আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার গাজায় যুদ্ধবিরতি হলে একটি অন্তর্বর্তী কর্তৃপক্ষ চালুর আলোচনা করছেন। এমনটাই জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। এমনকি ওয়াশিংটনে এমন একটি প্রস্তাবও সমর্থন পেয়েছে—যেখানে বলা হয়েছে, টনি ব্লেয়ার নিজেই এই কর্তৃপক্ষের নেতৃত্ব দিতে পারেন।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ২০০৩ সালে ইরাক যুদ্ধে যুক্তরাজ্যকে জড়িত করেছিলেন টনি ব্লেয়ার। সেই নেতাই এখন গাজা সংকট নিরসনে উচ্চপর্যায়ের আলোচনায় অংশ নিচ্ছেন। লক্ষ্য হচ্ছে, যুদ্ধ থামানো এবং যুদ্ধপরবর্তী সময়ে ফিলিস্তিন ভূখণ্ডের ভবিষ্যৎ নিয়ে পরিকল্পনা।
সর্বশেষ প্রস্তাবটি এসেছে জাতিসংঘে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও আরব নেতারা সেখানে গাজা নিয়ে আলোচনা করেন। প্রস্তাবে বলা হয়, প্রথমে জাতিসংঘের সমর্থন ও উপসাগরীয় দেশগুলোর সহায়তায় গাজা একটি অন্তর্বর্তী কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে পরিচালিত হবে। এরপর সেটি ফের ফিলিস্তিনিদের হাতে তুলে দেওয়া হবে।
ওয়াশিংটনে যে প্রস্তাবটি সমর্থন পেয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে, সেখানে টনি ব্লেয়ারকে অন্তর্বর্তী কর্তৃপক্ষের নেতৃত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। তবে ব্লেয়ারের দপ্তর জানিয়েছে, তিনি এমন কোনো পরিকল্পনা সমর্থন করবেন না, যা গাজার মানুষকে বাস্তুচ্যুত করবে।
গত আগস্টে টনি ব্লেয়ার হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে গাজার যুদ্ধপরবর্তী পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়। মার্কিন মধ্যপ্রাচ্য দূত স্টিভ উইটকফ বৈঠকটিকে ‘খুবই বিস্তৃত পরিকল্পনা’ বলে উল্লেখ করেছিলেন। তবে বৈঠকের বিস্তারিত জানানো হয়নি।
টনি ব্লেয়ার ২০০৭ সালে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব ছাড়ার পর কিছু বছর মধ্যপ্রাচ্যে চতুর্পক্ষীয় দূত হিসেবে কাজ করেছেন। এই জোটে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, রাশিয়া ও জাতিসংঘ ছিল। তিনি মূলত ফিলিস্তিনে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও দ্বিরাষ্ট্র সমাধানের পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করেছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে ব্লেয়ার ২০০৩ সালে ব্রিটিশ সেনাদের ইরাক যুদ্ধে পাঠান। পরে তদন্তে প্রমাণিত হয়, ত্রুটিপূর্ণ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তিনি ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। গণবিধ্বংসী অস্ত্র তৈরির বিষয়ে নিশ্চিত না হয়েও তিনি যুদ্ধে অংশ নেন বলে সমালোচনা হয়।
এদিকে এ সপ্তাহের শুরুর দিকে যুক্তরাজ্য আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয়। কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াও একই পদক্ষেপ নেয়। এরপর ফ্রান্স, ডেনমার্কসহ আরও কয়েকটি দেশ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র এ সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে। তাদের মতে, এটি হামাসকে পুরস্কৃত করার সমান।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার অবশ্য বলেছেন, এই কূটনৈতিক পদক্ষেপের মানে হলো হামাসের কোনো ভবিষ্যৎ নেই। তারা সরকারে বা নিরাপত্তাব্যবস্থায় কোনো ভূমিকা রাখতে পারবে না। এটি হামাসের ঘৃণ্য দৃষ্টিভঙ্গির পুরোপুরি বিপরীত।
তবে এখন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে—টনি ব্লেয়ারই কেন গাজা বা ফিলিস্তিনের জন্য গঠিত অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব দেবেন। গত জুলাইয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের খবরে বলা হয়েছিল, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ফিলিস্তিন ভূখণ্ড গাজার ‘দখল’ নিয়ে অঞ্চলটিকে ‘রিভেরায়’ পরিণত করার কথা বলেছিলেন, সেই পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে মার্কিন পরামর্শক প্রতিষ্ঠান বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপ (বিসিজি)। আর ট্রাম্পের গাজা রিভেরা পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ বাগিয়ে নিতে চেষ্টা করছে ব্রিটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারের প্রতিষ্ঠান।
ব্লেয়ার প্রতিষ্ঠিত টনি ব্লেয়ার ইনস্টিটিউট ফর গ্লোবাল চেঞ্জ (টিবিআই) বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের সঙ্গে যুদ্ধপরবর্তী গাজা নিয়ে পরিকল্পনা তৈরিতে কাজ করছে। এই পরিকল্পনার আওতায় গাজায় ‘ট্রাম্প রিভেরা’ নামে একটি বিলাসবহুল রিসোর্ট গড়ে তোলা এবং ইলন মাস্কের নামে একটি শিল্পাঞ্চল নির্মাণের কথা রয়েছে।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলি ব্যবসায়ীরা বিসিজির অর্থনৈতিক মডেল ব্যবহার করে একটি প্রেজেন্টেশন স্লাইড তৈরি করেছিলেন। সেখানে গাজার অর্ধমিলিয়ন ফিলিস্তিনিকে এলাকা ছেড়ে যেতে টাকা দিয়ে রাজি করানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে টিবিআই এই স্লাইড তৈরিতে জড়িত থাকার বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
স্লাইডে ‘গ্রেট ট্রাস্ট’ নামের একটি পরিকল্পনা উল্লেখ করা হয়। পরে এই পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনেও পাঠানো হয়। এতে বলা হয়, বহু বাসিন্দাকে এলাকা ছেড়ে যেতে রাজি করানো গেলে গাজায় বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করা সম্ভব হবে। এই পরিকল্পনার লক্ষ্য—ট্রাম্প ও ধনী উপসাগরীয় শাসকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা। ওই নথিতে মোট ১০টি ‘মেগা প্রকল্প’ অন্তর্ভুক্ত ছিল। এর মধ্যে ছিল ‘এমবিএস রিং’ ও ‘এমবিজেড সেন্ট্রাল’ হাইওয়ে, যা যথাক্রমে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের শাসকদের নামে নামকরণ করা হয়েছিল। এ ছাড়া ছিল ‘ইলন মাস্ক স্মার্ট ম্যানুফ্যাকচারিং জোনের’ কথাও।
যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার গাজায় যুদ্ধবিরতি হলে একটি অন্তর্বর্তী কর্তৃপক্ষ চালুর আলোচনা করছেন। এমনটাই জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। এমনকি ওয়াশিংটনে এমন একটি প্রস্তাবও সমর্থন পেয়েছে—যেখানে বলা হয়েছে, টনি ব্লেয়ার নিজেই এই কর্তৃপক্ষের নেতৃত্ব দিতে পারেন।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ২০০৩ সালে ইরাক যুদ্ধে যুক্তরাজ্যকে জড়িত করেছিলেন টনি ব্লেয়ার। সেই নেতাই এখন গাজা সংকট নিরসনে উচ্চপর্যায়ের আলোচনায় অংশ নিচ্ছেন। লক্ষ্য হচ্ছে, যুদ্ধ থামানো এবং যুদ্ধপরবর্তী সময়ে ফিলিস্তিন ভূখণ্ডের ভবিষ্যৎ নিয়ে পরিকল্পনা।
সর্বশেষ প্রস্তাবটি এসেছে জাতিসংঘে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও আরব নেতারা সেখানে গাজা নিয়ে আলোচনা করেন। প্রস্তাবে বলা হয়, প্রথমে জাতিসংঘের সমর্থন ও উপসাগরীয় দেশগুলোর সহায়তায় গাজা একটি অন্তর্বর্তী কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে পরিচালিত হবে। এরপর সেটি ফের ফিলিস্তিনিদের হাতে তুলে দেওয়া হবে।
ওয়াশিংটনে যে প্রস্তাবটি সমর্থন পেয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে, সেখানে টনি ব্লেয়ারকে অন্তর্বর্তী কর্তৃপক্ষের নেতৃত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। তবে ব্লেয়ারের দপ্তর জানিয়েছে, তিনি এমন কোনো পরিকল্পনা সমর্থন করবেন না, যা গাজার মানুষকে বাস্তুচ্যুত করবে।
গত আগস্টে টনি ব্লেয়ার হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে গাজার যুদ্ধপরবর্তী পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়। মার্কিন মধ্যপ্রাচ্য দূত স্টিভ উইটকফ বৈঠকটিকে ‘খুবই বিস্তৃত পরিকল্পনা’ বলে উল্লেখ করেছিলেন। তবে বৈঠকের বিস্তারিত জানানো হয়নি।
টনি ব্লেয়ার ২০০৭ সালে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব ছাড়ার পর কিছু বছর মধ্যপ্রাচ্যে চতুর্পক্ষীয় দূত হিসেবে কাজ করেছেন। এই জোটে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, রাশিয়া ও জাতিসংঘ ছিল। তিনি মূলত ফিলিস্তিনে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও দ্বিরাষ্ট্র সমাধানের পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করেছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে ব্লেয়ার ২০০৩ সালে ব্রিটিশ সেনাদের ইরাক যুদ্ধে পাঠান। পরে তদন্তে প্রমাণিত হয়, ত্রুটিপূর্ণ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তিনি ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। গণবিধ্বংসী অস্ত্র তৈরির বিষয়ে নিশ্চিত না হয়েও তিনি যুদ্ধে অংশ নেন বলে সমালোচনা হয়।
এদিকে এ সপ্তাহের শুরুর দিকে যুক্তরাজ্য আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয়। কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াও একই পদক্ষেপ নেয়। এরপর ফ্রান্স, ডেনমার্কসহ আরও কয়েকটি দেশ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র এ সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে। তাদের মতে, এটি হামাসকে পুরস্কৃত করার সমান।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার অবশ্য বলেছেন, এই কূটনৈতিক পদক্ষেপের মানে হলো হামাসের কোনো ভবিষ্যৎ নেই। তারা সরকারে বা নিরাপত্তাব্যবস্থায় কোনো ভূমিকা রাখতে পারবে না। এটি হামাসের ঘৃণ্য দৃষ্টিভঙ্গির পুরোপুরি বিপরীত।
তবে এখন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে—টনি ব্লেয়ারই কেন গাজা বা ফিলিস্তিনের জন্য গঠিত অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব দেবেন। গত জুলাইয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের খবরে বলা হয়েছিল, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ফিলিস্তিন ভূখণ্ড গাজার ‘দখল’ নিয়ে অঞ্চলটিকে ‘রিভেরায়’ পরিণত করার কথা বলেছিলেন, সেই পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে মার্কিন পরামর্শক প্রতিষ্ঠান বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপ (বিসিজি)। আর ট্রাম্পের গাজা রিভেরা পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ বাগিয়ে নিতে চেষ্টা করছে ব্রিটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারের প্রতিষ্ঠান।
ব্লেয়ার প্রতিষ্ঠিত টনি ব্লেয়ার ইনস্টিটিউট ফর গ্লোবাল চেঞ্জ (টিবিআই) বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের সঙ্গে যুদ্ধপরবর্তী গাজা নিয়ে পরিকল্পনা তৈরিতে কাজ করছে। এই পরিকল্পনার আওতায় গাজায় ‘ট্রাম্প রিভেরা’ নামে একটি বিলাসবহুল রিসোর্ট গড়ে তোলা এবং ইলন মাস্কের নামে একটি শিল্পাঞ্চল নির্মাণের কথা রয়েছে।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলি ব্যবসায়ীরা বিসিজির অর্থনৈতিক মডেল ব্যবহার করে একটি প্রেজেন্টেশন স্লাইড তৈরি করেছিলেন। সেখানে গাজার অর্ধমিলিয়ন ফিলিস্তিনিকে এলাকা ছেড়ে যেতে টাকা দিয়ে রাজি করানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে টিবিআই এই স্লাইড তৈরিতে জড়িত থাকার বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
স্লাইডে ‘গ্রেট ট্রাস্ট’ নামের একটি পরিকল্পনা উল্লেখ করা হয়। পরে এই পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনেও পাঠানো হয়। এতে বলা হয়, বহু বাসিন্দাকে এলাকা ছেড়ে যেতে রাজি করানো গেলে গাজায় বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করা সম্ভব হবে। এই পরিকল্পনার লক্ষ্য—ট্রাম্প ও ধনী উপসাগরীয় শাসকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা। ওই নথিতে মোট ১০টি ‘মেগা প্রকল্প’ অন্তর্ভুক্ত ছিল। এর মধ্যে ছিল ‘এমবিএস রিং’ ও ‘এমবিজেড সেন্ট্রাল’ হাইওয়ে, যা যথাক্রমে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের শাসকদের নামে নামকরণ করা হয়েছিল। এ ছাড়া ছিল ‘ইলন মাস্ক স্মার্ট ম্যানুফ্যাকচারিং জোনের’ কথাও।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে এক দুর্দান্ত সংহতির মুহূর্ত দেখা গেল। কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রো গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসন নিয়ে তীব্র ভাষায় বক্তব্য দেওয়ার পর ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইস ইনাসিও লুলা দা সিলভা তাঁকে আলিঙ্গন করেন এবং মাথায় চুমু দেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম মানি কন্ট্রোলের প্রতিবেদন থেকে...
১৮ মিনিট আগেউত্তর প্রদেশের সীতাপুরে সরকারি শিক্ষা দপ্তরের এক কর্মকর্তাকে (প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বা বিএসএ) বেল্ট খুলে পিটিয়েছেন এক প্রধান শিক্ষক। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় একজন নারী শিক্ষকের করা অভিযোগের ব্যাখ্যা চাওয়ার পর শিক্ষা দপ্তরের অফিসে এ বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে পড়ে। অভিযোগ, ওই প্রধান শিক্ষক বেল্ট দিয়ে বিএসএ অখিলে
১৯ মিনিট আগেলাদাখের রাজ্য মর্যাদা দাবির আন্দোলনের মুখপাত্র পরিবেশবাদী অধিকারকর্মী সোনম ওয়াংচুককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ‘উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে জনতাকে সহিংসতায় প্ররোচিত করার’ অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। গ্রেপ্তারের এক দিন আগে তিনি বলেছিলেন, এই আন্দোলনের জন্য তাঁকে যদি গ্রেপ্তার করা হয়, তাতেও তিনি খুশি..
১ ঘণ্টা আগেবিদেশে কর্মরত ফিলিপাইনের গৃহকর্মীদের মাসিক ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণে বড়সড় পরিবর্তন এনেছে ম্যানিলা। ন্যূনতম মজুরি ১০০ ডলার বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। মধ্যপ্রাচ্যের উপসাগরীয় সহযোগিতা কাউন্সিলভুক্ত (জিসিসি) দেশগুলোতে এখন বাজার চাহিদা অনুযায়ী মজুরি নির্ধারিত হবে। কিন্তু অন্যান্য গন্তব্যে ৫০০ ডলারের
১ ঘণ্টা আগে