শ্রমিক, শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা ও শ্রম অধিকার নিয়ে কাজ করা ব্যক্তিদের হুমকি বা সামগ্রিকভাবে শ্রম অধিকার লঙ্ঘন করলে সংশ্লিষ্ট দেশ, প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে যুক্তরাষ্ট্র। বিশ্বব্যাপী শ্রমিকদের ক্ষমতায়ন, অধিকার ও উচ্চ শ্রমমান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এক স্মারকে স্বাক্ষর করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। পরে বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্টের বাসভবন হোয়াইট হাউসের ওয়েবসাইটে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার জো বাইডেন এই স্মারকে স্বাক্ষর করেন। ওই স্মারকের শুরুতে বলা হয়, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান ও আইন প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমাকে যে কর্তৃত্ব দিয়েছে, তার সাহায্যে দেশে ও সারা বিশ্বে শ্রমিকদের অধিকার রক্ষায় আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি উন্নত করতে আমি আদেশ দিচ্ছি।’
ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সেই স্মারকের অনুচ্ছেদ-৩-এর ধারা বি-তে বলা হয়, শ্রমিক নেতা, শ্রম অধিকারকর্মীদের নিপীড়ন ও সহিংসতার লক্ষ্যবস্তু করার বিরুদ্ধে লড়াই করতে বিদেশে নিযুক্ত (মার্কিন) সংস্থাগুলো যথাযথভাবে এসব ব্যক্তি যেসব ঝুঁকির সম্মুখীন হবেন, তার জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করবে, তাদের সুরক্ষার বিষয়টিকে সমর্থন করবে।
বি ধারার উপধারা (১)-এ বলা হয়, বিদেশে নিযুক্ত সংস্থাগুলো সরকারি-বেসরকারি ও অন্যান্য গোষ্ঠীর কাছ থেকে বানোয়াট মামলার ব্যবহারসহ শ্রমিক ও ইউনিয়নবিরোধী হয়রানির উপযুক্ত প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করবে। এসব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে আর্থিক নিষেধাজ্ঞা, বাণিজ্যিক জরিমানা, ভিসা নিষেধাজ্ঞা এবং অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ব্যবস্থা, যা সামঞ্জস্যপূর্ণ।
বি ধারার উপধারা (২)-এ বলা হয়েছে, বিদেশে নিযুক্ত মার্কিন সংস্থাগুলো শ্রমিক ও শ্রমিক সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে সহিংসতা ও সহিংসতার হুমকি যেমন—ভয়ভীতি, কালো তালিকাভুক্তির প্রস্তাব, লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা, শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা ও সদস্যদের বিরুদ্ধে বৈষম্য মোকাবিলা করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তাব এগিয়ে নেবে এবং যথাযথভাবে আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক, মানবাধিকার, নিরাপত্তা এবং সংশ্লিষ্ট ফোরামে তাদের অংশগ্রহণ বাড়াতে সহায়তা করবে।
জো বাইডেন এই স্মারকে স্বাক্ষরের পর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্নকে এই স্মারকের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। পরে তিনি এক টুইটে বলেন, ‘শ্রমিক অধিকার যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম মৌলিক মূল্যবোধ। আজ আমরা দেশে ও বিদেশে শ্রম অধিকার এগিয়ে নিতে এবং বিশ্বব্যাপী শ্রমশোষণ কমাতে এই ঘোষণা দিচ্ছি। এ সময় যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত শ্রমমন্ত্রী জুলি সু এবং মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষ দূত ক্যাথেরিন তাই উপস্থিত ছিলেন।’
শ্রমিক, শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা ও শ্রম অধিকার নিয়ে কাজ করা ব্যক্তিদের হুমকি বা সামগ্রিকভাবে শ্রম অধিকার লঙ্ঘন করলে সংশ্লিষ্ট দেশ, প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে যুক্তরাষ্ট্র। বিশ্বব্যাপী শ্রমিকদের ক্ষমতায়ন, অধিকার ও উচ্চ শ্রমমান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এক স্মারকে স্বাক্ষর করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। পরে বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্টের বাসভবন হোয়াইট হাউসের ওয়েবসাইটে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার জো বাইডেন এই স্মারকে স্বাক্ষর করেন। ওই স্মারকের শুরুতে বলা হয়, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান ও আইন প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমাকে যে কর্তৃত্ব দিয়েছে, তার সাহায্যে দেশে ও সারা বিশ্বে শ্রমিকদের অধিকার রক্ষায় আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি উন্নত করতে আমি আদেশ দিচ্ছি।’
ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সেই স্মারকের অনুচ্ছেদ-৩-এর ধারা বি-তে বলা হয়, শ্রমিক নেতা, শ্রম অধিকারকর্মীদের নিপীড়ন ও সহিংসতার লক্ষ্যবস্তু করার বিরুদ্ধে লড়াই করতে বিদেশে নিযুক্ত (মার্কিন) সংস্থাগুলো যথাযথভাবে এসব ব্যক্তি যেসব ঝুঁকির সম্মুখীন হবেন, তার জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করবে, তাদের সুরক্ষার বিষয়টিকে সমর্থন করবে।
বি ধারার উপধারা (১)-এ বলা হয়, বিদেশে নিযুক্ত সংস্থাগুলো সরকারি-বেসরকারি ও অন্যান্য গোষ্ঠীর কাছ থেকে বানোয়াট মামলার ব্যবহারসহ শ্রমিক ও ইউনিয়নবিরোধী হয়রানির উপযুক্ত প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করবে। এসব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে আর্থিক নিষেধাজ্ঞা, বাণিজ্যিক জরিমানা, ভিসা নিষেধাজ্ঞা এবং অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ব্যবস্থা, যা সামঞ্জস্যপূর্ণ।
বি ধারার উপধারা (২)-এ বলা হয়েছে, বিদেশে নিযুক্ত মার্কিন সংস্থাগুলো শ্রমিক ও শ্রমিক সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে সহিংসতা ও সহিংসতার হুমকি যেমন—ভয়ভীতি, কালো তালিকাভুক্তির প্রস্তাব, লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা, শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা ও সদস্যদের বিরুদ্ধে বৈষম্য মোকাবিলা করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তাব এগিয়ে নেবে এবং যথাযথভাবে আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক, মানবাধিকার, নিরাপত্তা এবং সংশ্লিষ্ট ফোরামে তাদের অংশগ্রহণ বাড়াতে সহায়তা করবে।
জো বাইডেন এই স্মারকে স্বাক্ষরের পর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্নকে এই স্মারকের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। পরে তিনি এক টুইটে বলেন, ‘শ্রমিক অধিকার যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম মৌলিক মূল্যবোধ। আজ আমরা দেশে ও বিদেশে শ্রম অধিকার এগিয়ে নিতে এবং বিশ্বব্যাপী শ্রমশোষণ কমাতে এই ঘোষণা দিচ্ছি। এ সময় যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত শ্রমমন্ত্রী জুলি সু এবং মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষ দূত ক্যাথেরিন তাই উপস্থিত ছিলেন।’
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
২ ঘণ্টা আগেভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে হিন্দু সংখ্যালঘুদের পদ্ধতিগত নিপীড়নের অংশ। আগের ঘটনাগুলোর অপরাধীরা শাস্তি ছাড়াই ঘুরে বেড়াচ্ছে।’
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের কর্মকর্তারা ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখার অঙ্গীকার করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেছেন, ইরানের সঙ্গে যেকোনো আলোচনায় তাদের ‘পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলতে হবে।’ আর এ জন্য প্রয়োজনে ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক সীমিত পরিসরে হামলাও চালাতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে