অনলাইন ডেস্ক
ইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্স-এর প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
এক্সে এক পোস্টে গ্রেনেল লিখেছেন, ‘ইলন মাস্ক, আপনি কি ইরানে পরবর্তী কয়েক সপ্তাহের জন্য স্টারলিংক বিনা মূল্যে চালু করতে পারেন? আমার বন্ধুরা এখন নিয়মিতভাবে তথ্য পাচ্ছে না। আমি অনুদান দিতে প্রস্তুত, অন্যরাও দেবে।’
গ্রেনেল একসময় যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ছিলেন। বর্তমানে তিনি ট্রাম্পের অধীনে বিশেষ মিশনের প্রেসিডেনশিয়াল এনভয় হিসেবে কাজ করছেন।
এদিকে ইলন মাস্ক এখনো এই অনুরোধের কোনো প্রকাশ্য জবাব দেননি। তবে পূর্বে তিনি বলেছিলেন, ‘বিম চালু রয়েছে।’ অর্থাৎ প্রযুক্তিগতভাবে সেবা পাওয়া সম্ভব। তবে এর জন্য প্রয়োজন একটি বিশেষ স্যাটেলাইট ডিশ, যা সিগন্যাল গ্রহণ ও প্রেরণ করতে পারে।
স্টারলিংক মূলত প্রত্যন্ত ও গ্রামীণ এলাকায় উচ্চগতির, স্বল্প-বিলম্বের ইন্টারনেট সরবরাহের জন্য তৈরি হলেও এটি সামরিক মিশনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ২০২২ সালে স্পেসএক্স দেশটির সেনাবাহিনীকে ৪০ হাজারের বেশি টার্মিনাল সরবরাহ করে, যা সামরিক যোগাযোগ ও ড্রোন অপারেশনে অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। গত মার্চে মাস্ক দাবি করেন, স্টারলিংক বন্ধ হয়ে গেলে ইউক্রেনের পুরো ফ্রন্টলাইন ধসে পড়বে।
১৩ জুন ইসরায়েল ‘অপারেশন রাইজিং লায়ন’ নামে ইরানে সামরিক অভিযান শুরু করে। সে সময় ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ ইরানে থাকা গুপ্তচরদের সক্রিয় করে দেশটির ভেতর থেকে ড্রোনের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ব্যক্তিত্ব ও বিজ্ঞানীদের ছাড়াও প্রতিরক্ষা অবকাঠামোগুলোতে আঘাত হানে।
জবাবে ইরান সরকার দেশের যোগাযোগব্যবস্থা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণে নেয় এবং আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে ফেলে। তারা জনগণকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলে এবং অভিযোগ করে, ইসরায়েল মেটার মালিকানাধীন এই অ্যাপ ব্যবহার করে ব্যবহারকারীদের ওপর নজরদারি করছে।
এ ঘটনার কয়েক দিন পরই ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, মার্কিন বাহিনী ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় সমন্বিত ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা চালিয়েছে। এটি ইসরায়েলের হামলা শুরুর ঠিক এক সপ্তাহ পর ঘটল।
উল্লেখ্য, হারিকেন হেলেন ও মিল্টনের পর প্রাকৃতিক দুর্যোগে স্টারলিংক সেবাকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে অভিহিত করেছেন ট্রাম্প। কিন্তু এখন এটি একটি সামরিক প্রযুক্তি হিসেবে বিশ্বরাজনীতির মঞ্চে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
ইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্স-এর প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
এক্সে এক পোস্টে গ্রেনেল লিখেছেন, ‘ইলন মাস্ক, আপনি কি ইরানে পরবর্তী কয়েক সপ্তাহের জন্য স্টারলিংক বিনা মূল্যে চালু করতে পারেন? আমার বন্ধুরা এখন নিয়মিতভাবে তথ্য পাচ্ছে না। আমি অনুদান দিতে প্রস্তুত, অন্যরাও দেবে।’
গ্রেনেল একসময় যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ছিলেন। বর্তমানে তিনি ট্রাম্পের অধীনে বিশেষ মিশনের প্রেসিডেনশিয়াল এনভয় হিসেবে কাজ করছেন।
এদিকে ইলন মাস্ক এখনো এই অনুরোধের কোনো প্রকাশ্য জবাব দেননি। তবে পূর্বে তিনি বলেছিলেন, ‘বিম চালু রয়েছে।’ অর্থাৎ প্রযুক্তিগতভাবে সেবা পাওয়া সম্ভব। তবে এর জন্য প্রয়োজন একটি বিশেষ স্যাটেলাইট ডিশ, যা সিগন্যাল গ্রহণ ও প্রেরণ করতে পারে।
স্টারলিংক মূলত প্রত্যন্ত ও গ্রামীণ এলাকায় উচ্চগতির, স্বল্প-বিলম্বের ইন্টারনেট সরবরাহের জন্য তৈরি হলেও এটি সামরিক মিশনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ২০২২ সালে স্পেসএক্স দেশটির সেনাবাহিনীকে ৪০ হাজারের বেশি টার্মিনাল সরবরাহ করে, যা সামরিক যোগাযোগ ও ড্রোন অপারেশনে অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। গত মার্চে মাস্ক দাবি করেন, স্টারলিংক বন্ধ হয়ে গেলে ইউক্রেনের পুরো ফ্রন্টলাইন ধসে পড়বে।
১৩ জুন ইসরায়েল ‘অপারেশন রাইজিং লায়ন’ নামে ইরানে সামরিক অভিযান শুরু করে। সে সময় ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ ইরানে থাকা গুপ্তচরদের সক্রিয় করে দেশটির ভেতর থেকে ড্রোনের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ব্যক্তিত্ব ও বিজ্ঞানীদের ছাড়াও প্রতিরক্ষা অবকাঠামোগুলোতে আঘাত হানে।
জবাবে ইরান সরকার দেশের যোগাযোগব্যবস্থা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণে নেয় এবং আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে ফেলে। তারা জনগণকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলে এবং অভিযোগ করে, ইসরায়েল মেটার মালিকানাধীন এই অ্যাপ ব্যবহার করে ব্যবহারকারীদের ওপর নজরদারি করছে।
এ ঘটনার কয়েক দিন পরই ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, মার্কিন বাহিনী ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় সমন্বিত ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা চালিয়েছে। এটি ইসরায়েলের হামলা শুরুর ঠিক এক সপ্তাহ পর ঘটল।
উল্লেখ্য, হারিকেন হেলেন ও মিল্টনের পর প্রাকৃতিক দুর্যোগে স্টারলিংক সেবাকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে অভিহিত করেছেন ট্রাম্প। কিন্তু এখন এটি একটি সামরিক প্রযুক্তি হিসেবে বিশ্বরাজনীতির মঞ্চে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
৩ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
৪ ঘণ্টা আগে