সিরিয়ার সেনাবাহিনীর পতনের পর দেশটির বিপুল অস্ত্র এখন লেবাননে পাচার হচ্ছে। আসাদের পতন তাই লেবাননের অস্ত্র ব্যবসায়ীদের জন্য বড় লাভের সুযোগ তৈরি করেছে। বুধবার বৈরুতের নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক সূত্রগুলো এমনটাই জানিয়েছে।
লেবাননের নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে বুধবার আমিরাত-ভিত্তিক দ্য ন্যাশনাল জানিয়েছে, বর্তমানে সিরিয়ায় অস্ত্র অনেক সহজলভ্য হয়ে গেছে এবং সেগুলো কালোবাজারে খুবই কম দামে বিক্রি হচ্ছে। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, একটি একে-৪৭ রাইফেল মাত্র ২৫ ডলারেও বিক্রি হচ্ছে।
নিরাপত্তা সূত্রটি বলেছে—লেবাননের বাজার সিরিয়ার অস্ত্রে সয়লাব হয়ে গেছে। অনেক ডিলার সিরিয়ায় গিয়ে কম দামে অস্ত্র কিনে লেবাননে পাচার করছেন। বিশেষ করে দেশটির উত্তরাঞ্চল এখন সিরিয়ার অস্ত্রের গুদামে পরিণত হয়েছে।
সূত্রটি জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত সিরিয়া থেকে প্রায় ৩ হাজার অস্ত্র চোরাই সীমান্তপথ দিয়ে পাচার হয়েছে। এসব অস্ত্রের বেশির ভাগই চীনে তৈরি। অস্ত্রগুলোতে সিরিয়ার পতাকা আঁকা রয়েছে। তবে ডিলাররা এই চিহ্ন ঘষে ঘষে মুছে ফেলছেন এবং লেবাননের বাজারে একেকটি অস্ত্র ৫০০ ডলারেও বিক্রি করছেন।
লেবাননের একটি রাজনৈতিক সূত্রও নিশ্চিত করেছে, সিরিয়া থেকে অস্ত্রের হঠাৎ প্রবাহ লেবাননে দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সূত্রটি জানায়, রাষ্ট্র এই বিষয়টি সম্পর্কে অবগত এবং সম্ভাব্য পরিণতি নিয়ে উদ্বিগ্ন।
সিরিয়ার সেনাবাহিনীর পতন অপ্রত্যাশিতভাবে দ্রুত হয়েছে। কয়েক বছরের গৃহযুদ্ধ শেষে বিগত বছরগুলোতে দেশটি স্থিতিশীল অবস্থায় ফিরলেও মাত্র ১২ দিনের মধ্যে বিদ্রোহীরা আসাদ সরকারের পতন ঘটায়।
বিদ্রোহীরা দামেস্কের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার আগে, সিরিয়ার সঙ্গে অধিকাংশ সীমান্তই বন্ধ করে দিয়েছিল লেবানন। তবে দেশটির উত্তরাঞ্চলের অনেক অবৈধ সীমান্ত পথ চালু থেকেই যায়।
লেবানন দীর্ঘদিন ধরেই অস্ত্রের সমস্যা মোকাবিলা করছে। ১৯৭৫ থেকে ১৯৯০ সালের গৃহযুদ্ধের সময় ক্ষমতাসীন গোষ্ঠীগুলো বিপুল অস্ত্র সংগ্রহ করেছিল এবং এখনো তা ব্যবহার করছে। এর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী গোষ্ঠী হলো হিজবুল্লাহ, যারা ২০২৩ সালের নভেম্বরে ইসরায়েলের সঙ্গে একটি বিধ্বংসী যুদ্ধে জড়িয়েছে।
লেবাননের নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, দেশটির প্রায় প্রতিটি সশস্ত্র দলই সিরিয়া থেকে পাচার হওয়া অস্ত্র কিনছে। ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধ এবং হিজবুল্লাহর ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে দেশটিতে অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষের আশঙ্কা বাড়ছে। এ অবস্থায় লেবাননে গৃহযুদ্ধের সম্ভাবনাকে একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না বলে সতর্ক করেছেন মার্কিন কর্মকর্তারাও।
লেবাননের রাজনীতিবিদেরা সিরিয়ার সরকারের পতনকে উদ্বেগের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছেন। সিরিয়া একসময় লেবাননের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে বড় প্রভাব রাখত এবং ৩০ বছর ধরে লেবাননের ওপর সামরিক ও রাজনৈতিক দখলদারি বজায় রেখেছিল।
সিরিয়ার সেনাবাহিনীর পতনের পর দেশটির বিপুল অস্ত্র এখন লেবাননে পাচার হচ্ছে। আসাদের পতন তাই লেবাননের অস্ত্র ব্যবসায়ীদের জন্য বড় লাভের সুযোগ তৈরি করেছে। বুধবার বৈরুতের নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক সূত্রগুলো এমনটাই জানিয়েছে।
লেবাননের নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে বুধবার আমিরাত-ভিত্তিক দ্য ন্যাশনাল জানিয়েছে, বর্তমানে সিরিয়ায় অস্ত্র অনেক সহজলভ্য হয়ে গেছে এবং সেগুলো কালোবাজারে খুবই কম দামে বিক্রি হচ্ছে। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, একটি একে-৪৭ রাইফেল মাত্র ২৫ ডলারেও বিক্রি হচ্ছে।
নিরাপত্তা সূত্রটি বলেছে—লেবাননের বাজার সিরিয়ার অস্ত্রে সয়লাব হয়ে গেছে। অনেক ডিলার সিরিয়ায় গিয়ে কম দামে অস্ত্র কিনে লেবাননে পাচার করছেন। বিশেষ করে দেশটির উত্তরাঞ্চল এখন সিরিয়ার অস্ত্রের গুদামে পরিণত হয়েছে।
সূত্রটি জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত সিরিয়া থেকে প্রায় ৩ হাজার অস্ত্র চোরাই সীমান্তপথ দিয়ে পাচার হয়েছে। এসব অস্ত্রের বেশির ভাগই চীনে তৈরি। অস্ত্রগুলোতে সিরিয়ার পতাকা আঁকা রয়েছে। তবে ডিলাররা এই চিহ্ন ঘষে ঘষে মুছে ফেলছেন এবং লেবাননের বাজারে একেকটি অস্ত্র ৫০০ ডলারেও বিক্রি করছেন।
লেবাননের একটি রাজনৈতিক সূত্রও নিশ্চিত করেছে, সিরিয়া থেকে অস্ত্রের হঠাৎ প্রবাহ লেবাননে দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সূত্রটি জানায়, রাষ্ট্র এই বিষয়টি সম্পর্কে অবগত এবং সম্ভাব্য পরিণতি নিয়ে উদ্বিগ্ন।
সিরিয়ার সেনাবাহিনীর পতন অপ্রত্যাশিতভাবে দ্রুত হয়েছে। কয়েক বছরের গৃহযুদ্ধ শেষে বিগত বছরগুলোতে দেশটি স্থিতিশীল অবস্থায় ফিরলেও মাত্র ১২ দিনের মধ্যে বিদ্রোহীরা আসাদ সরকারের পতন ঘটায়।
বিদ্রোহীরা দামেস্কের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার আগে, সিরিয়ার সঙ্গে অধিকাংশ সীমান্তই বন্ধ করে দিয়েছিল লেবানন। তবে দেশটির উত্তরাঞ্চলের অনেক অবৈধ সীমান্ত পথ চালু থেকেই যায়।
লেবানন দীর্ঘদিন ধরেই অস্ত্রের সমস্যা মোকাবিলা করছে। ১৯৭৫ থেকে ১৯৯০ সালের গৃহযুদ্ধের সময় ক্ষমতাসীন গোষ্ঠীগুলো বিপুল অস্ত্র সংগ্রহ করেছিল এবং এখনো তা ব্যবহার করছে। এর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী গোষ্ঠী হলো হিজবুল্লাহ, যারা ২০২৩ সালের নভেম্বরে ইসরায়েলের সঙ্গে একটি বিধ্বংসী যুদ্ধে জড়িয়েছে।
লেবাননের নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, দেশটির প্রায় প্রতিটি সশস্ত্র দলই সিরিয়া থেকে পাচার হওয়া অস্ত্র কিনছে। ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধ এবং হিজবুল্লাহর ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে দেশটিতে অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষের আশঙ্কা বাড়ছে। এ অবস্থায় লেবাননে গৃহযুদ্ধের সম্ভাবনাকে একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না বলে সতর্ক করেছেন মার্কিন কর্মকর্তারাও।
লেবাননের রাজনীতিবিদেরা সিরিয়ার সরকারের পতনকে উদ্বেগের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছেন। সিরিয়া একসময় লেবাননের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে বড় প্রভাব রাখত এবং ৩০ বছর ধরে লেবাননের ওপর সামরিক ও রাজনৈতিক দখলদারি বজায় রেখেছিল।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণ ভারতের জন্য টার্নিং পয়েন্ট হয়ে ওঠে। অস্ত্র রপ্তানি বাড়ানোর দায়িত্বে কর্মরত এক ভারতীয় কর্মকর্তা বলেন, পশ্চিমা দেশগুলো তাদের অস্ত্রভান্ডার ইউক্রেনে পাঠিয়েছে। রাশিয়ার কারখানাগুলো শুধু তাদের যুদ্ধের জন্যই অস্ত্র তৈরি করছে। ফলে যেসব দেশ ওয়াশিংটন...
১ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি এক ভিডিওতে ভারতের দীর্ঘ পথের ট্রেনযাত্রাকে ‘মানসিকভাবে ভেঙে পড়ার’ মতো অভিজ্ঞতা বলে বর্ণনা করেছেন ফরাসি ইউটিউবার ভিক্টর ব্লাহো। তিনি বিদেশি পর্যটকদের পরামর্শ দিয়েছেন, পর্যাপ্ত প্রস্তুতি বা ভালো বাজেট না থাকলে ভারতের দীর্ঘ দূরত্বের ট্রেনভ্রমণ এড়িয়ে চলা উচিত।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) আশঙ্কা প্রকাশ করেছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত শুল্ক নীতির কারণে চলতি বছরই বিশ্বজুড়ে পণ্যবাণিজ্য হ্রাস পাবে। এ ছাড়াও পারস্পরিক শুল্ক আরোপ ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ বিভিন্ন গভীর নেতিবাচক ঝুঁকি রয়েছে, যা বিশ্ব বাণিজ্যে আরও বড় ধরনের পতন ডেকে আনতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমানে ছোট ওষুধ (পিল বা ক্যাপসুল) বাজারে আসার ৯ বছর পর মেডিকেয়ার মূল্য আলোচনার জন্য যোগ্য হয়। ট্রাম্প প্রশাসন এটিকে ১৩ বছর করতে চায়, যা বায়োটেক ওষুধের সমতুল্য। তবে ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি করেছিল, বর্তমান নিয়ম নতুন ওষুধ উদ্ভাবনকে বাধাগ্রস্ত করে। আগে এই বিষয় নিয়ে তারা আলোচনা করতে
৪ ঘণ্টা আগে