অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তাঁর দেশ ইরানের ফোরদো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলার পর ইসরায়েল সেখানে গুপ্তচর পাঠিয়েছিল। তারা দেখে এসেছে, ফোরদো পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগে ন্যাটোর শীর্ষ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্প জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ফোরদো কেন্দ্রে হামলার পর ইসরায়েল তাদের গুপ্তচর সেখানে পাঠিয়েছিল। ট্রাম্প বলেন, ‘আপনারা জানেন, আমাদের হামলার পর ওদের (ইসরায়েলের) লোকজন সেখানে ঢুকে পড়ে। আমি শুনেছি, ওরা বলছে—পুরো জায়গাটা একেবারে ধ্বংস হয়ে গেছে।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘ইসরায়েল এখন ওই ঘটনার রিপোর্ট তৈরি করছে। আমার কাছে যা তথ্য এসেছে, তাতে বলা হয়েছে, পুরো জায়গাটা সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, সব পুরোপুরি ধ্বংস হয়েছে এবং আমার মনে হয়, ওরা (ইরান) কিছু বের করে নেওয়ার সুযোগই পায়নি। কারণ, আমরা খুব দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছি।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ এ বিষয়ে বলেন, ‘বোমাগুলো নির্দিষ্ট লক্ষ্যেই আঘাত করেছে। মিশন ছিল একেবারে নিখুঁত। আমরা ঠিক যেখান দিয়ে প্রবেশ করতে চেয়েছিলাম, সেখানেই আঘাত করেছে...ফোরদোতে ছিল ধ্বংসের চিত্র।’
এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলার প্রাথমিক ও গোপন মার্কিন মূল্যায়নে বলা হয়েছে, ওই হামলায় ইরানের দুটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক কেন্দ্র পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি এবং হামলার ফলে দেশটির পারমাণবিক কর্মসূচি মাত্র কয়েক মাসের জন্য পিছিয়ে যেতে পারে। বিষয়টি সম্পর্কে অবগত দুই ব্যক্তির বরাত দিয়ে এই তথ্য জানা গেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, পেন্টাগনের গোয়েন্দা শাখা ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি (ডিআইএ) এই মূল্যায়ন প্রতিবেদন তৈরি করেছে। এতে বলা হয়, ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির গুরুত্বপূর্ণ অংশ; যেমন সেন্ট্রিফিউজগুলো কয়েক মাসের মধ্যে পুনরায় চালু করা সম্ভব।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ইরান হামলার আগেই তাদের উচ্চমাত্রায় সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের বড় অংশ সরিয়ে নিয়েছিল। ধারণা করা হচ্ছে, সেগুলো হয়তো ইরানের অন্যান্য গোপন পারমাণবিক স্থাপনায় স্থানান্তর করা হয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন সামরিক অভিযান তদারককারী ইউনাইটেড স্টেটস সেন্ট্রাল কমান্ডের (সেন্টকম) করা প্রাথমিক যুদ্ধক্ষেত্রের ক্ষয়ক্ষতির মূল্যায়নের ওপর ভিত্তি করে ডিআইএর এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। এতে ইঙ্গিত মিলছে, ট্রাম্প যেভাবে দাবি করেছেন যে ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রগুলো ‘সম্পূর্ণ ধ্বংস’ করা হয়েছে, সেটি বাস্তবে অতিরঞ্জিত হতে পারে।
আরও খবর পড়ুন:
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তাঁর দেশ ইরানের ফোরদো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলার পর ইসরায়েল সেখানে গুপ্তচর পাঠিয়েছিল। তারা দেখে এসেছে, ফোরদো পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগে ন্যাটোর শীর্ষ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্প জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ফোরদো কেন্দ্রে হামলার পর ইসরায়েল তাদের গুপ্তচর সেখানে পাঠিয়েছিল। ট্রাম্প বলেন, ‘আপনারা জানেন, আমাদের হামলার পর ওদের (ইসরায়েলের) লোকজন সেখানে ঢুকে পড়ে। আমি শুনেছি, ওরা বলছে—পুরো জায়গাটা একেবারে ধ্বংস হয়ে গেছে।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘ইসরায়েল এখন ওই ঘটনার রিপোর্ট তৈরি করছে। আমার কাছে যা তথ্য এসেছে, তাতে বলা হয়েছে, পুরো জায়গাটা সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, সব পুরোপুরি ধ্বংস হয়েছে এবং আমার মনে হয়, ওরা (ইরান) কিছু বের করে নেওয়ার সুযোগই পায়নি। কারণ, আমরা খুব দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছি।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ এ বিষয়ে বলেন, ‘বোমাগুলো নির্দিষ্ট লক্ষ্যেই আঘাত করেছে। মিশন ছিল একেবারে নিখুঁত। আমরা ঠিক যেখান দিয়ে প্রবেশ করতে চেয়েছিলাম, সেখানেই আঘাত করেছে...ফোরদোতে ছিল ধ্বংসের চিত্র।’
এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলার প্রাথমিক ও গোপন মার্কিন মূল্যায়নে বলা হয়েছে, ওই হামলায় ইরানের দুটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক কেন্দ্র পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি এবং হামলার ফলে দেশটির পারমাণবিক কর্মসূচি মাত্র কয়েক মাসের জন্য পিছিয়ে যেতে পারে। বিষয়টি সম্পর্কে অবগত দুই ব্যক্তির বরাত দিয়ে এই তথ্য জানা গেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, পেন্টাগনের গোয়েন্দা শাখা ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি (ডিআইএ) এই মূল্যায়ন প্রতিবেদন তৈরি করেছে। এতে বলা হয়, ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির গুরুত্বপূর্ণ অংশ; যেমন সেন্ট্রিফিউজগুলো কয়েক মাসের মধ্যে পুনরায় চালু করা সম্ভব।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ইরান হামলার আগেই তাদের উচ্চমাত্রায় সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের বড় অংশ সরিয়ে নিয়েছিল। ধারণা করা হচ্ছে, সেগুলো হয়তো ইরানের অন্যান্য গোপন পারমাণবিক স্থাপনায় স্থানান্তর করা হয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন সামরিক অভিযান তদারককারী ইউনাইটেড স্টেটস সেন্ট্রাল কমান্ডের (সেন্টকম) করা প্রাথমিক যুদ্ধক্ষেত্রের ক্ষয়ক্ষতির মূল্যায়নের ওপর ভিত্তি করে ডিআইএর এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। এতে ইঙ্গিত মিলছে, ট্রাম্প যেভাবে দাবি করেছেন যে ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রগুলো ‘সম্পূর্ণ ধ্বংস’ করা হয়েছে, সেটি বাস্তবে অতিরঞ্জিত হতে পারে।
আরও খবর পড়ুন:
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে জানিয়েছে তেহরান। আল-জাজিরার খবরে বলা হয়, ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এসমাইল বাঘাঈ পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কথা জানান।
১ ঘণ্টা আগেরুটে তাঁকে তুলনা করেছেন স্কুলের শিশুর বাবার সঙ্গে। ট্রাম্প গতকাল মঙ্গলবার ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ পরিস্থিতিকে ব্যঙ্গ করে বলেন, ‘এটি যেন দুই শিশুর মারামারি—যেখানে শেষ পর্যন্ত ‘‘বাবাকে হস্তক্ষেপ করতে হয়’’।’
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার কারণে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কতটা পিছিয়েছে বলে মনে করেনি তিনি। জবাবে বলেন, তিনি মনে করেন, ‘মূলত কয়েক দশক। আমি মনে করি তারা যদি এটি পেত তাহলে তারা নরকে যেত। সবশেষ তারা সমৃদ্ধকরণ করতে চেয়েছিল। ওই আঘাত যুদ্ধের সমাপ্তি
১ ঘণ্টা আগেইরানে মার্কিন হামলাকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের হিরোশিমায় পরমাণু বোমার ফেলার সঙ্গে তুলনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পরমাণু বোমা ফেলার মধ্য দিয়ে যেভাবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্ত হয়েছিল, সেভাবেই ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমানের
১ ঘণ্টা আগে