যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে বিদ্রূপ করে ‘কানাডা প্রদেশের গভর্নর’ বলে উল্লেখ করেছেন। নিজের মালিকানাধীন ‘ট্রুথ’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে ট্রাম্প এমন মন্তব্য করেন।
ট্রুথ পোস্টে ট্রাম্প লিখেছেন, ‘মহৎ কানাডা প্রদেশের গভর্নর জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে ডিনার করে দারুণ সময় কাটালাম। আমি গভর্নরের সঙ্গে আবার দেখা করার জন্য উন্মুখ, যাতে আমরা শুল্ক এবং বাণিজ্য নিয়ে গভীর আলোচনা চালিয়ে যেতে পারি। যার ফলাফল হবে সবার জন্য অসাধারণ!’
মঙ্গলবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম দা হিল জানিয়েছে, ট্রাম্প কানাডা এবং মেক্সিকোর সব পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন এবং চীনের ওপর শুল্ক বাড়ানোর কথা বলেছেন।
এদিকে অ্যাসোসিয়েট প্রেস জানিয়েছে, গত সোমবার হ্যালিফ্যাক্স চেম্বার অব কমার্সের একটি ইভেন্টে ট্রুডো ট্রাম্পের শুল্ক হুমকির প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘আমেরিকানরা এখন বুঝতে শুরু করেছে যে, কানাডার ওপর শুল্ক আরোপ করলে জীবনযাত্রার খরচ অনেক বেড়ে যাবে।’
ট্রুডো আরও বলেন, ‘যদি যুক্তরাষ্ট্র এমন শুল্ক আরোপ করে, তবে কানাডা পাল্টা ব্যবস্থা নেবে। তবে ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করা এবার কিছুটা বেশি চ্যালেঞ্জিং হবে। কারণ তাঁর টিমের পরিকল্পনা এবারের নির্বাচনের পর অনেক বেশি সুস্পষ্ট।’
জানা গেছে, গত মাসে ট্রুডো এবং ট্রাম্প ফোনে কথা বলেছিলেন। এই কথা ‘ভালো আলোচনা’ বলে বর্ণনা করেছিলেন ট্রুডো। এ ছাড়াও চলতি মাসের শুরুর দিকে ফ্লোরিডায় ট্রাম্পের মার-এ-লাগো রিসোর্টে যান ট্রুডো। সেই বৈঠককে উভয়েই ‘উৎপাদনশীল’ বলে উল্লেখ করেছেন।
গত রোববার এনবিসি নিউজের ‘মিট দ্য প্রেস’-এ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প জানিয়েছিলেন, তাঁর শুল্ক নীতির কারণে আমেরিকানদের জীবনযাত্রার খরচ বাড়বে কি-না, তা নিয়ে তিনি কোনো গ্যারান্টি দিতে পারেন না।
অর্থনীতিবিদরা কানাডা, মেক্সিকো এবং চীনের মতো গুরুত্বপূর্ণ মিত্রদের ওপর শুল্কের প্রভাব নিয়ে সতর্ক করেছেন। তবে ট্রাম্প এই উদ্বেগকে খুব একটা গুরুত্ব দেননি।
ট্রাম্পের মন্তব্য এবং ট্রুডোর পাল্টা প্রতিক্রিয়া নিয়ে উত্তেজনা এখনো অব্যাহত রয়েছে। এই পরিস্থিতি বাণিজ্য এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে বিদ্রূপ করে ‘কানাডা প্রদেশের গভর্নর’ বলে উল্লেখ করেছেন। নিজের মালিকানাধীন ‘ট্রুথ’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে ট্রাম্প এমন মন্তব্য করেন।
ট্রুথ পোস্টে ট্রাম্প লিখেছেন, ‘মহৎ কানাডা প্রদেশের গভর্নর জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে ডিনার করে দারুণ সময় কাটালাম। আমি গভর্নরের সঙ্গে আবার দেখা করার জন্য উন্মুখ, যাতে আমরা শুল্ক এবং বাণিজ্য নিয়ে গভীর আলোচনা চালিয়ে যেতে পারি। যার ফলাফল হবে সবার জন্য অসাধারণ!’
মঙ্গলবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম দা হিল জানিয়েছে, ট্রাম্প কানাডা এবং মেক্সিকোর সব পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন এবং চীনের ওপর শুল্ক বাড়ানোর কথা বলেছেন।
এদিকে অ্যাসোসিয়েট প্রেস জানিয়েছে, গত সোমবার হ্যালিফ্যাক্স চেম্বার অব কমার্সের একটি ইভেন্টে ট্রুডো ট্রাম্পের শুল্ক হুমকির প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘আমেরিকানরা এখন বুঝতে শুরু করেছে যে, কানাডার ওপর শুল্ক আরোপ করলে জীবনযাত্রার খরচ অনেক বেড়ে যাবে।’
ট্রুডো আরও বলেন, ‘যদি যুক্তরাষ্ট্র এমন শুল্ক আরোপ করে, তবে কানাডা পাল্টা ব্যবস্থা নেবে। তবে ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করা এবার কিছুটা বেশি চ্যালেঞ্জিং হবে। কারণ তাঁর টিমের পরিকল্পনা এবারের নির্বাচনের পর অনেক বেশি সুস্পষ্ট।’
জানা গেছে, গত মাসে ট্রুডো এবং ট্রাম্প ফোনে কথা বলেছিলেন। এই কথা ‘ভালো আলোচনা’ বলে বর্ণনা করেছিলেন ট্রুডো। এ ছাড়াও চলতি মাসের শুরুর দিকে ফ্লোরিডায় ট্রাম্পের মার-এ-লাগো রিসোর্টে যান ট্রুডো। সেই বৈঠককে উভয়েই ‘উৎপাদনশীল’ বলে উল্লেখ করেছেন।
গত রোববার এনবিসি নিউজের ‘মিট দ্য প্রেস’-এ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প জানিয়েছিলেন, তাঁর শুল্ক নীতির কারণে আমেরিকানদের জীবনযাত্রার খরচ বাড়বে কি-না, তা নিয়ে তিনি কোনো গ্যারান্টি দিতে পারেন না।
অর্থনীতিবিদরা কানাডা, মেক্সিকো এবং চীনের মতো গুরুত্বপূর্ণ মিত্রদের ওপর শুল্কের প্রভাব নিয়ে সতর্ক করেছেন। তবে ট্রাম্প এই উদ্বেগকে খুব একটা গুরুত্ব দেননি।
ট্রাম্পের মন্তব্য এবং ট্রুডোর পাল্টা প্রতিক্রিয়া নিয়ে উত্তেজনা এখনো অব্যাহত রয়েছে। এই পরিস্থিতি বাণিজ্য এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
১১ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
১২ ঘণ্টা আগে