আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রে তরুণদের মধ্যে জনপ্রিয় রক্ষণশীল চিন্তাবিদ ও বক্তা চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। একে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এক কালো মুহূর্ত বলে অভিহিত করেছেন তিনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালের তথ্য অনুযায়ী, নিজ মালিকানাধীন ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় ট্রাম্প বলেন, ‘এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডে আমি গভীরভাবে শোকাহত এবং একই সঙ্গে চরম ক্ষুব্ধ।’
ওই ভিডিও বার্তায় ট্রাম্প আরও বলেন, ‘চার্লি ছিলেন সত্য ও স্বাধীনতার প্রতীক, ছিলেন প্রকৃত দেশপ্রেমী। যাঁরা চার্লিকে চিনতেন এবং ভালোবাসতেন, তাঁরা সবাই আজ হতবাক ও স্তম্ভিত।’
চার্লির মৃত্যুর জন্য ‘উগ্র বামপন্থীদের’ দায়ী করছেন ট্রাম্প। তিনি ভাষ্যমতে, বামদের উসকানিমূলক বক্তব্য রক্ষণশীল এ কর্মীর মৃত্যুতে ভূমিকা রেখেছে। তিনি বলেন, বহু বছর ধরে উগ্র বামরা চার্লির মতো অসাধারণ মার্কিনদের নাৎসি এবং বিশ্বের সবচেয়ে জঘন্যতম নির্বিচার হত্যাকারী ও অপরাধীদের সঙ্গে তুলনা করে আসছে। ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমাদের দেশে এখন যে ধরনের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ দেখা যাচ্ছে, সেগুলোর পেছনে এসব বক্তব্য সরাসরি দায়ী। এসব এখনই বন্ধ করতে হবে।’
এ সময় চার্লিকে হত্যার ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন ট্রাম্প। ভিডিওতে ট্রাম্প বলেন, ‘আমার প্রশাসন এই নৃশংসতা এবং অন্যান্য রাজনৈতিক সহিংসতা মেনে নেবে না। এ ধরনের সংগঠনকে অর্থায়ন ও সহায়তা কে বা কারা করে, তাদেরও খুঁজে বের করা হবে।’
স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের ইউটাহ অঙ্গরাজ্যের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেওয়ার সময় চার্লিকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। গুলিটি তাঁর ঘাড়ে এসে লাগে। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। ইউটাহর গভর্নর এ ঘটনাকে ‘রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড’ বলে অভিহিত করেছেন। সন্দেহভাজন হামলাকারী পলাতক। পুলিশ এখনো সম্ভাব্য সন্দেহভাজন সম্পর্কে কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি।
ঘটনার পরপরই দুজনকে আটক করা হয়েছিল। তবে জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশ নিশ্চিত হয়েছে যে এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। পরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) চার্লি কার্কের অনুসারী ৫৩ লাখ। তিনি জনপ্রিয় পডকাস্ট ও রেডিও অনুষ্ঠান ‘দ্য চার্লি কার্ক শো’র উপস্থাপক ছিলেন। সম্প্রতি তিনি ফক্স নিউজের ‘ফক্স অ্যান্ড ফ্রেন্ডস’-এর সহ–উপস্থাপক হিসেবেও কাজ করেছেন। দ্বিতীয়বারের মতো প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্প চার্লি কার্ককে তরুণ ও সংখ্যালঘু ভোটারদের সমর্থন আদায়ের কৃতিত্ব দিয়েছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রে তরুণদের মধ্যে জনপ্রিয় রক্ষণশীল চিন্তাবিদ ও বক্তা চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। একে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এক কালো মুহূর্ত বলে অভিহিত করেছেন তিনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালের তথ্য অনুযায়ী, নিজ মালিকানাধীন ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় ট্রাম্প বলেন, ‘এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডে আমি গভীরভাবে শোকাহত এবং একই সঙ্গে চরম ক্ষুব্ধ।’
ওই ভিডিও বার্তায় ট্রাম্প আরও বলেন, ‘চার্লি ছিলেন সত্য ও স্বাধীনতার প্রতীক, ছিলেন প্রকৃত দেশপ্রেমী। যাঁরা চার্লিকে চিনতেন এবং ভালোবাসতেন, তাঁরা সবাই আজ হতবাক ও স্তম্ভিত।’
চার্লির মৃত্যুর জন্য ‘উগ্র বামপন্থীদের’ দায়ী করছেন ট্রাম্প। তিনি ভাষ্যমতে, বামদের উসকানিমূলক বক্তব্য রক্ষণশীল এ কর্মীর মৃত্যুতে ভূমিকা রেখেছে। তিনি বলেন, বহু বছর ধরে উগ্র বামরা চার্লির মতো অসাধারণ মার্কিনদের নাৎসি এবং বিশ্বের সবচেয়ে জঘন্যতম নির্বিচার হত্যাকারী ও অপরাধীদের সঙ্গে তুলনা করে আসছে। ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমাদের দেশে এখন যে ধরনের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ দেখা যাচ্ছে, সেগুলোর পেছনে এসব বক্তব্য সরাসরি দায়ী। এসব এখনই বন্ধ করতে হবে।’
এ সময় চার্লিকে হত্যার ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন ট্রাম্প। ভিডিওতে ট্রাম্প বলেন, ‘আমার প্রশাসন এই নৃশংসতা এবং অন্যান্য রাজনৈতিক সহিংসতা মেনে নেবে না। এ ধরনের সংগঠনকে অর্থায়ন ও সহায়তা কে বা কারা করে, তাদেরও খুঁজে বের করা হবে।’
স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের ইউটাহ অঙ্গরাজ্যের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেওয়ার সময় চার্লিকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। গুলিটি তাঁর ঘাড়ে এসে লাগে। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। ইউটাহর গভর্নর এ ঘটনাকে ‘রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড’ বলে অভিহিত করেছেন। সন্দেহভাজন হামলাকারী পলাতক। পুলিশ এখনো সম্ভাব্য সন্দেহভাজন সম্পর্কে কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি।
ঘটনার পরপরই দুজনকে আটক করা হয়েছিল। তবে জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশ নিশ্চিত হয়েছে যে এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। পরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) চার্লি কার্কের অনুসারী ৫৩ লাখ। তিনি জনপ্রিয় পডকাস্ট ও রেডিও অনুষ্ঠান ‘দ্য চার্লি কার্ক শো’র উপস্থাপক ছিলেন। সম্প্রতি তিনি ফক্স নিউজের ‘ফক্স অ্যান্ড ফ্রেন্ডস’-এর সহ–উপস্থাপক হিসেবেও কাজ করেছেন। দ্বিতীয়বারের মতো প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্প চার্লি কার্ককে তরুণ ও সংখ্যালঘু ভোটারদের সমর্থন আদায়ের কৃতিত্ব দিয়েছিলেন।
নেপালের জনগণ যদি বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ধারণা পেতে চায় তবে তাদের হতাশই হতে হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, দুই দেশেই সরকার পতনের পর অস্থিরতা বেড়েছে। সমস্যাগুলো আরও জটিল আকার ধারণ করেছে।
৩৪ মিনিট আগেনেপালের চলমান রাজনৈতিক সংকট এখন এক নতুন মোড় নিয়েছে। জেন জিদের নেতৃত্বে তিন দিনের ব্যাপক দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভের মুখে প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছেন। এই গণবিক্ষোভে অন্তত ৩১ জনের প্রাণহানি এবং ১ হাজার ৩০০ জনের বেশি আহত হওয়ার পর নেপালি সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেজেন-জি নেতৃত্বাধীন আন্দোলন নিয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করল নেপালের কমিউনিস্টে পার্টি। গতকাল বুধবার, পার্টির পক্ষে এক বিবৃতি দিয়ে কমিউনিস্ট পার্টি আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন পার্টির চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী পুষ্পকমল দাহাল ওরফে ‘প্রচণ্ড’। এ সময় নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনাও জানান তিনি
২ ঘণ্টা আগেআবারও ইয়েমেনি ভূখণ্ডে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। গতকাল বুধবার চালানো ওই হামলায় কমপক্ষে ৩৫ জন নিহত হয়েছে, আহত আরও প্রায় ১৩০ জন। হুতি নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এপি।
৪ ঘণ্টা আগে