আজকের পত্রিকা ডেস্ক
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন চলাকালে বিড়ম্বনার শিকার হলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি একটি এস্কেলেটরে (চলন্ত সিঁড়ি) পা রাখার সঙ্গে সঙ্গে সেটি থেমে যায়। জাতিসংঘ পরে বলেছে, তারা এই রহস্যের সমাধান করতে পেরেছে। তাদের ধারণা, প্রেসিডেন্টের নিজস্ব ভিডিওগ্রাফারের অনিচ্ছাকৃত ভুলের কারণে চলন্ত সিঁড়ির একটি নিরাপত্তা ব্যবস্থা সক্রিয় হওয়ায় এই ঘটনা ঘটেছে।
ভিডিওতে দেখা গেছে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সদলবলে একটি চলন্ত সিঁড়ির দিকে এগোচ্ছেন। পেছনে ভিড় করছেন সাংবাদিকেরা। ওপরে ওঠার জন্য পাশাপাশি দুটি চলন্ত সিঁড়ি। একটি এস্কেলেটরে প্রথমে ওঠেন ফার্স্টলেডি মেলানিয়া ট্রাম্প। এরপর সিঁড়িতে পা দেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। সঙ্গে সঙ্গে চলন্ত সিঁড়ি বন্ধ হয়ে যায়। প্রেসিডেন্ট ও ফার্স্টলেডি দুজনেই হতচকিত হয়ে তাকান। প্রেসিডেন্ট তর্জনি উঁচিয়ে ইঙ্গিত করেন। ওই সময় পাশের সিঁড়িটি স্বাভাবিকভাবেই চলছি। এক মুহূর্ত পরই ফার্স্টলেডি হেঁটেই সিঁড়ি বেয়ে উঠতে থাকেন। পরে তাঁকে অনুসরণ করেন প্রেসিডেন্ট।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিশ্ব নেতাদের উদ্দেশে বক্তৃতা দেওয়ার সময় ট্রাম্প কৌতুকের ছলে এস্কেলেটর এবং টেলিপ্রম্পটার কাজ না করার বিষয়টি উল্লেখ করেন। মুখে হাসি নিয়ে তিনি ১৯৩ সদস্যের সাধারণ পরিষদে বলেন, ‘জাতিসংঘ থেকে আমি এই দুটি জিনিস পেয়েছি—একটি খারাপ এস্কেলেটর এবং একটি খারাপ টেলিপ্রম্পটার!’
তবে হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লিভিট বিষয়টি এত হালকাভাবে নেননি। তিনি এই ঘটনার পরপরই এক্স হ্যান্ডলে একটি কড়া পোস্ট করে লেখেন, ‘যদি জাতিসংঘের কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে এস্কেলেটর থামিয়ে থাকে, যখন প্রেসিডেন্ট এবং ফার্স্ট লেডি তাতে উঠছিলেন, তবে তাঁকে অবিলম্বে বরখাস্ত এবং তদন্ত করা উচিত।’
এ ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়ে জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টেফান ডুজারিক জানান, এস্কেলেটরের সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিটের তথ্য থেকে দেখা যায়, এস্কেলেটরের ওপরের দিকে ‘কম্ব স্টেপ’-এর একটি নিরাপত্তা ব্যবস্থা সক্রিয় হওয়ার পর এটি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। তিনি আরও বলেন, ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্পের সঙ্গে প্রেসিডেন্টের আগমন যাতে ভালোভাবে ক্যামেরাবন্দী করা যায় সে উদ্দেশ্যে ট্রাম্পের ভিডিওগ্রাফার পেছনের দিকে হেঁটে এস্কেলেটরে উঠছিলেন। এতেই বিপত্তিটি ঘটে।
ডুজারিক এক বিবৃতিতে বলেন, ভিডিওগ্রাফার অনিচ্ছাকৃতভাবে নিরাপত্তা ব্যবস্থাটি সক্রিয় করে থাকতে পারেন। এই নিরাপত্তা ব্যবস্থাটি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে মানুষ বা অন্য কোনো বস্তু অসাবধানতাবশত গিয়ারে আটকে না যায় বা গিয়ার তাকে টেনে নিয়ে না যায়।
জাতিসংঘের এ ব্যাখ্যার বিষয়ে হোয়াইট হাউস তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
টেলিপ্রম্পটারের সমস্যা প্রসঙ্গে ট্রাম্প সাধারণ পরিষদে বলেন, ‘আমি কেবল বলতে পারি যে, এই টেলিপ্রম্পটারটি যে পরিচালনা করছে, সে বড় বিপদে আছে!’
তবে জাতিসংঘের একজন কর্মকর্তা জানান, হোয়াইট হাউস নিজস্ব টেলিপ্রম্পটার ব্যবহার করছিল। ট্রাম্পের বক্তৃতা শেষ হওয়ার পর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট আন্নালেয়ানা বেয়ারবক বলেন, ‘জাতিসংঘের টেলিপ্রম্পটারগুলো ঠিকঠাক কাজ করছে।’
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন চলাকালে বিড়ম্বনার শিকার হলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি একটি এস্কেলেটরে (চলন্ত সিঁড়ি) পা রাখার সঙ্গে সঙ্গে সেটি থেমে যায়। জাতিসংঘ পরে বলেছে, তারা এই রহস্যের সমাধান করতে পেরেছে। তাদের ধারণা, প্রেসিডেন্টের নিজস্ব ভিডিওগ্রাফারের অনিচ্ছাকৃত ভুলের কারণে চলন্ত সিঁড়ির একটি নিরাপত্তা ব্যবস্থা সক্রিয় হওয়ায় এই ঘটনা ঘটেছে।
ভিডিওতে দেখা গেছে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সদলবলে একটি চলন্ত সিঁড়ির দিকে এগোচ্ছেন। পেছনে ভিড় করছেন সাংবাদিকেরা। ওপরে ওঠার জন্য পাশাপাশি দুটি চলন্ত সিঁড়ি। একটি এস্কেলেটরে প্রথমে ওঠেন ফার্স্টলেডি মেলানিয়া ট্রাম্প। এরপর সিঁড়িতে পা দেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। সঙ্গে সঙ্গে চলন্ত সিঁড়ি বন্ধ হয়ে যায়। প্রেসিডেন্ট ও ফার্স্টলেডি দুজনেই হতচকিত হয়ে তাকান। প্রেসিডেন্ট তর্জনি উঁচিয়ে ইঙ্গিত করেন। ওই সময় পাশের সিঁড়িটি স্বাভাবিকভাবেই চলছি। এক মুহূর্ত পরই ফার্স্টলেডি হেঁটেই সিঁড়ি বেয়ে উঠতে থাকেন। পরে তাঁকে অনুসরণ করেন প্রেসিডেন্ট।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিশ্ব নেতাদের উদ্দেশে বক্তৃতা দেওয়ার সময় ট্রাম্প কৌতুকের ছলে এস্কেলেটর এবং টেলিপ্রম্পটার কাজ না করার বিষয়টি উল্লেখ করেন। মুখে হাসি নিয়ে তিনি ১৯৩ সদস্যের সাধারণ পরিষদে বলেন, ‘জাতিসংঘ থেকে আমি এই দুটি জিনিস পেয়েছি—একটি খারাপ এস্কেলেটর এবং একটি খারাপ টেলিপ্রম্পটার!’
তবে হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লিভিট বিষয়টি এত হালকাভাবে নেননি। তিনি এই ঘটনার পরপরই এক্স হ্যান্ডলে একটি কড়া পোস্ট করে লেখেন, ‘যদি জাতিসংঘের কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে এস্কেলেটর থামিয়ে থাকে, যখন প্রেসিডেন্ট এবং ফার্স্ট লেডি তাতে উঠছিলেন, তবে তাঁকে অবিলম্বে বরখাস্ত এবং তদন্ত করা উচিত।’
এ ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়ে জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টেফান ডুজারিক জানান, এস্কেলেটরের সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিটের তথ্য থেকে দেখা যায়, এস্কেলেটরের ওপরের দিকে ‘কম্ব স্টেপ’-এর একটি নিরাপত্তা ব্যবস্থা সক্রিয় হওয়ার পর এটি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। তিনি আরও বলেন, ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্পের সঙ্গে প্রেসিডেন্টের আগমন যাতে ভালোভাবে ক্যামেরাবন্দী করা যায় সে উদ্দেশ্যে ট্রাম্পের ভিডিওগ্রাফার পেছনের দিকে হেঁটে এস্কেলেটরে উঠছিলেন। এতেই বিপত্তিটি ঘটে।
ডুজারিক এক বিবৃতিতে বলেন, ভিডিওগ্রাফার অনিচ্ছাকৃতভাবে নিরাপত্তা ব্যবস্থাটি সক্রিয় করে থাকতে পারেন। এই নিরাপত্তা ব্যবস্থাটি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে মানুষ বা অন্য কোনো বস্তু অসাবধানতাবশত গিয়ারে আটকে না যায় বা গিয়ার তাকে টেনে নিয়ে না যায়।
জাতিসংঘের এ ব্যাখ্যার বিষয়ে হোয়াইট হাউস তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
টেলিপ্রম্পটারের সমস্যা প্রসঙ্গে ট্রাম্প সাধারণ পরিষদে বলেন, ‘আমি কেবল বলতে পারি যে, এই টেলিপ্রম্পটারটি যে পরিচালনা করছে, সে বড় বিপদে আছে!’
তবে জাতিসংঘের একজন কর্মকর্তা জানান, হোয়াইট হাউস নিজস্ব টেলিপ্রম্পটার ব্যবহার করছিল। ট্রাম্পের বক্তৃতা শেষ হওয়ার পর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট আন্নালেয়ানা বেয়ারবক বলেন, ‘জাতিসংঘের টেলিপ্রম্পটারগুলো ঠিকঠাক কাজ করছে।’
গত সপ্তাহে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বিরল খনিজ রপ্তানির ওপর নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। কিন্তু সেই নথি খোলা যাচ্ছে না মাইক্রোসফট ওয়ার্ড কিংবা অন্য কোনো মার্কিন সফটওয়্যারে। প্রথমবারের মতো মন্ত্রণালয় এমন ফাইল ফরম্যাটে নথি প্রকাশ করেছে, যা কেবলমাত্র চীনের নিজস্ব সফটওয়্যার ‘ডব্লিউপিএস অফিস’—এ খোলা যায়।
১ সেকেন্ড আগেবিহারের বর্তমান সরকার নিয়ে প্রশান্ত কিশোর বলেন, রাজ্যে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন দল বিজেপির জোট এনডিএ নিশ্চিতভাবে পরাজিত হতে যাচ্ছে। তাঁর ভাষায়, ‘নিতীশ কুমারের নেতৃত্বে জেডি-ইউ (জনতা দল-ইউনাইটেড) ২৫টি আসনও পাবে না। এনডিএর এবার বিদায় নিশ্চিত, নিতীশ কুমার আর মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন না।’
২ ঘণ্টা আগেসুপরিচিত পররাষ্ট্র নীতি বিশেষজ্ঞ এবং প্রতিরক্ষা কৌশলবিদ অ্যাশলে জে. টেলিসকে গ্রেপ্তার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গোপনীয় জাতীয় প্রতিরক্ষা তথ্য বেআইনিভাবে নিজের কাছে রাখার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভার্জিনিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় জেলার মার্কিন অ্যাটর্নির কার্যালয় সংবাদমাধ্যমকে এই খবর নিশ্চিত করেছে।
২ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধবিরতি ও মানবিক পরিস্থিতি ক্রমেই জটিল হচ্ছে। হামাস রেডক্রসের হাতে আরও চারজন ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ হস্তান্তর করেছে। ফলে মোট মৃত জিম্মির সংখ্যা দাঁড়াল ৮-এ। এদিকে গাজায় ভয়াবহ খাদ্য ও চিকিৎসা সংকটের মধ্যে তুরস্ক ৯০০ টন মানবিক সাহায্যের একটি জাহাজ পাঠিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে