আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গাজা নগরীর প্রায় ১০ লাখ বাসিন্দাকে শহর ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েল। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র আভিখাই আদ্রেয়ি বলেছেন, ‘আইডিএফ হামাসকে পরাজিত করতে বদ্ধপরিকর এবং গাজা নগরীতে ব্যাপক সামরিক অভিযান চালাবে। নিরাপত্তার স্বার্থে রাশিদ করিডর হয়ে আল-মাওয়াসির মানবিক অঞ্চলে সরে যান।’ শহরের বিভিন্ন এলাকায় বিমান থেকে লিফলেট ছড়িয়ে এই বার্তা দেওয়া হয়।
এর আগে গতকাল সোমবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সতর্ক করে বলেন, ‘এটি তীব্র স্থল অভিযানের সূচনামাত্র।’ ওই দিনই ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় বিমান হামলা জোরদার করে। সাম্প্রতিক দিনগুলোতে তারা ঘনবসতিপূর্ণ গাজা নগরীর একাধিক উঁচু ভবনে হামলা চালিয়েছে।
এই অবস্থায় জাতিসংঘের মানবাধিকারপ্রধান ফলকার তুর্ক সতর্ক করেছেন, গাজা নগরীতে এই অভিযানের ফলে আরও ব্যাপক বাস্তুচ্যুতি, হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসযজ্ঞ ঘটবে, যা মানবতাবিরোধী অপরাধের শামিল হতে পারে।
এদিকে ইসরায়েলের ভেতরেও হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে সরকারের পরিকল্পনার বিরোধিতা করছেন। তাঁদের আশঙ্কা, এতে বাকি জিম্মিদের জীবন হুমকির মুখে পড়বে এবং সেনাদের ঝুঁকি বাড়বে।
ইসরায়েলি সেনারা দাবি করছে, গাজা নগরী দখল করাই হামাসকে দুর্বল করার মূল কৌশল। ইতিমধ্যে তারা শহরের প্রায় ৪০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। তবে বুধবার পর্যন্ত মাত্র ৭০ হাজার মানুষ (মোট জনসংখ্যার ১০ শতাংশের কম) শহর ছেড়েছে।
সিএনএনের এক সূত্র জানিয়েছে, গাজা নগরীতে মানবিক ত্রাণ সরবরাহ কমিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে ইসরায়েল, যাতে খাদ্যসংকটে মানুষ নগরী ছাড়তে বাধ্য হয়।
গত মাসে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর সংস্থা কোগাট জানিয়েছিল, দক্ষিণে স্থানান্তরের আগে শরণার্থীদের জন্য তাঁবু সরবরাহ করা হবে। এখন পর্যন্ত মাত্র তিন হাজার তাঁবু গাজায় প্রবেশ করেছে, যদিও লক্ষ্য প্রায় এক লাখ।
অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল যৌথভাবে বিতর্কিত গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশনের (জিএইচএফ) ত্রাণকেন্দ্র বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে। তবে নতুন কোনো কেন্দ্র গাজা নগরে স্থাপন করা হবে না।
গাজার অনেক বাসিন্দা বলছেন, তাঁরা আর বাস্তুচ্যুত হতে চান না। ৫৯ বছর বয়সী পাঁচ সন্তানের জননী উম সামেদ বলেন, ‘থাকলে গাজায় মরব আর গেলে দক্ষিণে মরব—এমন কঠিন সিদ্ধান্তের মুখে আমরা।’
গাজা নগরীর প্রায় ১০ লাখ বাসিন্দাকে শহর ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েল। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র আভিখাই আদ্রেয়ি বলেছেন, ‘আইডিএফ হামাসকে পরাজিত করতে বদ্ধপরিকর এবং গাজা নগরীতে ব্যাপক সামরিক অভিযান চালাবে। নিরাপত্তার স্বার্থে রাশিদ করিডর হয়ে আল-মাওয়াসির মানবিক অঞ্চলে সরে যান।’ শহরের বিভিন্ন এলাকায় বিমান থেকে লিফলেট ছড়িয়ে এই বার্তা দেওয়া হয়।
এর আগে গতকাল সোমবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সতর্ক করে বলেন, ‘এটি তীব্র স্থল অভিযানের সূচনামাত্র।’ ওই দিনই ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় বিমান হামলা জোরদার করে। সাম্প্রতিক দিনগুলোতে তারা ঘনবসতিপূর্ণ গাজা নগরীর একাধিক উঁচু ভবনে হামলা চালিয়েছে।
এই অবস্থায় জাতিসংঘের মানবাধিকারপ্রধান ফলকার তুর্ক সতর্ক করেছেন, গাজা নগরীতে এই অভিযানের ফলে আরও ব্যাপক বাস্তুচ্যুতি, হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসযজ্ঞ ঘটবে, যা মানবতাবিরোধী অপরাধের শামিল হতে পারে।
এদিকে ইসরায়েলের ভেতরেও হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে সরকারের পরিকল্পনার বিরোধিতা করছেন। তাঁদের আশঙ্কা, এতে বাকি জিম্মিদের জীবন হুমকির মুখে পড়বে এবং সেনাদের ঝুঁকি বাড়বে।
ইসরায়েলি সেনারা দাবি করছে, গাজা নগরী দখল করাই হামাসকে দুর্বল করার মূল কৌশল। ইতিমধ্যে তারা শহরের প্রায় ৪০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। তবে বুধবার পর্যন্ত মাত্র ৭০ হাজার মানুষ (মোট জনসংখ্যার ১০ শতাংশের কম) শহর ছেড়েছে।
সিএনএনের এক সূত্র জানিয়েছে, গাজা নগরীতে মানবিক ত্রাণ সরবরাহ কমিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে ইসরায়েল, যাতে খাদ্যসংকটে মানুষ নগরী ছাড়তে বাধ্য হয়।
গত মাসে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর সংস্থা কোগাট জানিয়েছিল, দক্ষিণে স্থানান্তরের আগে শরণার্থীদের জন্য তাঁবু সরবরাহ করা হবে। এখন পর্যন্ত মাত্র তিন হাজার তাঁবু গাজায় প্রবেশ করেছে, যদিও লক্ষ্য প্রায় এক লাখ।
অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল যৌথভাবে বিতর্কিত গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশনের (জিএইচএফ) ত্রাণকেন্দ্র বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে। তবে নতুন কোনো কেন্দ্র গাজা নগরে স্থাপন করা হবে না।
গাজার অনেক বাসিন্দা বলছেন, তাঁরা আর বাস্তুচ্যুত হতে চান না। ৫৯ বছর বয়সী পাঁচ সন্তানের জননী উম সামেদ বলেন, ‘থাকলে গাজায় মরব আর গেলে দক্ষিণে মরব—এমন কঠিন সিদ্ধান্তের মুখে আমরা।’
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর কোটেশ্বরে ভয়াবহ সহিংসতায় তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রাণ হারিয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, আত্মসমর্পণের পরও আন্দোলনকারীরা তাঁদের নৃশংসভাবে হত্যা করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেদোহায় ইসরায়েলি হামলায় কোনো ক্ষতি হয়নি হামাস নেতাদের। হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য সুহাইল আল-হিন্দি আল জাজিরাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেনেপালে চলমান বিক্ষোভ ও সহিংস পরিস্থিতির মধ্যে সেনাবাহিনী কঠোর অবস্থান নিয়েছে। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাতে সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়—যদি সহিংস কর্মকাণ্ড, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ অব্যাহত থাকে, তবে রাত ১০টা (স্থানীয় সময়) থেকে সেনাসহ সব নিরাপত্তা সংস্থা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে বাধ্য হবে।
২ ঘণ্টা আগেনেপালে চলমান বিক্ষোভে আরও একজন নিহত হয়েছেন। এতে মোট নিহতের সংখ্যা দাঁড়াল ২২-এ। এর মধ্যে গতকাল সোমবারের বিক্ষোভেই প্রাণ হারায় অন্তত ১৯ জন।
২ ঘণ্টা আগে