ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজায় ১৫ মাসের দীর্ঘ শেষে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তার আগে সেখানে ৪৭ হাজারের বেশি মানুষকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। তবে গাজায় যুদ্ধবিরতি হলেও পশ্চিম তীরে থেমে নেই ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর বন্দুকের নল। এরই মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার ইসরায়েলিদের ড্রোন হামলায় একদিনে পশ্চিম তীরে অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন।
স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগের সূত্র দিয়ে লন্ডনভিত্তিক মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদ প্রকাশকারী গণমাধ্যম মিডল ইস্ট মনিটর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। স্থানীয় সূত্রগুলো নিহতদের পরিচয় নিশ্চিত করেছে। তাঁরা হলেন—ওমর বিশারাত (২৮), আবদুল্লাহ বানি আওদা (২২), মোহাম্মদ বানি আওদা (৩৬), ইব্রাহিম বানি আওদা (৩৩), ওসামা বানি আওদা (১৯), মুনতাসির বানি মতর (২৫), আবদুর রহমান খতিব (২০), সালেহ বানি মতর (১৯), সুলায়মান বিশারাত (২২) এবং জিহাদ বানি মতর (১৮)।
সূত্রগুলো জানিয়েছে, নিহত সবাই ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী তামুন ব্রিগেডের যোদ্ধা ছিলেন এবং এর কমান্ডার ছিলেন ওমর বিশারাত। তবে, কেবল ইসরায়েলি বাহিনী নয়, ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের নিরাপত্তা বাহিনীও তামুন ব্রিগেডের সদস্যদের গ্রেপ্তার বা হত্যা করার চেষ্টা করছে। গত মঙ্গলবার তারা ব্রিগেডের এক সদস্যকে গুলি করে আহত করার পর গ্রেপ্তার করে।
এর আগে, গত ২২ জানুয়ারি পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে আরও ১০ জন নিহত হন। সেই বিষয়ে জাতিসংঘের বিশেষ র্যাপোর্টিয়ার ফ্রান্সেসকা আলবানিজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেছেন, ‘গাজায় বহুল প্রতীক্ষিত যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়িত হলেও ইসরায়েলের মৃত্যুর যন্ত্রণা পশ্চিম তীরে তীব্রতর হয়ে ১০ জনকে হত্যা করেছে।’ স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার জেনিনে ইসরায়েলি হামলায় এই ১০ জন নিহত হন। তিনি আরও বলেন, ‘যদি এটি থামাতে বাধ্য না করা হয়, তবে ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি গণহত্যা কেবল গাজায় সীমাবদ্ধ থাকবে না। আমার কথাগুলো মনে রাখবেন।’
উল্লেখ্য, ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসন শুরু হয় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর। এরপর পেরিয়ে যায় ১৫ মাসের বেশি সময়। এই সময়ে ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারায় ৪৭ হাজার ফিলিস্তিনি। ৪৭ হাজার ফিলিস্তিনির লাশের ওপর দিয়ে অবশেষে অঞ্চলটিতে যুদ্ধবিরতি শুরু হয়।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬ হাজার ৮৯৯ জনে দাঁড়িয়েছে। এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চলমান হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার ৭২৫ জন আহত হয়েছে। অনেক মানুষ এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছে। উদ্ধারকর্মীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজায় ১৫ মাসের দীর্ঘ শেষে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তার আগে সেখানে ৪৭ হাজারের বেশি মানুষকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। তবে গাজায় যুদ্ধবিরতি হলেও পশ্চিম তীরে থেমে নেই ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর বন্দুকের নল। এরই মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার ইসরায়েলিদের ড্রোন হামলায় একদিনে পশ্চিম তীরে অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন।
স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগের সূত্র দিয়ে লন্ডনভিত্তিক মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদ প্রকাশকারী গণমাধ্যম মিডল ইস্ট মনিটর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। স্থানীয় সূত্রগুলো নিহতদের পরিচয় নিশ্চিত করেছে। তাঁরা হলেন—ওমর বিশারাত (২৮), আবদুল্লাহ বানি আওদা (২২), মোহাম্মদ বানি আওদা (৩৬), ইব্রাহিম বানি আওদা (৩৩), ওসামা বানি আওদা (১৯), মুনতাসির বানি মতর (২৫), আবদুর রহমান খতিব (২০), সালেহ বানি মতর (১৯), সুলায়মান বিশারাত (২২) এবং জিহাদ বানি মতর (১৮)।
সূত্রগুলো জানিয়েছে, নিহত সবাই ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী তামুন ব্রিগেডের যোদ্ধা ছিলেন এবং এর কমান্ডার ছিলেন ওমর বিশারাত। তবে, কেবল ইসরায়েলি বাহিনী নয়, ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের নিরাপত্তা বাহিনীও তামুন ব্রিগেডের সদস্যদের গ্রেপ্তার বা হত্যা করার চেষ্টা করছে। গত মঙ্গলবার তারা ব্রিগেডের এক সদস্যকে গুলি করে আহত করার পর গ্রেপ্তার করে।
এর আগে, গত ২২ জানুয়ারি পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে আরও ১০ জন নিহত হন। সেই বিষয়ে জাতিসংঘের বিশেষ র্যাপোর্টিয়ার ফ্রান্সেসকা আলবানিজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেছেন, ‘গাজায় বহুল প্রতীক্ষিত যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়িত হলেও ইসরায়েলের মৃত্যুর যন্ত্রণা পশ্চিম তীরে তীব্রতর হয়ে ১০ জনকে হত্যা করেছে।’ স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার জেনিনে ইসরায়েলি হামলায় এই ১০ জন নিহত হন। তিনি আরও বলেন, ‘যদি এটি থামাতে বাধ্য না করা হয়, তবে ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি গণহত্যা কেবল গাজায় সীমাবদ্ধ থাকবে না। আমার কথাগুলো মনে রাখবেন।’
উল্লেখ্য, ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসন শুরু হয় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর। এরপর পেরিয়ে যায় ১৫ মাসের বেশি সময়। এই সময়ে ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারায় ৪৭ হাজার ফিলিস্তিনি। ৪৭ হাজার ফিলিস্তিনির লাশের ওপর দিয়ে অবশেষে অঞ্চলটিতে যুদ্ধবিরতি শুরু হয়।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬ হাজার ৮৯৯ জনে দাঁড়িয়েছে। এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চলমান হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার ৭২৫ জন আহত হয়েছে। অনেক মানুষ এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছে। উদ্ধারকর্মীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।
গত শুক্রবার লস অ্যাঞ্জেলেস শহরে ইমিগ্রেশন কাস্টমস অ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) অভিযান শুরু করলে এর প্রতিবাদে শহরের ডাউনটাউন এলাকায় বিক্ষোভ শুরু হয়। এরপর থেকে আন্দোলন রূপ নেয় সহিংসতায়। ট্রাম্প ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের নির্দেশ দিলে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। তাঁর প্রশাসনের অবৈধ অভিবাসীদের ফেরত
২৬ মিনিট আগেডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর আমেরিকার প্রতি রাশিয়ানদের মনোভাব কিছুটা নরম হয়েছে। হোয়াইট হাউস ইউক্রেন যুদ্ধ নিরসনে কূটনৈতিক সমাধানের পথ খুঁজছে বলেও জরিপে মন্তব্য করা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেমধ্যরাতের নিস্তব্ধতা ভেঙে হঠাৎ এক নারীর করুণ আর্তনাদ ভেসে আসে মেক্সিকো সিটির অভিজাত আবাসিক এলাকার একটি অ্যাপার্টমেন্ট থেকে। নগ্ন, বিভ্রান্ত সেই নারী দাঁড়িয়ে ছিলেন পঞ্চম তলার ব্যালকনিতে। তাকে উদ্ধার করতে ছুটে আসে পুলিশ। ভেতরে ছিলেন এক নির্বিকার, শান্ত মুখের পুরুষ — পরিচয় দিলেন মার্কিন কূটনীতিক হিসেবে
১৩ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের বিশেষ বাহিনী গভীর রাতে রাশিয়ার একটি বিমানঘাঁটিতে অভিযান চালিয়ে দুটি যুদ্ধবিমান ক্ষতিগ্রস্ত করার দাবি করেছে। এই হামলা এমন এক সময় ঘটেছে, যখন রুশ বাহিনী ধীরে ধীরে ইউক্রেনের সম্মুখ সমর অঞ্চলগুলোতে অগ্রসর হচ্ছে।
১৩ ঘণ্টা আগে