং প্রতিবাদ দমনে সহিংস অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছিলেন। ২০২২ সালে দেশজুড়ে হিজাববিরোধী আন্দোলনের সময় শামখানি ছিলেন ইরানের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের প্রধান। তখন হাজার হাজার নারী রাস্তায় নেমে হিজাব পুড়িয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন।
সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ওই ক্লিপে দেখা যায়, ইরানের এক্সপিডিয়েন্সি কাউন্সিলের সদস্য অ্যাডমিরাল শামখানি নিজের মেয়ের হাত ধরে তেহরানের বিলাসবহুল এসপিনাস প্যালেস হোটেলের এক ‘ওয়েডিং হলে’ প্রবেশ করছেন। কনে ফাতিমেহ এ সময় পরে ছিলেন উন্মুক্ত গলা ও ডানাকাটা জামা, মাথায় একটি জলের মতো স্বচ্ছ কাপড়ের ঘোমটা।
শামখানির স্ত্রীও পরে ছিলেন খোলা পিঠ ও পার্শ্ববিশিষ্ট নীল লেইসের গাউন। তাঁর মাথায়ও ছিল না কোনো ওড়না। ভিডিওতে উপস্থিত আরও কয়েকজন নারীও হিজাব ছাড়া ছিলেন।
While the Iranian regime yesterday announced that 80,000 morality police will be deployed to hunt, beat, and even kill women for showing a single strand of hair, the bride, the daughter of Ali Shamkhani, the head of Iran’s Supreme National Security Council, celebrated her wedding… pic.twitter.com/Ywtat71qQq
— Jino Victoria Doabi ژینۆ ویکتوریا دوآبی (@_jvd9) October 18, 2025
পশ্চিমা ধাঁচের ওই জাঁকজমকপূর্ণ বিয়ে এবং কনে ও তাঁর মায়ের খোলামেলা পোশাক ‘বাধ্যতামূলক হিজাবের দেশ ইরানে’ খুবই অস্বাভাবিক। বিষয়টি জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। সমালোচকেরা বলছেন, খামেনির শাসনব্যবস্থা দ্বিচারিতা করছে।
ইরানের নির্বাসিত সাংবাদিক ও অধিকারকর্মী মসিহ আলিনেজাদ এক্সে লিখেছেন, ‘ইসলামী প্রজাতন্ত্রের শীর্ষ আইনপ্রয়োগকারী আলী শামখানির মেয়ে পরেছেন ডানাকাটা পোশাক। অথচ ইরানে সামান্য চুল খোলা রাখায় নারীদের মারধর করা হচ্ছে আর তরুণেরা বিয়ে করতে সামর্থ্যবান হতে পারছে না।’
আলিনেজাদ আরও বলেন, ভিডিওটি লক্ষাধিক ইরানিকে ক্ষুব্ধ করেছে, কারণ, খামেনি সরকার সাধারণ জনগণের ওপর জোরপূর্বক ‘ইসলামি মূল্যবোধ’ চাপিয়ে দেয়। প্রতিবাদ করলে চলে গুলি, লাঠি ও কারাবাস। তবে নিজেদের বেলায় সেসবের কোনো বালাই নেই।
আলিনেজাদ আরও বলেন, খামেনির প্রধান উপদেষ্টা তাঁর মেয়ের বিয়ে দিচ্ছেন বিশাল প্রাসাদে। যে সরকার মাহসা আমিনিকে সামান্য চুল দেখা যাওয়ার কারণে হত্যা করে, গান গাওয়ার কারণে নারীদের কারাবন্দী করে, ৮০ হাজার ‘নৈতিকতা পুলিশ’ দিয়ে মেয়েদের টেনেহিঁচড়ে তুলে নিয়ে যায়—তারা নিজেরাই আবার বিলাসী পার্টি করে। এটি ভণ্ডামি নয়, এটাই তাদের ব্যবস্থা। তারা ‘সংযম’ শেখায়, অথচ নিজেদের মেয়েরা পরে পশ্চিমা পোশাক। বার্তাটি স্পষ্ট, নিয়ম কেবল আম-জনতার জন্য, শাসকদের জন্য নয়।
ইরানি সাংবাদিক আমির হোসেইন মোসাল্লা সামাজিক মাধ্যমে লিখেছেন, ভিডিওটি প্রমাণ করে, শাসকগোষ্ঠী নিজেরাই তাদের আরোপিত আইনে বিশ্বাস করে না। তারা শুধু জনগণের জীবন দুর্বিষহ করতে চায়।
গতকাল সোমবার ইরানের সংস্কারপন্থী পত্রিকা শার্ঘ প্রথম পাতায় শামখানির ছবি ছাপিয়ে শিরোনাম দেয়, কেলেঙ্কারিতে খুঁড়ল কবর।
ওয়াশিংটনভিত্তিক মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক গবেষণা সংস্থা ডনের ইরান বিশেষজ্ঞ ওমিদ মেমারিয়ান নিউইয়র্ক টাইমসকে বলেছেন, এটা ভণ্ডামির সবচেয়ে নির্ভেজাল রূপ। নারী অধিকারকর্মী এলি ওমিদভারি বলেন, ‘তাদের কনে প্রাসাদে, আমাদের কনে মাটির নিচে।’
এমনকি রেভল্যুশনারি গার্ডসের সংবাদমাধ্যম তাসনিমও শামখানির সমালোচনা করে লিখেছে, ইসলামী প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তাদের জীবনযাপন আরও সাদামাটা ও শালীন হতে হবে, যাতে তাঁদের পক্ষে দুটো কথা বলা যায়। তবে তারা ব্যক্তিগত ভিডিও প্রকাশ করাকে ‘অনৈতিক’ বলেও মন্তব্য করেছে।
তবে শামখানি দাবি করেছেন, ইসরায়েল ভিডিওটি ফাঁস করেছে। ইরান ইন্টারন্যাশনাল তাঁকে উদ্ধৃত করে লিখেছে, মানুষের ব্যক্তিগত জীবনে হ্যাক করা এখন ইসরায়েলের নতুন কৌশল।
সাবেক ইরানি মন্ত্রী এজাতোল্লাহ জরগামি শামখানিকে পক্ষ নিয়ে বলেন, তিনি (শামখানি) মাথা নিচু করে ছিলেন এবং অনুষ্ঠানটি ছিল শুধু নারীদের জন্য। কিছু নারী ওড়না পরেছিলেন আর অন্যরা ছিলেন নিকটাত্মীয়।
আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির নেতৃত্বাধীন ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান এক বিরল কেলেঙ্কারিতে জড়িয়েছে। খামেনির ঘনিষ্ঠ সহযোগী আলী শামখানির মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও ফাঁস হয়েছে। এতে দেখা গেছে, নববধূ (শামখানির মেয়ে) পরেছেন কাঁধ ও বাহু খোলা এক পোশাক। ভিডিওটি প্রকাশ্যে আসার পর সমালোচকেরা কঠোর হিজাব নীতির জন্য দায়ী শাসকদের বিরুদ্ধে ভণ্ডামির অভিযোগ তুলেছেন।
বিতর্কিত ভিডিওটি ২০২৪ সালে আলী শামখানির মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানের। শামখানি ইরানের অন্যতম সিনিয়র প্রতিরক্ষা ও জাতীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তা এবং খামেনির ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা। তিনি নারীদের ওপর কঠোর ইসলামি বিধান প্রয়োগের পক্ষে ছিলেন এবং প্রতিবাদ দমনে সহিংস অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছিলেন। ২০২২ সালে দেশজুড়ে হিজাববিরোধী আন্দোলনের সময় শামখানি ছিলেন ইরানের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের প্রধান। তখন হাজার হাজার নারী রাস্তায় নেমে হিজাব পুড়িয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন।
সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ওই ক্লিপে দেখা যায়, ইরানের এক্সপিডিয়েন্সি কাউন্সিলের সদস্য অ্যাডমিরাল শামখানি নিজের মেয়ের হাত ধরে তেহরানের বিলাসবহুল এসপিনাস প্যালেস হোটেলের এক ‘ওয়েডিং হলে’ প্রবেশ করছেন। কনে ফাতিমেহ এ সময় পরে ছিলেন উন্মুক্ত গলা ও ডানাকাটা জামা, মাথায় একটি জলের মতো স্বচ্ছ কাপড়ের ঘোমটা।
শামখানির স্ত্রীও পরে ছিলেন খোলা পিঠ ও পার্শ্ববিশিষ্ট নীল লেইসের গাউন। তাঁর মাথায়ও ছিল না কোনো ওড়না। ভিডিওতে উপস্থিত আরও কয়েকজন নারীও হিজাব ছাড়া ছিলেন।
While the Iranian regime yesterday announced that 80,000 morality police will be deployed to hunt, beat, and even kill women for showing a single strand of hair, the bride, the daughter of Ali Shamkhani, the head of Iran’s Supreme National Security Council, celebrated her wedding… pic.twitter.com/Ywtat71qQq
— Jino Victoria Doabi ژینۆ ویکتوریا دوآبی (@_jvd9) October 18, 2025
পশ্চিমা ধাঁচের ওই জাঁকজমকপূর্ণ বিয়ে এবং কনে ও তাঁর মায়ের খোলামেলা পোশাক ‘বাধ্যতামূলক হিজাবের দেশ ইরানে’ খুবই অস্বাভাবিক। বিষয়টি জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। সমালোচকেরা বলছেন, খামেনির শাসনব্যবস্থা দ্বিচারিতা করছে।
ইরানের নির্বাসিত সাংবাদিক ও অধিকারকর্মী মসিহ আলিনেজাদ এক্সে লিখেছেন, ‘ইসলামী প্রজাতন্ত্রের শীর্ষ আইনপ্রয়োগকারী আলী শামখানির মেয়ে পরেছেন ডানাকাটা পোশাক। অথচ ইরানে সামান্য চুল খোলা রাখায় নারীদের মারধর করা হচ্ছে আর তরুণেরা বিয়ে করতে সামর্থ্যবান হতে পারছে না।’
আলিনেজাদ আরও বলেন, ভিডিওটি লক্ষাধিক ইরানিকে ক্ষুব্ধ করেছে, কারণ, খামেনি সরকার সাধারণ জনগণের ওপর জোরপূর্বক ‘ইসলামি মূল্যবোধ’ চাপিয়ে দেয়। প্রতিবাদ করলে চলে গুলি, লাঠি ও কারাবাস। তবে নিজেদের বেলায় সেসবের কোনো বালাই নেই।
আলিনেজাদ আরও বলেন, খামেনির প্রধান উপদেষ্টা তাঁর মেয়ের বিয়ে দিচ্ছেন বিশাল প্রাসাদে। যে সরকার মাহসা আমিনিকে সামান্য চুল দেখা যাওয়ার কারণে হত্যা করে, গান গাওয়ার কারণে নারীদের কারাবন্দী করে, ৮০ হাজার ‘নৈতিকতা পুলিশ’ দিয়ে মেয়েদের টেনেহিঁচড়ে তুলে নিয়ে যায়—তারা নিজেরাই আবার বিলাসী পার্টি করে। এটি ভণ্ডামি নয়, এটাই তাদের ব্যবস্থা। তারা ‘সংযম’ শেখায়, অথচ নিজেদের মেয়েরা পরে পশ্চিমা পোশাক। বার্তাটি স্পষ্ট, নিয়ম কেবল আম-জনতার জন্য, শাসকদের জন্য নয়।
ইরানি সাংবাদিক আমির হোসেইন মোসাল্লা সামাজিক মাধ্যমে লিখেছেন, ভিডিওটি প্রমাণ করে, শাসকগোষ্ঠী নিজেরাই তাদের আরোপিত আইনে বিশ্বাস করে না। তারা শুধু জনগণের জীবন দুর্বিষহ করতে চায়।
গতকাল সোমবার ইরানের সংস্কারপন্থী পত্রিকা শার্ঘ প্রথম পাতায় শামখানির ছবি ছাপিয়ে শিরোনাম দেয়, কেলেঙ্কারিতে খুঁড়ল কবর।
ওয়াশিংটনভিত্তিক মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক গবেষণা সংস্থা ডনের ইরান বিশেষজ্ঞ ওমিদ মেমারিয়ান নিউইয়র্ক টাইমসকে বলেছেন, এটা ভণ্ডামির সবচেয়ে নির্ভেজাল রূপ। নারী অধিকারকর্মী এলি ওমিদভারি বলেন, ‘তাদের কনে প্রাসাদে, আমাদের কনে মাটির নিচে।’
এমনকি রেভল্যুশনারি গার্ডসের সংবাদমাধ্যম তাসনিমও শামখানির সমালোচনা করে লিখেছে, ইসলামী প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তাদের জীবনযাপন আরও সাদামাটা ও শালীন হতে হবে, যাতে তাঁদের পক্ষে দুটো কথা বলা যায়। তবে তারা ব্যক্তিগত ভিডিও প্রকাশ করাকে ‘অনৈতিক’ বলেও মন্তব্য করেছে।
তবে শামখানি দাবি করেছেন, ইসরায়েল ভিডিওটি ফাঁস করেছে। ইরান ইন্টারন্যাশনাল তাঁকে উদ্ধৃত করে লিখেছে, মানুষের ব্যক্তিগত জীবনে হ্যাক করা এখন ইসরায়েলের নতুন কৌশল।
সাবেক ইরানি মন্ত্রী এজাতোল্লাহ জরগামি শামখানিকে পক্ষ নিয়ে বলেন, তিনি (শামখানি) মাথা নিচু করে ছিলেন এবং অনুষ্ঠানটি ছিল শুধু নারীদের জন্য। কিছু নারী ওড়না পরেছিলেন আর অন্যরা ছিলেন নিকটাত্মীয়।
ইউক্রেনে আক্রমণ চালানোয় রাশিয়ার ওপর বিভিন্ন ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা বিশ্ব। এর মধ্যে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা অন্যতম। এবার রাশিয়া যেন আন্তর্জাতিক আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থা আরও কম ব্যবহার করতে পারে সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে নিষেধাজ্ঞার পরিধি আরও বাড়িয়েছে
২৩ ডিসেম্বর ২০২৩ইন্দোনেশিয়ার কারাগারে ১২ বছর বন্দী থাকার পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্রিটিশ নাগরিক লিন্ডসে স্যান্ডিফোর্ডকে যুক্তরাজ্যে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইন্দোনেশিয়া ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে হওয়া একটি চুক্তির মাধ্যমে তাঁর মৃত্যুদণ্ড স্থগিত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের পুনেতে অবস্থিত দুর্গ ‘শনিবার ওয়াড়া’ মারাঠিদের ঐতিহ্য। সম্প্রতি এই দুর্গে নারীদের নামাজ পড়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, তিনজন নারী চাদর বিছিয়ে নামাজ পড়ছেন। এই ভিডিও দেখে ওই স্থানটি গোমূত্র দিয়ে ‘শুদ্ধ’ করলেন বিজেপি সংসদ সদস্য মেধা কুলকার্নি। এ ঘটনায়....
২ ঘণ্টা আগেগত ১৯ সেপ্টেম্বর দক্ষ কর্মীদের জন্য নির্ধারিত এইচ-১বি ভিসার ওপর বার্ষিক এক লাখ ডলারের ফি আরোপ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে তথ্যপ্রযুক্তি, প্রকৌশল, চিকিৎসা ও গবেষণার মতো খাতগুলোতে প্রতিবছর বিদেশি দক্ষ কর্মীরা কাজের সুযোগ পান।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইন্দোনেশিয়ার কারাগারে ১২ বছর বন্দী থাকার পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্রিটিশ নাগরিক লিন্ডসে স্যান্ডিফোর্ডকে যুক্তরাজ্যে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইন্দোনেশিয়া ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে হওয়া একটি চুক্তির মাধ্যমে তাঁর মৃত্যুদণ্ড স্থগিত করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, ৬৯ বছর বয়সী স্যান্ডিফোর্ডকে ২০১২ সালে বিপুল পরিমাণ কোকেন বহন করার অভিযোগে বালি বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর লাগেজের গোপন অংশে প্রায় ১৬ লাখ পাউন্ড (২৬ কোটি টাকার বেশি) মূল্যের কোকেন পাওয়া গিয়েছিল। তিনি থাইল্যান্ড থেকে বালিতে আসছিলেন। এক বছর পর ইন্দোনেশিয়ার আদালত তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেন।
স্যান্ডিফোর্ড দাবি করেছিলেন, একটি ব্রিটিশ মাদকচক্র এই পাচারে অংশ নিতে তাঁকে বাধ্য করেছিল এবং তারা হুমকি দিয়েছিল—যদি তিনি রাজি না হন, তবে তাঁর এক ছেলেকে হত্যা করা হবে।
ইন্দোনেশিয়ার আইন, মানবাধিকার ও অভিবাসন বিষয়ক সমন্বয় মন্ত্রণালয় দুজন ব্রিটিশ নাগরিকের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। এর মধ্যে স্যান্ডিফোর্ড ছাড়া মুক্তি পাওয়া অপর ব্রিটিশ নাগরিক হলেন শাহাব শাহাবাদি। ৩৫ বছর বয়সী শাহাব শাহাবাদি ২০১৪ সালে মাদক মামলায় কারাবন্দী হয়েছিলেন।
মুক্তি পাওয়া স্যান্ডিফোর্ড দীর্ঘ বছর ধরে ইন্দোনেশিয়ার কুখ্যাত কেরোবোকান কারাগারে ছিলেন। ১৯৭৯ সালে ৩৫৭ জন বন্দী ধারণ ক্ষমতার এই কারাগার নির্মিত হলেও বর্তমানে সেখানে এক হাজারেরও বেশি বন্দী রয়েছেন। ২০১৭ সালের এক প্রতিবেদনে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজ জানিয়েছিল, এই কারাগারের প্রায় ৮০ শতাংশ বন্দী মাদক-সংক্রান্ত অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত।
কেরোবোকান কারাগারে একাধিকবার দাঙ্গা ও পালানোর ঘটনা ঘটেছে। ২০১৭ সালে চার বিদেশি কয়েদি ৫০ ফুট দীর্ঘ সুড়ঙ্গ খুঁড়ে পালিয়ে যান। ১৯৯৯ সালের এক বিদ্রোহে সেখান থেকে প্রায় ৩০০ বন্দী পালান।
ইন্দোনেশিয়ায় বিশ্বের অন্যতম কঠোর মাদকবিরোধী আইন চালু রয়েছে। এর ফলে দেশটিতে বহু বিদেশি নাগরিক মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হয়েছেন। ২০১৫ সালে দুই অস্ট্রেলীয় নাগরিককে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার ঘটনায় ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে পশ্চিমা দেশগুলোর সম্পর্কের টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছিল। স্যান্ডিফোর্ডের সাজা কমানোর আবেদনও ইতিপূর্বে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন ইন্দোনেশিয়ার আদালত। তবে এবার স্যান্ডিফোর্ডের মুক্তি নিয়ে যুক্তরাজ্য ও ইন্দোনেশিয়ার নতুন সহযোগিতামূলক সম্পর্ককে ইতিবাচক দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ইন্দোনেশিয়ার কারাগারে ১২ বছর বন্দী থাকার পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্রিটিশ নাগরিক লিন্ডসে স্যান্ডিফোর্ডকে যুক্তরাজ্যে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইন্দোনেশিয়া ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে হওয়া একটি চুক্তির মাধ্যমে তাঁর মৃত্যুদণ্ড স্থগিত করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, ৬৯ বছর বয়সী স্যান্ডিফোর্ডকে ২০১২ সালে বিপুল পরিমাণ কোকেন বহন করার অভিযোগে বালি বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর লাগেজের গোপন অংশে প্রায় ১৬ লাখ পাউন্ড (২৬ কোটি টাকার বেশি) মূল্যের কোকেন পাওয়া গিয়েছিল। তিনি থাইল্যান্ড থেকে বালিতে আসছিলেন। এক বছর পর ইন্দোনেশিয়ার আদালত তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেন।
স্যান্ডিফোর্ড দাবি করেছিলেন, একটি ব্রিটিশ মাদকচক্র এই পাচারে অংশ নিতে তাঁকে বাধ্য করেছিল এবং তারা হুমকি দিয়েছিল—যদি তিনি রাজি না হন, তবে তাঁর এক ছেলেকে হত্যা করা হবে।
ইন্দোনেশিয়ার আইন, মানবাধিকার ও অভিবাসন বিষয়ক সমন্বয় মন্ত্রণালয় দুজন ব্রিটিশ নাগরিকের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। এর মধ্যে স্যান্ডিফোর্ড ছাড়া মুক্তি পাওয়া অপর ব্রিটিশ নাগরিক হলেন শাহাব শাহাবাদি। ৩৫ বছর বয়সী শাহাব শাহাবাদি ২০১৪ সালে মাদক মামলায় কারাবন্দী হয়েছিলেন।
মুক্তি পাওয়া স্যান্ডিফোর্ড দীর্ঘ বছর ধরে ইন্দোনেশিয়ার কুখ্যাত কেরোবোকান কারাগারে ছিলেন। ১৯৭৯ সালে ৩৫৭ জন বন্দী ধারণ ক্ষমতার এই কারাগার নির্মিত হলেও বর্তমানে সেখানে এক হাজারেরও বেশি বন্দী রয়েছেন। ২০১৭ সালের এক প্রতিবেদনে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজ জানিয়েছিল, এই কারাগারের প্রায় ৮০ শতাংশ বন্দী মাদক-সংক্রান্ত অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত।
কেরোবোকান কারাগারে একাধিকবার দাঙ্গা ও পালানোর ঘটনা ঘটেছে। ২০১৭ সালে চার বিদেশি কয়েদি ৫০ ফুট দীর্ঘ সুড়ঙ্গ খুঁড়ে পালিয়ে যান। ১৯৯৯ সালের এক বিদ্রোহে সেখান থেকে প্রায় ৩০০ বন্দী পালান।
ইন্দোনেশিয়ায় বিশ্বের অন্যতম কঠোর মাদকবিরোধী আইন চালু রয়েছে। এর ফলে দেশটিতে বহু বিদেশি নাগরিক মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হয়েছেন। ২০১৫ সালে দুই অস্ট্রেলীয় নাগরিককে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার ঘটনায় ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে পশ্চিমা দেশগুলোর সম্পর্কের টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছিল। স্যান্ডিফোর্ডের সাজা কমানোর আবেদনও ইতিপূর্বে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন ইন্দোনেশিয়ার আদালত। তবে এবার স্যান্ডিফোর্ডের মুক্তি নিয়ে যুক্তরাজ্য ও ইন্দোনেশিয়ার নতুন সহযোগিতামূলক সম্পর্ককে ইতিবাচক দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ইউক্রেনে আক্রমণ চালানোয় রাশিয়ার ওপর বিভিন্ন ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা বিশ্ব। এর মধ্যে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা অন্যতম। এবার রাশিয়া যেন আন্তর্জাতিক আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থা আরও কম ব্যবহার করতে পারে সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে নিষেধাজ্ঞার পরিধি আরও বাড়িয়েছে
২৩ ডিসেম্বর ২০২৩আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির নেতৃত্বাধীন ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান এক বিরল কেলেঙ্কারিতে জড়িয়েছে। খামেনির ঘনিষ্ঠ সহযোগী আলী শামখানির মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও ফাঁস হয়েছে। এতে দেখা গেছে, নববধূ (শামখানির মেয়ে) পরেছেন কাঁধ ও বাহু খোলা এক পোশাক। ভিডিওটি প্রকাশ্যে আসার পর সমালোচকেরা কঠোর হিজাব নীতির
১ ঘণ্টা আগেভারতের পুনেতে অবস্থিত দুর্গ ‘শনিবার ওয়াড়া’ মারাঠিদের ঐতিহ্য। সম্প্রতি এই দুর্গে নারীদের নামাজ পড়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, তিনজন নারী চাদর বিছিয়ে নামাজ পড়ছেন। এই ভিডিও দেখে ওই স্থানটি গোমূত্র দিয়ে ‘শুদ্ধ’ করলেন বিজেপি সংসদ সদস্য মেধা কুলকার্নি। এ ঘটনায়....
২ ঘণ্টা আগেগত ১৯ সেপ্টেম্বর দক্ষ কর্মীদের জন্য নির্ধারিত এইচ-১বি ভিসার ওপর বার্ষিক এক লাখ ডলারের ফি আরোপ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে তথ্যপ্রযুক্তি, প্রকৌশল, চিকিৎসা ও গবেষণার মতো খাতগুলোতে প্রতিবছর বিদেশি দক্ষ কর্মীরা কাজের সুযোগ পান।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতের পুনেতে অবস্থিত দুর্গ ‘শনিবার ওয়াড়া’ মারাঠিদের ঐতিহ্য। সম্প্রতি এই দুর্গে নারীদের নামাজ পড়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, তিনজন নারী চাদর বিছিয়ে নামাজ পড়ছেন। এ ভিডিও দেখে ওই স্থানটি গোমূত্র দিয়ে ‘শুদ্ধ’ করলেন বিজেপির সংসদ সদস্য মেধা কুলকার্নি। এ ঘটনায় ভারতের রাজনীতিতে তীব্র বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।
মেধা কুলকার্নির এক ভিডিওতে দেখা যায়, তিনি কয়েকটি হিন্দু সংগঠনের নেতাদের নিয়ে নারীদের নামাজ পড়ার স্থানটি ‘শুদ্ধ’ করার জন্য গোমূত্র (গরুর প্রস্রাব) দিয়ে পরিষ্কার করছেন এবং শিববন্দনা করছেন। কুলকার্নির মতে, মারাঠা সাম্রাজ্যের প্রতীক এই বিখ্যাত পুনের দুর্গে এমন ঘটনা (নামাজ পড়া) প্রত্যেক পুনেবাসীর জন্য ‘উদ্বেগ ও ক্ষোভের কারণ’।
কুলকার্নি বলেন, ‘এটি দুর্ভাগ্যজনক। শনিবার ওয়াড়া নামাজ পড়ার জায়গা নয়। জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনকে অনুরোধ করছি। আমরা শনিবার ওয়াড়ায় শিববন্দনা করেছি। স্থানটি শুদ্ধ করেছি। একটি গেরুয়া পতাকা ওড়ানোর চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু কর্মকর্তারা দেননি। এই লোকেরা যেকোনো জায়গায় নামাজ পড়ে। তারপর সেটাকে ওয়াক্ফ সম্পত্তি বলতে থাকে। এখন হিন্দু সমাজ সতর্ক হয়ে গেছে।’
দুর্গে নামাজ পড়া নিয়ে নিন্দা জানিয়েছেন মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী নিতেশ রানে। তিনি বলেন, ‘শনিবার ওয়াড়ার একটি ইতিহাস আছে। এটি সাহসিকতার প্রতীক। শনিবার ওয়াড়া হিন্দু সম্প্রদায়ের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি হিন্দুরা হাজি আলী দরগায় গিয়ে হনুমান চালিসা পাঠ শুরু করেন, তাহলে কি মুসলমানদের অনুভূতিতে আঘাত লাগবে না? আপনারা মসজিদে নামাজ পড়ুন। এমনটা চললে হাজি আলীতে হনুমান চালিসা ও আরতি করলে তাহলে আপনাদেরও আপত্তি করা উচিত হবে না।’
এদিকে বিজেপি সাংসদ মেধা কুলকার্নির এ কাজের তীব্র সমালোচনা করেছেন বিরোধী নেতারা। অজিত পাওয়ারের এনসিপির মুখপাত্র রূপালী পাটিল থোমব্রে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়ানোর চেষ্টার অভিযোগে কুলকার্নির বিরুদ্ধে মামলা করতে পুলিশের কাছে আবেদন জানিয়েছেন। থোমব্রে বলেন, তিনি হিন্দু বনাম মুসলিমের প্রশ্ন তুলছেন, অথচ পুনেতে উভয় সম্প্রদায় সম্প্রীতির সঙ্গে বসবাস করে।
বিজেপিকে ভারতের ‘ধর্মনিরপেক্ষতা ও বহুত্ববাদ ধ্বংস করার’ জন্য অভিযুক্ত করেছেন অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিনের (এআইএমআইএম) মুখপাত্র ওয়ারিশ পাঠান। তিনি বলেন, ‘তারা শুধু বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে। জুমার দিনে তিন-চারজন নারী একটি জায়গায় নামাজ পড়েছে, তাতে কী সমস্যা হলো? আমরা তো কখনো আপত্তি করিনি, যখন হিন্দুরা ট্রেনে বা বিমানবন্দরে ‘‘গারবা’’ (নবরাত্রি পালনের আচার) করে। এএসআই স্মৃতিসৌধ সবার জন্য। মাত্র ৩ মিনিটের নামাজে আপনার এত বিরক্তির হলো? কিন্তু সংবিধানের ধারা ২৫ ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার দেয়। তাহলে আপনারা আর কত ঘৃণা ছড়াবেন? আপনাদের মন শুদ্ধ করা উচিত, মনে বিদ্বেষ বাসা বেঁধেছে।’
পুলিশ জানিয়েছে, দুর্গে নামাজ পড়ার ঘটনায় ওই নারীদের বিরুদ্ধে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার (এএসআই) এক কর্মকর্তার অভিযোগের ভিত্তিতে একটি মামলা করা হয়েছে। দুর্গে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
পুলিশ বলেছে, ‘শনিবার ওয়াড়ার এএসআই স্মৃতিসৌধের ভেতরে ধর্মীয় প্রার্থনা করা হয়েছিল। এএসআই কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা পরবর্তী ব্যবস্থা নেব। প্রয়োজন অনুযায়ী কাজ করব। আমরা অবশ্যই নিরাপত্তা দেব, নিরাপত্তায় কোনো ত্রুটি থাকবে না। এএসআইয়ের কম্পাউন্ডের ভেতরে ঢুকতে আমরা কাউকে অনুমতি দিইনি। এএসআইয়ের করা অভিযোগের ভিত্তিতেই আমরা ব্যবস্থা নেব।’
ভারতের পুনেতে অবস্থিত দুর্গ ‘শনিবার ওয়াড়া’ মারাঠিদের ঐতিহ্য। সম্প্রতি এই দুর্গে নারীদের নামাজ পড়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, তিনজন নারী চাদর বিছিয়ে নামাজ পড়ছেন। এ ভিডিও দেখে ওই স্থানটি গোমূত্র দিয়ে ‘শুদ্ধ’ করলেন বিজেপির সংসদ সদস্য মেধা কুলকার্নি। এ ঘটনায় ভারতের রাজনীতিতে তীব্র বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।
মেধা কুলকার্নির এক ভিডিওতে দেখা যায়, তিনি কয়েকটি হিন্দু সংগঠনের নেতাদের নিয়ে নারীদের নামাজ পড়ার স্থানটি ‘শুদ্ধ’ করার জন্য গোমূত্র (গরুর প্রস্রাব) দিয়ে পরিষ্কার করছেন এবং শিববন্দনা করছেন। কুলকার্নির মতে, মারাঠা সাম্রাজ্যের প্রতীক এই বিখ্যাত পুনের দুর্গে এমন ঘটনা (নামাজ পড়া) প্রত্যেক পুনেবাসীর জন্য ‘উদ্বেগ ও ক্ষোভের কারণ’।
কুলকার্নি বলেন, ‘এটি দুর্ভাগ্যজনক। শনিবার ওয়াড়া নামাজ পড়ার জায়গা নয়। জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনকে অনুরোধ করছি। আমরা শনিবার ওয়াড়ায় শিববন্দনা করেছি। স্থানটি শুদ্ধ করেছি। একটি গেরুয়া পতাকা ওড়ানোর চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু কর্মকর্তারা দেননি। এই লোকেরা যেকোনো জায়গায় নামাজ পড়ে। তারপর সেটাকে ওয়াক্ফ সম্পত্তি বলতে থাকে। এখন হিন্দু সমাজ সতর্ক হয়ে গেছে।’
দুর্গে নামাজ পড়া নিয়ে নিন্দা জানিয়েছেন মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী নিতেশ রানে। তিনি বলেন, ‘শনিবার ওয়াড়ার একটি ইতিহাস আছে। এটি সাহসিকতার প্রতীক। শনিবার ওয়াড়া হিন্দু সম্প্রদায়ের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি হিন্দুরা হাজি আলী দরগায় গিয়ে হনুমান চালিসা পাঠ শুরু করেন, তাহলে কি মুসলমানদের অনুভূতিতে আঘাত লাগবে না? আপনারা মসজিদে নামাজ পড়ুন। এমনটা চললে হাজি আলীতে হনুমান চালিসা ও আরতি করলে তাহলে আপনাদেরও আপত্তি করা উচিত হবে না।’
এদিকে বিজেপি সাংসদ মেধা কুলকার্নির এ কাজের তীব্র সমালোচনা করেছেন বিরোধী নেতারা। অজিত পাওয়ারের এনসিপির মুখপাত্র রূপালী পাটিল থোমব্রে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়ানোর চেষ্টার অভিযোগে কুলকার্নির বিরুদ্ধে মামলা করতে পুলিশের কাছে আবেদন জানিয়েছেন। থোমব্রে বলেন, তিনি হিন্দু বনাম মুসলিমের প্রশ্ন তুলছেন, অথচ পুনেতে উভয় সম্প্রদায় সম্প্রীতির সঙ্গে বসবাস করে।
বিজেপিকে ভারতের ‘ধর্মনিরপেক্ষতা ও বহুত্ববাদ ধ্বংস করার’ জন্য অভিযুক্ত করেছেন অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিনের (এআইএমআইএম) মুখপাত্র ওয়ারিশ পাঠান। তিনি বলেন, ‘তারা শুধু বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে। জুমার দিনে তিন-চারজন নারী একটি জায়গায় নামাজ পড়েছে, তাতে কী সমস্যা হলো? আমরা তো কখনো আপত্তি করিনি, যখন হিন্দুরা ট্রেনে বা বিমানবন্দরে ‘‘গারবা’’ (নবরাত্রি পালনের আচার) করে। এএসআই স্মৃতিসৌধ সবার জন্য। মাত্র ৩ মিনিটের নামাজে আপনার এত বিরক্তির হলো? কিন্তু সংবিধানের ধারা ২৫ ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার দেয়। তাহলে আপনারা আর কত ঘৃণা ছড়াবেন? আপনাদের মন শুদ্ধ করা উচিত, মনে বিদ্বেষ বাসা বেঁধেছে।’
পুলিশ জানিয়েছে, দুর্গে নামাজ পড়ার ঘটনায় ওই নারীদের বিরুদ্ধে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার (এএসআই) এক কর্মকর্তার অভিযোগের ভিত্তিতে একটি মামলা করা হয়েছে। দুর্গে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
পুলিশ বলেছে, ‘শনিবার ওয়াড়ার এএসআই স্মৃতিসৌধের ভেতরে ধর্মীয় প্রার্থনা করা হয়েছিল। এএসআই কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা পরবর্তী ব্যবস্থা নেব। প্রয়োজন অনুযায়ী কাজ করব। আমরা অবশ্যই নিরাপত্তা দেব, নিরাপত্তায় কোনো ত্রুটি থাকবে না। এএসআইয়ের কম্পাউন্ডের ভেতরে ঢুকতে আমরা কাউকে অনুমতি দিইনি। এএসআইয়ের করা অভিযোগের ভিত্তিতেই আমরা ব্যবস্থা নেব।’
ইউক্রেনে আক্রমণ চালানোয় রাশিয়ার ওপর বিভিন্ন ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা বিশ্ব। এর মধ্যে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা অন্যতম। এবার রাশিয়া যেন আন্তর্জাতিক আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থা আরও কম ব্যবহার করতে পারে সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে নিষেধাজ্ঞার পরিধি আরও বাড়িয়েছে
২৩ ডিসেম্বর ২০২৩আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির নেতৃত্বাধীন ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান এক বিরল কেলেঙ্কারিতে জড়িয়েছে। খামেনির ঘনিষ্ঠ সহযোগী আলী শামখানির মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও ফাঁস হয়েছে। এতে দেখা গেছে, নববধূ (শামখানির মেয়ে) পরেছেন কাঁধ ও বাহু খোলা এক পোশাক। ভিডিওটি প্রকাশ্যে আসার পর সমালোচকেরা কঠোর হিজাব নীতির
১ ঘণ্টা আগেইন্দোনেশিয়ার কারাগারে ১২ বছর বন্দী থাকার পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্রিটিশ নাগরিক লিন্ডসে স্যান্ডিফোর্ডকে যুক্তরাজ্যে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইন্দোনেশিয়া ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে হওয়া একটি চুক্তির মাধ্যমে তাঁর মৃত্যুদণ্ড স্থগিত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেগত ১৯ সেপ্টেম্বর দক্ষ কর্মীদের জন্য নির্ধারিত এইচ-১বি ভিসার ওপর বার্ষিক এক লাখ ডলারের ফি আরোপ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে তথ্যপ্রযুক্তি, প্রকৌশল, চিকিৎসা ও গবেষণার মতো খাতগুলোতে প্রতিবছর বিদেশি দক্ষ কর্মীরা কাজের সুযোগ পান।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
গত ১৯ সেপ্টেম্বর দক্ষ কর্মীদের জন্য নির্ধারিত এইচ-১বি ভিসার ওপর বার্ষিক এক লাখ ডলারের ফি আরোপ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে তথ্যপ্রযুক্তি, প্রকৌশল, চিকিৎসা ও গবেষণার মতো খাতগুলোতে প্রতিবছর বিদেশি দক্ষ কর্মীরা কাজের সুযোগ পান। এইচ-১বি ভিসা তিন বছর মেয়াদের হয়ে থাকে, যা পরে সর্বোচ্চ ছয় বছর বাড়ানো যায়। আর এ সময়ের মধ্যে চাইলে গ্রিন কার্ডের আবেদনও করতে পারেন কর্মীরা। এ কারণে এই ভিসার জন্য প্রতিবছর বিপুল পরিমাণে আবেদন পড়ে।
ট্রাম্পের এই ফি আরোপের ঘোষণা বিশ্বজুড়ে এইচ-১বি ভিসাধারী এবং প্রত্যাশী দক্ষ কর্মীদের অনিশ্চয়তার মধ্যে ফেলে। পরে ট্রাম্প প্রশাসন জানায়, বার্ষিক নয়, এককালীন হবে এই ফি এবং যারা এরই মধ্যে দেশটিতে অবস্থান করছেন বা ভিসাটি নিয়েছেন তাঁদের আর ফি দিতে হবে না। শুধু সম্পূর্ণ নতুন আবেদনকারীদের জন্য প্রযোজ্য হবে এই ফি।
প্রশাসনের এ ঘোষণায় ভিসাধারীদের মনে স্বস্তি এলেও যাঁরা এইচ-১বি ভিসা প্রত্যাশী বা অপেক্ষমাণ তাঁদের মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়ে। দক্ষ কর্মী খাতে প্রতি কর্মীর পেছনে এক লাখ ডলার ফি স্পনসর করবে কি না মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো—এ চিন্তায় পড়ে যান কর্মীরা। এই কর্মীগোষ্ঠীতে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বাংলাদেশিও রয়েছেন।
বাংলাদেশ থেকেও খুব কমসংখ্যক দক্ষ কর্মী যুক্তরাষ্ট্রে কাজের সুযোগ পান, তবে শিক্ষার্থী হিসেবে দেশটিতে গিয়ে পরে কর্মী ভিসা নেওয়ার সংখ্যাই বেশি। যাঁদের মধ্যে অনেকে স্থায়ীভাবে থাকার জন্য দ্বিতীয় দফায় পড়া শুরু করেন। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রে এফ-১ ভিসায় পড়াশোনা শেষে অপশনাল প্র্যাকটিক্যাল ট্রেনিং বা ওপিটিতে সর্বোচ্চ তিন বছরের জন্য কাজের সুযোগ পাওয়া যায়। এ সময়ের পর যদি ওই স্নাতক ডিগ্রিধারীকে কোনো কোম্পানি চাকরিতে রাখতে চায়, তাহলে এইচ-১বি ভিসার জন্য আবেদন করতে হয়।
২০২৪ সালের ‘ওপেন ডোরস রিপোর্ট অন ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশনাল এক্সচেঞ্জ’-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ১৭ হাজার ৯৯ জন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে যান। যা ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের তুলনায়, যা ২৬ শতাংশ বেশি। এ বৃদ্ধি বাংলাদেশকে এক বছরের মধ্যে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী পাঠানো দেশের তালিকায় ১৩তম স্থান থেকে অষ্টম স্থানে নিয়ে আসে।
ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন এইচ-১বি ভিসা নীতির কারণে, বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে যাঁরা পড়াশোনা শেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে চাকরি করার পরিকল্পনা করছেন, তাঁরা অনিশ্চয়তায় পড়েছেন। প্রচুর শিক্ষার্থীকে পড়াশোনার পর দেশে ফেরত আসার কথা ভাবতে হচ্ছে।
এ পরিস্থিতিতে মার্কিন ভিসাধারীদের এইচ-১বি ভিসা নিয়ে সুখবর দিল ট্রাম্প প্রশাসন। মার্কিন নাগরিকত্ব ও ইমিগ্রেশন সার্ভিস (ইউএসসিআইএস) জানিয়েছে, যারা সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হয়েছেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এইচ-১বি ভিসার জন্য স্পনসরড হয়েছেন, তাঁদের ওপর ট্রাম্প প্রশাসনের গত মাসে আরোপিত এক লাখ ডলারের ভিসা ফি প্রযোজ্য হবে না।
গত ১৯ সেপ্টেম্বর ট্রাম্প প্রশাসনের জারি করা এই বিতর্কিত প্রেসিডেনশিয়াল প্রোক্লেমেশন নিয়োগকর্তা এবং ভিসাধারীদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছিল। কারণ, এর আগে মার্কিন সংস্থাগুলোর দেওয়া নির্দেশিকায় অনেক প্রশ্নের উত্তর ছিল না।
গতকাল ২০ অক্টোবর প্রকাশিত নতুন নির্দেশিকায় ইউএসসিআইএস স্পষ্ট করে জানিয়েছে, এই বিশাল ফি ‘চেঞ্জ অব স্ট্যাটাস’-এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। কোনো ব্যক্তি যখন যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগ না করে এক ক্যাটাগরি থেকে অন্য ক্যাটাগরিতে ভিসা পরিবর্তন করেন, তাঁর ক্ষেত্রে এই এইচ-১বি ভিসার ফি আরোপ হবে না। এফ-১ স্টুডেন্ট ভিসা থেকে এইচ-১বি স্ট্যাটাসে পরিবর্তন করলে এক লাখ ডলার ভিসা ফি লাগবে না। এ ছাড়া, যাঁরা আমেরিকায় থাকার মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন করবেন, তাঁদের ক্ষেত্রেও এই ফি লাগবে না।
তবে, সংস্থাটি উল্লেখ করেছে, যারা বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে আছেন বা যাঁদের আবেদন প্রক্রিয়াকরণের আগে দেশ ছাড়তে হবে, তাঁদের ক্ষেত্রে এই ফি প্রযোজ্য হবে। তবে বর্তমানে এইচ-১বি ভিসা ধারীরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ বা প্রস্থান করতে বাধা পাবেন না।
ট্রাম্প প্রশাসন আরও জানিয়েছে, এফ-১ অর্থাৎ শিক্ষার্থী ভিসা এবং এল-১ অর্থাৎ বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের বিদেশি শাখায় কর্মরত কর্মীর ক্ষেত্রে এইচ-১বি ভিসা পেতে চাইলে কোনো ফি দিতে হবে না।
গত ১৯ সেপ্টেম্বর দক্ষ কর্মীদের জন্য নির্ধারিত এইচ-১বি ভিসার ওপর বার্ষিক এক লাখ ডলারের ফি আরোপ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে তথ্যপ্রযুক্তি, প্রকৌশল, চিকিৎসা ও গবেষণার মতো খাতগুলোতে প্রতিবছর বিদেশি দক্ষ কর্মীরা কাজের সুযোগ পান। এইচ-১বি ভিসা তিন বছর মেয়াদের হয়ে থাকে, যা পরে সর্বোচ্চ ছয় বছর বাড়ানো যায়। আর এ সময়ের মধ্যে চাইলে গ্রিন কার্ডের আবেদনও করতে পারেন কর্মীরা। এ কারণে এই ভিসার জন্য প্রতিবছর বিপুল পরিমাণে আবেদন পড়ে।
ট্রাম্পের এই ফি আরোপের ঘোষণা বিশ্বজুড়ে এইচ-১বি ভিসাধারী এবং প্রত্যাশী দক্ষ কর্মীদের অনিশ্চয়তার মধ্যে ফেলে। পরে ট্রাম্প প্রশাসন জানায়, বার্ষিক নয়, এককালীন হবে এই ফি এবং যারা এরই মধ্যে দেশটিতে অবস্থান করছেন বা ভিসাটি নিয়েছেন তাঁদের আর ফি দিতে হবে না। শুধু সম্পূর্ণ নতুন আবেদনকারীদের জন্য প্রযোজ্য হবে এই ফি।
প্রশাসনের এ ঘোষণায় ভিসাধারীদের মনে স্বস্তি এলেও যাঁরা এইচ-১বি ভিসা প্রত্যাশী বা অপেক্ষমাণ তাঁদের মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়ে। দক্ষ কর্মী খাতে প্রতি কর্মীর পেছনে এক লাখ ডলার ফি স্পনসর করবে কি না মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো—এ চিন্তায় পড়ে যান কর্মীরা। এই কর্মীগোষ্ঠীতে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বাংলাদেশিও রয়েছেন।
বাংলাদেশ থেকেও খুব কমসংখ্যক দক্ষ কর্মী যুক্তরাষ্ট্রে কাজের সুযোগ পান, তবে শিক্ষার্থী হিসেবে দেশটিতে গিয়ে পরে কর্মী ভিসা নেওয়ার সংখ্যাই বেশি। যাঁদের মধ্যে অনেকে স্থায়ীভাবে থাকার জন্য দ্বিতীয় দফায় পড়া শুরু করেন। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রে এফ-১ ভিসায় পড়াশোনা শেষে অপশনাল প্র্যাকটিক্যাল ট্রেনিং বা ওপিটিতে সর্বোচ্চ তিন বছরের জন্য কাজের সুযোগ পাওয়া যায়। এ সময়ের পর যদি ওই স্নাতক ডিগ্রিধারীকে কোনো কোম্পানি চাকরিতে রাখতে চায়, তাহলে এইচ-১বি ভিসার জন্য আবেদন করতে হয়।
২০২৪ সালের ‘ওপেন ডোরস রিপোর্ট অন ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশনাল এক্সচেঞ্জ’-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ১৭ হাজার ৯৯ জন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে যান। যা ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের তুলনায়, যা ২৬ শতাংশ বেশি। এ বৃদ্ধি বাংলাদেশকে এক বছরের মধ্যে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী পাঠানো দেশের তালিকায় ১৩তম স্থান থেকে অষ্টম স্থানে নিয়ে আসে।
ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন এইচ-১বি ভিসা নীতির কারণে, বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে যাঁরা পড়াশোনা শেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে চাকরি করার পরিকল্পনা করছেন, তাঁরা অনিশ্চয়তায় পড়েছেন। প্রচুর শিক্ষার্থীকে পড়াশোনার পর দেশে ফেরত আসার কথা ভাবতে হচ্ছে।
এ পরিস্থিতিতে মার্কিন ভিসাধারীদের এইচ-১বি ভিসা নিয়ে সুখবর দিল ট্রাম্প প্রশাসন। মার্কিন নাগরিকত্ব ও ইমিগ্রেশন সার্ভিস (ইউএসসিআইএস) জানিয়েছে, যারা সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হয়েছেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এইচ-১বি ভিসার জন্য স্পনসরড হয়েছেন, তাঁদের ওপর ট্রাম্প প্রশাসনের গত মাসে আরোপিত এক লাখ ডলারের ভিসা ফি প্রযোজ্য হবে না।
গত ১৯ সেপ্টেম্বর ট্রাম্প প্রশাসনের জারি করা এই বিতর্কিত প্রেসিডেনশিয়াল প্রোক্লেমেশন নিয়োগকর্তা এবং ভিসাধারীদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছিল। কারণ, এর আগে মার্কিন সংস্থাগুলোর দেওয়া নির্দেশিকায় অনেক প্রশ্নের উত্তর ছিল না।
গতকাল ২০ অক্টোবর প্রকাশিত নতুন নির্দেশিকায় ইউএসসিআইএস স্পষ্ট করে জানিয়েছে, এই বিশাল ফি ‘চেঞ্জ অব স্ট্যাটাস’-এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। কোনো ব্যক্তি যখন যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগ না করে এক ক্যাটাগরি থেকে অন্য ক্যাটাগরিতে ভিসা পরিবর্তন করেন, তাঁর ক্ষেত্রে এই এইচ-১বি ভিসার ফি আরোপ হবে না। এফ-১ স্টুডেন্ট ভিসা থেকে এইচ-১বি স্ট্যাটাসে পরিবর্তন করলে এক লাখ ডলার ভিসা ফি লাগবে না। এ ছাড়া, যাঁরা আমেরিকায় থাকার মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন করবেন, তাঁদের ক্ষেত্রেও এই ফি লাগবে না।
তবে, সংস্থাটি উল্লেখ করেছে, যারা বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে আছেন বা যাঁদের আবেদন প্রক্রিয়াকরণের আগে দেশ ছাড়তে হবে, তাঁদের ক্ষেত্রে এই ফি প্রযোজ্য হবে। তবে বর্তমানে এইচ-১বি ভিসা ধারীরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ বা প্রস্থান করতে বাধা পাবেন না।
ট্রাম্প প্রশাসন আরও জানিয়েছে, এফ-১ অর্থাৎ শিক্ষার্থী ভিসা এবং এল-১ অর্থাৎ বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের বিদেশি শাখায় কর্মরত কর্মীর ক্ষেত্রে এইচ-১বি ভিসা পেতে চাইলে কোনো ফি দিতে হবে না।
ইউক্রেনে আক্রমণ চালানোয় রাশিয়ার ওপর বিভিন্ন ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা বিশ্ব। এর মধ্যে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা অন্যতম। এবার রাশিয়া যেন আন্তর্জাতিক আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থা আরও কম ব্যবহার করতে পারে সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে নিষেধাজ্ঞার পরিধি আরও বাড়িয়েছে
২৩ ডিসেম্বর ২০২৩আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির নেতৃত্বাধীন ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান এক বিরল কেলেঙ্কারিতে জড়িয়েছে। খামেনির ঘনিষ্ঠ সহযোগী আলী শামখানির মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও ফাঁস হয়েছে। এতে দেখা গেছে, নববধূ (শামখানির মেয়ে) পরেছেন কাঁধ ও বাহু খোলা এক পোশাক। ভিডিওটি প্রকাশ্যে আসার পর সমালোচকেরা কঠোর হিজাব নীতির
১ ঘণ্টা আগেইন্দোনেশিয়ার কারাগারে ১২ বছর বন্দী থাকার পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্রিটিশ নাগরিক লিন্ডসে স্যান্ডিফোর্ডকে যুক্তরাজ্যে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইন্দোনেশিয়া ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে হওয়া একটি চুক্তির মাধ্যমে তাঁর মৃত্যুদণ্ড স্থগিত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের পুনেতে অবস্থিত দুর্গ ‘শনিবার ওয়াড়া’ মারাঠিদের ঐতিহ্য। সম্প্রতি এই দুর্গে নারীদের নামাজ পড়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, তিনজন নারী চাদর বিছিয়ে নামাজ পড়ছেন। এই ভিডিও দেখে ওই স্থানটি গোমূত্র দিয়ে ‘শুদ্ধ’ করলেন বিজেপি সংসদ সদস্য মেধা কুলকার্নি। এ ঘটনায়....
২ ঘণ্টা আগে