ফিলিস্তিনি অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দী-জিম্মি বিনিময় নিয়ে বিভিন্ন পক্ষের মধ্যকার আলোচনা কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়েছে। তবে এরপরও যুক্তরাষ্ট্র জোর চেষ্টা করে যাচ্ছে শিগগির একটি যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে। সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মিসরীয় দুটি সূত্র জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতায় কায়রোতে যে আলোচনা চলছিল, তা কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়েছে। হামাস বা ইসরায়েল কোনো পক্ষই ছাড় দিতে রাজি না হওয়ায় এই আলোচনা ভেস্তে গেছে। তারা সন্দেহ প্রকাশ করেছে, হয়তো যুক্তরাষ্ট্রের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হতে চলেছে।
তবে এক মার্কিন কর্মকর্তা এই আলোচনাকে ‘গঠনমূলক’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর মতে, একটি চূড়ান্ত ও বাস্তবায়নযোগ্য চুক্তিতে পৌঁছানোর জন্য তাঁরা সব পক্ষের ইতিবাচক মনোভাব দেখতে পেয়েছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বলেছেন, ‘বাকি সমস্যা ও সেগুলোর বিশদ বিবরণ এবং সেগুলোর সমাধানের জন্য ওয়ার্কিং গ্রুপের মাধ্যমে প্রক্রিয়াটি আগামী দিনগুলোতে আলোচনা অব্যাহত থাকবে।’ এ সময় তিনি জানান, সব পক্ষের প্রতিনিধিদলগুলো সামনের দিনগুলোতে কায়রোতেই থাকবে।
গত বছরের ৭ অক্টোবরের পর থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতি আনতে এবং জিম্মি ও বন্দীদের বিনিময়ের লক্ষ্য একটি চুক্তির জন্য পক্ষগুলো বেশ কয়েক মাস ধরে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। এই প্রচেষ্টায় যুক্তরাষ্ট্রের জোর অংশগ্রহণের পরও এখন পর্যন্ত সব দফার আলোচনা ব্যর্থ হয়েছে।
সর্বশেষ দফা আলোচনা প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান কানাডার হ্যালিফ্যাক্সে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এখনো ‘জোর কদমে’ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে যাতে একটি যুদ্ধবিরতি ও বন্দী-জিম্মি বিনিময় চুক্তি নিশ্চিত করা যায়।
তবে এখন পর্যন্ত হামাস ও ইসরায়েলে মধ্যে যেসব বিষয় নিয়ে মতানৈক্য দেখা দিয়েছে, সেগুলো হলো নেতজারিম, ফিলাডেলফিয়া করিডোর ও রাফাহ ক্রসিং থেকে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর প্রত্যাহার এবং সম্ভাব্য বন্দিবিনিময় চুক্তিতে কতজন ফিলিস্তিনি বন্দী মুক্ত করা হবে।
এর আগে, হামাসের পলিটব্যুরোর সদস্য ইজ্জত আল-রিশক বলেছিলেন, তাঁর দল ২ জুলাই যে খসড়া প্রস্তাব উত্থাপন করেছিল, তার প্রতি অটল। তিনি জানান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন গত ৩১ মে এবং জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ গত ১০ জুন গাজা যুদ্ধের আলোকে যে ২৭৩৫ নম্বর রেজল্যুমন বা প্রস্তাব উত্থাপন করেছিলেন, তার সঙ্গে তাঁর দলের খসড়া প্রস্তাব সামঞ্জস্যপূর্ণ। তিনি জানান, হামাস সর্বসম্মত শর্তাবলি বাস্তবায়নের জন্য তাদের প্রস্তুতি পুনঃ নিশ্চিত করছে এবং একটি চুক্তিতে পৌঁছাতে ইসরায়েল যে বাধা দিচ্ছে, তা বন্ধ করতে দেশটির ওপর আন্তর্জাতিক চাপের আহ্বান জানিয়েছে।
ফিলিস্তিনি অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দী-জিম্মি বিনিময় নিয়ে বিভিন্ন পক্ষের মধ্যকার আলোচনা কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়েছে। তবে এরপরও যুক্তরাষ্ট্র জোর চেষ্টা করে যাচ্ছে শিগগির একটি যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে। সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মিসরীয় দুটি সূত্র জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতায় কায়রোতে যে আলোচনা চলছিল, তা কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়েছে। হামাস বা ইসরায়েল কোনো পক্ষই ছাড় দিতে রাজি না হওয়ায় এই আলোচনা ভেস্তে গেছে। তারা সন্দেহ প্রকাশ করেছে, হয়তো যুক্তরাষ্ট্রের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হতে চলেছে।
তবে এক মার্কিন কর্মকর্তা এই আলোচনাকে ‘গঠনমূলক’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর মতে, একটি চূড়ান্ত ও বাস্তবায়নযোগ্য চুক্তিতে পৌঁছানোর জন্য তাঁরা সব পক্ষের ইতিবাচক মনোভাব দেখতে পেয়েছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বলেছেন, ‘বাকি সমস্যা ও সেগুলোর বিশদ বিবরণ এবং সেগুলোর সমাধানের জন্য ওয়ার্কিং গ্রুপের মাধ্যমে প্রক্রিয়াটি আগামী দিনগুলোতে আলোচনা অব্যাহত থাকবে।’ এ সময় তিনি জানান, সব পক্ষের প্রতিনিধিদলগুলো সামনের দিনগুলোতে কায়রোতেই থাকবে।
গত বছরের ৭ অক্টোবরের পর থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতি আনতে এবং জিম্মি ও বন্দীদের বিনিময়ের লক্ষ্য একটি চুক্তির জন্য পক্ষগুলো বেশ কয়েক মাস ধরে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। এই প্রচেষ্টায় যুক্তরাষ্ট্রের জোর অংশগ্রহণের পরও এখন পর্যন্ত সব দফার আলোচনা ব্যর্থ হয়েছে।
সর্বশেষ দফা আলোচনা প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান কানাডার হ্যালিফ্যাক্সে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এখনো ‘জোর কদমে’ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে যাতে একটি যুদ্ধবিরতি ও বন্দী-জিম্মি বিনিময় চুক্তি নিশ্চিত করা যায়।
তবে এখন পর্যন্ত হামাস ও ইসরায়েলে মধ্যে যেসব বিষয় নিয়ে মতানৈক্য দেখা দিয়েছে, সেগুলো হলো নেতজারিম, ফিলাডেলফিয়া করিডোর ও রাফাহ ক্রসিং থেকে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর প্রত্যাহার এবং সম্ভাব্য বন্দিবিনিময় চুক্তিতে কতজন ফিলিস্তিনি বন্দী মুক্ত করা হবে।
এর আগে, হামাসের পলিটব্যুরোর সদস্য ইজ্জত আল-রিশক বলেছিলেন, তাঁর দল ২ জুলাই যে খসড়া প্রস্তাব উত্থাপন করেছিল, তার প্রতি অটল। তিনি জানান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন গত ৩১ মে এবং জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ গত ১০ জুন গাজা যুদ্ধের আলোকে যে ২৭৩৫ নম্বর রেজল্যুমন বা প্রস্তাব উত্থাপন করেছিলেন, তার সঙ্গে তাঁর দলের খসড়া প্রস্তাব সামঞ্জস্যপূর্ণ। তিনি জানান, হামাস সর্বসম্মত শর্তাবলি বাস্তবায়নের জন্য তাদের প্রস্তুতি পুনঃ নিশ্চিত করছে এবং একটি চুক্তিতে পৌঁছাতে ইসরায়েল যে বাধা দিচ্ছে, তা বন্ধ করতে দেশটির ওপর আন্তর্জাতিক চাপের আহ্বান জানিয়েছে।
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিতে ব্রিটেনের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির ওপর চাপ বাড়ছে। এরই মধ্যে এই দাবিতে দেশটির ৯টি রাজনৈতিক দলের ২২০ জন এমপি প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের কাছে একটি চিঠি লিখেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩১ মিনিট আগেইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর গোয়েন্দাদের জন্য আরবি ভাষা ও ইসলামিক জ্ঞানার্জন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। মূলত ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গোয়েন্দা ব্যর্থতার পরিপ্রেক্ষিতে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) গোয়েন্দা শাখার সব সৈনিক ও কর্মকর্তার জন্য আরবি ভাষা এবং ইসলামিক স্টাডিজ প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করেছে।
১ ঘণ্টা আগেঘরে-বাইরে চাপের মুখে থাকলেও লাতিন আমেরিকার দেশ কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রো ইসরায়েলে ‘এক টনও’ কয়লা রপ্তানি না করা সিদ্ধান্তের ব্যাপারে অটল। গত বৃহস্পতিবার তিনি এই অবস্থান ব্যক্ত করেন। তিনি এমন এক সময়ে এই নির্দেশ দিলেন, যখন ইসরায়েলি অবরোধের কারণে গাজায় লাখো মানুষ দিনের পর দিন না খেয়ে আছে।
২ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েল আরোপিত দুর্ভিক্ষের ছবি যখন বিশ্বজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করছে, তখন ভারত ও ইসরায়েলের সামরিক কর্মকর্তারা সম্পর্ক আরও গভীর ও জোরদার করার অঙ্গীকার করেছেন। গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের ফলে ৫৯ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও অনেক আন্তর্জাতিক অধিকার সংস্থা...
২ ঘণ্টা আগে