আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি কখনো গাজায় না গেলেও অঞ্চলটিতে বেশ ভালোভাবেই ‘চেনেন।’ এমনকি তিনি সেখানে যাওয়ারও আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। বলেছেন, সেখানে যেতে পারলে তিনি ‘গর্ববোধ করবেন।’ ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় আজ সোমবার ইসরায়েল নামার প্রাক্কালে এয়ার ফোর্স ওয়ানে থাকা সাংবাদিকেরা তাঁকে জিজ্ঞেস করেন, তিনি কি গাজা ভ্রমণ করতে চান? জবাবে ট্রাম্প বলেন, তিনি সেখানে যেতে পারলে ‘গর্ববোধ করবেন।’ তিনি বলেন, ‘আমি জায়গাটা ভালোভাবেই চিনি, যদিও কখনো যাইনি। আমি যেতে চাই, অন্তত সেখানে পা রাখতে চাই।’
এরপর ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমি মনে করি, আগামী কয়েক দশকে এখানে এক দারুণ অলৌকিক পরিবর্তন হবে। যদি খুব দ্রুত এগোনো হয়, তাহলে সেটা ভালো হবে না। সঠিক গতিতে যেতে হবে, খুব তাড়াহুড়ো করা যাবে না।’
একই দিনে এয়ারফোর্স ওয়ানে ট্রাম্প সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে জানান, ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস যুক্তরাষ্ট্রের অনুমতিক্রমেই পুনরায় সশস্ত্র হয়েছে। ট্রাম্পের ভাষায়, যুদ্ধবিধ্বস্ত অঞ্চলটিতে আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থেই হামাসের হাতে অস্ত্র রাখার বিষয়টি অনুমোদন করা হয়েছে।
ট্রাম্প বলেন, হামাস পুনরায় সংগঠিত হয়ে ফিলিস্তিনি পুলিশ বাহিনী হিসেবে কাজ শুরু করছে—এমন প্রতিবেদন সত্যিই এসেছে। তিনি জানান, কয়েক মাসের যুদ্ধের পর তারা গাজায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে।
ট্রাম্প বলেন, ‘তারা বিষয়টি প্রকাশ্যেই করেছে এবং আমরা তাদের কিছু সময়ের জন্য অনুমতি দিয়েছি। আপনাকে বুঝতে হবে—তারা প্রায় ৬০ হাজার মানুষ হারিয়েছে। এটা অনেক বড় প্রতিশোধের বিষয়।’ গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে, ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত ৬৭ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে, যাদের মধ্যে ২০ হাজারের বেশি শিশু।
ট্রাম্প আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র চায় গাজার বাসিন্দারা যেন নিরাপদে ঘরে ফিরতে পারে এবং পুনর্গঠন শুরু করতে পারে। তিনি গাজাকে বর্ণনা করেন ‘আক্ষরিক অর্থেই ধ্বংসপ্রাপ্ত’ অঞ্চল হিসেবে এবং সতর্ক করে বলেন, ‘মানুষ ফিরতে শুরু করলে অনেক ভয়াবহ ঘটনা ঘটতে পারে।’
হামাসের অস্ত্র সমর্পণ বা নিরস্ত্রীকরণের সময়সূচি এখন যুদ্ধবিরতি চুক্তির অন্যতম বড় বিতর্কের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আলোচকেরা এখনো একমত হতে পারেননি, কীভাবে এবং কখন এই নিরস্ত্রীকরণ কার্যকর হবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি কখনো গাজায় না গেলেও অঞ্চলটিতে বেশ ভালোভাবেই ‘চেনেন।’ এমনকি তিনি সেখানে যাওয়ারও আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। বলেছেন, সেখানে যেতে পারলে তিনি ‘গর্ববোধ করবেন।’ ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় আজ সোমবার ইসরায়েল নামার প্রাক্কালে এয়ার ফোর্স ওয়ানে থাকা সাংবাদিকেরা তাঁকে জিজ্ঞেস করেন, তিনি কি গাজা ভ্রমণ করতে চান? জবাবে ট্রাম্প বলেন, তিনি সেখানে যেতে পারলে ‘গর্ববোধ করবেন।’ তিনি বলেন, ‘আমি জায়গাটা ভালোভাবেই চিনি, যদিও কখনো যাইনি। আমি যেতে চাই, অন্তত সেখানে পা রাখতে চাই।’
এরপর ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমি মনে করি, আগামী কয়েক দশকে এখানে এক দারুণ অলৌকিক পরিবর্তন হবে। যদি খুব দ্রুত এগোনো হয়, তাহলে সেটা ভালো হবে না। সঠিক গতিতে যেতে হবে, খুব তাড়াহুড়ো করা যাবে না।’
একই দিনে এয়ারফোর্স ওয়ানে ট্রাম্প সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে জানান, ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস যুক্তরাষ্ট্রের অনুমতিক্রমেই পুনরায় সশস্ত্র হয়েছে। ট্রাম্পের ভাষায়, যুদ্ধবিধ্বস্ত অঞ্চলটিতে আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থেই হামাসের হাতে অস্ত্র রাখার বিষয়টি অনুমোদন করা হয়েছে।
ট্রাম্প বলেন, হামাস পুনরায় সংগঠিত হয়ে ফিলিস্তিনি পুলিশ বাহিনী হিসেবে কাজ শুরু করছে—এমন প্রতিবেদন সত্যিই এসেছে। তিনি জানান, কয়েক মাসের যুদ্ধের পর তারা গাজায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে।
ট্রাম্প বলেন, ‘তারা বিষয়টি প্রকাশ্যেই করেছে এবং আমরা তাদের কিছু সময়ের জন্য অনুমতি দিয়েছি। আপনাকে বুঝতে হবে—তারা প্রায় ৬০ হাজার মানুষ হারিয়েছে। এটা অনেক বড় প্রতিশোধের বিষয়।’ গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে, ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত ৬৭ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে, যাদের মধ্যে ২০ হাজারের বেশি শিশু।
ট্রাম্প আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র চায় গাজার বাসিন্দারা যেন নিরাপদে ঘরে ফিরতে পারে এবং পুনর্গঠন শুরু করতে পারে। তিনি গাজাকে বর্ণনা করেন ‘আক্ষরিক অর্থেই ধ্বংসপ্রাপ্ত’ অঞ্চল হিসেবে এবং সতর্ক করে বলেন, ‘মানুষ ফিরতে শুরু করলে অনেক ভয়াবহ ঘটনা ঘটতে পারে।’
হামাসের অস্ত্র সমর্পণ বা নিরস্ত্রীকরণের সময়সূচি এখন যুদ্ধবিরতি চুক্তির অন্যতম বড় বিতর্কের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আলোচকেরা এখনো একমত হতে পারেননি, কীভাবে এবং কখন এই নিরস্ত্রীকরণ কার্যকর হবে।
সর্বশেষ সংখ্যার প্রচ্ছদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ছবি প্রকাশ করেছে টাইম ম্যাগাজিন। কিন্তু এই ছবি পছন্দ না হওয়ায় ম্যাগাজিনটির ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ট্রাম্প। দাবি করেছেন—ছবিতে তাঁর চুল ‘গায়েব’ করে দেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেমাদাগাস্কারের সামরিক বাহিনী দেশটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে বলে মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) জাতীয় রেডিওতে ঘোষণা দিয়েছেন কর্নেল মাইকেল র্যান্ড্রিয়ানিরিনা। জেন-জি আন্দোলনের জেরে প্রেসিডেন্ট অ্যান্দ্রি রাজোয়েলিনা দেশ ত্যাগ করার পর এ ঘোষণা এসেছে।
৫ ঘণ্টা আগেগাজা ও মিসরের মধ্যে অবস্থিত রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং দিয়েই মূলত গাজায় মানবিক সহায়তা পাঠানো হয়। কিন্তু এই ক্রসিং এখনো খুলে দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলি কর্মকর্তারা। এর ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে মানবিক সহায়তার প্রবাহ কমে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগেমিসরে অনুষ্ঠিত গাজা সম্মেলনে ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনিকে দেখে ‘বিউটিফুল’ বা ‘সুন্দরী’ বলে আখ্যা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার (১৩ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত ওই সম্মেলনের মঞ্চে একমাত্র নারী নেতা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেলোনি।
৭ ঘণ্টা আগে