গাজায় হামাস যোদ্ধাদের কাছে একটানা ৫০ দিন জিম্মি থাকার পর গত মঙ্গলবার মুক্তি পেয়েছে ৯ বছর বয়সী এমিলি হ্যান্ড। কিন্তু জিম্মি অবস্থা থেকে মুক্তির পর এখন শুধু ফিসফিস করে কথা বলছে আইরিশ-ইসরায়েলি এই শিশুটি। আজ শুক্রবার দ্য সানকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই তথ্য জানিয়েছেন এমিলির বাবা থমাস হ্যান্ড।
বাবার দাবি অনুযায়ী, হামাস যোদ্ধারা জিম্মি করার আগে এমিলি ছিল খুবই কোলাহলপূর্ণ এক মেয়ে। সারাক্ষণই এটা-ওটা নিয়ে হৈ-হুল্লোড়ে মেতে থাকত সে। কিন্তু এসবের কোনো লক্ষণই এখন আর মেয়ের মাঝে অবশিষ্ট নেই।
থমাস বলেন, ‘এখন সে ফিসফিস করে কথা বলছে। সে ঠোঁট নাড়াচ্ছে কিন্তু কোনো শব্দ, এমনকি বাতাসও বের হচ্ছে না।’
থমাস মনে করেন, বন্দী থাকা অবস্থায় ‘জোরে কথা বলা যাবে না’—হামাস যোদ্ধাদের এমন আদেশের কারণেই গত ৫০ দিন ধরে এমিলি এভাবে কথা বলতে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। মেয়েকে এই ট্রমা থেকে পুনরুদ্ধারের জন্য যা যা দরকার তা-ই করবেন বলে জানিয়েছেন থমাস।
দ্য সানকে তিনি বলেন, ‘সে (এমিলি) সন্ত্রাসীদের দ্বারা আতঙ্কিত হয়েছিল। কিন্তু তার বাবা হিসেবে এই আতঙ্ক দূর করা আমার কাজ এবং আমি করব।’
এমিলিকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যাওয়া হলেও থমাস হ্যান্ড ভেবেছিলেন, তার আদরের মেয়ের ভাগ্যে সবচেয়ে খারাপ কিছুই ঘটেছে। এমিলিকে হয়তো হামাস যোদ্ধারা হত্যা করেছে। তবে মেয়ের ফিরে আসার খবরে তিনি এখন আনন্দে আত্মহারা। মেয়ের মুক্তি উপলক্ষে তিনি জীবনের সবচেয়ে বড় পার্টি করার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। জানিয়েছেন, বন্দী অবস্থায় এমিলিকে কোনো ধরনের নির্যাতন করা হয়নি। তবে তার ওজন অনেক কমে গেছে।
এমিলির ওজন কমে যাওয়ার বিষয়ে থমাস বলেন, ‘তার নিটোল গাল হয়তো এখন আর নেই, কিন্তু সে এখন আবার হাসছে, এখন সে নিরাপদ।’
জানা গেছে, গত ৭ অক্টোবর জিম্মি হওয়ার সময় বন্ধুর বাড়িতে রাতে ছিল এমিলি। পরে ওই বাড়িতে হামাস যোদ্ধারা প্রবেশ করে বাড়িটিতে অবস্থান করা সবাইকে অপহরণ করে।
ফিলিস্তিনি বন্দীদের বিনিময়ে ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির অংশ হিসেবে এমিলিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। ইসরায়েলের তথ্য মতে, গত ৭ অক্টোবরের হামলায় হামাস প্রায় ২৪০ জনকে অপহরণ করে গাজায় নিয়ে যায়।
গাজায় হামাস যোদ্ধাদের কাছে একটানা ৫০ দিন জিম্মি থাকার পর গত মঙ্গলবার মুক্তি পেয়েছে ৯ বছর বয়সী এমিলি হ্যান্ড। কিন্তু জিম্মি অবস্থা থেকে মুক্তির পর এখন শুধু ফিসফিস করে কথা বলছে আইরিশ-ইসরায়েলি এই শিশুটি। আজ শুক্রবার দ্য সানকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই তথ্য জানিয়েছেন এমিলির বাবা থমাস হ্যান্ড।
বাবার দাবি অনুযায়ী, হামাস যোদ্ধারা জিম্মি করার আগে এমিলি ছিল খুবই কোলাহলপূর্ণ এক মেয়ে। সারাক্ষণই এটা-ওটা নিয়ে হৈ-হুল্লোড়ে মেতে থাকত সে। কিন্তু এসবের কোনো লক্ষণই এখন আর মেয়ের মাঝে অবশিষ্ট নেই।
থমাস বলেন, ‘এখন সে ফিসফিস করে কথা বলছে। সে ঠোঁট নাড়াচ্ছে কিন্তু কোনো শব্দ, এমনকি বাতাসও বের হচ্ছে না।’
থমাস মনে করেন, বন্দী থাকা অবস্থায় ‘জোরে কথা বলা যাবে না’—হামাস যোদ্ধাদের এমন আদেশের কারণেই গত ৫০ দিন ধরে এমিলি এভাবে কথা বলতে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। মেয়েকে এই ট্রমা থেকে পুনরুদ্ধারের জন্য যা যা দরকার তা-ই করবেন বলে জানিয়েছেন থমাস।
দ্য সানকে তিনি বলেন, ‘সে (এমিলি) সন্ত্রাসীদের দ্বারা আতঙ্কিত হয়েছিল। কিন্তু তার বাবা হিসেবে এই আতঙ্ক দূর করা আমার কাজ এবং আমি করব।’
এমিলিকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যাওয়া হলেও থমাস হ্যান্ড ভেবেছিলেন, তার আদরের মেয়ের ভাগ্যে সবচেয়ে খারাপ কিছুই ঘটেছে। এমিলিকে হয়তো হামাস যোদ্ধারা হত্যা করেছে। তবে মেয়ের ফিরে আসার খবরে তিনি এখন আনন্দে আত্মহারা। মেয়ের মুক্তি উপলক্ষে তিনি জীবনের সবচেয়ে বড় পার্টি করার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। জানিয়েছেন, বন্দী অবস্থায় এমিলিকে কোনো ধরনের নির্যাতন করা হয়নি। তবে তার ওজন অনেক কমে গেছে।
এমিলির ওজন কমে যাওয়ার বিষয়ে থমাস বলেন, ‘তার নিটোল গাল হয়তো এখন আর নেই, কিন্তু সে এখন আবার হাসছে, এখন সে নিরাপদ।’
জানা গেছে, গত ৭ অক্টোবর জিম্মি হওয়ার সময় বন্ধুর বাড়িতে রাতে ছিল এমিলি। পরে ওই বাড়িতে হামাস যোদ্ধারা প্রবেশ করে বাড়িটিতে অবস্থান করা সবাইকে অপহরণ করে।
ফিলিস্তিনি বন্দীদের বিনিময়ে ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির অংশ হিসেবে এমিলিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। ইসরায়েলের তথ্য মতে, গত ৭ অক্টোবরের হামলায় হামাস প্রায় ২৪০ জনকে অপহরণ করে গাজায় নিয়ে যায়।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে, চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্যটি ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৪৩ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
২ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৩ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৩ ঘণ্টা আগে