অনলাইন ডেস্ক
প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদের প্রথম দিনেই প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। শপথ নেওয়ার পর প্রথম নির্বাহী আদেশে সই করার মাধ্যমে তিনি এই পদক্ষেপ নেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথগ্রহণের পর ক্যাপিটাল ওয়ান অ্যারেনায় উদ্বোধনী প্যারেডে অংশ নেওয়ার সময় কিছু নির্বাহী আদেশে সই করেন ট্রাম্প। এরপর তিনি ওভাল অফিসে গিয়ে আরও কয়েকটি আদেশে সই করেন। তাঁর এই নির্বাহী আদেশগুলো ঘোষণার পর উপস্থিত জনতা করতালির মাধ্যমে উল্লাস প্রকাশ করে। এমনকি, নির্বাহী আদেশে সই করতে ব্যবহৃত কলমগুলো জনতার উদ্দেশে ছুড়ে দিয়ে তাদের উদ্দীপনা আরও বাড়ান ট্রাম্প।
জলবায়ু ইস্যুতে নেওয়া সিদ্ধান্তের পাশাপাশি তিনি ফেডারেল কর্মপরিসরে পরিবর্তন আনার আদেশ দেন। একই সঙ্গে বাইডেন প্রশাসনের সময় জারি করা ৭৮টি নির্বাহী আদেশও বাতিল করেন। হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রথম দফার নির্বাহী আদেশগুলোতে যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা এবং অভিবাসন ও সীমান্ত অপরাধ দমনে কঠোর পদক্ষেপের কথা বলা হয়েছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রথম মেয়াদেও যুক্তরাষ্ট্রকে প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহারের নির্দেশ দিয়েছিলেন। তবে তাঁর প্রথম মেয়াদের এই সিদ্ধান্ত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ক্ষমতায় এসে বাতিল করেন। এ ছাড়া, ট্রাম্প আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ আদেশ বাতিল করেছেন, যেটি প্রেসিডেন্ট বাইডেন জারি করেছিলেন। ওই আদেশে ২০৩০ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন গাড়ির ৫০ শতাংশ বৈদ্যুতিক করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছিল।
শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, তিনি ‘জাতীয় জ্বালানি জরুরি অবস্থা’ ঘোষণা করবেন। তাঁর ভাষায়, ‘আমরা আবারও ধনী দেশ হব এবং আমাদের পায়ের নিচের এই তরল সোনা (তেল) তা সম্ভব করবে।’ এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ট্রাম্প বাইডেনের ২০২৩ সালের একটি আদেশ বাতিল করেন। এই আদেশে আর্কটিকের ১ কোটি ৬০ লাখ একর জমিতে তেল উত্তোলন নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনবিসি নিউজের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসনের অন্যান্য নির্বাহী আদেশগুলো মূলত দেশীয় জ্বালানি উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্য নিয়েই করা হয়েছে। এ ছাড়া অভ্যন্তরীণ জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তার অন্যতম প্রধান অগ্রাধিকার।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদের প্রথম দিনেই প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। শপথ নেওয়ার পর প্রথম নির্বাহী আদেশে সই করার মাধ্যমে তিনি এই পদক্ষেপ নেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথগ্রহণের পর ক্যাপিটাল ওয়ান অ্যারেনায় উদ্বোধনী প্যারেডে অংশ নেওয়ার সময় কিছু নির্বাহী আদেশে সই করেন ট্রাম্প। এরপর তিনি ওভাল অফিসে গিয়ে আরও কয়েকটি আদেশে সই করেন। তাঁর এই নির্বাহী আদেশগুলো ঘোষণার পর উপস্থিত জনতা করতালির মাধ্যমে উল্লাস প্রকাশ করে। এমনকি, নির্বাহী আদেশে সই করতে ব্যবহৃত কলমগুলো জনতার উদ্দেশে ছুড়ে দিয়ে তাদের উদ্দীপনা আরও বাড়ান ট্রাম্প।
জলবায়ু ইস্যুতে নেওয়া সিদ্ধান্তের পাশাপাশি তিনি ফেডারেল কর্মপরিসরে পরিবর্তন আনার আদেশ দেন। একই সঙ্গে বাইডেন প্রশাসনের সময় জারি করা ৭৮টি নির্বাহী আদেশও বাতিল করেন। হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রথম দফার নির্বাহী আদেশগুলোতে যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা এবং অভিবাসন ও সীমান্ত অপরাধ দমনে কঠোর পদক্ষেপের কথা বলা হয়েছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রথম মেয়াদেও যুক্তরাষ্ট্রকে প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহারের নির্দেশ দিয়েছিলেন। তবে তাঁর প্রথম মেয়াদের এই সিদ্ধান্ত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ক্ষমতায় এসে বাতিল করেন। এ ছাড়া, ট্রাম্প আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ আদেশ বাতিল করেছেন, যেটি প্রেসিডেন্ট বাইডেন জারি করেছিলেন। ওই আদেশে ২০৩০ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন গাড়ির ৫০ শতাংশ বৈদ্যুতিক করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছিল।
শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, তিনি ‘জাতীয় জ্বালানি জরুরি অবস্থা’ ঘোষণা করবেন। তাঁর ভাষায়, ‘আমরা আবারও ধনী দেশ হব এবং আমাদের পায়ের নিচের এই তরল সোনা (তেল) তা সম্ভব করবে।’ এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ট্রাম্প বাইডেনের ২০২৩ সালের একটি আদেশ বাতিল করেন। এই আদেশে আর্কটিকের ১ কোটি ৬০ লাখ একর জমিতে তেল উত্তোলন নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনবিসি নিউজের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসনের অন্যান্য নির্বাহী আদেশগুলো মূলত দেশীয় জ্বালানি উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্য নিয়েই করা হয়েছে। এ ছাড়া অভ্যন্তরীণ জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তার অন্যতম প্রধান অগ্রাধিকার।
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে সামরিক হেলিকপ্টার ও যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ সংঘর্ষের ঘটনায় ৬৭ জনকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে। মৃতদের মধ্যে ৪০ জনের মরদেহ পটোম্যাক নদী থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। বাকিদের উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে মার্কিন কর্তৃপক্ষ। মৃতের তালিকায় রয়েছেন রাশিয়ার জনপ্রিয় স্কেটারসহ অধ্যাপক...
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন (এফডিএ) অপিওড মুক্ত বা আসক্তিহীন নতুন একটি ব্যথানাশক ওষুধের অনুমোদন দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ‘জর্নাভেক্স’ নামে পরিচিত সুজেট্রিজিন নামক এই ওষুধটি ব্যথার সংকেত মস্তিষ্কে পৌঁছানোর আগেই কাজ শুরু করবে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে সামরিক হেলিকপ্টার ও যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ সংঘর্ষের ঘটনায় ৬৭ জনকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে। তা মধ্যে ৪০ জনের মরদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিস্ট্রিক্ট অব কলম্বিয়া ফায়ার এবং ইমার্জেন্সি মেডিকেল সার্ভিসেসের প্রধান জন ডনেলি। পটোম্যাক নদীর বরফ–শীতল পানি এবং বৈরী আবহাওয়ার কা
৫ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই কানাডা ও মেক্সিকোর ওপর শুল্ক আরোপ করবেন বলে হুমকি দিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। নির্বাচনী প্রচারণা থেকে দায়িত্ব গ্রহণ—পুরো সময়টাতেই দুই প্রতিবেশীকে এই হুমকি দিয়েছেন তিনি। এবার তার বাস্তবায়ন করছেন ট্রাম্প। আগামীকাল শনিবার ১ ফেব্রুয়ারি থেকে কানাডা ও মেক্সিকোর পণ্য
৭ ঘণ্টা আগে