রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধে জড়াবে কি জড়াবে না—এমন উত্তেজনার মধ্যে ইউরোপে অতিরিক্ত সৈন্য পাঠাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। পেন্টাগন বলছে, নর্থ ক্যারোলিনার ফোর্ট বার্গ থেকে পোল্যান্ড ও জার্মানিতে ২ হাজার সৈন্য পাঠানো হবে। এছাড়া জার্মানিতে থাকা ১ হাজার সৈন্য রোমানিয়ায় পাঠানো হবে।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ইউক্রেন আক্রমণের পরিকল্পনা অস্বীকার করেছে মস্কো। তবে ইউক্রেন সীমান্তের কাছে কমপক্ষে ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করেছে রাশিয়া।
২০১৪ সালে ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলীয় ক্রিমিয়া উপদ্বীপ দখল করেছিল রাশিয়া এবং পূর্ব ডানবাস অঞ্চলে রক্তক্ষয়ী বিদ্রোহকে সমর্থন দিয়েছিল। এ ঘটনার ঠিক আট বছর পর ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে আবারও উত্তেজনা দেখা দিয়েছে।
এলাকাটি রাশিয়া সমর্থিত বিদ্রোহীরা নিয়ন্ত্রণে রেখেছে। যদিও এই অঞ্চলে শান্তি পুনরুদ্ধারের জন্য ‘মিনস্ক চুক্তি’ রয়েছে। এটি একটি আন্তর্জাতিক শান্তি চুক্তি। তার পরও ২০১৪ সাল থেকে এই এলাকায় কমপক্ষে ১৪ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র বলছে, তাদের মোতায়েন করা সৈন্য ইউক্রেনে যুদ্ধ করবে না। তারা শুধু মার্কিন মিত্রদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। এজন্য গত মাসেই সাড়ে ৮ হাজার সৈন্যকে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দিয়েছিল পেন্টাগন। যুক্তরাষ্ট্রের ভাষ্য ছিল এরকম—যদি প্রয়োজন হয় তবে এই অতিরিক্ত সৈন্য ইউরোপে ব্যবহার করা হবে।
পেন্টাগনের মুখপাত্র জন কিরবি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা পুতিনকে একটি শক্তিশালী সংকেত পাঠাতে চাই। সংকেতটি হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ন্যাটো খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং মার্কিন মিত্রদের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ইউক্রেন আক্রমণের কথিত পরিকল্পনার প্রশ্নে জন কিরবি বলেন, ‘আমরা এখনো বিশ্বাস করি না যে তিনি ইউক্রেনে হামলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।’
এদিকে ইউরোপে সৈন্য বাড়ানোর মার্কিন এই সিদ্ধান্তকে ‘ধ্বংসাত্মক পদেক্ষপ’ বলে অভিহিত করেছেন রাশিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আলেকজান্ডার গ্রুশকো। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্ত উত্তেজনা বাড়াচ্ছে এবং রাজনৈতিক সমাধানের সুযোগ কমিয়ে দিয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে গতকাল বুধবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন।
জনসন পুতিনকে বলেন, ইউরোপের সব গণতান্ত্রিক দেশের ন্যাটোর সদস্যপদ পাওয়ার অধিকার রয়েছে। অন্যদিকে পুতিন মিনস্ক চুক্তির কথা উল্লেখ করে বলেন, এটি দীর্ঘস্থায়ী নাশকতা সৃষ্টি করেছে। এর জন্য ন্যাটোর অনিচ্ছাই দায়ী।
রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধে জড়াবে কি জড়াবে না—এমন উত্তেজনার মধ্যে ইউরোপে অতিরিক্ত সৈন্য পাঠাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। পেন্টাগন বলছে, নর্থ ক্যারোলিনার ফোর্ট বার্গ থেকে পোল্যান্ড ও জার্মানিতে ২ হাজার সৈন্য পাঠানো হবে। এছাড়া জার্মানিতে থাকা ১ হাজার সৈন্য রোমানিয়ায় পাঠানো হবে।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ইউক্রেন আক্রমণের পরিকল্পনা অস্বীকার করেছে মস্কো। তবে ইউক্রেন সীমান্তের কাছে কমপক্ষে ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করেছে রাশিয়া।
২০১৪ সালে ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলীয় ক্রিমিয়া উপদ্বীপ দখল করেছিল রাশিয়া এবং পূর্ব ডানবাস অঞ্চলে রক্তক্ষয়ী বিদ্রোহকে সমর্থন দিয়েছিল। এ ঘটনার ঠিক আট বছর পর ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে আবারও উত্তেজনা দেখা দিয়েছে।
এলাকাটি রাশিয়া সমর্থিত বিদ্রোহীরা নিয়ন্ত্রণে রেখেছে। যদিও এই অঞ্চলে শান্তি পুনরুদ্ধারের জন্য ‘মিনস্ক চুক্তি’ রয়েছে। এটি একটি আন্তর্জাতিক শান্তি চুক্তি। তার পরও ২০১৪ সাল থেকে এই এলাকায় কমপক্ষে ১৪ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র বলছে, তাদের মোতায়েন করা সৈন্য ইউক্রেনে যুদ্ধ করবে না। তারা শুধু মার্কিন মিত্রদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। এজন্য গত মাসেই সাড়ে ৮ হাজার সৈন্যকে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দিয়েছিল পেন্টাগন। যুক্তরাষ্ট্রের ভাষ্য ছিল এরকম—যদি প্রয়োজন হয় তবে এই অতিরিক্ত সৈন্য ইউরোপে ব্যবহার করা হবে।
পেন্টাগনের মুখপাত্র জন কিরবি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা পুতিনকে একটি শক্তিশালী সংকেত পাঠাতে চাই। সংকেতটি হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ন্যাটো খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং মার্কিন মিত্রদের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ইউক্রেন আক্রমণের কথিত পরিকল্পনার প্রশ্নে জন কিরবি বলেন, ‘আমরা এখনো বিশ্বাস করি না যে তিনি ইউক্রেনে হামলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।’
এদিকে ইউরোপে সৈন্য বাড়ানোর মার্কিন এই সিদ্ধান্তকে ‘ধ্বংসাত্মক পদেক্ষপ’ বলে অভিহিত করেছেন রাশিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আলেকজান্ডার গ্রুশকো। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্ত উত্তেজনা বাড়াচ্ছে এবং রাজনৈতিক সমাধানের সুযোগ কমিয়ে দিয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে গতকাল বুধবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন।
জনসন পুতিনকে বলেন, ইউরোপের সব গণতান্ত্রিক দেশের ন্যাটোর সদস্যপদ পাওয়ার অধিকার রয়েছে। অন্যদিকে পুতিন মিনস্ক চুক্তির কথা উল্লেখ করে বলেন, এটি দীর্ঘস্থায়ী নাশকতা সৃষ্টি করেছে। এর জন্য ন্যাটোর অনিচ্ছাই দায়ী।
ইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
৫ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
৮ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
১১ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে