জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্রমেই বাড়ছে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা। আর এতে করে বাহরাইনসহ বিশ্বের অনেক দেশেরই তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা বাড়ছে। এই আশঙ্কা থেকে বাঁচতে এবার দেশের চারদিকের সমুদ্র উপকূলে উঁচু দেয়াল তুলবে বাহরাইন। সম্প্রতি দেশটির তেল ও পরিবেশ বিষয়ক মন্ত্রী এ পরিকল্পনার কথা প্রকাশ করেছেন। পাশাপাশি সমুদ্র সৈকত প্রশস্ত করা, সৈকত সংলগ্ন ভূমি উঁচু করার মতো পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে দেশটি।
বার্তা সংস্থা এএফপিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বাহরাইনের তেল ও পরিবেশ বিষয়ক মন্ত্রী মোহাম্মদ বিন মোবারক বিন দিনা বলেছেন, ‘বাহরাইন খুবই নাজুক অবস্থানে রয়েছে। আমাদের প্রধান যে হুমকি তা মূলত নীরব হুমকি এবং তা হলো—সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি।’ তিনি জানান, সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা যদি পাঁচ মিটারের মতো (প্রায় সাড়ে ১৬ ফুট) বাড়ে তবে দেশের অধিকাংশই ডুবে যাবে। এমনকি বাহরাইনের যে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর রয়েছে তাও ডুবে যাবে।
বাহরাইনের রাজধানী মানামার অ্যারাবিয়ান গালফ ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক সাবাহ আলজেনাইদের গবেষণা বলছে, এমনকি অর্ধ মিটার থেকে দুই মিটার উচ্চতা বাড়লেও বাহরাইনের ১৮ শতাংশ এলাকা ডুবে যাবে।
বাহরাইন কর্তৃপক্ষ এরই মধ্যে হিসেব করেছে যে, ১৯৭৬ সালের পর থেকে প্রতিবছর গড়ে ১ দশমিক ৬ থেকে ৩ দশমিক ৪ মিলিমিটার পর্যন্ত হারে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ছে। সেই ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে ২০৫০ সালের মধ্যে বাহরাইনের আশপাশের সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়বে প্রায় অর্ধ মিটার। এর ফলে দেশটির উপকূলীয় অঞ্চলকে ডুবিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি দেশটির পানির সংকট তৈরি করতে পারে।
বিষয়টি নিয়ে আলোকপাত করতে গিয়ে বিন দিনা বলেন, ‘এসব কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির বিষয়টি বাহরাইনের কাছে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে। তাই আমাদের হয় সমুদ্র সৈকতকে আরও প্রশস্ত করতে হবে (সমুদ্রের ভেতরে গিয়ে এলাকা বাড়াতে হবে) অথবা কিছু কিছু এলাকায় উঁচু পাথরের দেয়াল তুলতে হবে কিংবা সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকার ভূমির উচ্চতা বাড়াতে হবে।’
বিন দিনা বলেন, ‘এটি আমাদের বিস্তারিত পরিকল্পনার একটি অংশ মাত্র এবং এটি আগামী ১০ বছরের মধ্যে সরকারি অর্থায়নে বাস্তবায়ন করতে হবে।’
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্রমেই বাড়ছে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা। আর এতে করে বাহরাইনসহ বিশ্বের অনেক দেশেরই তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা বাড়ছে। এই আশঙ্কা থেকে বাঁচতে এবার দেশের চারদিকের সমুদ্র উপকূলে উঁচু দেয়াল তুলবে বাহরাইন। সম্প্রতি দেশটির তেল ও পরিবেশ বিষয়ক মন্ত্রী এ পরিকল্পনার কথা প্রকাশ করেছেন। পাশাপাশি সমুদ্র সৈকত প্রশস্ত করা, সৈকত সংলগ্ন ভূমি উঁচু করার মতো পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে দেশটি।
বার্তা সংস্থা এএফপিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বাহরাইনের তেল ও পরিবেশ বিষয়ক মন্ত্রী মোহাম্মদ বিন মোবারক বিন দিনা বলেছেন, ‘বাহরাইন খুবই নাজুক অবস্থানে রয়েছে। আমাদের প্রধান যে হুমকি তা মূলত নীরব হুমকি এবং তা হলো—সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি।’ তিনি জানান, সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা যদি পাঁচ মিটারের মতো (প্রায় সাড়ে ১৬ ফুট) বাড়ে তবে দেশের অধিকাংশই ডুবে যাবে। এমনকি বাহরাইনের যে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর রয়েছে তাও ডুবে যাবে।
বাহরাইনের রাজধানী মানামার অ্যারাবিয়ান গালফ ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক সাবাহ আলজেনাইদের গবেষণা বলছে, এমনকি অর্ধ মিটার থেকে দুই মিটার উচ্চতা বাড়লেও বাহরাইনের ১৮ শতাংশ এলাকা ডুবে যাবে।
বাহরাইন কর্তৃপক্ষ এরই মধ্যে হিসেব করেছে যে, ১৯৭৬ সালের পর থেকে প্রতিবছর গড়ে ১ দশমিক ৬ থেকে ৩ দশমিক ৪ মিলিমিটার পর্যন্ত হারে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ছে। সেই ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে ২০৫০ সালের মধ্যে বাহরাইনের আশপাশের সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়বে প্রায় অর্ধ মিটার। এর ফলে দেশটির উপকূলীয় অঞ্চলকে ডুবিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি দেশটির পানির সংকট তৈরি করতে পারে।
বিষয়টি নিয়ে আলোকপাত করতে গিয়ে বিন দিনা বলেন, ‘এসব কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির বিষয়টি বাহরাইনের কাছে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে। তাই আমাদের হয় সমুদ্র সৈকতকে আরও প্রশস্ত করতে হবে (সমুদ্রের ভেতরে গিয়ে এলাকা বাড়াতে হবে) অথবা কিছু কিছু এলাকায় উঁচু পাথরের দেয়াল তুলতে হবে কিংবা সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকার ভূমির উচ্চতা বাড়াতে হবে।’
বিন দিনা বলেন, ‘এটি আমাদের বিস্তারিত পরিকল্পনার একটি অংশ মাত্র এবং এটি আগামী ১০ বছরের মধ্যে সরকারি অর্থায়নে বাস্তবায়ন করতে হবে।’
ইরানের খোমেইন শহরে একটি সামরিক ঘাঁটির নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে একই পরিবারের চারজন নিহত হওয়ার ঘটনায় দেশজুড়ে তীব্র জনরোষ তৈরি হয়েছে। নিহতদের মধ্যে রয়েছে রাহা শেইখি নামে মাত্র তিন বছর বয়সী এক শিশু। এই ঘটনায় দেশটির সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষোভের ঝড় বইছে।
২২ মিনিট আগেফের নারকীয় হামলার সাক্ষী ওডিশা। বন্ধুর বাড়ি থেকে ফেরার পথে তিন অজ্ঞাতনামা যুবকের হাতে পুড়ে ছারখার এক ১৫ বছরের স্কুলছাত্রী। ঘটনার ভয়াবহতা এমন যে, পুড়ে যাওয়া শরীরের বেশির ভাগ অংশেই থার্ড ডিগ্রি বার্নস ধরা পড়েছে।
৩৭ মিনিট আগেইসরায়েলি মন্ত্রী ও ধর্মীয় নেতারা প্রকাশ্যেই বলেন, গাজায় কোনো নিরপরাধ মানুষ নেই। প্রতিটি ফিলিস্তিনি শিশু জন্ম থেকেই সন্ত্রাসী। ফিলিস্তিনি নারীরা মানুষের জন্ম দেন না, জন্ম দেন সন্ত্রাসীর। এমন বক্তব্য শুধু রাষ্ট্রীয় বর্বরতার অনুমোদনই নয়, বরং গণহত্যাকে রাষ্ট্রীয় কৌশলে পরিণত করেছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের মুম্বাইয়ে সেন্ট্রাল লাইনের একটি লোকাল ট্রেনের ঘটনা এটি। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় এই ট্রেনের ভিড়ে ঠাসাঠাসি নারী কামরায় আসন নিয়ে শুরু হয় সামান্য কথা-কাটাকাটি। কিন্তু তুচ্ছ এই ঝগড়াই শেষ পর্যন্ত রূপ নেয় তীব্র ভাষা বিতর্কে।
১ ঘণ্টা আগে