ফিলিস্তিনের উত্তর গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতালে অভিযান চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। গতকাল শনিবারের এ অভিযানে হাসপাতালটির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, ইসরায়েলি সৈন্যরা হাসপাতালটি থেকে ২৪০ জনেরও বেশি মানুষকে ধরে নিয়ে গেছে।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এবং স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের বরাতে সৌদি সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের প্রতিবেদনে জানা যায়, হাসপাতালটির পরিচালক হোসাম আবু সাফিয়েহকে আটক করে নিয়েছে ইসরায়েলি সৈন্যরা।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দাবি, হাসপাতালটি হামাসের সামরিক কার্যক্রমের জন্য একটি কমান্ড সেন্টার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছিল। হামাসের সদস্য সন্দেহে আবু সাফিয়েহকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এই হামলার কয়েক দিন আগে আবু সাফিয়েহ হাসপাতালের সংকটময় পরিস্থিতি নিয়ে বারবার সতর্ক করেন। হাসপাতালটি লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনী হামলা চালাতে পারে এমন সতর্কতা দিচ্ছিলেন তিনি।
হোসাম আবু সাফিয়েহকে নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিবৃতিতে বলা হয়, পরিকল্পিতভাবে স্বাস্থ্যসেবা ধ্বংস করে উত্তর গাজার ৭৫ হাজার ফিলিস্তিনির জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেওয়া হয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানায়, এ অভিযান উত্তর গাজার সর্বশেষ বড় স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রটিকে ‘আউট অব সার্ভিস’ করে দিয়েছে। এ হামলায় কামাল আদওয়ান হাসপাতালের কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এতে গাজার স্বাস্থ্য সংকট মারাত্মক রূপ নিয়েছে।
গাজার জাবালিয়ার এক বাসিন্দা আম্মার আল-বারশ জানান, কামাল আদওয়ান হাসপাতাল এবং এর আশপাশের এলাকায় অভিযান চালানোর ফলে এলাকার অনেক বাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। তিনি বলেন, ‘পরিস্থিতি বিপর্যস্ত, এখানে কোনো চিকিৎসা সেবা নেই, অ্যাম্বুলেন্স নেই। কোনো সিভিল ডিফেন্স নেই।’
আরেক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘আমার ভাই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। আমরা হাসপাতাল থেকে বের হচ্ছিলাম তখন সেনাবাহিনী সব যুবকদের কাপড় ছাড়তে বলছিল এবং হাসপাতালের বাইরে দাঁড়াতে বলছিল।’ তিনি জানান, সৈন্যরা অনেক যুবক, চিকিৎসক ও রোগীদের অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গেছে। যুবকদের হামাস সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করছিল।
হামলার সময় হাসপাতালের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ পুড়ে ধ্বংস হয়ে গেছে। ৬০ জন স্বাস্থ্যকর্মী এবং ২৫ জন মুমূর্ষু রোগী, যাদের মধ্যে কিছু রোগী ভেন্টিলেশনে ছিল, হাসপাতালের মধ্যে রয়ে গেছেন। আরেকটি হাসপাতালে ১৫ জন মুমূর্ষু রোগী, ৫০ জন সেবাদানকারী ও ২০ জন স্বাস্থ্যকর্মীকে স্থানান্তর করা হয়েছে। ওই হাসপাতালটিও ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত ও অকার্যকর অবস্থায় রয়েছে।
তবে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, কামাল আদওয়ান হাসপাতালে অভিযান চালানোর আগে ৩৫০ জন রোগী এবং চিকিৎসাকর্মীকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। ৯৫ জনকে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালে।
ফিলিস্তিনের উত্তর গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতালে অভিযান চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। গতকাল শনিবারের এ অভিযানে হাসপাতালটির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, ইসরায়েলি সৈন্যরা হাসপাতালটি থেকে ২৪০ জনেরও বেশি মানুষকে ধরে নিয়ে গেছে।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এবং স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের বরাতে সৌদি সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের প্রতিবেদনে জানা যায়, হাসপাতালটির পরিচালক হোসাম আবু সাফিয়েহকে আটক করে নিয়েছে ইসরায়েলি সৈন্যরা।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দাবি, হাসপাতালটি হামাসের সামরিক কার্যক্রমের জন্য একটি কমান্ড সেন্টার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছিল। হামাসের সদস্য সন্দেহে আবু সাফিয়েহকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এই হামলার কয়েক দিন আগে আবু সাফিয়েহ হাসপাতালের সংকটময় পরিস্থিতি নিয়ে বারবার সতর্ক করেন। হাসপাতালটি লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনী হামলা চালাতে পারে এমন সতর্কতা দিচ্ছিলেন তিনি।
হোসাম আবু সাফিয়েহকে নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিবৃতিতে বলা হয়, পরিকল্পিতভাবে স্বাস্থ্যসেবা ধ্বংস করে উত্তর গাজার ৭৫ হাজার ফিলিস্তিনির জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেওয়া হয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানায়, এ অভিযান উত্তর গাজার সর্বশেষ বড় স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রটিকে ‘আউট অব সার্ভিস’ করে দিয়েছে। এ হামলায় কামাল আদওয়ান হাসপাতালের কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এতে গাজার স্বাস্থ্য সংকট মারাত্মক রূপ নিয়েছে।
গাজার জাবালিয়ার এক বাসিন্দা আম্মার আল-বারশ জানান, কামাল আদওয়ান হাসপাতাল এবং এর আশপাশের এলাকায় অভিযান চালানোর ফলে এলাকার অনেক বাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। তিনি বলেন, ‘পরিস্থিতি বিপর্যস্ত, এখানে কোনো চিকিৎসা সেবা নেই, অ্যাম্বুলেন্স নেই। কোনো সিভিল ডিফেন্স নেই।’
আরেক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘আমার ভাই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। আমরা হাসপাতাল থেকে বের হচ্ছিলাম তখন সেনাবাহিনী সব যুবকদের কাপড় ছাড়তে বলছিল এবং হাসপাতালের বাইরে দাঁড়াতে বলছিল।’ তিনি জানান, সৈন্যরা অনেক যুবক, চিকিৎসক ও রোগীদের অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গেছে। যুবকদের হামাস সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করছিল।
হামলার সময় হাসপাতালের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ পুড়ে ধ্বংস হয়ে গেছে। ৬০ জন স্বাস্থ্যকর্মী এবং ২৫ জন মুমূর্ষু রোগী, যাদের মধ্যে কিছু রোগী ভেন্টিলেশনে ছিল, হাসপাতালের মধ্যে রয়ে গেছেন। আরেকটি হাসপাতালে ১৫ জন মুমূর্ষু রোগী, ৫০ জন সেবাদানকারী ও ২০ জন স্বাস্থ্যকর্মীকে স্থানান্তর করা হয়েছে। ওই হাসপাতালটিও ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত ও অকার্যকর অবস্থায় রয়েছে।
তবে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, কামাল আদওয়ান হাসপাতালে অভিযান চালানোর আগে ৩৫০ জন রোগী এবং চিকিৎসাকর্মীকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। ৯৫ জনকে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালে।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
৮ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৯ ঘণ্টা আগে