অনলাইন ডেস্ক
গ্রিনল্যান্ড, কানাডা, মেক্সিকো উপসাগর, পানামা খাল—দ্বিতীয় দফায় ক্ষমতায় এসেই সব কিনে ফেলতে চাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কিন্তু চাইলেই কি কিনে ফেলা যায় অন্য কোনো দেশের ভূখণ্ড বা জলসীমা? এখন হয়তো যায় না। তবে আজ থেকে দুই শ বছর আগে এমন কেনাবেচার অনেক দৃষ্টান্ত আছে।
লুইজিয়ানা অঞ্চল এরই একটি উদাহরণ। ১৮০৩ সালের আজকের এই দিনে (১১ এপ্রিল) তৎকালীন মার্কিন সরকারের কাছে ৮ লাখ ২৮ হাজার বর্গমাইল বা ২১ লাখ বর্গকিলোমিটারের বিশাল এই ভূখণ্ড মাত্র দেড় কোটি ডলারে বিক্রির প্রস্তাব দেন ফ্রান্সের সম্রাট নেপোলিয়ন বোনাপার্ট। সে হিসাবে এই ভূখণ্ড বাংলাদেশের আয়তনের প্রায় ১৪ গুন!
নেপোলিয়নের ঐতিহাসিক এই সিদ্ধান্তে যুক্তরাষ্ট্রের আয়তন দ্বিগুণ হয়ে যায়। শুধু ভূখণ্ডের সম্প্রসারণই নয়, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি–বাণিজ্য সম্প্রসারণেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে এটি।
১৭৫৬ থেকে ১৭৬৩ সাল পর্যন্ত ফ্রান্স, ব্রিটেন ও অন্যান্য ইউরোপীয় শক্তির মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধ চলছিল। যে যুদ্ধের শেষে ১৭৬২ ফন্টেইনব্লিউ চুক্তির আওতায় আলোচিত লুইজিয়ানা অঞ্চল স্পেনের হাতে তুলে দেয় ফ্রান্স। পরে উনিশ শতকের একেবারে শুরুর দিকে স্যান ইলডেফেনসো নামে এক চুক্তির মাধ্যমে আবার স্পেনের কাছ থেকে লুইজিয়ানার মালিকানা ফিরিয়ে আনেন নেপোলিয়ন।
নেপোলিয়ন বোনাপার্ট তখন উত্তর আমেরিকায় একটি ফরাসি সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখছিলেন। কিন্তু হাইতির দাস বিদ্রোহে ফরাসি বাহিনীর বিপর্যয়, ব্রিটেনের সঙ্গে যুদ্ধ এবং যুদ্ধের ব্যয় সংকুলান করতে গিয়ে সৃষ্ট তীব্র অর্থনৈতিক চাপে সেই পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়। এমন পরিস্থিতিতে নেপোলিয়নের কাছে লুইজিয়ানাকে ধরে রাখার চেয়ে বিক্রি করাই বাস্তববাদী সিদ্ধান্ত বলে মনে হয়।
এদিকে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারসন মিসিসিপি নদী দিয়ে অবাধে পণ্য পরিবহন নিশ্চিত করতে নিউ অরলিন্স এবং এর আশপাশের এলাকা কিনতে চাচ্ছিলেন। সেই লক্ষ্যেই তিনি বিশেষ দূত জেমস মনরো এবং আইনজীবী রবার্ট লিভিংস্টোনকে প্যারিসে পাঠান। কিন্তু আলোচনার টেবিলে তাঁরা এক অভাবনীয় প্রস্তাব পান—শুধু অরলিন্স নয়, পুরো লুইজিয়ানাই বিক্রি করতে চান নেপোলিয়ন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল দ্বিধা না করে তাৎক্ষণিক চুক্তিতে রাজি হয়ে যায়। মাত্র ১৫ মিলিয়ন (দেড় কোটি) ডলারে এমন একটি বিশাল ভূখণ্ড কেনার সুযোগ তারা হাতছাড়া করতে চায়নি।
চুক্তি অনুযায়ী, ১১ দশমিক ২৫ মিলিয়ন ডলার নগদ পরিশোধ করে যুক্তরাষ্ট্র। বাকি ৩ দশমিক ৭৫ মিলিয়ন ডলারের ঋণ পরে শোধ করে ওয়াশিংটন। দেড় কোটি ডলারের হিসাবে প্রতি একর জমির দাম পড়ে মাত্র তিন সেন্ট, যা আজকের মূল্যে মাত্র ৬৭ সেন্ট! এই চুক্তি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষরিত হয় ১৮০৩ সালের ৩০ এপ্রিল। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এটিই সবচেয়ে কৌশলী এবং লাভজনক ক্রয়।
যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান লুইজিয়ানা, মিজৌরি, আইওয়া, কানসাস, নেব্রাস্কা, আরকানসাস, ওকলাহোমা, উত্তর ও দক্ষিণ ডাকোটা, মিনেসোটা (আংশিক), নিউ মেক্সিকো, মনটানা, ওয়াইওমিং, কলোরাডো অঙ্গরাজ্যগুলো তৎকালীন লুইজিয়ানা অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত। এই অঞ্চল মিসিসিপি নদী থেকে শুরু করে রকি পর্বতমালা পর্যন্ত বিস্তৃত।
এই ক্রয় শুধুই ভৌগোলিক সম্প্রসারণ নয়, বরং ছিল একটি কৌশলগত বিজয়। মিসিসিপি নদীর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ, নিউ অরলিন্স বন্দর ব্যবহার নিশ্চিতকরণ এবং পশ্চিমাঞ্চলে অবাধ সম্প্রসারণের সুযোগ এনে দেয় যুক্তরাষ্ট্রকে। এর ফলেই শুরু হয় লুইস ও ক্লার্ক অভিযান—যা নতুন ভূখণ্ড সম্পর্কে জ্ঞান আহরণের পাশাপাশি ভবিষ্যতের বসতি স্থাপনে ভূমিকা রাখে।
তবে এই সিদ্ধান্তের কিছু বিতর্কিত দিকও ছিল। সংবিধানে এই ধরনের জমি কেনার ক্ষমতা প্রেসিডেন্টকে দেওয়া হয়নি বা এ-সম্পর্কিত বিধান স্পষ্ট নয়। এ ছাড়া আদিবাসীদের জমির অধিকার ও সংরক্ষণের প্রশ্নও নতুন করে আলোচনায় উঠে আসে। তবু যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যতের জন্য এই সিদ্ধান্ত ছিল যুগান্তকারী। প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারসন একজন কঠোরভাবে সংবিধান অনুসরণকারী রাজনীতিক হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তবে দেশের বৃহত্তর স্বার্থে এই ক্রয়কে তিনি মেনে নেন।
ফ্রান্সের জন্য এভাবে জলের দামে বিশাল ভূখণ্ড বিক্রির সিদ্ধান্তটি ছিল প্রয়োজনে বাধ্য হয়ে নেওয়া একটি পদক্ষেপ। ইউরোপীয় যুদ্ধের ব্যয় মেটাতে অর্থের দরকার ছিল, আর আমেরিকায় সাম্রাজ্য গড়ার পরিকল্পনা ব্যর্থ হওয়ায় নেপোলিয়নের কাছে এ ভূখণ্ড আর বিশেষ তাৎপর্য রাখেনি। অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্র এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে শুধু একটি ভূখণ্ডই নয়, ভবিষ্যতের সম্ভাবনা কিনে নেয়।
অনেকের মতে, লুইজিয়ানা ক্রয় একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত—যেখানে কূটনীতি, দূরদর্শিতা ও সাহসিকতার এক অপূর্ব মিলন দেখা যায়। এটি শুধু যুক্তরাষ্ট্রের মানচিত্র বদলে দেয়নি, বরং আমেরিকানদের পরিচয়ের ভিত্তিও মজবুত করেছে।
গ্রিনল্যান্ড, কানাডা, মেক্সিকো উপসাগর, পানামা খাল—দ্বিতীয় দফায় ক্ষমতায় এসেই সব কিনে ফেলতে চাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কিন্তু চাইলেই কি কিনে ফেলা যায় অন্য কোনো দেশের ভূখণ্ড বা জলসীমা? এখন হয়তো যায় না। তবে আজ থেকে দুই শ বছর আগে এমন কেনাবেচার অনেক দৃষ্টান্ত আছে।
লুইজিয়ানা অঞ্চল এরই একটি উদাহরণ। ১৮০৩ সালের আজকের এই দিনে (১১ এপ্রিল) তৎকালীন মার্কিন সরকারের কাছে ৮ লাখ ২৮ হাজার বর্গমাইল বা ২১ লাখ বর্গকিলোমিটারের বিশাল এই ভূখণ্ড মাত্র দেড় কোটি ডলারে বিক্রির প্রস্তাব দেন ফ্রান্সের সম্রাট নেপোলিয়ন বোনাপার্ট। সে হিসাবে এই ভূখণ্ড বাংলাদেশের আয়তনের প্রায় ১৪ গুন!
নেপোলিয়নের ঐতিহাসিক এই সিদ্ধান্তে যুক্তরাষ্ট্রের আয়তন দ্বিগুণ হয়ে যায়। শুধু ভূখণ্ডের সম্প্রসারণই নয়, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি–বাণিজ্য সম্প্রসারণেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে এটি।
১৭৫৬ থেকে ১৭৬৩ সাল পর্যন্ত ফ্রান্স, ব্রিটেন ও অন্যান্য ইউরোপীয় শক্তির মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধ চলছিল। যে যুদ্ধের শেষে ১৭৬২ ফন্টেইনব্লিউ চুক্তির আওতায় আলোচিত লুইজিয়ানা অঞ্চল স্পেনের হাতে তুলে দেয় ফ্রান্স। পরে উনিশ শতকের একেবারে শুরুর দিকে স্যান ইলডেফেনসো নামে এক চুক্তির মাধ্যমে আবার স্পেনের কাছ থেকে লুইজিয়ানার মালিকানা ফিরিয়ে আনেন নেপোলিয়ন।
নেপোলিয়ন বোনাপার্ট তখন উত্তর আমেরিকায় একটি ফরাসি সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখছিলেন। কিন্তু হাইতির দাস বিদ্রোহে ফরাসি বাহিনীর বিপর্যয়, ব্রিটেনের সঙ্গে যুদ্ধ এবং যুদ্ধের ব্যয় সংকুলান করতে গিয়ে সৃষ্ট তীব্র অর্থনৈতিক চাপে সেই পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়। এমন পরিস্থিতিতে নেপোলিয়নের কাছে লুইজিয়ানাকে ধরে রাখার চেয়ে বিক্রি করাই বাস্তববাদী সিদ্ধান্ত বলে মনে হয়।
এদিকে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারসন মিসিসিপি নদী দিয়ে অবাধে পণ্য পরিবহন নিশ্চিত করতে নিউ অরলিন্স এবং এর আশপাশের এলাকা কিনতে চাচ্ছিলেন। সেই লক্ষ্যেই তিনি বিশেষ দূত জেমস মনরো এবং আইনজীবী রবার্ট লিভিংস্টোনকে প্যারিসে পাঠান। কিন্তু আলোচনার টেবিলে তাঁরা এক অভাবনীয় প্রস্তাব পান—শুধু অরলিন্স নয়, পুরো লুইজিয়ানাই বিক্রি করতে চান নেপোলিয়ন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল দ্বিধা না করে তাৎক্ষণিক চুক্তিতে রাজি হয়ে যায়। মাত্র ১৫ মিলিয়ন (দেড় কোটি) ডলারে এমন একটি বিশাল ভূখণ্ড কেনার সুযোগ তারা হাতছাড়া করতে চায়নি।
চুক্তি অনুযায়ী, ১১ দশমিক ২৫ মিলিয়ন ডলার নগদ পরিশোধ করে যুক্তরাষ্ট্র। বাকি ৩ দশমিক ৭৫ মিলিয়ন ডলারের ঋণ পরে শোধ করে ওয়াশিংটন। দেড় কোটি ডলারের হিসাবে প্রতি একর জমির দাম পড়ে মাত্র তিন সেন্ট, যা আজকের মূল্যে মাত্র ৬৭ সেন্ট! এই চুক্তি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষরিত হয় ১৮০৩ সালের ৩০ এপ্রিল। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এটিই সবচেয়ে কৌশলী এবং লাভজনক ক্রয়।
যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান লুইজিয়ানা, মিজৌরি, আইওয়া, কানসাস, নেব্রাস্কা, আরকানসাস, ওকলাহোমা, উত্তর ও দক্ষিণ ডাকোটা, মিনেসোটা (আংশিক), নিউ মেক্সিকো, মনটানা, ওয়াইওমিং, কলোরাডো অঙ্গরাজ্যগুলো তৎকালীন লুইজিয়ানা অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত। এই অঞ্চল মিসিসিপি নদী থেকে শুরু করে রকি পর্বতমালা পর্যন্ত বিস্তৃত।
এই ক্রয় শুধুই ভৌগোলিক সম্প্রসারণ নয়, বরং ছিল একটি কৌশলগত বিজয়। মিসিসিপি নদীর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ, নিউ অরলিন্স বন্দর ব্যবহার নিশ্চিতকরণ এবং পশ্চিমাঞ্চলে অবাধ সম্প্রসারণের সুযোগ এনে দেয় যুক্তরাষ্ট্রকে। এর ফলেই শুরু হয় লুইস ও ক্লার্ক অভিযান—যা নতুন ভূখণ্ড সম্পর্কে জ্ঞান আহরণের পাশাপাশি ভবিষ্যতের বসতি স্থাপনে ভূমিকা রাখে।
তবে এই সিদ্ধান্তের কিছু বিতর্কিত দিকও ছিল। সংবিধানে এই ধরনের জমি কেনার ক্ষমতা প্রেসিডেন্টকে দেওয়া হয়নি বা এ-সম্পর্কিত বিধান স্পষ্ট নয়। এ ছাড়া আদিবাসীদের জমির অধিকার ও সংরক্ষণের প্রশ্নও নতুন করে আলোচনায় উঠে আসে। তবু যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যতের জন্য এই সিদ্ধান্ত ছিল যুগান্তকারী। প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারসন একজন কঠোরভাবে সংবিধান অনুসরণকারী রাজনীতিক হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তবে দেশের বৃহত্তর স্বার্থে এই ক্রয়কে তিনি মেনে নেন।
ফ্রান্সের জন্য এভাবে জলের দামে বিশাল ভূখণ্ড বিক্রির সিদ্ধান্তটি ছিল প্রয়োজনে বাধ্য হয়ে নেওয়া একটি পদক্ষেপ। ইউরোপীয় যুদ্ধের ব্যয় মেটাতে অর্থের দরকার ছিল, আর আমেরিকায় সাম্রাজ্য গড়ার পরিকল্পনা ব্যর্থ হওয়ায় নেপোলিয়নের কাছে এ ভূখণ্ড আর বিশেষ তাৎপর্য রাখেনি। অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্র এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে শুধু একটি ভূখণ্ডই নয়, ভবিষ্যতের সম্ভাবনা কিনে নেয়।
অনেকের মতে, লুইজিয়ানা ক্রয় একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত—যেখানে কূটনীতি, দূরদর্শিতা ও সাহসিকতার এক অপূর্ব মিলন দেখা যায়। এটি শুধু যুক্তরাষ্ট্রের মানচিত্র বদলে দেয়নি, বরং আমেরিকানদের পরিচয়ের ভিত্তিও মজবুত করেছে।
২০২৩ সালে এক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রায় ৬০ বছরের রাজবংশের শাসনের অবসান ঘটানো গ্যাবনের সামরিক নেতা জেনারেল ব্রিস ওলিগুই এনগেমা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ৯০ শতাংশের বেশি ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। শনিবারের প্রাথমিক ফলাফলে এ তথ্য জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে তাঁর আরোপিত শুল্ক পুরোপুরি বাতিল করার আহ্বান জানিয়েছে চীন। বিশ্বের দুই বৃহৎ অর্থনীতির দেশের মধ্যে বাণিজ্যযুদ্ধ চলমান। এ পরিস্থিতিতেই চীন এই আহ্বান জানিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ‘শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ’ রয়েছেন বলে জানিয়েছেন হোয়াইট হাউসের চিকিৎসক। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার ওয়াশিংটন ডিসির একটি হাসপাতালে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রথমবারের মতো বার্ষিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান ট্রাম্প। রোববার এক বিবৃতিতে প্রেসিডেন্টের ব্যক্তিগত
৭ ঘণ্টা আগেচলমান এই বাণিজ্যযুদ্ধে কোন দেশ প্রথম পিছু হটবে, তা বিশ্লেষণ করার জন্য মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন যুক্তরাষ্ট্র থেকে চীন কী কী আমদানি করে, তা নিয়ে একটি বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন তৈরি করেছে। সিএনএন দেখেছে, যুক্তরাষ্ট্রের বিকল্প হিসেবে চীন কীভাবে অন্য দেশ থেকে এসব পণ্য আমদানি করে তাদের চাহিদা পূরণ করতে
৮ ঘণ্টা আগে