অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে গালফ অব মেক্সিকোর নাম পরিবর্তন করে গালফ অব আমেরিকা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর তারই পরিপ্রেক্ষিতে টেক জায়ান্ট গুগলের সেবা গুগল ম্যাপে উপসাগরটির নাম ‘গালফ অব আমেরিকা’ রাখা হয়েছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইউএস টুডে ও ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গুগল গতকাল সোমবার তাদের ‘ম্যাপস’ প্ল্যাটফর্মে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবহারকারীদের জন্য ‘গালফ অব মেক্সিকোর’ নাম পরিবর্তন করে ‘গালফ অব আমেরিকা’ রেখেছে। এটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক নির্বাহী আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে করা হয়েছে।
প্রযুক্তি কোম্পানিটি এক ব্লগপোস্টে লিখেছে, যুক্তরাষ্ট্রের বাইরের ব্যবহারকারীরা আগের নাম এবং নতুন নাম উভয়ই দেখতে পাবেন, যেমনটা অন্যান্য বিতর্কিত ভৌগোলিক অবস্থানের ক্ষেত্রেও হয়ে থাকে। গুগল জানিয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ম্যাপস ব্যবহারকারীরা ‘গালফ অব আমেরিকা’ দেখতে পাবেন, আর মেক্সিকোর ব্যবহারকারীরা ‘গালফ অব মেক্সিকো’ দেখতে পাবেন।
গুগল জানিয়েছে, এই পরিবর্তন তাদের নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। কারণ, তারা যুক্তরাষ্ট্র সরকার স্বীকৃত ভৌগোলিক নামকরণের মানদণ্ড মেনে চলে। আর মার্কিন মানদণ্ড জিওগ্রাফিক নেমস ইনফরমেশন সিস্টেম দ্বারা নির্ধারিত।
এদিকে, ইউএস টুডে জানিয়েছ ফেডারেল বোর্ড অন জিওগ্রাফিক নেমস আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ অনুযায়ী গালফ অব মেক্সিকোর নাম পরিবর্তন করে ‘গালফ অব আমেরিকা’ করেছে। তবে এই পরিবর্তন অন্যান্য দেশগুলোতে কোনো প্রভাব ফেলবে না। মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট এই পরিবর্তনকে উপেক্ষা করার ঘোষণা দিয়েছেন এবং অন্যদেরও তা করতে বলেছেন।
গত রোববার সুপার বৌল খেলার সময় ট্রাম্প এয়ার ফোর্স ওয়ান থেকে উপসাগরটির ওপর দিয়ে উড়ে গিয়ে দিনটিকে ‘প্রথম গালফ অব আমেরিকা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা দেন। তাঁর সফরসঙ্গী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ডগ বারগাম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএসের একটি মানচিত্রের ছবি শেয়ার করেন, যেখানে গালফ অব মেক্সিকোর নতুন নামটি দেখানো হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু সংস্থা ট্রাম্পের ২০ জানুয়ারির আদেশের পরপরই নতুন নামটি ব্যবহার করা শুরু করে, তবে এখন এটি আনুষ্ঠানিকভাবে সমস্ত সরকারি সংস্থার জন্য বাধ্যতামূলক হয়ে গেছে। কারণ, এটি কেন্দ্রীয় জিওগ্রাফিক নেমস ইনফরমেশন সিস্টেমেও নথিবদ্ধ হয়েছে।
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লদিয়া শেইনবাউম পার্দো মজা করে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় তিনি এখন থেকে দেশটিকে ‘মেক্সিকান আমেরিকা’ বলে ডাকবেন। এ সময় তিনি ১৮৪৮ সালের মানচিত্রের দিকে ইঙ্গিত করেন। কারণ, সে সময় যুক্তরাষ্ট্র মেক্সিকোর এক-তৃতীয়াংশ ভূমি দখল করে নেয়।
আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত নামকরণের নিয়ম অনুযায়ী, যে দেশ কোনো নির্দিষ্ট ভৌগোলিক স্থানের মালিক তার পছন্দ অনুযায়ী সেই স্থানের নামকরণ করা হয়। তবে গালফ অব মেক্সিকো যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো, কিউবা এবং আরও কয়েকটি দ্বীপরাষ্ট্রের মধ্যে বিস্তৃত।
বিশ্বজুড়ে অনেক বিতর্কিত ভৌগোলিক নাম রয়েছে। যেমন—দক্ষিণ আমেরিকার উপকূলে এক দ্বীপপুঞ্জ ব্রিটিশদের কাছে ‘ফকল্যান্ড আইল্যান্ডস’ নামে পরিচিত, কিন্তু আর্জেন্টিনা এটিকে আইলাস মালভিনাস’ বলে দাবি করে। ১৯৮২ সালে আর্জেন্টিনা দ্বীপপুঞ্জটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণের নেওয়ার চেষ্টা করলে দুই মাসব্যাপী এক ভয়াবহ যুদ্ধে যুক্তরাজ্য জয়ী হয়।
এ ছাড়াও, উত্তর আমেরিকার সর্বোচ্চ পর্বতের নাম আবারও ‘মাউন্ট ম্যাককিনলি’ করা হয়েছে। এটিই এখন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকার স্বীকৃত নাম। আলাস্কার রাজ্য সরকার বহু বছর ধরে এই পর্বতকে ‘ডেনালি’ বলে ডাকলেও, ফেডারেল সরকার এটি ২০১৫ সাল পর্যন্ত ‘মাউন্ট ম্যাককিনলি’ নামেই রেখেছিল।
বারাক ওবামা মার্কিন প্রেসিডেন্ট থাকাকালে ম্যাককিনলির নাম পরিবর্তন করে স্থানীয় নাম ‘ডেনালি’ ফিরিয়ে দেন। ট্রাম্প ওবামার এই সিদ্ধান্তকে ‘প্রেসিডেন্ট ম্যাককিনলির জীবন, কৃতিত্ব এবং আত্মত্যাগের প্রতি অবমাননা’ বলে উল্লেখ করেছেন।
ট্রাম্প বিশেষভাবে উল্লেখ করেছেন যে, ম্যাককিনলি শুল্ক ব্যবস্থার সমর্থক ছিলেন। এটি ট্রাম্পেরও প্রিয় একটি নীতি। ম্যাককিনলি প্রশাসন যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড সম্প্রসারণ করেছে। রিপাবলিকান পার্টি থেকে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ম্যাককিনলির শাসনামলে পুয়ের্তো রিকো, গুয়াম, ফিলিপাইন এবং হাওয়াই বিভিন্ন উপায়ে যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হয়েছিল।
এদিকে, ট্রাম্পও সম্প্রতি গ্রিনল্যান্ড দখলের ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন, কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১ তম রাজ্যে পরিণত করার কথা বলেছেন এবং পানামা খাল পুনর্দখলের জন্য দেশটিতে আক্রমণ চালানোর হুমকি দিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে গালফ অব মেক্সিকোর নাম পরিবর্তন করে গালফ অব আমেরিকা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর তারই পরিপ্রেক্ষিতে টেক জায়ান্ট গুগলের সেবা গুগল ম্যাপে উপসাগরটির নাম ‘গালফ অব আমেরিকা’ রাখা হয়েছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইউএস টুডে ও ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গুগল গতকাল সোমবার তাদের ‘ম্যাপস’ প্ল্যাটফর্মে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবহারকারীদের জন্য ‘গালফ অব মেক্সিকোর’ নাম পরিবর্তন করে ‘গালফ অব আমেরিকা’ রেখেছে। এটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক নির্বাহী আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে করা হয়েছে।
প্রযুক্তি কোম্পানিটি এক ব্লগপোস্টে লিখেছে, যুক্তরাষ্ট্রের বাইরের ব্যবহারকারীরা আগের নাম এবং নতুন নাম উভয়ই দেখতে পাবেন, যেমনটা অন্যান্য বিতর্কিত ভৌগোলিক অবস্থানের ক্ষেত্রেও হয়ে থাকে। গুগল জানিয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ম্যাপস ব্যবহারকারীরা ‘গালফ অব আমেরিকা’ দেখতে পাবেন, আর মেক্সিকোর ব্যবহারকারীরা ‘গালফ অব মেক্সিকো’ দেখতে পাবেন।
গুগল জানিয়েছে, এই পরিবর্তন তাদের নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। কারণ, তারা যুক্তরাষ্ট্র সরকার স্বীকৃত ভৌগোলিক নামকরণের মানদণ্ড মেনে চলে। আর মার্কিন মানদণ্ড জিওগ্রাফিক নেমস ইনফরমেশন সিস্টেম দ্বারা নির্ধারিত।
এদিকে, ইউএস টুডে জানিয়েছ ফেডারেল বোর্ড অন জিওগ্রাফিক নেমস আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ অনুযায়ী গালফ অব মেক্সিকোর নাম পরিবর্তন করে ‘গালফ অব আমেরিকা’ করেছে। তবে এই পরিবর্তন অন্যান্য দেশগুলোতে কোনো প্রভাব ফেলবে না। মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট এই পরিবর্তনকে উপেক্ষা করার ঘোষণা দিয়েছেন এবং অন্যদেরও তা করতে বলেছেন।
গত রোববার সুপার বৌল খেলার সময় ট্রাম্প এয়ার ফোর্স ওয়ান থেকে উপসাগরটির ওপর দিয়ে উড়ে গিয়ে দিনটিকে ‘প্রথম গালফ অব আমেরিকা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা দেন। তাঁর সফরসঙ্গী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ডগ বারগাম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএসের একটি মানচিত্রের ছবি শেয়ার করেন, যেখানে গালফ অব মেক্সিকোর নতুন নামটি দেখানো হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু সংস্থা ট্রাম্পের ২০ জানুয়ারির আদেশের পরপরই নতুন নামটি ব্যবহার করা শুরু করে, তবে এখন এটি আনুষ্ঠানিকভাবে সমস্ত সরকারি সংস্থার জন্য বাধ্যতামূলক হয়ে গেছে। কারণ, এটি কেন্দ্রীয় জিওগ্রাফিক নেমস ইনফরমেশন সিস্টেমেও নথিবদ্ধ হয়েছে।
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লদিয়া শেইনবাউম পার্দো মজা করে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় তিনি এখন থেকে দেশটিকে ‘মেক্সিকান আমেরিকা’ বলে ডাকবেন। এ সময় তিনি ১৮৪৮ সালের মানচিত্রের দিকে ইঙ্গিত করেন। কারণ, সে সময় যুক্তরাষ্ট্র মেক্সিকোর এক-তৃতীয়াংশ ভূমি দখল করে নেয়।
আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত নামকরণের নিয়ম অনুযায়ী, যে দেশ কোনো নির্দিষ্ট ভৌগোলিক স্থানের মালিক তার পছন্দ অনুযায়ী সেই স্থানের নামকরণ করা হয়। তবে গালফ অব মেক্সিকো যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো, কিউবা এবং আরও কয়েকটি দ্বীপরাষ্ট্রের মধ্যে বিস্তৃত।
বিশ্বজুড়ে অনেক বিতর্কিত ভৌগোলিক নাম রয়েছে। যেমন—দক্ষিণ আমেরিকার উপকূলে এক দ্বীপপুঞ্জ ব্রিটিশদের কাছে ‘ফকল্যান্ড আইল্যান্ডস’ নামে পরিচিত, কিন্তু আর্জেন্টিনা এটিকে আইলাস মালভিনাস’ বলে দাবি করে। ১৯৮২ সালে আর্জেন্টিনা দ্বীপপুঞ্জটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণের নেওয়ার চেষ্টা করলে দুই মাসব্যাপী এক ভয়াবহ যুদ্ধে যুক্তরাজ্য জয়ী হয়।
এ ছাড়াও, উত্তর আমেরিকার সর্বোচ্চ পর্বতের নাম আবারও ‘মাউন্ট ম্যাককিনলি’ করা হয়েছে। এটিই এখন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকার স্বীকৃত নাম। আলাস্কার রাজ্য সরকার বহু বছর ধরে এই পর্বতকে ‘ডেনালি’ বলে ডাকলেও, ফেডারেল সরকার এটি ২০১৫ সাল পর্যন্ত ‘মাউন্ট ম্যাককিনলি’ নামেই রেখেছিল।
বারাক ওবামা মার্কিন প্রেসিডেন্ট থাকাকালে ম্যাককিনলির নাম পরিবর্তন করে স্থানীয় নাম ‘ডেনালি’ ফিরিয়ে দেন। ট্রাম্প ওবামার এই সিদ্ধান্তকে ‘প্রেসিডেন্ট ম্যাককিনলির জীবন, কৃতিত্ব এবং আত্মত্যাগের প্রতি অবমাননা’ বলে উল্লেখ করেছেন।
ট্রাম্প বিশেষভাবে উল্লেখ করেছেন যে, ম্যাককিনলি শুল্ক ব্যবস্থার সমর্থক ছিলেন। এটি ট্রাম্পেরও প্রিয় একটি নীতি। ম্যাককিনলি প্রশাসন যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড সম্প্রসারণ করেছে। রিপাবলিকান পার্টি থেকে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ম্যাককিনলির শাসনামলে পুয়ের্তো রিকো, গুয়াম, ফিলিপাইন এবং হাওয়াই বিভিন্ন উপায়ে যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হয়েছিল।
এদিকে, ট্রাম্পও সম্প্রতি গ্রিনল্যান্ড দখলের ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন, কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১ তম রাজ্যে পরিণত করার কথা বলেছেন এবং পানামা খাল পুনর্দখলের জন্য দেশটিতে আক্রমণ চালানোর হুমকি দিয়েছেন।
অস্ট্রেলিয়ায় হ্যারিসন ‘সোনালি বাহুর অধিকারী মানুষ’ হিসেবেও পরিচিত ছিলেন। তাঁর রক্তে বিরল একটি অ্যান্টিবডি (অ্যান্টি-ডি) ছিল। এই অ্যান্টিবডি এমন ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হতো, যা গর্ভবতী মায়েদের শরীরে প্রয়োগ করা হয়। মূলত যেসব মায়ের রক্ত অনাগত শিশুর রক্তের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ তাঁদের শরীরেই এই ওষুধটি দেওয়া
১ ঘণ্টা আগেএখন পর্যন্ত প্রায় অর্ধশত প্রতারিত নারীর তথ্য পেয়েছে দ্য গার্ডিয়ান। যদিও প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি বলে শঙ্কা করা হচ্ছে। ভুক্তভোগীদের বয়ান ও স্বাধীনভাবে তদন্তের পর এই ইস্যু নিয়ে গত বৃহস্পতিবার থেকে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের সিরিজ ‘স্পাই কপস’ প্রচার শুরু করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যমটি। আর এরপরই এ নিয়ে শুরু হয়
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে ‘নাৎসি’ আখ্যা দিয়েছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। তিনি বলেছেন, ইহুদি জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করছেন জেলেনস্কি। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের গণমাধ্যম ক্রাসনায়া জভেজদাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব বলেন লাভরভ। জেলেনস্কি রুশ সংস্কৃতিকে সম্মান করেন না বলে
২ ঘণ্টা আগেগাজা ইস্যুতে আবারও জরুরি বৈঠকে বসতে যাচ্ছে আরব দেশগুলো। আগামীকাল মঙ্গলবার কায়রোতে অনুষ্ঠিত হবে বৈঠক। আলোচনা হবে, যুদ্ধবিরতি, গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদের হুমকি, মার্কিন প্রেসিডেন্টের গাজা দখল সংক্রান্ত হুমকিসহ ফিলিস্তিনের সার্বিক ইস্যু নিয়েই।
২ ঘণ্টা আগে