অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েলের ওপর ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার স্থানগুলো বিদেশি গণমাধ্যমে দেখানো নিয়ে চরম ডানপন্থী নেতারা গণমাধ্যমগুলোর ওপর চাপ বাড়াচ্ছেন। এসব সম্প্রচারের কারণে এখন গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মাধ্যমে গণমাধ্যমগুলোকে তদন্তের মুখোমুখি করার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। গণমাধ্যমগুলো যেন, ইরানি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত স্থান বেশি বেশি না দেখায় তা নিশ্চিত করতেই এই চাপ দিচ্ছেন ইসরায়েলি মন্ত্রীরা।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন—এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন গভির দেশটির অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেতের ভারপ্রাপ্ত প্রধানকে চিঠি দিয়ে অভিযোগ করেন, কিছু বিদেশি গণমাধ্যম সেন্সরশিপের নির্দেশনা লঙ্ঘন করছে এবং সরাসরি সম্প্রচারের মাধ্যমে ‘গুরুতর জাতীয় নিরাপত্তা-সংক্রান্ত অপরাধ’ করছে।
চিঠিতে বেন গভির বলেন, ‘ (ইরানি) ক্ষেপণাস্ত্র হামলার স্থান থেকে সরাসরি সম্প্রচারের এই বেপরোয়া, বিপজ্জনক আচরণ বন্ধে শিন বেত যেন ব্যবস্থা নেয়, আমি সে আহ্বান জানাচ্ছি।’
এই ইস্যুতে বেন গভিরের অবস্থানের কড়া সমালোচনা করেছেন ইসরায়েলের বিরোধীদলীয় নেতা ইয়াইর লাপিদ। আজ শুক্রবার তিনি বলেন, ‘সংবাদ কাভারেজে সামগ্রিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার সিদ্ধান্ত বাস্তবে কার্যকর করা সম্ভব নয়। কারণ, এখন সবার হাতেই ক্যামেরাযুক্ত মোবাইল ফোন আছে। বরং, এটি শুধু অপ্রয়োজনীয়ভাবে বিশ্বজুড়ে ইসরায়েলের প্রতি যে সমর্থন তৈরি হয়েছে, তা ক্ষুণ্ন করছে—যা আমরা ন্যায়সঙ্গত যুদ্ধে অর্জন করেছি।’
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী কিছু হামলার স্থানে—যেমন, রামাত গানে বৃহস্পতিবারের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা কিংবা বির শেবার হাসপাতালের পাশে ছোড়া মিসাইলে ক্ষতি স্থান থেকে ছবি তোলার অনুমতি দেয়। এসব ক্ষেত্রেই তারা বিদেশি গণমাধ্যমের সঙ্গে সমন্বয় করে। হামলার স্থানগুলোতে সাধারণত স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিরাও থাকেন।
ইসরায়েলে সাংবাদিকেরা সেন্সরশিপ আইনের আওতায় কাজ করেন। অনেক সময় সামরিক সেন্সর বোর্ডের কাছে তাদের তোলা ফুটেজ জমা দিতে হয়। এক যৌথ বিবৃতিতে বেন গভিরের সঙ্গে দেশটির চরম ডানপন্থী যোগাযোগমন্ত্রী শ্লোমো কারনি বলেন, ‘ইসরায়েলে কর্মরত বিদেশি সংবাদমাধ্যমগুলো সেন্সরশিপের নির্দেশনা লঙ্ঘন করছে।’
তাঁরা আরও বলেন, ‘এই সব সম্প্রচারে প্রায়ই ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সঠিক অবস্থান, ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা এবং কখনো কখনো ঘটনাস্থলের সংবেদনশীল দৃশ্য প্রকাশ পায়।’
ইসরায়েলের ওপর ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার স্থানগুলো বিদেশি গণমাধ্যমে দেখানো নিয়ে চরম ডানপন্থী নেতারা গণমাধ্যমগুলোর ওপর চাপ বাড়াচ্ছেন। এসব সম্প্রচারের কারণে এখন গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মাধ্যমে গণমাধ্যমগুলোকে তদন্তের মুখোমুখি করার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। গণমাধ্যমগুলো যেন, ইরানি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত স্থান বেশি বেশি না দেখায় তা নিশ্চিত করতেই এই চাপ দিচ্ছেন ইসরায়েলি মন্ত্রীরা।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন—এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন গভির দেশটির অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেতের ভারপ্রাপ্ত প্রধানকে চিঠি দিয়ে অভিযোগ করেন, কিছু বিদেশি গণমাধ্যম সেন্সরশিপের নির্দেশনা লঙ্ঘন করছে এবং সরাসরি সম্প্রচারের মাধ্যমে ‘গুরুতর জাতীয় নিরাপত্তা-সংক্রান্ত অপরাধ’ করছে।
চিঠিতে বেন গভির বলেন, ‘ (ইরানি) ক্ষেপণাস্ত্র হামলার স্থান থেকে সরাসরি সম্প্রচারের এই বেপরোয়া, বিপজ্জনক আচরণ বন্ধে শিন বেত যেন ব্যবস্থা নেয়, আমি সে আহ্বান জানাচ্ছি।’
এই ইস্যুতে বেন গভিরের অবস্থানের কড়া সমালোচনা করেছেন ইসরায়েলের বিরোধীদলীয় নেতা ইয়াইর লাপিদ। আজ শুক্রবার তিনি বলেন, ‘সংবাদ কাভারেজে সামগ্রিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার সিদ্ধান্ত বাস্তবে কার্যকর করা সম্ভব নয়। কারণ, এখন সবার হাতেই ক্যামেরাযুক্ত মোবাইল ফোন আছে। বরং, এটি শুধু অপ্রয়োজনীয়ভাবে বিশ্বজুড়ে ইসরায়েলের প্রতি যে সমর্থন তৈরি হয়েছে, তা ক্ষুণ্ন করছে—যা আমরা ন্যায়সঙ্গত যুদ্ধে অর্জন করেছি।’
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী কিছু হামলার স্থানে—যেমন, রামাত গানে বৃহস্পতিবারের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা কিংবা বির শেবার হাসপাতালের পাশে ছোড়া মিসাইলে ক্ষতি স্থান থেকে ছবি তোলার অনুমতি দেয়। এসব ক্ষেত্রেই তারা বিদেশি গণমাধ্যমের সঙ্গে সমন্বয় করে। হামলার স্থানগুলোতে সাধারণত স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিরাও থাকেন।
ইসরায়েলে সাংবাদিকেরা সেন্সরশিপ আইনের আওতায় কাজ করেন। অনেক সময় সামরিক সেন্সর বোর্ডের কাছে তাদের তোলা ফুটেজ জমা দিতে হয়। এক যৌথ বিবৃতিতে বেন গভিরের সঙ্গে দেশটির চরম ডানপন্থী যোগাযোগমন্ত্রী শ্লোমো কারনি বলেন, ‘ইসরায়েলে কর্মরত বিদেশি সংবাদমাধ্যমগুলো সেন্সরশিপের নির্দেশনা লঙ্ঘন করছে।’
তাঁরা আরও বলেন, ‘এই সব সম্প্রচারে প্রায়ই ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সঠিক অবস্থান, ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা এবং কখনো কখনো ঘটনাস্থলের সংবেদনশীল দৃশ্য প্রকাশ পায়।’
ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলার প্রতিবাদে রাজধানী তেহরানসহ ইরানের বিভিন্ন শহরে আজ শুক্রবার নজিরবিহীন গণবিক্ষোভ দেখা গেছে। আল-জাজিরা জানিয়েছে, এসব বিক্ষোভে দেশজুড়ে লাখো সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে নিজেদের ক্ষোভ ও সংহতি প্রকাশ করছেন।
৩৫ মিনিট আগেজেনেভায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলে বক্তব্য শুরু করেছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর ইসরায়েলের হামলা ‘নিকৃষ্ট যুদ্ধাপরাধ’।
১ ঘণ্টা আগেইরানের সঙ্গে কি সত্যিই সীমান্ত বন্ধ করেছে পাকিস্তান? দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত এ ধরনের খবরকে বিভ্রান্তিকর ও ভিত্তিহীন বলে অভিহিত করেছে।
১ ঘণ্টা আগেটেলিগ্রাম ম্যাসেজিং অ্যাপের প্রতিষ্ঠাতা ও রাশিয়ান বংশোদ্ভূত ধনকুবের পাভেল দুরভ জানিয়েছেন, তিনি দাতারূপে যে শুক্রাণু দিয়েছেন, তা থেকে জন্ম নেওয়া শতাধিক শিশু এবং ৬ জৈবিক সন্তানের মাঝে সমানভাবে ভাগ করে দেওয়া হবে তাঁর বিপুল সম্পদ।
২ ঘণ্টা আগে