আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
আজ রোববার ইরানের আধা-সরকারি ফারস নিউজ এজেন্সির তথ্যমতে, কোম প্রদেশের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ মানান রাইসি বলেছেন, ফোর্ডো পারমাণবিক স্থাপনায় কোনো গুরুতর ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তিনি বলেছেন, ‘মার্কিন প্রেসিডেন্টের মিথ্যা দাবির বিপরীতে, ফোর্ডো পারমাণবিক স্থাপনাটি তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়নি। শুধুমাত্র ভূ-পৃষ্ঠের কিছু অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যা সহজেই পুনঃ নির্মাণযোগ্য।’
ট্রাম্প অবশ্য দাবি করেছেন, ফোর্ডো, নাতানজ ও ইশফাহান—এই তিনটি পারমাণবিক স্থাপনাই সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু রাইসি এই দাবিকে ‘মার্কিন বোকামির প্রকৃষ্ট উদাহরণ’ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, ‘এই আক্রমণের পর কোনো প্রাণহানি বা তেজস্ক্রিয়তা ছড়ানোর ঘটনা ঘটেনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই মার্কিন আগ্রাসন স্পষ্ট করেছে, আমেরিকা সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে, এখন ইরান ঠিক করবে কীভাবে এবং কখন জবাব দেওয়া হবে।’
রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে একজন অজ্ঞাত ইরানি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, মার্কিন হামলার আগেই ফোর্ডো থেকে বেশির ভাগ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম গোপন স্থানে সরিয়ে ফেলা হয়েছিল।
ইরানের জাতীয় পারমাণবিক নিরাপত্তা কেন্দ্রও নিশ্চিত করেছে, হামলা হলেও জরুরি পরিদর্শনে তেজস্ক্রিয়তা ছড়ানোর কোনো প্রমাণ মেলেনি। একই বক্তব্য দিয়েছে আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (আইএইএ)। সংস্থাটি বলেছে, ফোর্ডো, নাতানজ ও ইশফাহানে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা স্বাভাবিক রয়েছে।
অন্যদিকে, ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী (আইআরজিসি) এক বিবৃতিতে অভিযোগ করেছে, মার্কিন এই হামলা ছিল অবৈধ এবং শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক কর্মসূচির ওপর চালানো এক জোটগত আগ্রাসন, যেখানে ইসরায়েলও জড়িত ছিল। তারা জানায়, আমেরিকা ও ইসরায়েলের এই ধরনের হামলা চালানোর শক্তি নেই এবং তারা ইরানের কঠোর প্রতিক্রিয়া থেকে পালাতে পারবে না। আইআরজিসি আরও জানায়, তারা ইতিমধ্যেই হামলায় অংশ নেওয়া বিমানগুলোর অবস্থান চিহ্নিত করেছে।
এই পরিস্থিতি মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা বাড়িয়েছে, যেখানে ইরানের প্রতিক্রিয়া নির্ধারণ করবে পরবর্তী ধাপের গতিপথ।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
আজ রোববার ইরানের আধা-সরকারি ফারস নিউজ এজেন্সির তথ্যমতে, কোম প্রদেশের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ মানান রাইসি বলেছেন, ফোর্ডো পারমাণবিক স্থাপনায় কোনো গুরুতর ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তিনি বলেছেন, ‘মার্কিন প্রেসিডেন্টের মিথ্যা দাবির বিপরীতে, ফোর্ডো পারমাণবিক স্থাপনাটি তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়নি। শুধুমাত্র ভূ-পৃষ্ঠের কিছু অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যা সহজেই পুনঃ নির্মাণযোগ্য।’
ট্রাম্প অবশ্য দাবি করেছেন, ফোর্ডো, নাতানজ ও ইশফাহান—এই তিনটি পারমাণবিক স্থাপনাই সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু রাইসি এই দাবিকে ‘মার্কিন বোকামির প্রকৃষ্ট উদাহরণ’ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, ‘এই আক্রমণের পর কোনো প্রাণহানি বা তেজস্ক্রিয়তা ছড়ানোর ঘটনা ঘটেনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই মার্কিন আগ্রাসন স্পষ্ট করেছে, আমেরিকা সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে, এখন ইরান ঠিক করবে কীভাবে এবং কখন জবাব দেওয়া হবে।’
রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে একজন অজ্ঞাত ইরানি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, মার্কিন হামলার আগেই ফোর্ডো থেকে বেশির ভাগ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম গোপন স্থানে সরিয়ে ফেলা হয়েছিল।
ইরানের জাতীয় পারমাণবিক নিরাপত্তা কেন্দ্রও নিশ্চিত করেছে, হামলা হলেও জরুরি পরিদর্শনে তেজস্ক্রিয়তা ছড়ানোর কোনো প্রমাণ মেলেনি। একই বক্তব্য দিয়েছে আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (আইএইএ)। সংস্থাটি বলেছে, ফোর্ডো, নাতানজ ও ইশফাহানে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা স্বাভাবিক রয়েছে।
অন্যদিকে, ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী (আইআরজিসি) এক বিবৃতিতে অভিযোগ করেছে, মার্কিন এই হামলা ছিল অবৈধ এবং শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক কর্মসূচির ওপর চালানো এক জোটগত আগ্রাসন, যেখানে ইসরায়েলও জড়িত ছিল। তারা জানায়, আমেরিকা ও ইসরায়েলের এই ধরনের হামলা চালানোর শক্তি নেই এবং তারা ইরানের কঠোর প্রতিক্রিয়া থেকে পালাতে পারবে না। আইআরজিসি আরও জানায়, তারা ইতিমধ্যেই হামলায় অংশ নেওয়া বিমানগুলোর অবস্থান চিহ্নিত করেছে।
এই পরিস্থিতি মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা বাড়িয়েছে, যেখানে ইরানের প্রতিক্রিয়া নির্ধারণ করবে পরবর্তী ধাপের গতিপথ।
এক সপ্তাহের তীব্র সীমান্ত সংঘর্ষের পর আফগানিস্তান ও পাকিস্তান তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কাতার ও তুরস্কের মধ্যস্থতায় দোহায় পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সরাসরি আলোচনার পর উভয় পক্ষ এই সম্মতি দেয়। ২০২১ সালে তালেবান কাবুলের ক্ষমতা দখলের পর দুই দেশের মধ্যে এটিই ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ সংঘর্ষ।
২ মিনিট আগেযুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের ইসরায়েলি অবশিষ্ট জিম্মিদের মরদেহ ফেরত দেওয়ার জন্য সময় নির্ধারিত ছিল। সেই সময়ের মধ্যে হামাস কারিগরি অক্ষমতা দেখিয়ে মরদেহ ফেরত দেওয়ার বিষয়ে অপারগতা প্রকাশ করেছে। তবে জানিয়েছে, তারা মরদেহ ফেরত দিতে ‘প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, মার্কিন বাহিনী ক্যারিবিয়ান সাগরে একটি ‘মাদকবাহী সাবমেরিন ধ্বংস করেছে’। তাঁর দাবি, সাবমেরিনটি ‘একটি পরিচিত মাদক পাচার রুট ধরে’ যুক্তরাষ্ট্রের দিকে যাচ্ছিল। ওই সাবমেরিনে থাকা চার ব্যক্তির মধ্যে দুজন নিহত হয়েছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ২ হাজার ৫০০-এর বেশি স্থানে তাদের বিক্ষোভের পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে লাখো মানুষ অংশ নেবে। তাদের দাবি, ট্রাম্পের ‘স্বৈরাচারী মনোভাব ও কর্তৃত্ববাদী শাসন’ রুখতেই এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছে। তাদের ওয়েবসাইটে লেখা, ‘প্রেসিডেন্ট মনে করেন, তিনিই সর্বেসর্বা।
১০ ঘণ্টা আগে