ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের বিরুদ্ধে ১৯ জন ডেমোক্রেটিক অ্যাটর্নি জেনারেল নিউইয়র্কের ফেডারেল আদালতে মামলা করেছেন। মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে যে, ইলন মাস্কের নেতৃত্বাধীন ‘ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট ইফিসিয়েন্সি’ বা ডিওজিই অবৈধভাবে মার্কিন ট্রেজারি বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ পেমেন্ট সিস্টেমের ডেটায় প্রবেশ করেছে। বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
নিউইয়র্কের অ্যাটর্নি জেনারেল লেটিশিয়া জেমস বলেছেন, ট্রেজারি বিভাগের অর্থ লেনদেন ব্যবস্থা আমেরিকানদের সামাজিক সুরক্ষা নম্বর, ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্যসহ সংবেদনশীল ব্যক্তিগত তথ্য সংরক্ষণ করে। ট্রাম্প প্রশাসন ডিওজিইকে এই তথ্যভান্ডারে প্রবেশে অনুমতি দিয়েছে, যা ফেডারেল আইনের লঙ্ঘন।
ডিওজিই মূলত সরকারি খরচ কমানোর লক্ষ্যে গঠিত হলেও, এই সংস্থার হাতে নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য চলে যাওয়ায় উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। লেটিশিয়া জেমস বলেন, ‘এই অনির্বাচিত ব্যক্তিদের দিয়ে গঠিত সংস্থা, যা বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির নেতৃত্বে পরিচালিত, এ ধরনের সংবেদনশীল তথ্য পাওয়ার অনুমতি পেতে পারে না।’
নিউইয়র্ক ছাড়াও মামলায় আরও ১৮টি রাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেল যুক্ত রয়েছেন, যার মধ্যে রয়েছে— অ্যারিজোনা, ক্যালিফোর্নিয়া, কলোরাডো, কানেকটিকাট, ডেলাওয়্যার, হাওয়াই, ইলিনয়, মেইন, ম্যারিল্যান্ড, ম্যাসাচুসেটস, মিনেসোটা, নেভাদা, নিউ জার্সি, নর্থ ক্যারোলাইনা, ওরেগন, রোড আইল্যান্ড, ভারমন্ট এবং উইসকনসিন অঙ্গরাজ্য।
মামলায় বলা হয়েছে, ডিওজিই–এর এই কার্যক্রম কংগ্রেস দ্বারা অনুমোদিত তহবিল ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপ করছে এবং এটি সংবিধানের ক্ষমতার বিভাজন নীতির বিরোধী। ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্টের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিনের তথ্য সুরক্ষা নীতিতে পরিবর্তন এনে ডিওজিই–কে অবৈধভাবে তথ্যপ্রাপ্তির অনুমতি দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে।
ইলন মাস্ক তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স–এ ডিওজিই–এর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নিয়ে ব্যঙ্গাত্মক মন্তব্য করেছেন এবং দাবি করেছেন, সংস্থাটি জনগণের অর্থ সাশ্রয় করছে। তবে মামলার বাদীপক্ষ মনে করে, এই সিদ্ধান্তের ফলে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ও আর্থিক নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়েছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের বিরুদ্ধে ১৯ জন ডেমোক্রেটিক অ্যাটর্নি জেনারেল নিউইয়র্কের ফেডারেল আদালতে মামলা করেছেন। মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে যে, ইলন মাস্কের নেতৃত্বাধীন ‘ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট ইফিসিয়েন্সি’ বা ডিওজিই অবৈধভাবে মার্কিন ট্রেজারি বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ পেমেন্ট সিস্টেমের ডেটায় প্রবেশ করেছে। বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
নিউইয়র্কের অ্যাটর্নি জেনারেল লেটিশিয়া জেমস বলেছেন, ট্রেজারি বিভাগের অর্থ লেনদেন ব্যবস্থা আমেরিকানদের সামাজিক সুরক্ষা নম্বর, ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্যসহ সংবেদনশীল ব্যক্তিগত তথ্য সংরক্ষণ করে। ট্রাম্প প্রশাসন ডিওজিইকে এই তথ্যভান্ডারে প্রবেশে অনুমতি দিয়েছে, যা ফেডারেল আইনের লঙ্ঘন।
ডিওজিই মূলত সরকারি খরচ কমানোর লক্ষ্যে গঠিত হলেও, এই সংস্থার হাতে নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য চলে যাওয়ায় উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। লেটিশিয়া জেমস বলেন, ‘এই অনির্বাচিত ব্যক্তিদের দিয়ে গঠিত সংস্থা, যা বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির নেতৃত্বে পরিচালিত, এ ধরনের সংবেদনশীল তথ্য পাওয়ার অনুমতি পেতে পারে না।’
নিউইয়র্ক ছাড়াও মামলায় আরও ১৮টি রাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেল যুক্ত রয়েছেন, যার মধ্যে রয়েছে— অ্যারিজোনা, ক্যালিফোর্নিয়া, কলোরাডো, কানেকটিকাট, ডেলাওয়্যার, হাওয়াই, ইলিনয়, মেইন, ম্যারিল্যান্ড, ম্যাসাচুসেটস, মিনেসোটা, নেভাদা, নিউ জার্সি, নর্থ ক্যারোলাইনা, ওরেগন, রোড আইল্যান্ড, ভারমন্ট এবং উইসকনসিন অঙ্গরাজ্য।
মামলায় বলা হয়েছে, ডিওজিই–এর এই কার্যক্রম কংগ্রেস দ্বারা অনুমোদিত তহবিল ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপ করছে এবং এটি সংবিধানের ক্ষমতার বিভাজন নীতির বিরোধী। ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্টের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিনের তথ্য সুরক্ষা নীতিতে পরিবর্তন এনে ডিওজিই–কে অবৈধভাবে তথ্যপ্রাপ্তির অনুমতি দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে।
ইলন মাস্ক তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স–এ ডিওজিই–এর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নিয়ে ব্যঙ্গাত্মক মন্তব্য করেছেন এবং দাবি করেছেন, সংস্থাটি জনগণের অর্থ সাশ্রয় করছে। তবে মামলার বাদীপক্ষ মনে করে, এই সিদ্ধান্তের ফলে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ও আর্থিক নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়েছে।
মৃত্যুর সময় আদেলের শরীর ছিল শীর্ণ, পেট ছিল ভেতরের দিকে ঢোকানো, হাড়গুলো বেরিয়ে এসেছিল আর মুখ ছিল ফ্যাকাশে। তাঁর এই দুর্বল দেহ গাজার ফিলিস্তিনিদের ওপর চলা ক্ষুধার যুদ্ধের এক করুণ সাক্ষী। ইসরায়েলের অবিরাম হামলার কারণে সেখানে হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা ও মানবিক সহায়তা দেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে।
২৮ মিনিট আগেসম্প্রতি দেশটির সরকার ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করার ঘোষণা দেওয়ায় আশাবাদী হচ্ছেন ভ্রমণপ্রেমীরা। তবে গত এপ্রিলে নতুন নিয়মের ঘোষণা এলেও এখনো এটি বাস্তবায়নের কোনো সুনির্দিষ্ট তারিখ জানানো হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ায় বড়দিন উদ্যাপিত হয় বছরে দুবার। একবার ডিসেম্বরের প্রচলিত দিনে, আরও একবার দেশটির শীতের মাস জুলাইয়ে। ‘ক্রিসমাস ইন জুলাই’ এখন শুধু একটি ট্রেন্ড নয়, এটি অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেপর্তুগালের প্রধানমন্ত্রী লুইস মন্টিনিগ্রোর কার্যালয় জানিয়েছে, তাঁর সরকার আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের বৈঠকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ বিষয়ে প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্টের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধানমন্ত্
৪ ঘণ্টা আগে