সামরিক স্থাপনায় হামলার দায়ে ৬০ জন বেসামরিক নাগরিককে ২ থেকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন পাকিস্তানের সামরিক আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার সামরিক বাহিনীর জনসংযোগ অধিদপ্তর এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে ইমরান খানের এক আত্মীয় ও দুজন সাবেক সামরিক কর্মকর্তা রয়েছেন।
রয়টার্সের একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০২৩ সালের মে মাসে ইমরান খানের গ্রেপ্তারের পর দেশজুড়ে তীব্র প্রতিবাদ শুরু হয়। তাঁর সমর্থকেরা সামরিক স্থাপনায় হামলা ও লুটপাট চালায়। যা পাকিস্তানের শক্তিশালী সামরিক নেতৃত্বের বিরুদ্ধে অভূতপূর্ব প্রতিক্রিয়া বলে বিবেচিত হয়।
সেই সময় সামরিক বাহিনীর এক বিবৃতিতে জানানো হয়, ‘জাতি, সরকার এবং সশস্ত্র বাহিনী ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও রাষ্ট্রের সার্বভৌম ক্ষমতা অক্ষুণ্ণ রাখার প্রতিশ্রুতিতে অটল।’
তবে সামরিক আদালতে বিচারের বিষয়টি নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, তারা এই সাজাগুলো নিয়ে ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’। যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র দপ্তর মন্তব্য করেছে, সামরিক আদালতে বেসামরিক নাগরিকদের বিচার ‘স্বচ্ছতার অভাব, স্বাধীন পর্যালোচনা এবং ন্যায়বিচারের অধিকারকে দুর্বল করে।’
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বলেছে, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের সঙ্গে পাকিস্তানের চুক্তির এই সাজাগুলো তার পরিপন্থী।
এদিকে পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘সামরিক আদালতের বিচার প্রক্রিয়া ন্যায়বিচারের অধিকার লঙ্ঘন করে না।’ তিনি উল্লেখ করেন, অভিযুক্তরা আইনজীবী ও পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন। এ ছাড়া তাদের সামরিক ও বেসামরিক আদালতে আপিল করারও সুযোগ রয়েছে।
তবে ইমরান খানের সমর্থকেরা এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। খান নিজেও দাবি করেছেন, তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
অন্যদিকে, সামরিক বাহিনী ও বর্তমান সরকার ইমরান খানের সমর্থকদের প্রতি অন্যায় আচরণের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে। তবে সামরিক আদালতের এই রায় পাকিস্তানের রাজনৈতিক ও মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে।
পাকিস্তানে সামরিক আদালতে বেসামরিক নাগরিকদের বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে বিতর্ক দীর্ঘদিনের। সাম্প্রতিক এই ঘটনাগুলো দেশটির বিচার ব্যবস্থা, মানবাধিকার এবং গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে নতুন করে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আলোচনা শুরু করেছে।
সামরিক স্থাপনায় হামলার দায়ে ৬০ জন বেসামরিক নাগরিককে ২ থেকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন পাকিস্তানের সামরিক আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার সামরিক বাহিনীর জনসংযোগ অধিদপ্তর এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে ইমরান খানের এক আত্মীয় ও দুজন সাবেক সামরিক কর্মকর্তা রয়েছেন।
রয়টার্সের একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০২৩ সালের মে মাসে ইমরান খানের গ্রেপ্তারের পর দেশজুড়ে তীব্র প্রতিবাদ শুরু হয়। তাঁর সমর্থকেরা সামরিক স্থাপনায় হামলা ও লুটপাট চালায়। যা পাকিস্তানের শক্তিশালী সামরিক নেতৃত্বের বিরুদ্ধে অভূতপূর্ব প্রতিক্রিয়া বলে বিবেচিত হয়।
সেই সময় সামরিক বাহিনীর এক বিবৃতিতে জানানো হয়, ‘জাতি, সরকার এবং সশস্ত্র বাহিনী ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও রাষ্ট্রের সার্বভৌম ক্ষমতা অক্ষুণ্ণ রাখার প্রতিশ্রুতিতে অটল।’
তবে সামরিক আদালতে বিচারের বিষয়টি নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, তারা এই সাজাগুলো নিয়ে ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’। যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র দপ্তর মন্তব্য করেছে, সামরিক আদালতে বেসামরিক নাগরিকদের বিচার ‘স্বচ্ছতার অভাব, স্বাধীন পর্যালোচনা এবং ন্যায়বিচারের অধিকারকে দুর্বল করে।’
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বলেছে, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের সঙ্গে পাকিস্তানের চুক্তির এই সাজাগুলো তার পরিপন্থী।
এদিকে পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘সামরিক আদালতের বিচার প্রক্রিয়া ন্যায়বিচারের অধিকার লঙ্ঘন করে না।’ তিনি উল্লেখ করেন, অভিযুক্তরা আইনজীবী ও পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন। এ ছাড়া তাদের সামরিক ও বেসামরিক আদালতে আপিল করারও সুযোগ রয়েছে।
তবে ইমরান খানের সমর্থকেরা এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। খান নিজেও দাবি করেছেন, তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
অন্যদিকে, সামরিক বাহিনী ও বর্তমান সরকার ইমরান খানের সমর্থকদের প্রতি অন্যায় আচরণের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে। তবে সামরিক আদালতের এই রায় পাকিস্তানের রাজনৈতিক ও মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে।
পাকিস্তানে সামরিক আদালতে বেসামরিক নাগরিকদের বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে বিতর্ক দীর্ঘদিনের। সাম্প্রতিক এই ঘটনাগুলো দেশটির বিচার ব্যবস্থা, মানবাধিকার এবং গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে নতুন করে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আলোচনা শুরু করেছে।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
৭ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৮ ঘণ্টা আগে