আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পরবর্তী বৈঠক ইতালির রোমে অনুষ্ঠিত হবে। আলোচনার স্থান নিয়ে প্রাথমিকভাবে বিভ্রান্তির পর গতকাল বুধবার ইরান এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এক ঘোষণায় জানানো হয় তথ্যটি।
ঘোষণায় আরও জানানো হয়, আগামী শনিবার অনুষ্ঠিত হবে বৈঠকটি। রোমের বৈঠকেও মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করবে ওমান। এর আগে, গত শনিবার ওমানের রাজধানী মাসকাটে অনুষ্ঠিত হয় দুপক্ষের পরোক্ষ বৈঠক। ওই বৈঠকে একসঙ্গে বসেননি দুপক্ষের প্রতিনিধিরা। আলাদা দুটি কক্ষে বসে পরোক্ষভাবে আলোচনা করেন তারা।
পরোক্ষ এই বৈঠকে প্রধান মধ্যস্থতাকারী ছিলেন ওমানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদর বিন হামাদ আল বুসাইদি। তিনি দুই পক্ষের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান করেন। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদের নেতৃত্বে ছিলেন ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এবং ইরানি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। ইরানি প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন রাজনীতি বিষয়ক উপ–পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাজিদ তাখ্ত-রাভাঞ্চি, আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাজেম গারিব–আবাদি এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাগাবি।
এর আগে, সোমবার দ্বিতীয় দফার বৈঠকের ভেন্যু নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়। প্রথমে আলোচনার স্থান হিসেবে রোমের নাম শোনা যায়। ইতালীয় কর্তৃপক্ষও নিশ্চিত করে সে তথ্য। কিন্তু পরদিন মঙ্গলবার ইরান জানায় ওমানেই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দ্বিতীয় দফার বৈঠক। এর বৈঠকের স্থান নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনার পর গতকাল বুধবার তেহরানের তরফে নিশ্চিত করা হয় আগামী শনিবার রোমেই আলোচনার টেবিলে বসতে যাচ্ছেন ইরানি ও মার্কিন প্রতিনিধিরা।
এদিকে, গতকাল বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে এক কর্মকর্তার পদত্যাগ অনুমোদন দিয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। ওই কর্মকর্তা ২০১৫ সালের পরমাণু চুক্তিতে তেহরানের প্রধান আলোচকের ভূমিকা পালন করেছেন। একইদিন জাতিসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল অ্যাটোমিক এনার্জি এজেন্সি- আইএইএ-এর প্রধান রাফায়েল গ্রোসিও তেহরানে পৌঁছান। নতুন কোনো চুক্তিতে যদি তেহরান পৌঁছায়, তাহলে তার অধীনে আইএইএর পরিদর্শকেরা কতটা প্রবেশাধিকার পাবে, তা নিয়ে ইরানি কর্মকর্তাদের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের কথা রয়েছে।
ফরাসি সংবাদমাধ্যম লে মন্ডেকে এক সাক্ষাৎকারে গ্রোসি জানান, ‘ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির খুব কাছে পৌঁছে গেছে। পুরো প্রক্রিয়াটিকে আপনি একটি ধাঁধার সঙ্গে তুলনা করতে পারেন। সবগুলো ক্লু এখন ইরানের হাতে চলে এসেছে। শুধু জুড়ে দিলেই মিলে যাবে উত্তর।’
২০১৮ সালে ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রকে একতরফাভাবে পরমাণু চুক্তি থেকে প্রত্যাহার করার পর থেকে ইরান তাদের কর্মসূচির ওপর সব সীমা তুলে দিয়েছে এবং এখন ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করছে। অস্ত্র তৈরির জন্য প্রয়োজন ৯০ শতাংশ।
এদিকে, ইরান আইএইএর নজরদারি অনেকটাই সীমিত করেছে। পাশাপাশি সংস্থাটির বেশ কয়েকজন অভিজ্ঞ পরিদর্শককে নিষিদ্ধও করেছে ইরান কর্তৃপক্ষ। ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে কোনো সম্ভাব্য চুক্তিতে আইএইএর তত্ত্বাবধান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। যদিও ইরান ও সংস্থাটির মধ্যে উত্তেজনা রয়েছে, তবে আইএইএ পুরোপুরি প্রবেশাধিকার হারায়নি।
মূলত এসব বিষয় নিয়ে বৈঠক করতেই ইরান গিয়েছেন গ্রোসি। আজ বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ান ও সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে তাঁর।
এদিকে, গতকাল বুধবার, ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকছি যুক্তরাষ্ট্রকে আলোচনায় ‘বিরোধপূর্ণ অবস্থান’ না নেওয়ার বিষয়ে সতর্ক করেন। যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফের বক্তব্যের পর ইরান এই মন্তব্য করল। উইটকফ প্রথমে বলেছিলেন, চুক্তি অনুযায়ী ইরান আবার ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধিতে ফিরে যেতে পারে– ঠিক যেমনটা ২০১৫ সালের ওবামা প্রশাসনের চুক্তিতে ছিল। কিন্তু পরে তিনি বলেন, ‘ইরানের সঙ্গে কোনো চুক্তি কেবল ট্রাম্পের চুক্তি হিসেবেই সম্পন্ন হবে।’
তিনি এক্স (সাবেক টুইটার)-এ লিখেন, ‘ইরানকে তাদের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধিকরণ এবং অস্ত্রায়ন কর্মসূচি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করতে হবে। বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের একটি কঠোর, ন্যায্য ও টেকসই চুক্তি প্রয়োজন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আমাকে সেই লক্ষ্যেই নিয়োজিত করেছেন।’
এর জবাবে আরাকছি যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘সমৃদ্ধিকরণ একটি বাস্তব এবং স্বীকৃত বিষয়। যেসব ইস্যুতে উদ্বেগ তৈরি হতে পারে তা নিয়ে আমরা আস্থা গঠনের জন্য প্রস্তুত। তবে, সমৃদ্ধিকরণের অধিকার নিয়ে কোনো ধরনের দর-কষাকষি মেনে নেওয়া হবে না।’

ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পরবর্তী বৈঠক ইতালির রোমে অনুষ্ঠিত হবে। আলোচনার স্থান নিয়ে প্রাথমিকভাবে বিভ্রান্তির পর গতকাল বুধবার ইরান এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এক ঘোষণায় জানানো হয় তথ্যটি।
ঘোষণায় আরও জানানো হয়, আগামী শনিবার অনুষ্ঠিত হবে বৈঠকটি। রোমের বৈঠকেও মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করবে ওমান। এর আগে, গত শনিবার ওমানের রাজধানী মাসকাটে অনুষ্ঠিত হয় দুপক্ষের পরোক্ষ বৈঠক। ওই বৈঠকে একসঙ্গে বসেননি দুপক্ষের প্রতিনিধিরা। আলাদা দুটি কক্ষে বসে পরোক্ষভাবে আলোচনা করেন তারা।
পরোক্ষ এই বৈঠকে প্রধান মধ্যস্থতাকারী ছিলেন ওমানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদর বিন হামাদ আল বুসাইদি। তিনি দুই পক্ষের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান করেন। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদের নেতৃত্বে ছিলেন ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এবং ইরানি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। ইরানি প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন রাজনীতি বিষয়ক উপ–পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাজিদ তাখ্ত-রাভাঞ্চি, আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাজেম গারিব–আবাদি এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাগাবি।
এর আগে, সোমবার দ্বিতীয় দফার বৈঠকের ভেন্যু নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়। প্রথমে আলোচনার স্থান হিসেবে রোমের নাম শোনা যায়। ইতালীয় কর্তৃপক্ষও নিশ্চিত করে সে তথ্য। কিন্তু পরদিন মঙ্গলবার ইরান জানায় ওমানেই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দ্বিতীয় দফার বৈঠক। এর বৈঠকের স্থান নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনার পর গতকাল বুধবার তেহরানের তরফে নিশ্চিত করা হয় আগামী শনিবার রোমেই আলোচনার টেবিলে বসতে যাচ্ছেন ইরানি ও মার্কিন প্রতিনিধিরা।
এদিকে, গতকাল বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে এক কর্মকর্তার পদত্যাগ অনুমোদন দিয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। ওই কর্মকর্তা ২০১৫ সালের পরমাণু চুক্তিতে তেহরানের প্রধান আলোচকের ভূমিকা পালন করেছেন। একইদিন জাতিসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল অ্যাটোমিক এনার্জি এজেন্সি- আইএইএ-এর প্রধান রাফায়েল গ্রোসিও তেহরানে পৌঁছান। নতুন কোনো চুক্তিতে যদি তেহরান পৌঁছায়, তাহলে তার অধীনে আইএইএর পরিদর্শকেরা কতটা প্রবেশাধিকার পাবে, তা নিয়ে ইরানি কর্মকর্তাদের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের কথা রয়েছে।
ফরাসি সংবাদমাধ্যম লে মন্ডেকে এক সাক্ষাৎকারে গ্রোসি জানান, ‘ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির খুব কাছে পৌঁছে গেছে। পুরো প্রক্রিয়াটিকে আপনি একটি ধাঁধার সঙ্গে তুলনা করতে পারেন। সবগুলো ক্লু এখন ইরানের হাতে চলে এসেছে। শুধু জুড়ে দিলেই মিলে যাবে উত্তর।’
২০১৮ সালে ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রকে একতরফাভাবে পরমাণু চুক্তি থেকে প্রত্যাহার করার পর থেকে ইরান তাদের কর্মসূচির ওপর সব সীমা তুলে দিয়েছে এবং এখন ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করছে। অস্ত্র তৈরির জন্য প্রয়োজন ৯০ শতাংশ।
এদিকে, ইরান আইএইএর নজরদারি অনেকটাই সীমিত করেছে। পাশাপাশি সংস্থাটির বেশ কয়েকজন অভিজ্ঞ পরিদর্শককে নিষিদ্ধও করেছে ইরান কর্তৃপক্ষ। ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে কোনো সম্ভাব্য চুক্তিতে আইএইএর তত্ত্বাবধান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। যদিও ইরান ও সংস্থাটির মধ্যে উত্তেজনা রয়েছে, তবে আইএইএ পুরোপুরি প্রবেশাধিকার হারায়নি।
মূলত এসব বিষয় নিয়ে বৈঠক করতেই ইরান গিয়েছেন গ্রোসি। আজ বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ান ও সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে তাঁর।
এদিকে, গতকাল বুধবার, ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকছি যুক্তরাষ্ট্রকে আলোচনায় ‘বিরোধপূর্ণ অবস্থান’ না নেওয়ার বিষয়ে সতর্ক করেন। যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফের বক্তব্যের পর ইরান এই মন্তব্য করল। উইটকফ প্রথমে বলেছিলেন, চুক্তি অনুযায়ী ইরান আবার ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধিতে ফিরে যেতে পারে– ঠিক যেমনটা ২০১৫ সালের ওবামা প্রশাসনের চুক্তিতে ছিল। কিন্তু পরে তিনি বলেন, ‘ইরানের সঙ্গে কোনো চুক্তি কেবল ট্রাম্পের চুক্তি হিসেবেই সম্পন্ন হবে।’
তিনি এক্স (সাবেক টুইটার)-এ লিখেন, ‘ইরানকে তাদের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধিকরণ এবং অস্ত্রায়ন কর্মসূচি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করতে হবে। বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের একটি কঠোর, ন্যায্য ও টেকসই চুক্তি প্রয়োজন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আমাকে সেই লক্ষ্যেই নিয়োজিত করেছেন।’
এর জবাবে আরাকছি যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘সমৃদ্ধিকরণ একটি বাস্তব এবং স্বীকৃত বিষয়। যেসব ইস্যুতে উদ্বেগ তৈরি হতে পারে তা নিয়ে আমরা আস্থা গঠনের জন্য প্রস্তুত। তবে, সমৃদ্ধিকরণের অধিকার নিয়ে কোনো ধরনের দর-কষাকষি মেনে নেওয়া হবে না।’
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পরবর্তী বৈঠক ইতালির রোমে অনুষ্ঠিত হবে। আলোচনার স্থান নিয়ে প্রাথমিকভাবে বিভ্রান্তির পর গতকাল বুধবার ইরান এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এক ঘোষণায় জানানো হয় তথ্যটি।
ঘোষণায় আরও জানানো হয়, আগামী শনিবার অনুষ্ঠিত হবে বৈঠকটি। রোমের বৈঠকেও মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করবে ওমান। এর আগে, গত শনিবার ওমানের রাজধানী মাসকাটে অনুষ্ঠিত হয় দুপক্ষের পরোক্ষ বৈঠক। ওই বৈঠকে একসঙ্গে বসেননি দুপক্ষের প্রতিনিধিরা। আলাদা দুটি কক্ষে বসে পরোক্ষভাবে আলোচনা করেন তারা।
পরোক্ষ এই বৈঠকে প্রধান মধ্যস্থতাকারী ছিলেন ওমানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদর বিন হামাদ আল বুসাইদি। তিনি দুই পক্ষের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান করেন। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদের নেতৃত্বে ছিলেন ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এবং ইরানি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। ইরানি প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন রাজনীতি বিষয়ক উপ–পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাজিদ তাখ্ত-রাভাঞ্চি, আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাজেম গারিব–আবাদি এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাগাবি।
এর আগে, সোমবার দ্বিতীয় দফার বৈঠকের ভেন্যু নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়। প্রথমে আলোচনার স্থান হিসেবে রোমের নাম শোনা যায়। ইতালীয় কর্তৃপক্ষও নিশ্চিত করে সে তথ্য। কিন্তু পরদিন মঙ্গলবার ইরান জানায় ওমানেই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দ্বিতীয় দফার বৈঠক। এর বৈঠকের স্থান নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনার পর গতকাল বুধবার তেহরানের তরফে নিশ্চিত করা হয় আগামী শনিবার রোমেই আলোচনার টেবিলে বসতে যাচ্ছেন ইরানি ও মার্কিন প্রতিনিধিরা।
এদিকে, গতকাল বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে এক কর্মকর্তার পদত্যাগ অনুমোদন দিয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। ওই কর্মকর্তা ২০১৫ সালের পরমাণু চুক্তিতে তেহরানের প্রধান আলোচকের ভূমিকা পালন করেছেন। একইদিন জাতিসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল অ্যাটোমিক এনার্জি এজেন্সি- আইএইএ-এর প্রধান রাফায়েল গ্রোসিও তেহরানে পৌঁছান। নতুন কোনো চুক্তিতে যদি তেহরান পৌঁছায়, তাহলে তার অধীনে আইএইএর পরিদর্শকেরা কতটা প্রবেশাধিকার পাবে, তা নিয়ে ইরানি কর্মকর্তাদের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের কথা রয়েছে।
ফরাসি সংবাদমাধ্যম লে মন্ডেকে এক সাক্ষাৎকারে গ্রোসি জানান, ‘ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির খুব কাছে পৌঁছে গেছে। পুরো প্রক্রিয়াটিকে আপনি একটি ধাঁধার সঙ্গে তুলনা করতে পারেন। সবগুলো ক্লু এখন ইরানের হাতে চলে এসেছে। শুধু জুড়ে দিলেই মিলে যাবে উত্তর।’
২০১৮ সালে ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রকে একতরফাভাবে পরমাণু চুক্তি থেকে প্রত্যাহার করার পর থেকে ইরান তাদের কর্মসূচির ওপর সব সীমা তুলে দিয়েছে এবং এখন ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করছে। অস্ত্র তৈরির জন্য প্রয়োজন ৯০ শতাংশ।
এদিকে, ইরান আইএইএর নজরদারি অনেকটাই সীমিত করেছে। পাশাপাশি সংস্থাটির বেশ কয়েকজন অভিজ্ঞ পরিদর্শককে নিষিদ্ধও করেছে ইরান কর্তৃপক্ষ। ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে কোনো সম্ভাব্য চুক্তিতে আইএইএর তত্ত্বাবধান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। যদিও ইরান ও সংস্থাটির মধ্যে উত্তেজনা রয়েছে, তবে আইএইএ পুরোপুরি প্রবেশাধিকার হারায়নি।
মূলত এসব বিষয় নিয়ে বৈঠক করতেই ইরান গিয়েছেন গ্রোসি। আজ বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ান ও সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে তাঁর।
এদিকে, গতকাল বুধবার, ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকছি যুক্তরাষ্ট্রকে আলোচনায় ‘বিরোধপূর্ণ অবস্থান’ না নেওয়ার বিষয়ে সতর্ক করেন। যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফের বক্তব্যের পর ইরান এই মন্তব্য করল। উইটকফ প্রথমে বলেছিলেন, চুক্তি অনুযায়ী ইরান আবার ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধিতে ফিরে যেতে পারে– ঠিক যেমনটা ২০১৫ সালের ওবামা প্রশাসনের চুক্তিতে ছিল। কিন্তু পরে তিনি বলেন, ‘ইরানের সঙ্গে কোনো চুক্তি কেবল ট্রাম্পের চুক্তি হিসেবেই সম্পন্ন হবে।’
তিনি এক্স (সাবেক টুইটার)-এ লিখেন, ‘ইরানকে তাদের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধিকরণ এবং অস্ত্রায়ন কর্মসূচি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করতে হবে। বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের একটি কঠোর, ন্যায্য ও টেকসই চুক্তি প্রয়োজন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আমাকে সেই লক্ষ্যেই নিয়োজিত করেছেন।’
এর জবাবে আরাকছি যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘সমৃদ্ধিকরণ একটি বাস্তব এবং স্বীকৃত বিষয়। যেসব ইস্যুতে উদ্বেগ তৈরি হতে পারে তা নিয়ে আমরা আস্থা গঠনের জন্য প্রস্তুত। তবে, সমৃদ্ধিকরণের অধিকার নিয়ে কোনো ধরনের দর-কষাকষি মেনে নেওয়া হবে না।’

ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পরবর্তী বৈঠক ইতালির রোমে অনুষ্ঠিত হবে। আলোচনার স্থান নিয়ে প্রাথমিকভাবে বিভ্রান্তির পর গতকাল বুধবার ইরান এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এক ঘোষণায় জানানো হয় তথ্যটি।
ঘোষণায় আরও জানানো হয়, আগামী শনিবার অনুষ্ঠিত হবে বৈঠকটি। রোমের বৈঠকেও মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করবে ওমান। এর আগে, গত শনিবার ওমানের রাজধানী মাসকাটে অনুষ্ঠিত হয় দুপক্ষের পরোক্ষ বৈঠক। ওই বৈঠকে একসঙ্গে বসেননি দুপক্ষের প্রতিনিধিরা। আলাদা দুটি কক্ষে বসে পরোক্ষভাবে আলোচনা করেন তারা।
পরোক্ষ এই বৈঠকে প্রধান মধ্যস্থতাকারী ছিলেন ওমানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদর বিন হামাদ আল বুসাইদি। তিনি দুই পক্ষের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান করেন। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদের নেতৃত্বে ছিলেন ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এবং ইরানি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। ইরানি প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন রাজনীতি বিষয়ক উপ–পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাজিদ তাখ্ত-রাভাঞ্চি, আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাজেম গারিব–আবাদি এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাগাবি।
এর আগে, সোমবার দ্বিতীয় দফার বৈঠকের ভেন্যু নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়। প্রথমে আলোচনার স্থান হিসেবে রোমের নাম শোনা যায়। ইতালীয় কর্তৃপক্ষও নিশ্চিত করে সে তথ্য। কিন্তু পরদিন মঙ্গলবার ইরান জানায় ওমানেই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দ্বিতীয় দফার বৈঠক। এর বৈঠকের স্থান নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনার পর গতকাল বুধবার তেহরানের তরফে নিশ্চিত করা হয় আগামী শনিবার রোমেই আলোচনার টেবিলে বসতে যাচ্ছেন ইরানি ও মার্কিন প্রতিনিধিরা।
এদিকে, গতকাল বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে এক কর্মকর্তার পদত্যাগ অনুমোদন দিয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। ওই কর্মকর্তা ২০১৫ সালের পরমাণু চুক্তিতে তেহরানের প্রধান আলোচকের ভূমিকা পালন করেছেন। একইদিন জাতিসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল অ্যাটোমিক এনার্জি এজেন্সি- আইএইএ-এর প্রধান রাফায়েল গ্রোসিও তেহরানে পৌঁছান। নতুন কোনো চুক্তিতে যদি তেহরান পৌঁছায়, তাহলে তার অধীনে আইএইএর পরিদর্শকেরা কতটা প্রবেশাধিকার পাবে, তা নিয়ে ইরানি কর্মকর্তাদের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের কথা রয়েছে।
ফরাসি সংবাদমাধ্যম লে মন্ডেকে এক সাক্ষাৎকারে গ্রোসি জানান, ‘ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির খুব কাছে পৌঁছে গেছে। পুরো প্রক্রিয়াটিকে আপনি একটি ধাঁধার সঙ্গে তুলনা করতে পারেন। সবগুলো ক্লু এখন ইরানের হাতে চলে এসেছে। শুধু জুড়ে দিলেই মিলে যাবে উত্তর।’
২০১৮ সালে ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রকে একতরফাভাবে পরমাণু চুক্তি থেকে প্রত্যাহার করার পর থেকে ইরান তাদের কর্মসূচির ওপর সব সীমা তুলে দিয়েছে এবং এখন ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করছে। অস্ত্র তৈরির জন্য প্রয়োজন ৯০ শতাংশ।
এদিকে, ইরান আইএইএর নজরদারি অনেকটাই সীমিত করেছে। পাশাপাশি সংস্থাটির বেশ কয়েকজন অভিজ্ঞ পরিদর্শককে নিষিদ্ধও করেছে ইরান কর্তৃপক্ষ। ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে কোনো সম্ভাব্য চুক্তিতে আইএইএর তত্ত্বাবধান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। যদিও ইরান ও সংস্থাটির মধ্যে উত্তেজনা রয়েছে, তবে আইএইএ পুরোপুরি প্রবেশাধিকার হারায়নি।
মূলত এসব বিষয় নিয়ে বৈঠক করতেই ইরান গিয়েছেন গ্রোসি। আজ বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ান ও সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে তাঁর।
এদিকে, গতকাল বুধবার, ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকছি যুক্তরাষ্ট্রকে আলোচনায় ‘বিরোধপূর্ণ অবস্থান’ না নেওয়ার বিষয়ে সতর্ক করেন। যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফের বক্তব্যের পর ইরান এই মন্তব্য করল। উইটকফ প্রথমে বলেছিলেন, চুক্তি অনুযায়ী ইরান আবার ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধিতে ফিরে যেতে পারে– ঠিক যেমনটা ২০১৫ সালের ওবামা প্রশাসনের চুক্তিতে ছিল। কিন্তু পরে তিনি বলেন, ‘ইরানের সঙ্গে কোনো চুক্তি কেবল ট্রাম্পের চুক্তি হিসেবেই সম্পন্ন হবে।’
তিনি এক্স (সাবেক টুইটার)-এ লিখেন, ‘ইরানকে তাদের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধিকরণ এবং অস্ত্রায়ন কর্মসূচি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করতে হবে। বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের একটি কঠোর, ন্যায্য ও টেকসই চুক্তি প্রয়োজন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আমাকে সেই লক্ষ্যেই নিয়োজিত করেছেন।’
এর জবাবে আরাকছি যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘সমৃদ্ধিকরণ একটি বাস্তব এবং স্বীকৃত বিষয়। যেসব ইস্যুতে উদ্বেগ তৈরি হতে পারে তা নিয়ে আমরা আস্থা গঠনের জন্য প্রস্তুত। তবে, সমৃদ্ধিকরণের অধিকার নিয়ে কোনো ধরনের দর-কষাকষি মেনে নেওয়া হবে না।’

পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগে আসাম পুলিশ ভারতীয় বিমানবাহিনীর (আইএএফ) একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে। আটক ব্যক্তির নাম কুলেন্দ্র শর্মা। তিনি তেজপুরের পাতিয়া এলাকার বাসিন্দা।
১৩ মিনিট আগে
দুটি সূত্র জানিয়েছে, গাজায় উচ্চপর্যায়ের সামরিক লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত করার ক্ষেত্রে ইসরায়েল কীভাবে মার্কিন গোয়েন্দা তথ্য ব্যবহার করবে, সে বিষয়েও বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল। তবে এই সিদ্ধান্ত কখন নেওয়া হয়েছিল, তা তারা নির্দিষ্ট করে জানায়নি।
২ ঘণ্টা আগে
ওমান উপসাগরে চোরাচালানের ডিজেল বহনকারী একটি ট্যাংকার জব্দ করেছে ইরানি কর্তৃপক্ষ। ট্যাংকারটি থেকে ১৮ জন ক্রুকেই আটক করেছে তারা। আটককৃত ক্রুদের মধ্যে কয়েকজন বাংলাদেশিও আছেন। তবে ঠিক কতজন বাংলাদেশি এই বিষয়ে এখনো বিস্তারিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগে
মার্কিন দূত টম বারাক বলেছেন, ওয়াশিংটন বিগত সময়ে দুই দুইবার ইরানে সরকার বদলের চেষ্টা করেছে। কিন্তু কোনো ফল হাতে আসেনি। আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম দ্য ন্যাশনালকে দেওয়া মন্তব্যে বারাক জোর দিয়েই জানান, এমন কৌশল কাঙ্ক্ষিত ফল আনতে ব্যর্থ হয়েছে বারবার। তাই এ পথে আর হাঁটা উচিত নয়।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগে আসাম পুলিশ ভারতীয় বিমানবাহিনীর (আইএএফ) একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে। আটক ব্যক্তির নাম কুলেন্দ্র শর্মা। তিনি তেজপুরের পাতিয়া এলাকার বাসিন্দা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুলিশ দীর্ঘদিন নজরদারির পর শুক্রবার রাতে কুলেন্দ্র শর্মাকে গ্রেপ্তার করে এবং প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে তাঁকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কুলেন্দ্র শর্মা পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থার ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন এবং তাঁদের কাছে সংবেদনশীল তথ্য সরবরাহ করতেন। তাঁর মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ থেকে সন্দেহজনক নথি উদ্ধার করা হয়েছে। তবে সন্দেহ করা হচ্ছে, ল্যাপটপ থেকে কিছু ডেটা মুছে ফেলা হয়েছে।
আসামের শোণিতপুর জেলার উপপুলিশ সুপার (ডিএসপি) হরিচরণ ভূমিজ জানিয়েছেন, কুলেন্দ্র শর্মার সঙ্গে পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থার যোগসাজশের সন্দেহ প্রবল। তবে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত নিশ্চিতভাবে কোনো কিছু বলা যাবে না।
জানা গেছে, অবসরের আগে কুলেন্দ্র শর্মা তেজপুরের এয়ার ফোর্স স্টেশনে জুনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ওই স্টেশনে সুখোই-৩০ স্কোয়াড্রনসহ ভারতীয় বিমানবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ রয়েছে। তিনি ২০০২ সালে অবসর গ্রহণ করেন এবং এরপর অল্প সময়ের জন্য তেজপুর বিশ্ববিদ্যালয়েও কাজ করেছিলেন।
পুলিশ জানিয়েছে, কুলেন্দ্র শর্মার বিরুদ্ধে ভারতীয় ন্যায় সংহিতার বিভিন্ন ধারায় একটি মামলা রুজু করা হয়েছে। আজ শনিবার তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়েছে।

পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগে আসাম পুলিশ ভারতীয় বিমানবাহিনীর (আইএএফ) একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে। আটক ব্যক্তির নাম কুলেন্দ্র শর্মা। তিনি তেজপুরের পাতিয়া এলাকার বাসিন্দা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুলিশ দীর্ঘদিন নজরদারির পর শুক্রবার রাতে কুলেন্দ্র শর্মাকে গ্রেপ্তার করে এবং প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে তাঁকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কুলেন্দ্র শর্মা পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থার ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন এবং তাঁদের কাছে সংবেদনশীল তথ্য সরবরাহ করতেন। তাঁর মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ থেকে সন্দেহজনক নথি উদ্ধার করা হয়েছে। তবে সন্দেহ করা হচ্ছে, ল্যাপটপ থেকে কিছু ডেটা মুছে ফেলা হয়েছে।
আসামের শোণিতপুর জেলার উপপুলিশ সুপার (ডিএসপি) হরিচরণ ভূমিজ জানিয়েছেন, কুলেন্দ্র শর্মার সঙ্গে পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থার যোগসাজশের সন্দেহ প্রবল। তবে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত নিশ্চিতভাবে কোনো কিছু বলা যাবে না।
জানা গেছে, অবসরের আগে কুলেন্দ্র শর্মা তেজপুরের এয়ার ফোর্স স্টেশনে জুনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ওই স্টেশনে সুখোই-৩০ স্কোয়াড্রনসহ ভারতীয় বিমানবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ রয়েছে। তিনি ২০০২ সালে অবসর গ্রহণ করেন এবং এরপর অল্প সময়ের জন্য তেজপুর বিশ্ববিদ্যালয়েও কাজ করেছিলেন।
পুলিশ জানিয়েছে, কুলেন্দ্র শর্মার বিরুদ্ধে ভারতীয় ন্যায় সংহিতার বিভিন্ন ধারায় একটি মামলা রুজু করা হয়েছে। আজ শনিবার তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়েছে।

ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পরবর্তী বৈঠক ইতালির রোমে অনুষ্ঠিত হবে। আলোচনার স্থান নিয়ে প্রাথমিকভাবে বিভ্রান্তির পর গতকাল বুধবার ইরান এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এক ঘোষণায় জানানো হয় তথ্যটি।
১৭ এপ্রিল ২০২৫
দুটি সূত্র জানিয়েছে, গাজায় উচ্চপর্যায়ের সামরিক লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত করার ক্ষেত্রে ইসরায়েল কীভাবে মার্কিন গোয়েন্দা তথ্য ব্যবহার করবে, সে বিষয়েও বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল। তবে এই সিদ্ধান্ত কখন নেওয়া হয়েছিল, তা তারা নির্দিষ্ট করে জানায়নি।
২ ঘণ্টা আগে
ওমান উপসাগরে চোরাচালানের ডিজেল বহনকারী একটি ট্যাংকার জব্দ করেছে ইরানি কর্তৃপক্ষ। ট্যাংকারটি থেকে ১৮ জন ক্রুকেই আটক করেছে তারা। আটককৃত ক্রুদের মধ্যে কয়েকজন বাংলাদেশিও আছেন। তবে ঠিক কতজন বাংলাদেশি এই বিষয়ে এখনো বিস্তারিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগে
মার্কিন দূত টম বারাক বলেছেন, ওয়াশিংটন বিগত সময়ে দুই দুইবার ইরানে সরকার বদলের চেষ্টা করেছে। কিন্তু কোনো ফল হাতে আসেনি। আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম দ্য ন্যাশনালকে দেওয়া মন্তব্যে বারাক জোর দিয়েই জানান, এমন কৌশল কাঙ্ক্ষিত ফল আনতে ব্যর্থ হয়েছে বারবার। তাই এ পথে আর হাঁটা উচিত নয়।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

গাজায় যুদ্ধ চলাকালে ইসরায়েলের কর্মকাণ্ড নিয়ে উদ্বেগের কারণে বিগত বাইডেন প্রশাসনের সময় দেশটির সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য আদান-প্রদান সাময়িকভাবে স্থগিত করেছিলেন মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। বিষয়টির সঙ্গে অবগত ছয়জন ব্যক্তি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ কথা জানিয়েছে।
২০২৪ সালের দ্বিতীয়ার্ধে গাজার ওপর দিয়ে ওড়া মার্কিন ড্রোন থেকে পাওয়া লাইভ ভিডিও সংযোগ সে সময় বিচ্ছিন্ন করে দেয় যুক্তরাষ্ট্র। জিম্মি উদ্ধার ও হামাস যোদ্ধাদের খুঁজে বের করতে ইসরায়েলি সরকার এই ভিডিও ব্যবহার করছিল। পাঁচটি সূত্রের দেওয়া তথ্যমতে, এই স্থগিতাদেশ অন্তত কয়েক দিন স্থায়ী ছিল।
দুটি সূত্র জানিয়েছে, গাজায় উচ্চপর্যায়ের সামরিক লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত করার ক্ষেত্রে ইসরায়েল কীভাবে মার্কিন গোয়েন্দা তথ্য ব্যবহার করবে, সে বিষয়েও বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল। তবে এই সিদ্ধান্ত কখন নেওয়া হয়েছিল, তা তারা নির্দিষ্ট করে জানায়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা তথ্য নিয়ে আলোচনার স্বার্থে সংশ্লিষ্ট সব সূত্রই নাম প্রকাশ না করার শর্তে কথা বলেছে রয়টার্সের সঙ্গে।
বার্তা সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে বেসামরিক নাগরিক নিহতের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মধ্যে উদ্বেগ তীব্র হওয়ার পর এই সিদ্ধান্ত আসে।
সূত্রগুলো আরও জানায়, ইসরায়েলের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সংস্থা শিন বেত ফিলিস্তিনি বন্দীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করছে—এমন আশঙ্কার বিষয়টিকেও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল।
তিনটি সূত্র বলছে, মার্কিন তথ্য ব্যবহারের বিনিময়ে ইসরায়েল যুদ্ধের আইন মেনে চলবে—এমন পর্যাপ্ত নিশ্চয়তা না দেওয়ায় কর্মকর্তারা উদ্বিগ্ন ছিলেন। মার্কিন আইন অনুযায়ী, কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের সঙ্গে তথ্য আদান-প্রদানের আগে গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে অবশ্যই এ ধরনের নিশ্চয়তা নিতে হয়।
বাইডেন প্রশাসন গোয়েন্দা তথ্য ও অস্ত্র সরবরাহের মাধ্যমে গাজা যুদ্ধে ইসরায়েলকে নিরবচ্ছিন্ন সমর্থন দেওয়ার নীতি বজায় রাখলেও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর তথ্য আটকে রাখার সিদ্ধান্তটি ছিল সীমিত এবং কৌশলগত।
গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের লক্ষ্য ছিল এটি নিশ্চিত করা, ইসরায়েল যুদ্ধের আইন মেনেই মার্কিন গোয়েন্দা তথ্য ব্যবহার করবে।
বিষয়টি সম্পর্কে অবগত একজন রয়টার্সকে জানিয়েছেন, হোয়াইট হাউসের সরাসরি আদেশ ছাড়াই গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের তাৎক্ষণিকভাবে তথ্য আদান-প্রদান-সংক্রান্ত কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে।
অপর একজন জানিয়েছেন, মার্কিন গোয়েন্দা তথ্যের ব্যবহারে কোনো পরিবর্তন আনতে চাইলে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে নতুন করে নিশ্চয়তা প্রদানের প্রয়োজন ছিল।
রয়টার্স এসব সিদ্ধান্তের সঠিক তারিখগুলো নির্ধারণ করতে পারেনি এবং সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ বিষয়ে জানতেন কি না, তা-ও স্পষ্ট নয়।
বাইডেনের একজন মুখপাত্র এ বিষয়ে মন্তব্যের অনুরোধে কোনো সাড়া দেননি।

গাজায় যুদ্ধ চলাকালে ইসরায়েলের কর্মকাণ্ড নিয়ে উদ্বেগের কারণে বিগত বাইডেন প্রশাসনের সময় দেশটির সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য আদান-প্রদান সাময়িকভাবে স্থগিত করেছিলেন মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। বিষয়টির সঙ্গে অবগত ছয়জন ব্যক্তি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ কথা জানিয়েছে।
২০২৪ সালের দ্বিতীয়ার্ধে গাজার ওপর দিয়ে ওড়া মার্কিন ড্রোন থেকে পাওয়া লাইভ ভিডিও সংযোগ সে সময় বিচ্ছিন্ন করে দেয় যুক্তরাষ্ট্র। জিম্মি উদ্ধার ও হামাস যোদ্ধাদের খুঁজে বের করতে ইসরায়েলি সরকার এই ভিডিও ব্যবহার করছিল। পাঁচটি সূত্রের দেওয়া তথ্যমতে, এই স্থগিতাদেশ অন্তত কয়েক দিন স্থায়ী ছিল।
দুটি সূত্র জানিয়েছে, গাজায় উচ্চপর্যায়ের সামরিক লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত করার ক্ষেত্রে ইসরায়েল কীভাবে মার্কিন গোয়েন্দা তথ্য ব্যবহার করবে, সে বিষয়েও বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল। তবে এই সিদ্ধান্ত কখন নেওয়া হয়েছিল, তা তারা নির্দিষ্ট করে জানায়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা তথ্য নিয়ে আলোচনার স্বার্থে সংশ্লিষ্ট সব সূত্রই নাম প্রকাশ না করার শর্তে কথা বলেছে রয়টার্সের সঙ্গে।
বার্তা সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে বেসামরিক নাগরিক নিহতের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মধ্যে উদ্বেগ তীব্র হওয়ার পর এই সিদ্ধান্ত আসে।
সূত্রগুলো আরও জানায়, ইসরায়েলের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সংস্থা শিন বেত ফিলিস্তিনি বন্দীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করছে—এমন আশঙ্কার বিষয়টিকেও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল।
তিনটি সূত্র বলছে, মার্কিন তথ্য ব্যবহারের বিনিময়ে ইসরায়েল যুদ্ধের আইন মেনে চলবে—এমন পর্যাপ্ত নিশ্চয়তা না দেওয়ায় কর্মকর্তারা উদ্বিগ্ন ছিলেন। মার্কিন আইন অনুযায়ী, কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের সঙ্গে তথ্য আদান-প্রদানের আগে গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে অবশ্যই এ ধরনের নিশ্চয়তা নিতে হয়।
বাইডেন প্রশাসন গোয়েন্দা তথ্য ও অস্ত্র সরবরাহের মাধ্যমে গাজা যুদ্ধে ইসরায়েলকে নিরবচ্ছিন্ন সমর্থন দেওয়ার নীতি বজায় রাখলেও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর তথ্য আটকে রাখার সিদ্ধান্তটি ছিল সীমিত এবং কৌশলগত।
গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের লক্ষ্য ছিল এটি নিশ্চিত করা, ইসরায়েল যুদ্ধের আইন মেনেই মার্কিন গোয়েন্দা তথ্য ব্যবহার করবে।
বিষয়টি সম্পর্কে অবগত একজন রয়টার্সকে জানিয়েছেন, হোয়াইট হাউসের সরাসরি আদেশ ছাড়াই গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের তাৎক্ষণিকভাবে তথ্য আদান-প্রদান-সংক্রান্ত কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে।
অপর একজন জানিয়েছেন, মার্কিন গোয়েন্দা তথ্যের ব্যবহারে কোনো পরিবর্তন আনতে চাইলে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে নতুন করে নিশ্চয়তা প্রদানের প্রয়োজন ছিল।
রয়টার্স এসব সিদ্ধান্তের সঠিক তারিখগুলো নির্ধারণ করতে পারেনি এবং সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ বিষয়ে জানতেন কি না, তা-ও স্পষ্ট নয়।
বাইডেনের একজন মুখপাত্র এ বিষয়ে মন্তব্যের অনুরোধে কোনো সাড়া দেননি।

ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পরবর্তী বৈঠক ইতালির রোমে অনুষ্ঠিত হবে। আলোচনার স্থান নিয়ে প্রাথমিকভাবে বিভ্রান্তির পর গতকাল বুধবার ইরান এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এক ঘোষণায় জানানো হয় তথ্যটি।
১৭ এপ্রিল ২০২৫
পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগে আসাম পুলিশ ভারতীয় বিমানবাহিনীর (আইএএফ) একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে। আটক ব্যক্তির নাম কুলেন্দ্র শর্মা। তিনি তেজপুরের পাতিয়া এলাকার বাসিন্দা।
১৩ মিনিট আগে
ওমান উপসাগরে চোরাচালানের ডিজেল বহনকারী একটি ট্যাংকার জব্দ করেছে ইরানি কর্তৃপক্ষ। ট্যাংকারটি থেকে ১৮ জন ক্রুকেই আটক করেছে তারা। আটককৃত ক্রুদের মধ্যে কয়েকজন বাংলাদেশিও আছেন। তবে ঠিক কতজন বাংলাদেশি এই বিষয়ে এখনো বিস্তারিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগে
মার্কিন দূত টম বারাক বলেছেন, ওয়াশিংটন বিগত সময়ে দুই দুইবার ইরানে সরকার বদলের চেষ্টা করেছে। কিন্তু কোনো ফল হাতে আসেনি। আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম দ্য ন্যাশনালকে দেওয়া মন্তব্যে বারাক জোর দিয়েই জানান, এমন কৌশল কাঙ্ক্ষিত ফল আনতে ব্যর্থ হয়েছে বারবার। তাই এ পথে আর হাঁটা উচিত নয়।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ওমান উপসাগরে চোরাচালানের ডিজেল বহনকারী একটি ট্যাংকার জব্দ করেছে ইরানি কর্তৃপক্ষ। ট্যাংকারটি থেকে ১৮ জন ক্রুকেই আটক করেছে তারা। আটককৃত ক্রুদের মধ্যে কয়েকজন বাংলাদেশিও আছেন। তবে ঠিক কতজন বাংলাদেশি এই বিষয়ে এখনো বিস্তারিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। চীনা রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা সিনহুয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইরানের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা আইআরআইবি শুক্রবার জানায়, ওমান উপসাগর থেকে ৬০ লাখ লিটার চোরাচালান করা ডিজেল বহনকারী একটি বিদেশি তেল ট্যাংকার জব্দ করা হয়েছে। ইরানি কর্তৃপক্ষ দক্ষিণ হুরমুজগান প্রদেশের প্রধান বিচারপতি মুজতবা গাহরেমানিকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, মূল জ্বালানি চোরাচালান চক্র এবং চোরাকারবারিদের মোকাবিলার প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে গত বৃহস্পতিবার ইরানের দক্ষিণাঞ্চলীয় জাসক বন্দর শহরের কাছাকাছি জলসীমায় ইরানের বিচার বিভাগের কর্মকর্তারা ট্যাংকারটি বাজেয়াপ্ত করেন।
মুজতবা গাহরেমানি বলেন, জাহাজটির প্রয়োজনীয় সামুদ্রিক নথিপত্র এবং জ্বালানি চালানের ‘বিল অব ল্যাডিং’ ছিল না। তিনি আরও জানান, জাহাজটি সব নেভিগেশন ও দিকনির্দেশনা সহায়ক ব্যবস্থা বন্ধ করে রেখেছিল। তিনি উল্লেখ করেন, ট্যাংকারটিতে ১৮ জন ক্রু ছিলেন এবং তাঁরা ভারত, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের নাগরিক।
ইরানি সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, চলমান তদন্তের অধীনে আটককৃতদের মধ্যে ট্যাংকারটির ক্যাপ্টেনও আছেন। আধা-সরকারি সংবাদ সংস্থা ফার্স জানিয়েছে, ক্রুরা ভারত, শ্রীলঙ্কা এবং বাংলাদেশের সাবেক নাগরিক। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ট্যাংকারটি একাধিক নিয়ম লঙ্ঘন করেছে, যার মধ্যে রয়েছে ‘থামার নির্দেশ অগ্রাহ্য করা, পালানোর চেষ্টা করা এবং নেভিগেশন ও কার্গোর নথিপত্র না থাকা।’
ব্যাপক ভর্তুকি এবং স্থানীয় মুদ্রার মান কমে যাওয়ার কারণে জ্বালানির দাম বিশ্বের সর্বনিম্নগুলোর মধ্যে অন্যতম। সেখানে স্থলপথে প্রতিবেশী দেশগুলোতে এবং জলপথে উপসাগরীয় আরব রাষ্ট্রগুলোতে ব্যাপক হারে জ্বালানি চোরাচালান ঠেকানোর লড়াই চলছে।

ওমান উপসাগরে চোরাচালানের ডিজেল বহনকারী একটি ট্যাংকার জব্দ করেছে ইরানি কর্তৃপক্ষ। ট্যাংকারটি থেকে ১৮ জন ক্রুকেই আটক করেছে তারা। আটককৃত ক্রুদের মধ্যে কয়েকজন বাংলাদেশিও আছেন। তবে ঠিক কতজন বাংলাদেশি এই বিষয়ে এখনো বিস্তারিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। চীনা রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা সিনহুয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইরানের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা আইআরআইবি শুক্রবার জানায়, ওমান উপসাগর থেকে ৬০ লাখ লিটার চোরাচালান করা ডিজেল বহনকারী একটি বিদেশি তেল ট্যাংকার জব্দ করা হয়েছে। ইরানি কর্তৃপক্ষ দক্ষিণ হুরমুজগান প্রদেশের প্রধান বিচারপতি মুজতবা গাহরেমানিকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, মূল জ্বালানি চোরাচালান চক্র এবং চোরাকারবারিদের মোকাবিলার প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে গত বৃহস্পতিবার ইরানের দক্ষিণাঞ্চলীয় জাসক বন্দর শহরের কাছাকাছি জলসীমায় ইরানের বিচার বিভাগের কর্মকর্তারা ট্যাংকারটি বাজেয়াপ্ত করেন।
মুজতবা গাহরেমানি বলেন, জাহাজটির প্রয়োজনীয় সামুদ্রিক নথিপত্র এবং জ্বালানি চালানের ‘বিল অব ল্যাডিং’ ছিল না। তিনি আরও জানান, জাহাজটি সব নেভিগেশন ও দিকনির্দেশনা সহায়ক ব্যবস্থা বন্ধ করে রেখেছিল। তিনি উল্লেখ করেন, ট্যাংকারটিতে ১৮ জন ক্রু ছিলেন এবং তাঁরা ভারত, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের নাগরিক।
ইরানি সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, চলমান তদন্তের অধীনে আটককৃতদের মধ্যে ট্যাংকারটির ক্যাপ্টেনও আছেন। আধা-সরকারি সংবাদ সংস্থা ফার্স জানিয়েছে, ক্রুরা ভারত, শ্রীলঙ্কা এবং বাংলাদেশের সাবেক নাগরিক। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ট্যাংকারটি একাধিক নিয়ম লঙ্ঘন করেছে, যার মধ্যে রয়েছে ‘থামার নির্দেশ অগ্রাহ্য করা, পালানোর চেষ্টা করা এবং নেভিগেশন ও কার্গোর নথিপত্র না থাকা।’
ব্যাপক ভর্তুকি এবং স্থানীয় মুদ্রার মান কমে যাওয়ার কারণে জ্বালানির দাম বিশ্বের সর্বনিম্নগুলোর মধ্যে অন্যতম। সেখানে স্থলপথে প্রতিবেশী দেশগুলোতে এবং জলপথে উপসাগরীয় আরব রাষ্ট্রগুলোতে ব্যাপক হারে জ্বালানি চোরাচালান ঠেকানোর লড়াই চলছে।

ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পরবর্তী বৈঠক ইতালির রোমে অনুষ্ঠিত হবে। আলোচনার স্থান নিয়ে প্রাথমিকভাবে বিভ্রান্তির পর গতকাল বুধবার ইরান এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এক ঘোষণায় জানানো হয় তথ্যটি।
১৭ এপ্রিল ২০২৫
পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগে আসাম পুলিশ ভারতীয় বিমানবাহিনীর (আইএএফ) একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে। আটক ব্যক্তির নাম কুলেন্দ্র শর্মা। তিনি তেজপুরের পাতিয়া এলাকার বাসিন্দা।
১৩ মিনিট আগে
দুটি সূত্র জানিয়েছে, গাজায় উচ্চপর্যায়ের সামরিক লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত করার ক্ষেত্রে ইসরায়েল কীভাবে মার্কিন গোয়েন্দা তথ্য ব্যবহার করবে, সে বিষয়েও বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল। তবে এই সিদ্ধান্ত কখন নেওয়া হয়েছিল, তা তারা নির্দিষ্ট করে জানায়নি।
২ ঘণ্টা আগে
মার্কিন দূত টম বারাক বলেছেন, ওয়াশিংটন বিগত সময়ে দুই দুইবার ইরানে সরকার বদলের চেষ্টা করেছে। কিন্তু কোনো ফল হাতে আসেনি। আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম দ্য ন্যাশনালকে দেওয়া মন্তব্যে বারাক জোর দিয়েই জানান, এমন কৌশল কাঙ্ক্ষিত ফল আনতে ব্যর্থ হয়েছে বারবার। তাই এ পথে আর হাঁটা উচিত নয়।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন দূত টম বারাক বলেছেন, ওয়াশিংটন বিগত সময়ে দুই দুইবার ইরানে সরকার বদলের চেষ্টা করেছে। কিন্তু কোনো ফল হাতে আসেনি। আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম দ্য ন্যাশনালকে দেওয়া মন্তব্যে বারাক জোর দিয়েই জানান, এমন কৌশল কাঙ্ক্ষিত ফল আনতে ব্যর্থ হয়েছে বারবার। তাই এ পথে আর হাঁটা উচিত নয়।
বারাকের অভিযোগ, ওয়াশিংটন নাকি এখন আর সরকার বদলানোর মতো নীতি অনুসরণ করছে না। তাঁর কথায়, ইরানের সঙ্গে কোনো অমীমাংসিত বিষয় থাকলে তা মিটমাট করতে হবে এই অঞ্চলের মধ্যেই। তিনি আঞ্চলিক আলোচনার গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ‘বাইরের শক্তির নাক গলানো কোনোমতেই কাম্য নয়।’ তাঁর মতে, ‘স্থানীয় সমাধানই যে বেশি স্থায়ী হবে, তা নিয়ে একরকম ঐকমত্য তৈরি হচ্ছে।’
বারাক বলেন, ‘আমার মনে হয়, আমাদের প্রেসিডেন্ট তাঁর অবস্থান পরিষ্কার করে দিয়েছেন।’ তিনি আরও যোগ করলেন, ‘তিনি সত্যিকারের আলোচনায় রাজি।’ কিন্তু কোনো অর্থহীন ‘গড়িমসি’ বা সময় কাটানোর খেলায় তিনি নেই, আর ‘তিনি সব জানেন।’ ইরানের জনগণকে উদ্দেশ্য করে বারাক বলেন, ‘ইরানিরা যদি এই (ট্রাম্প) প্রশাসন (পরমাণু) সমৃদ্ধকরণ এবং তাদের প্রক্সিদের অর্থায়ন বন্ধ করা নিয়ে যা বলছে—তা শুনতে চায়, তবে সেটাই একমাত্র পথ।’
বারাক আরও দাবি করেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইরানের সরকার বদলের কোনো পরিকল্পনাকে সমর্থন করেন না। তার চেয়ে বরং তিনি চান, সরাসরি সংশ্লিষ্ট দেশগুলির নেতৃত্বে আঞ্চলিক উদ্যোগেই সব সমস্যার সমাধান হোক। তাঁর কথায়, মার্কিন প্রশাসন তেহরানের সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছতে প্রস্তুত, যদি ইরানের কর্তৃপক্ষ ‘গুরুত্ব’ এবং গঠনমূলক সংলাপে অংশগ্রহণের অঙ্গীকার দেখায়।
বৃহত্তর মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলের নিরাপত্তার দিকে তাকিয়ে বারাক দ্য ন্যাশনালকে জানান, ট্রাম্প ইরানের সঙ্গে চুক্তি করতে চান, তবে তেহরানকে সিরিয়াস হতে হবে। তিনি বলেন, ‘মনে রাখবেন, আমাদের প্রেসিডেন্ট এই ইস্যুর দ্বিতীয় বছরে পদার্পণ করেছেন। ইরানের ৫০ বছরের দৃষ্টিকোণ রয়েছে। আমাদের প্রেসিডেন্ট এতই চতুর যে তিনি জানেন, শুধু সংলাপে বসার জন্য তাঁকে উত্ত্যক্ত করা এবং এই অর্থহীন খুনে মদদ দেওয়া চলতে পারে না।’
এর আগে, গত অক্টোবরে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি অভিযোগ করেছিলেন, নিউ ইয়র্কে আলোচনায় ওয়াশিংটন বাধা দিচ্ছে এবং ই-৩ ও আমেরিকার সঙ্গে আলোচনা ভেস্তে যাওয়ার মূল কারণ মার্কিন কার্যকলাপই। ১ অক্টোবর সাপ্তাহিক মন্ত্রিসভার বৈঠকে আরাঘচি বলেন, মার্কিন ‘বাধার’ জন্যই জাতিসংঘের সাধারণ সভার পার্শ্ব-আলোচনা কোনো বাস্তব ফল দিতে পারেনি।
তিনি নিউ ইয়র্ক সফরের আগে ও পরে ইউরোপীয় আধিকারিক এবং আমেরিকান প্রতিনিধিদের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের একটি রিপোর্ট পেশ করেন। সেখানে জোর দিয়ে বলেন, আলোচনা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য ইরান প্রয়োজনীয় নমনীয়তা দেখিয়েছিল। তবে, ‘যেমনটা শুরুতেই অনুমান করা গিয়েছিল, আমেরিকানদের অনমনীয়তার জন্য এই পথ আর গড়ায়নি।’

মার্কিন দূত টম বারাক বলেছেন, ওয়াশিংটন বিগত সময়ে দুই দুইবার ইরানে সরকার বদলের চেষ্টা করেছে। কিন্তু কোনো ফল হাতে আসেনি। আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম দ্য ন্যাশনালকে দেওয়া মন্তব্যে বারাক জোর দিয়েই জানান, এমন কৌশল কাঙ্ক্ষিত ফল আনতে ব্যর্থ হয়েছে বারবার। তাই এ পথে আর হাঁটা উচিত নয়।
বারাকের অভিযোগ, ওয়াশিংটন নাকি এখন আর সরকার বদলানোর মতো নীতি অনুসরণ করছে না। তাঁর কথায়, ইরানের সঙ্গে কোনো অমীমাংসিত বিষয় থাকলে তা মিটমাট করতে হবে এই অঞ্চলের মধ্যেই। তিনি আঞ্চলিক আলোচনার গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ‘বাইরের শক্তির নাক গলানো কোনোমতেই কাম্য নয়।’ তাঁর মতে, ‘স্থানীয় সমাধানই যে বেশি স্থায়ী হবে, তা নিয়ে একরকম ঐকমত্য তৈরি হচ্ছে।’
বারাক বলেন, ‘আমার মনে হয়, আমাদের প্রেসিডেন্ট তাঁর অবস্থান পরিষ্কার করে দিয়েছেন।’ তিনি আরও যোগ করলেন, ‘তিনি সত্যিকারের আলোচনায় রাজি।’ কিন্তু কোনো অর্থহীন ‘গড়িমসি’ বা সময় কাটানোর খেলায় তিনি নেই, আর ‘তিনি সব জানেন।’ ইরানের জনগণকে উদ্দেশ্য করে বারাক বলেন, ‘ইরানিরা যদি এই (ট্রাম্প) প্রশাসন (পরমাণু) সমৃদ্ধকরণ এবং তাদের প্রক্সিদের অর্থায়ন বন্ধ করা নিয়ে যা বলছে—তা শুনতে চায়, তবে সেটাই একমাত্র পথ।’
বারাক আরও দাবি করেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইরানের সরকার বদলের কোনো পরিকল্পনাকে সমর্থন করেন না। তার চেয়ে বরং তিনি চান, সরাসরি সংশ্লিষ্ট দেশগুলির নেতৃত্বে আঞ্চলিক উদ্যোগেই সব সমস্যার সমাধান হোক। তাঁর কথায়, মার্কিন প্রশাসন তেহরানের সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছতে প্রস্তুত, যদি ইরানের কর্তৃপক্ষ ‘গুরুত্ব’ এবং গঠনমূলক সংলাপে অংশগ্রহণের অঙ্গীকার দেখায়।
বৃহত্তর মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলের নিরাপত্তার দিকে তাকিয়ে বারাক দ্য ন্যাশনালকে জানান, ট্রাম্প ইরানের সঙ্গে চুক্তি করতে চান, তবে তেহরানকে সিরিয়াস হতে হবে। তিনি বলেন, ‘মনে রাখবেন, আমাদের প্রেসিডেন্ট এই ইস্যুর দ্বিতীয় বছরে পদার্পণ করেছেন। ইরানের ৫০ বছরের দৃষ্টিকোণ রয়েছে। আমাদের প্রেসিডেন্ট এতই চতুর যে তিনি জানেন, শুধু সংলাপে বসার জন্য তাঁকে উত্ত্যক্ত করা এবং এই অর্থহীন খুনে মদদ দেওয়া চলতে পারে না।’
এর আগে, গত অক্টোবরে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি অভিযোগ করেছিলেন, নিউ ইয়র্কে আলোচনায় ওয়াশিংটন বাধা দিচ্ছে এবং ই-৩ ও আমেরিকার সঙ্গে আলোচনা ভেস্তে যাওয়ার মূল কারণ মার্কিন কার্যকলাপই। ১ অক্টোবর সাপ্তাহিক মন্ত্রিসভার বৈঠকে আরাঘচি বলেন, মার্কিন ‘বাধার’ জন্যই জাতিসংঘের সাধারণ সভার পার্শ্ব-আলোচনা কোনো বাস্তব ফল দিতে পারেনি।
তিনি নিউ ইয়র্ক সফরের আগে ও পরে ইউরোপীয় আধিকারিক এবং আমেরিকান প্রতিনিধিদের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের একটি রিপোর্ট পেশ করেন। সেখানে জোর দিয়ে বলেন, আলোচনা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য ইরান প্রয়োজনীয় নমনীয়তা দেখিয়েছিল। তবে, ‘যেমনটা শুরুতেই অনুমান করা গিয়েছিল, আমেরিকানদের অনমনীয়তার জন্য এই পথ আর গড়ায়নি।’

ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পরবর্তী বৈঠক ইতালির রোমে অনুষ্ঠিত হবে। আলোচনার স্থান নিয়ে প্রাথমিকভাবে বিভ্রান্তির পর গতকাল বুধবার ইরান এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এক ঘোষণায় জানানো হয় তথ্যটি।
১৭ এপ্রিল ২০২৫
পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগে আসাম পুলিশ ভারতীয় বিমানবাহিনীর (আইএএফ) একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে। আটক ব্যক্তির নাম কুলেন্দ্র শর্মা। তিনি তেজপুরের পাতিয়া এলাকার বাসিন্দা।
১৩ মিনিট আগে
দুটি সূত্র জানিয়েছে, গাজায় উচ্চপর্যায়ের সামরিক লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত করার ক্ষেত্রে ইসরায়েল কীভাবে মার্কিন গোয়েন্দা তথ্য ব্যবহার করবে, সে বিষয়েও বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল। তবে এই সিদ্ধান্ত কখন নেওয়া হয়েছিল, তা তারা নির্দিষ্ট করে জানায়নি।
২ ঘণ্টা আগে
ওমান উপসাগরে চোরাচালানের ডিজেল বহনকারী একটি ট্যাংকার জব্দ করেছে ইরানি কর্তৃপক্ষ। ট্যাংকারটি থেকে ১৮ জন ক্রুকেই আটক করেছে তারা। আটককৃত ক্রুদের মধ্যে কয়েকজন বাংলাদেশিও আছেন। তবে ঠিক কতজন বাংলাদেশি এই বিষয়ে এখনো বিস্তারিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগে