সমালোচনার কারণে বরখাস্ত করা প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে বিক্ষোভের মুখে পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। স্থানীয় সময় সোমবার এক টেলিভিশন বক্তৃতায় তিনি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিচারব্যবস্থায় সংশোধনের বিতর্কিত সরকারি সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কথা বলার কারণে দুই সপ্তাহ আগে প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টকে বরখাস্ত করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু। এরপর হাজার হাজার মানুষ জেরুজালেমে নেতানিয়াহুর বাসভবনের সামনে বিক্ষোভ করে। বিক্ষোভ থামাতে জলকামান ছোড়েন পুলিশ ও সেনাসদস্যরা। এতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা শুরু হয় দেশজুড়ে। দুই সপ্তাহ পর প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু।
গতকাল রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া বক্তৃতায় নেতানিয়াহু বলেন, ‘গ্যালান্টকে তাঁর পদে পুনর্বহাল করা হয়েছে। আমরা ইসরায়েলের নাগরিকদের নিরাপত্তার স্বার্থে একসঙ্গে কাজ চালিয়ে যাব।’
প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন ইয়োভ গ্যালান্ট। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেতানিয়াহুর সঙ্গে তাঁর একটি ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘আমরা ইসরায়েলের স্বার্থে সর্বশক্তি দিয়ে একসঙ্গে কাজ করে যাব।’
প্রায় তিন মাস আগে বিচার বিভাগ সংস্কারের প্রস্তাব করেছিলেন নেতানিয়াহু। তাঁর এই প্রস্তাব প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই ইসরায়েলজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়। প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হারজগ বিচারব্যবস্থায় সংস্কার বন্ধ করতে নেতানিয়াহু সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রও এ ব্যাপারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে এবং ইসরায়েল সরকারকে সমঝোতায় আসার আহ্বান জানায়।
বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানায়, বিচার বিভাগ সংস্কার আইন পাস হলে নেতানিয়াহু বিচারক নিয়োগকারী কমিটির ওপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ আরোপ করতে পারবেন। এতে স্বাধীন আদালতের ক্ষমতা খর্ব হবে।
প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে একটি দুর্নীতির মামলা চলমান রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এ মামলায় তাঁকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। সম্ভাব্য শাস্তি এড়াতেই তিনি বিচার বিভাগ সংস্কার করতে চান বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। এ কারণেই সাধারণ মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে। তবে নেতানিয়াহু বলেছেন, আদালতের ক্ষমতার অপব্যবহার বন্ধের জন্য এই সংস্কার আইন ডিজাইন করা হয়েছে।
প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হারজগ বিচারব্যবস্থায় সংস্কার বন্ধ করতে নেতানিয়াহু সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি এক টুইটার পোস্টে বলেছেন, ‘ইসরায়েলের জনগণের ঐক্যের স্বার্থে এবং দায়িত্বের স্বার্থে আমি আপনাকে অবিলম্বে বিচারব্যবস্থায় সংস্কার প্রক্রিয়া বন্ধ করার আহ্বান জানাচ্ছি। ইসরায়েলের সমস্ত জনগণের দৃষ্টি আপনার দিকে রয়েছে।’
যুক্তরাষ্ট্রও এ ব্যাপারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং সরকারকে সমঝোতায় আসার আহ্বান জানিয়েছে। হোয়াইট হাউসের একজন মুখপাত্র বলেছেন, নেতানিয়াহুর সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সম্প্রতি আলোচনা করেছেন। জো বাইডেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীকে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল সম্পর্কের একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ। সেটি অবশ্যই ধরে রাখতে হবে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিচার বিভাগ সংস্কার আইন পাস হলে সরকার বিচারক নিয়োগকারী কমিটির ওপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ আরোপ করতে পারবে। এতে স্বাধীন আদালতের ক্ষমতা খর্ব হবে।
প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে একটি দুর্নীতির মামলা চলমান রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এ মামলায় তাঁকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। সম্ভাব্য শাস্তি এড়াতেই তিনি বিচার বিভাগ সংস্কার করতে চান বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। এ কারণেই সাধারণ মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। নেতানিয়াহুর বাড়ির সামনে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ করে। বিক্ষোভের একপর্যায়ে বিচার বিভাগ সংস্কারের বিষয়টি স্থগিতের আহ্বান জানান ইয়োভ গ্যালান্ট। এরই জের ধরে গত ২৬ মার্চ তাঁকে বরখাস্তের ঘোষণা দেন নেতানিয়াহু।
তবে গ্যালান্ট জানিয়েছেন, তিনি কখনোই আনুষ্ঠানিকভাবে বরখাস্তের চিঠি পাননি।
সমালোচনার কারণে বরখাস্ত করা প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে বিক্ষোভের মুখে পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। স্থানীয় সময় সোমবার এক টেলিভিশন বক্তৃতায় তিনি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিচারব্যবস্থায় সংশোধনের বিতর্কিত সরকারি সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কথা বলার কারণে দুই সপ্তাহ আগে প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টকে বরখাস্ত করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু। এরপর হাজার হাজার মানুষ জেরুজালেমে নেতানিয়াহুর বাসভবনের সামনে বিক্ষোভ করে। বিক্ষোভ থামাতে জলকামান ছোড়েন পুলিশ ও সেনাসদস্যরা। এতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা শুরু হয় দেশজুড়ে। দুই সপ্তাহ পর প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু।
গতকাল রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া বক্তৃতায় নেতানিয়াহু বলেন, ‘গ্যালান্টকে তাঁর পদে পুনর্বহাল করা হয়েছে। আমরা ইসরায়েলের নাগরিকদের নিরাপত্তার স্বার্থে একসঙ্গে কাজ চালিয়ে যাব।’
প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন ইয়োভ গ্যালান্ট। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেতানিয়াহুর সঙ্গে তাঁর একটি ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘আমরা ইসরায়েলের স্বার্থে সর্বশক্তি দিয়ে একসঙ্গে কাজ করে যাব।’
প্রায় তিন মাস আগে বিচার বিভাগ সংস্কারের প্রস্তাব করেছিলেন নেতানিয়াহু। তাঁর এই প্রস্তাব প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই ইসরায়েলজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়। প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হারজগ বিচারব্যবস্থায় সংস্কার বন্ধ করতে নেতানিয়াহু সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রও এ ব্যাপারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে এবং ইসরায়েল সরকারকে সমঝোতায় আসার আহ্বান জানায়।
বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানায়, বিচার বিভাগ সংস্কার আইন পাস হলে নেতানিয়াহু বিচারক নিয়োগকারী কমিটির ওপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ আরোপ করতে পারবেন। এতে স্বাধীন আদালতের ক্ষমতা খর্ব হবে।
প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে একটি দুর্নীতির মামলা চলমান রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এ মামলায় তাঁকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। সম্ভাব্য শাস্তি এড়াতেই তিনি বিচার বিভাগ সংস্কার করতে চান বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। এ কারণেই সাধারণ মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে। তবে নেতানিয়াহু বলেছেন, আদালতের ক্ষমতার অপব্যবহার বন্ধের জন্য এই সংস্কার আইন ডিজাইন করা হয়েছে।
প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হারজগ বিচারব্যবস্থায় সংস্কার বন্ধ করতে নেতানিয়াহু সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি এক টুইটার পোস্টে বলেছেন, ‘ইসরায়েলের জনগণের ঐক্যের স্বার্থে এবং দায়িত্বের স্বার্থে আমি আপনাকে অবিলম্বে বিচারব্যবস্থায় সংস্কার প্রক্রিয়া বন্ধ করার আহ্বান জানাচ্ছি। ইসরায়েলের সমস্ত জনগণের দৃষ্টি আপনার দিকে রয়েছে।’
যুক্তরাষ্ট্রও এ ব্যাপারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং সরকারকে সমঝোতায় আসার আহ্বান জানিয়েছে। হোয়াইট হাউসের একজন মুখপাত্র বলেছেন, নেতানিয়াহুর সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সম্প্রতি আলোচনা করেছেন। জো বাইডেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীকে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল সম্পর্কের একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ। সেটি অবশ্যই ধরে রাখতে হবে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিচার বিভাগ সংস্কার আইন পাস হলে সরকার বিচারক নিয়োগকারী কমিটির ওপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ আরোপ করতে পারবে। এতে স্বাধীন আদালতের ক্ষমতা খর্ব হবে।
প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে একটি দুর্নীতির মামলা চলমান রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এ মামলায় তাঁকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। সম্ভাব্য শাস্তি এড়াতেই তিনি বিচার বিভাগ সংস্কার করতে চান বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। এ কারণেই সাধারণ মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। নেতানিয়াহুর বাড়ির সামনে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ করে। বিক্ষোভের একপর্যায়ে বিচার বিভাগ সংস্কারের বিষয়টি স্থগিতের আহ্বান জানান ইয়োভ গ্যালান্ট। এরই জের ধরে গত ২৬ মার্চ তাঁকে বরখাস্তের ঘোষণা দেন নেতানিয়াহু।
তবে গ্যালান্ট জানিয়েছেন, তিনি কখনোই আনুষ্ঠানিকভাবে বরখাস্তের চিঠি পাননি।
গত জানুয়ারি ২০২৪-এর নির্বাচনের পর থেকে তাইওয়ানের রাজনীতিতে অচলাবস্থা বিরাজ করছে। প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টির (ডিপিপি) উইলিয়াম লাই নির্বাচিত হলেও পার্লামেন্টের আইনসভায় (লেজিসলেটিভ ইউয়ান) বিরোধী কুওমিনতাং (কেএমটি) এবং তাদের মিত্ররা সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। ফলে সরকার ও আইনসভার
৯ মিনিট আগেঅভিযোগে ওই তরুণী জানান, শারীরিক পরীক্ষার সময় তিনি জ্ঞান হারান এবং হাসপাতালে নেওয়ার পথে কী ঘটেছে, তা কিছুটা টের পান। পরে তিনি পুলিশ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানান, অ্যাম্বুলেন্সের ভেতরে তিন-চারজন মিলে তাঁকে ধর্ষণ করেছে।
২৯ মিনিট আগে১ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের গ্রেটার বোস্টনের ১৪টি এলাকায় সেবা দেওয়া টিমস্টারস ইউনিয়নের স্থানীয় শাখা লোকাল ২৫-এর মাধ্যমে এই ধর্মঘট শুরু হয়। পরে এটি ক্যালিফোর্নিয়ার ম্যান্টেকা; ইলিনয়ের অটোয়া; জর্জিয়ার কামিং, ওয়াশিংটনের লেসি শহরে ছড়িয়ে পড়ে। অনেক কর্মী ধর্মঘটের প্রতি সংহতি জানিয়ে কাজ বন্ধ করে দেন।
১ ঘণ্টা আগেরায়ে তিনি বলেন, ‘নিম্ন ও উচ্চ আদালতের বিচারকদের সম্পর্ক সামন্ত প্রভু ও ভূমিদাসের মতো। হাইকোর্টের বিচারকদের অভিবাদন জানানোর সময় জেলা বিচারকদের শারীরিক ভাষা এতটাই বিনয়ী থাকে, যা চাটুকারিতার কাছাকাছি। জেলা বিচারকরা যেন অমেরুদণ্ডী স্তন্যপায়ী প্রাণীর একমাত্র শনাক্তযোগ্য প্রজাতি।’
২ ঘণ্টা আগে