জন্মসূত্রে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব বাতিল করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ সাময়িকভাবে স্থগিত করেছেন দেশটির একটি আদালত। গতকাল স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনের সিয়াটলের একজন বিচারক এ আদেশ দেন। এ আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করবেন বলে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন ট্রাম্প।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের এই নির্বাহী আদেশকে ‘স্পষ্টত অসাংবিধানিক’ বলে উল্লেখ করেছেন বিচারক জন কফেনর। তিনি বলেন, ট্রাম্পের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের নির্বাহী আদেশ কার্যকর হওয়ার দিন থেকে ১৪ দিনের জন্য স্থগিত থাকবে।
যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন ও আশ্রয়ের ওপর নতুন করে কঠোর বিধিনিষেধ ঘোষণা করেন ট্রাম্প। জন্মগত নাগরিকত্ব বাতিল করার চেষ্টায় নির্বাহী আদেশে সই করেন তিনি। ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশটি যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া শিশুদের নাগরিকত্ব অস্বীকার করার নির্দেশ দেয়, যদি তাদের মা-বাবা কেউই আমেরিকান নাগরিক বা বৈধ স্থায়ী বাসিন্দা না হন।
ট্রাম্পের আদেশ অনুযায়ী, ১৯ ফেব্রুয়ারির পর যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া যে কোনো শিশু, যদি তাদের মা-বাবা কেউই আমেরিকান নাগরিক বা বৈধ স্থায়ী বাসিন্দা না হন, তাহলে তাদের কেউই বৈধ নাগরিক হবেন না। তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হতে পারে।
আদালতের বিচারক কফেনর বিচার বিভাগের এক আইনজীবীকে জিজ্ঞাসা করেন, ‘আমি বুঝতে পারছি না, কীভাবে একজন আইনজীবী বলতে পারেন যে, এই আদেশটি সাংবিধানিক। এটা আমাকে বিস্মিত করে।’
এদিকে আদালতের এই আদেশের বিরুদ্ধে আবেদন করবেন বলে জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ট্রাম্প বলেন, ‘স্পষ্টতই আমরা আপিল করব।’ তাঁর পক্ষে লড়াই করার কথা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগও।
গত ২০ জানুয়ারি ৪৭ তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে যাত্রা শুরু করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। দায়িত্ব গ্রহণের প্রথম দিনেই রেকর্ডসংখ্যক নির্বাহী আদেশে সই করেন তিনি। ব্যাপক পরিবর্তন এনেছেন প্রশাসনে, যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন বিভিন্ন চুক্তি ও সংস্থা থেকে। বাইডেন প্রশাসনের ৭৮টি আদেশ বাতিল করেছেন ট্রাম্প। দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হওয়ার লড়াইয়ের শুরু থেকেই ট্রাম্প অনেকবার বলেছিলেন, ক্ষমতায় এলে আমেরিকার প্রশাসন পাল্টে দেবেন।
জন্মসূত্রে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব বাতিল করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ সাময়িকভাবে স্থগিত করেছেন দেশটির একটি আদালত। গতকাল স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনের সিয়াটলের একজন বিচারক এ আদেশ দেন। এ আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করবেন বলে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন ট্রাম্প।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের এই নির্বাহী আদেশকে ‘স্পষ্টত অসাংবিধানিক’ বলে উল্লেখ করেছেন বিচারক জন কফেনর। তিনি বলেন, ট্রাম্পের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের নির্বাহী আদেশ কার্যকর হওয়ার দিন থেকে ১৪ দিনের জন্য স্থগিত থাকবে।
যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন ও আশ্রয়ের ওপর নতুন করে কঠোর বিধিনিষেধ ঘোষণা করেন ট্রাম্প। জন্মগত নাগরিকত্ব বাতিল করার চেষ্টায় নির্বাহী আদেশে সই করেন তিনি। ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশটি যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া শিশুদের নাগরিকত্ব অস্বীকার করার নির্দেশ দেয়, যদি তাদের মা-বাবা কেউই আমেরিকান নাগরিক বা বৈধ স্থায়ী বাসিন্দা না হন।
ট্রাম্পের আদেশ অনুযায়ী, ১৯ ফেব্রুয়ারির পর যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া যে কোনো শিশু, যদি তাদের মা-বাবা কেউই আমেরিকান নাগরিক বা বৈধ স্থায়ী বাসিন্দা না হন, তাহলে তাদের কেউই বৈধ নাগরিক হবেন না। তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হতে পারে।
আদালতের বিচারক কফেনর বিচার বিভাগের এক আইনজীবীকে জিজ্ঞাসা করেন, ‘আমি বুঝতে পারছি না, কীভাবে একজন আইনজীবী বলতে পারেন যে, এই আদেশটি সাংবিধানিক। এটা আমাকে বিস্মিত করে।’
এদিকে আদালতের এই আদেশের বিরুদ্ধে আবেদন করবেন বলে জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ট্রাম্প বলেন, ‘স্পষ্টতই আমরা আপিল করব।’ তাঁর পক্ষে লড়াই করার কথা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগও।
গত ২০ জানুয়ারি ৪৭ তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে যাত্রা শুরু করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। দায়িত্ব গ্রহণের প্রথম দিনেই রেকর্ডসংখ্যক নির্বাহী আদেশে সই করেন তিনি। ব্যাপক পরিবর্তন এনেছেন প্রশাসনে, যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন বিভিন্ন চুক্তি ও সংস্থা থেকে। বাইডেন প্রশাসনের ৭৮টি আদেশ বাতিল করেছেন ট্রাম্প। দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হওয়ার লড়াইয়ের শুরু থেকেই ট্রাম্প অনেকবার বলেছিলেন, ক্ষমতায় এলে আমেরিকার প্রশাসন পাল্টে দেবেন।
দীর্ঘ ২৯ বছর সরকারি বাস চালিয়েছেন তিনি। মাত্র ৭ ডলার (প্রায় ৮০০ টাকা) সমপরিমাণ ভাড়া আত্মসাতের দায়ে তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। শুধু তা–ই নয়, সেই সঙ্গে তাঁর ৮৪ হাজার ডলার (প্রায় ৯২ লাখ টাকা) পেনশনও বাতিল করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের উত্তর-পূর্ব দিল্লির সীলমপুরে ১৭ বছর বয়সী এক কিশোর হত্যার ঘটনায় ফের আলোচনায় জিকরা নামের এক তরুণী। তিনি নিজেকে ‘লেডি ডন’ বলে পরিচয় দেন। সামাজিক মাধ্যমে তাঁর কার্যকলাপ এবং অপরাধ জগতের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য পরিচিত এই তরুণী।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ক্রিমিয়া অঞ্চলকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে। মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে একটি শান্তিচুক্তির অংশ হিসেবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে আলোচনার সঙ্গে যুক্ত কয়েকজন জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে ভাবছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম..
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ওপর সাম্প্রতিক কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এ নিয়ে বিশেষ করে ভারতীয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। আমেরিকান ইমিগ্রেশন ল’ইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের (এআইএলএ) একটি প্রতিবেদন অনুসারে, সংস্থাটি কর্তৃক সংগৃহীত ৩২৭টি সাম্প্রতিক ভিসা বাতিলের প্রায় অর্ধেকই ভারতীয়...
৩ ঘণ্টা আগে