অনলাইন ডেস্ক
ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পরবর্তী বৈঠক ইতালির রোমে অনুষ্ঠিত হবে। আলোচনার স্থান নিয়ে প্রাথমিকভাবে বিভ্রান্তির পর গতকাল বুধবার ইরান এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এক ঘোষণায় জানানো হয় তথ্যটি।
ঘোষণায় আরও জানানো হয়, আগামী শনিবার অনুষ্ঠিত হবে বৈঠকটি। রোমের বৈঠকেও মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করবে ওমান। এর আগে, গত শনিবার ওমানের রাজধানী মাসকাটে অনুষ্ঠিত হয় দুপক্ষের পরোক্ষ বৈঠক। ওই বৈঠকে একসঙ্গে বসেননি দুপক্ষের প্রতিনিধিরা। আলাদা দুটি কক্ষে বসে পরোক্ষভাবে আলোচনা করেন তারা।
পরোক্ষ এই বৈঠকে প্রধান মধ্যস্থতাকারী ছিলেন ওমানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদর বিন হামাদ আল বুসাইদি। তিনি দুই পক্ষের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান করেন। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদের নেতৃত্বে ছিলেন ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এবং ইরানি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। ইরানি প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন রাজনীতি বিষয়ক উপ–পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাজিদ তাখ্ত-রাভাঞ্চি, আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাজেম গারিব–আবাদি এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাগাবি।
এর আগে, সোমবার দ্বিতীয় দফার বৈঠকের ভেন্যু নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়। প্রথমে আলোচনার স্থান হিসেবে রোমের নাম শোনা যায়। ইতালীয় কর্তৃপক্ষও নিশ্চিত করে সে তথ্য। কিন্তু পরদিন মঙ্গলবার ইরান জানায় ওমানেই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দ্বিতীয় দফার বৈঠক। এর বৈঠকের স্থান নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনার পর গতকাল বুধবার তেহরানের তরফে নিশ্চিত করা হয় আগামী শনিবার রোমেই আলোচনার টেবিলে বসতে যাচ্ছেন ইরানি ও মার্কিন প্রতিনিধিরা।
এদিকে, গতকাল বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে এক কর্মকর্তার পদত্যাগ অনুমোদন দিয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। ওই কর্মকর্তা ২০১৫ সালের পরমাণু চুক্তিতে তেহরানের প্রধান আলোচকের ভূমিকা পালন করেছেন। একইদিন জাতিসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল অ্যাটোমিক এনার্জি এজেন্সি- আইএইএ-এর প্রধান রাফায়েল গ্রোসিও তেহরানে পৌঁছান। নতুন কোনো চুক্তিতে যদি তেহরান পৌঁছায়, তাহলে তার অধীনে আইএইএর পরিদর্শকেরা কতটা প্রবেশাধিকার পাবে, তা নিয়ে ইরানি কর্মকর্তাদের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের কথা রয়েছে।
ফরাসি সংবাদমাধ্যম লে মন্ডেকে এক সাক্ষাৎকারে গ্রোসি জানান, ‘ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির খুব কাছে পৌঁছে গেছে। পুরো প্রক্রিয়াটিকে আপনি একটি ধাঁধার সঙ্গে তুলনা করতে পারেন। সবগুলো ক্লু এখন ইরানের হাতে চলে এসেছে। শুধু জুড়ে দিলেই মিলে যাবে উত্তর।’
২০১৮ সালে ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রকে একতরফাভাবে পরমাণু চুক্তি থেকে প্রত্যাহার করার পর থেকে ইরান তাদের কর্মসূচির ওপর সব সীমা তুলে দিয়েছে এবং এখন ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করছে। অস্ত্র তৈরির জন্য প্রয়োজন ৯০ শতাংশ।
এদিকে, ইরান আইএইএর নজরদারি অনেকটাই সীমিত করেছে। পাশাপাশি সংস্থাটির বেশ কয়েকজন অভিজ্ঞ পরিদর্শককে নিষিদ্ধও করেছে ইরান কর্তৃপক্ষ। ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে কোনো সম্ভাব্য চুক্তিতে আইএইএর তত্ত্বাবধান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। যদিও ইরান ও সংস্থাটির মধ্যে উত্তেজনা রয়েছে, তবে আইএইএ পুরোপুরি প্রবেশাধিকার হারায়নি।
মূলত এসব বিষয় নিয়ে বৈঠক করতেই ইরান গিয়েছেন গ্রোসি। আজ বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ান ও সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে তাঁর।
এদিকে, গতকাল বুধবার, ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকছি যুক্তরাষ্ট্রকে আলোচনায় ‘বিরোধপূর্ণ অবস্থান’ না নেওয়ার বিষয়ে সতর্ক করেন। যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফের বক্তব্যের পর ইরান এই মন্তব্য করল। উইটকফ প্রথমে বলেছিলেন, চুক্তি অনুযায়ী ইরান আবার ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধিতে ফিরে যেতে পারে– ঠিক যেমনটা ২০১৫ সালের ওবামা প্রশাসনের চুক্তিতে ছিল। কিন্তু পরে তিনি বলেন, ‘ইরানের সঙ্গে কোনো চুক্তি কেবল ট্রাম্পের চুক্তি হিসেবেই সম্পন্ন হবে।’
তিনি এক্স (সাবেক টুইটার)-এ লিখেন, ‘ইরানকে তাদের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধিকরণ এবং অস্ত্রায়ন কর্মসূচি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করতে হবে। বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের একটি কঠোর, ন্যায্য ও টেকসই চুক্তি প্রয়োজন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আমাকে সেই লক্ষ্যেই নিয়োজিত করেছেন।’
এর জবাবে আরাকছি যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘সমৃদ্ধিকরণ একটি বাস্তব এবং স্বীকৃত বিষয়। যেসব ইস্যুতে উদ্বেগ তৈরি হতে পারে তা নিয়ে আমরা আস্থা গঠনের জন্য প্রস্তুত। তবে, সমৃদ্ধিকরণের অধিকার নিয়ে কোনো ধরনের দর-কষাকষি মেনে নেওয়া হবে না।’
ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পরবর্তী বৈঠক ইতালির রোমে অনুষ্ঠিত হবে। আলোচনার স্থান নিয়ে প্রাথমিকভাবে বিভ্রান্তির পর গতকাল বুধবার ইরান এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এক ঘোষণায় জানানো হয় তথ্যটি।
ঘোষণায় আরও জানানো হয়, আগামী শনিবার অনুষ্ঠিত হবে বৈঠকটি। রোমের বৈঠকেও মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করবে ওমান। এর আগে, গত শনিবার ওমানের রাজধানী মাসকাটে অনুষ্ঠিত হয় দুপক্ষের পরোক্ষ বৈঠক। ওই বৈঠকে একসঙ্গে বসেননি দুপক্ষের প্রতিনিধিরা। আলাদা দুটি কক্ষে বসে পরোক্ষভাবে আলোচনা করেন তারা।
পরোক্ষ এই বৈঠকে প্রধান মধ্যস্থতাকারী ছিলেন ওমানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদর বিন হামাদ আল বুসাইদি। তিনি দুই পক্ষের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান করেন। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদের নেতৃত্বে ছিলেন ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এবং ইরানি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। ইরানি প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন রাজনীতি বিষয়ক উপ–পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাজিদ তাখ্ত-রাভাঞ্চি, আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাজেম গারিব–আবাদি এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাগাবি।
এর আগে, সোমবার দ্বিতীয় দফার বৈঠকের ভেন্যু নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়। প্রথমে আলোচনার স্থান হিসেবে রোমের নাম শোনা যায়। ইতালীয় কর্তৃপক্ষও নিশ্চিত করে সে তথ্য। কিন্তু পরদিন মঙ্গলবার ইরান জানায় ওমানেই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দ্বিতীয় দফার বৈঠক। এর বৈঠকের স্থান নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনার পর গতকাল বুধবার তেহরানের তরফে নিশ্চিত করা হয় আগামী শনিবার রোমেই আলোচনার টেবিলে বসতে যাচ্ছেন ইরানি ও মার্কিন প্রতিনিধিরা।
এদিকে, গতকাল বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে এক কর্মকর্তার পদত্যাগ অনুমোদন দিয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। ওই কর্মকর্তা ২০১৫ সালের পরমাণু চুক্তিতে তেহরানের প্রধান আলোচকের ভূমিকা পালন করেছেন। একইদিন জাতিসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল অ্যাটোমিক এনার্জি এজেন্সি- আইএইএ-এর প্রধান রাফায়েল গ্রোসিও তেহরানে পৌঁছান। নতুন কোনো চুক্তিতে যদি তেহরান পৌঁছায়, তাহলে তার অধীনে আইএইএর পরিদর্শকেরা কতটা প্রবেশাধিকার পাবে, তা নিয়ে ইরানি কর্মকর্তাদের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের কথা রয়েছে।
ফরাসি সংবাদমাধ্যম লে মন্ডেকে এক সাক্ষাৎকারে গ্রোসি জানান, ‘ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির খুব কাছে পৌঁছে গেছে। পুরো প্রক্রিয়াটিকে আপনি একটি ধাঁধার সঙ্গে তুলনা করতে পারেন। সবগুলো ক্লু এখন ইরানের হাতে চলে এসেছে। শুধু জুড়ে দিলেই মিলে যাবে উত্তর।’
২০১৮ সালে ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রকে একতরফাভাবে পরমাণু চুক্তি থেকে প্রত্যাহার করার পর থেকে ইরান তাদের কর্মসূচির ওপর সব সীমা তুলে দিয়েছে এবং এখন ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করছে। অস্ত্র তৈরির জন্য প্রয়োজন ৯০ শতাংশ।
এদিকে, ইরান আইএইএর নজরদারি অনেকটাই সীমিত করেছে। পাশাপাশি সংস্থাটির বেশ কয়েকজন অভিজ্ঞ পরিদর্শককে নিষিদ্ধও করেছে ইরান কর্তৃপক্ষ। ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে কোনো সম্ভাব্য চুক্তিতে আইএইএর তত্ত্বাবধান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। যদিও ইরান ও সংস্থাটির মধ্যে উত্তেজনা রয়েছে, তবে আইএইএ পুরোপুরি প্রবেশাধিকার হারায়নি।
মূলত এসব বিষয় নিয়ে বৈঠক করতেই ইরান গিয়েছেন গ্রোসি। আজ বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ান ও সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে তাঁর।
এদিকে, গতকাল বুধবার, ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকছি যুক্তরাষ্ট্রকে আলোচনায় ‘বিরোধপূর্ণ অবস্থান’ না নেওয়ার বিষয়ে সতর্ক করেন। যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফের বক্তব্যের পর ইরান এই মন্তব্য করল। উইটকফ প্রথমে বলেছিলেন, চুক্তি অনুযায়ী ইরান আবার ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধিতে ফিরে যেতে পারে– ঠিক যেমনটা ২০১৫ সালের ওবামা প্রশাসনের চুক্তিতে ছিল। কিন্তু পরে তিনি বলেন, ‘ইরানের সঙ্গে কোনো চুক্তি কেবল ট্রাম্পের চুক্তি হিসেবেই সম্পন্ন হবে।’
তিনি এক্স (সাবেক টুইটার)-এ লিখেন, ‘ইরানকে তাদের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধিকরণ এবং অস্ত্রায়ন কর্মসূচি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করতে হবে। বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের একটি কঠোর, ন্যায্য ও টেকসই চুক্তি প্রয়োজন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আমাকে সেই লক্ষ্যেই নিয়োজিত করেছেন।’
এর জবাবে আরাকছি যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘সমৃদ্ধিকরণ একটি বাস্তব এবং স্বীকৃত বিষয়। যেসব ইস্যুতে উদ্বেগ তৈরি হতে পারে তা নিয়ে আমরা আস্থা গঠনের জন্য প্রস্তুত। তবে, সমৃদ্ধিকরণের অধিকার নিয়ে কোনো ধরনের দর-কষাকষি মেনে নেওয়া হবে না।’
তেহরান বহুদিন ধরেই দাবি করে আসছে, ইরান কেবলই শান্তিপূর্ণ ও বেসামরিক উদ্দেশেই পারমাণবিক প্রযুক্তি অর্জনে আগ্রহী। তারা যে কোনো অস্ত্র কর্মসূচিতে জড়িত নয় সেটিও বারবার বলে এসেছে।
৯ মিনিট আগেরুশ দূতাবাসের সামনে ভাস্কর্যটি স্থাপনের সময় সেখানে বেশ কিছু ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করা হয়। ওই সব প্ল্যাকার্ড ও ব্যানারে গ্যাস, পারমাণবিক শক্তি এবং রাসায়নিক সারসহ বিভিন্ন খাতে মস্কোর সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক চালিয়ে যাওয়ার সমালোচনা করা হয়।
২০ মিনিট আগেস্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, গত ২৭ মে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর থেকে গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত ত্রাণ সহায়তা নিতে গিয়ে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে প্রাণ গেছে ১০২ জনের, আহত কয়েকশ।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্য সরকার জানিয়েছে, ২০২৬ সালের এপ্রিলের মধ্যে ইউক্রেনকে ১ লাখ ড্রোন সরবরাহ করা হবে। এটি গত বছর ইউক্রেনকে দেওয়া ড্রোনের সংখ্যার দশগুণ বেশি। ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী জন হ্যালি আজ বুধবার ব্রাসেলসে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ঘোষণা দেবেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে