মার্কিন নির্বাচন
আজকের পত্রিকা ডেস্ক
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট গ্রহণকে ঘিরে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সহিংসতার আশঙ্কায় বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে পুলিশ ও ন্যাশনাল গার্ড বাহিনীর সদস্যদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বিশেষ করে ১৯টি অঙ্গরাজ্যে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
সাম্প্রতিক বিভিন্ন জরিপের তথ্য বলছে, এবারের ভোটে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী কমলা হ্যারিস ও রিপাবলিকান পার্টির ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। দুই প্রার্থীর এমন সমানে সমান অবস্থানের বাস্তবতায় সহিংসতার আশঙ্কা বেড়েছে।
সিএনএন জানিয়েছে, পেনসিলভানিয়ায় গত রোববারের সমাবেশে গত নির্বাচনে ভোট জালিয়াতির অভিযোগের পুনরাবৃত্তি করেন ট্রাম্প। সাবেক এই প্রেসিডেন্ট ইতিমধ্যেই ইঙ্গিত দিয়েছেন, এবারের নির্বাচনে হারলে সেই ফলাফল তিনি মেনে নেবেন না। সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোয় ট্রাম্প একাধিকবার বলেছেন, তিনি যদি এবারও হেরে যান, তবে তাঁর একমাত্র যুক্তিসংগত ব্যাখ্যা হবে, ডেমোক্র্যাটরা তাঁর সঙ্গে ‘প্রতারণা’ করেছে। ফলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, এবারও জিততে না পারলে ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারির পুনরাবৃত্তি ঘটাতে পারে ট্রাম্প শিবির। সেদিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল হিলে নজিরবিহীন তাণ্ডব চালান রিপাবলিকান পার্টির সদস্যরা।
সম্ভাব্য ঝুঁকি বিবেচনায় এবার তাই আগে থেকেই বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানিয়েছে, আলাবামা, অ্যারিজোনা, ডেলাওয়্যার, আইওয়া, ইলিনয়, নর্থ ক্যারোলাইনা, নিউ মেক্সিকো, ওরেগন, উইসকনসিন ও ওয়াশিংটনে রয়েছেন ন্যাশনাল গার্ড সদস্যরা। অন্যদিকে ওয়াশিংটন ডিসি, কলোরাডো, ফ্লোরিডা, হাওয়াই, নেভাদা, ওরেগন, পেনসিলভানিয়া, টেনেসি, টেক্সাস ও ওয়েস্ট ভার্জিনিয়ায় সেনাসদস্যদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
অ্যারিজোনার ফিনিক্স শহরে যেখানে ভোট গণনা করা হবে, সেখানে ধাতব বেষ্টনী বসানো হয়েছে। নেভাদার লাস ভেগাসেও একটি ভোট গণনাকেন্দ্রে নিরাপত্তাবেষ্টনী বসানো হয়েছে। অ্যারিজোনার শেরিফ তাঁর বিভাগকে উচ্চ সতর্ক অবস্থায় রেখেছেন। যদি বড় কোনো সহিংসতা দেখা দেয়, সে ক্ষেত্রে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ড্রোন প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
সবচেয়ে বেশি নজর রয়েছে দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্যগুলোর ওপর। এর মধ্যে বিশেষ করে নেভাদার নাম উল্লেখযোগ্য। গত নির্বাচনের পর সেখানে প্রতিবাদ বিক্ষোভ করেন ট্রাম্পের সমর্থকেরা। তাঁদের কাউকে কাউকে সশস্ত্র অবস্থায়ও দেখা যায়। এবার সেখানে বেশ কিছু ভোট গণনাকেন্দ্রের চারপাশে নিরাপত্তাবেষ্টনী দেওয়া হয়েছে।
অ্যারিজোনার ম্যারিকোপা কাউন্টিতে ভোট গণনাকেন্দ্রে ধাতব বেষ্টনী দেওয়া হয়েছে। ২০২০ সালে ভোট জালিয়াতির অভিযোগে সেখানে নির্বাচনী কর্মকর্তাদের হুমকি দিয়েছিলেন রিপাবলিকান সমর্থকেরা। কাউন্টি শেরিফ রাস স্কিনার জানান, হুমকি ও সহিংসতার বিষয়ে তাঁর দপ্তরের কর্মীরা সজাগ রয়েছেন। এ ছাড়া ভোটের পরও উচ্চ সতর্কাবস্থায় থাকবেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। যেকোনো অপরাধমূলক তৎপরতার বিষয়ে তাঁরা জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করবেন।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট গ্রহণকে ঘিরে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সহিংসতার আশঙ্কায় বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে পুলিশ ও ন্যাশনাল গার্ড বাহিনীর সদস্যদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বিশেষ করে ১৯টি অঙ্গরাজ্যে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
সাম্প্রতিক বিভিন্ন জরিপের তথ্য বলছে, এবারের ভোটে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী কমলা হ্যারিস ও রিপাবলিকান পার্টির ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। দুই প্রার্থীর এমন সমানে সমান অবস্থানের বাস্তবতায় সহিংসতার আশঙ্কা বেড়েছে।
সিএনএন জানিয়েছে, পেনসিলভানিয়ায় গত রোববারের সমাবেশে গত নির্বাচনে ভোট জালিয়াতির অভিযোগের পুনরাবৃত্তি করেন ট্রাম্প। সাবেক এই প্রেসিডেন্ট ইতিমধ্যেই ইঙ্গিত দিয়েছেন, এবারের নির্বাচনে হারলে সেই ফলাফল তিনি মেনে নেবেন না। সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোয় ট্রাম্প একাধিকবার বলেছেন, তিনি যদি এবারও হেরে যান, তবে তাঁর একমাত্র যুক্তিসংগত ব্যাখ্যা হবে, ডেমোক্র্যাটরা তাঁর সঙ্গে ‘প্রতারণা’ করেছে। ফলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, এবারও জিততে না পারলে ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারির পুনরাবৃত্তি ঘটাতে পারে ট্রাম্প শিবির। সেদিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল হিলে নজিরবিহীন তাণ্ডব চালান রিপাবলিকান পার্টির সদস্যরা।
সম্ভাব্য ঝুঁকি বিবেচনায় এবার তাই আগে থেকেই বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানিয়েছে, আলাবামা, অ্যারিজোনা, ডেলাওয়্যার, আইওয়া, ইলিনয়, নর্থ ক্যারোলাইনা, নিউ মেক্সিকো, ওরেগন, উইসকনসিন ও ওয়াশিংটনে রয়েছেন ন্যাশনাল গার্ড সদস্যরা। অন্যদিকে ওয়াশিংটন ডিসি, কলোরাডো, ফ্লোরিডা, হাওয়াই, নেভাদা, ওরেগন, পেনসিলভানিয়া, টেনেসি, টেক্সাস ও ওয়েস্ট ভার্জিনিয়ায় সেনাসদস্যদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
অ্যারিজোনার ফিনিক্স শহরে যেখানে ভোট গণনা করা হবে, সেখানে ধাতব বেষ্টনী বসানো হয়েছে। নেভাদার লাস ভেগাসেও একটি ভোট গণনাকেন্দ্রে নিরাপত্তাবেষ্টনী বসানো হয়েছে। অ্যারিজোনার শেরিফ তাঁর বিভাগকে উচ্চ সতর্ক অবস্থায় রেখেছেন। যদি বড় কোনো সহিংসতা দেখা দেয়, সে ক্ষেত্রে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ড্রোন প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
সবচেয়ে বেশি নজর রয়েছে দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্যগুলোর ওপর। এর মধ্যে বিশেষ করে নেভাদার নাম উল্লেখযোগ্য। গত নির্বাচনের পর সেখানে প্রতিবাদ বিক্ষোভ করেন ট্রাম্পের সমর্থকেরা। তাঁদের কাউকে কাউকে সশস্ত্র অবস্থায়ও দেখা যায়। এবার সেখানে বেশ কিছু ভোট গণনাকেন্দ্রের চারপাশে নিরাপত্তাবেষ্টনী দেওয়া হয়েছে।
অ্যারিজোনার ম্যারিকোপা কাউন্টিতে ভোট গণনাকেন্দ্রে ধাতব বেষ্টনী দেওয়া হয়েছে। ২০২০ সালে ভোট জালিয়াতির অভিযোগে সেখানে নির্বাচনী কর্মকর্তাদের হুমকি দিয়েছিলেন রিপাবলিকান সমর্থকেরা। কাউন্টি শেরিফ রাস স্কিনার জানান, হুমকি ও সহিংসতার বিষয়ে তাঁর দপ্তরের কর্মীরা সজাগ রয়েছেন। এ ছাড়া ভোটের পরও উচ্চ সতর্কাবস্থায় থাকবেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। যেকোনো অপরাধমূলক তৎপরতার বিষয়ে তাঁরা জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করবেন।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
৮ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৯ ঘণ্টা আগে