অনলাইন ডেস্ক
ফোরদো, ইস্পাহান এবং নাতাঞ্জে মার্কিন হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইরানি কর্মকর্তারা। তবে ক্ষয়ক্ষতি কেমন হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি তাঁরা।
ইরানের আধা সরকারি তাসনিম বার্তা সংস্থা নিশ্চিত করেছিল, যুক্তরাষ্ট্র ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে। এখন রাষ্ট্র পরিচালিত বার্তা সংস্থা ইরনা নিশ্চিত করেছে, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানেও মার্কিন হামলা হয়েছে।
ইস্পাহানের গভর্নরের সহকারী আকবর সালেহির জানিয়েছেন, ‘নাতাঞ্জ ও ইস্পাহান ইসফাহান পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর কাছে হামলার ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছি।’ তিনি বলেন, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিছুক্ষণ আগে ঘোষণা দেন যে, ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করেছে তাঁর দেশ। তিনি বলেন, ফোরদো ‘শেষ’। এর কিছুক্ষণ পর ইরানের কৌম প্রদেশের এক কর্মকর্তা জানান, ফোরদোর একাংশ শত্রুর হামলার শিকার হয়েছে।
ইরানের তাসনিম সংবাদ সংস্থা জানায়, কৌম প্রদেশের এক কর্মকর্তা বলেছেন যে, ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনাটির একটি অংশে হামলা হয়েছে।
প্রাদেশিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সদর দপ্তরের মুখপাত্র মরতেজা হায়দারি বলেছেন, ‘কয়েক ঘণ্টা আগে কোমের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সক্রিয় হলে এবং শত্রু লক্ষ্য শনাক্ত হওয়ার পর ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনাটির একটি অংশে শত্রুপক্ষের বিমান হামলা হয়।’
এর আগে, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সফলভাবে হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেন ট্রাম্প। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্য়ালে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, হামলার পর সব মার্কিন যুদ্ধবিমান নিরাপদে ইরানি আকাশসীমা ত্যাগ করেছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্প তাঁর পোস্টে লিখেন, ‘আমরা ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা—ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে অত্যন্ত সফলভাবে হামলা সম্পন্ন করেছি। সব বিমান এখন ইরানের আকাশসীমার বাইরে।’
তিনি আরও দাবি করেন, ফোরদো স্থাপনায় ‘সম্পূর্ণ অস্ত্রবোঝাই বোমা’ ফেলা হয়েছে। তাঁর ভাষায়, ‘সব বিমান এখন দেশে ফেরার পথে। আমাদের বীর মার্কিন যোদ্ধাদের অভিনন্দন। বিশ্বের আর কোনো সেনাবাহিনী এমন অভিযান চালাতে পারত না। এখন শান্তির সময়।’
তবে এই দাবি কতটা সত্য, তা এখনও নিরপেক্ষ কোনো সূত্রে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ইরান বা মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের পক্ষ থেকেও এ বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য আসেনি।
এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওপেন-সোর্স ইন্টেল নাকে একটি ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টের স্ক্রিনশট শেয়ার দিয়েছেন। যেখানে বলা হয়েছে, কড়া নিরাপত্তায় ঘেরা ফোর্ডো পারমাণবিক স্থাপনাটি ‘শেষ’ না ধ্বংস হয়ে গেছে।
ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রায়ই যাচাই না করা ও ভুল তথ্যভিত্তিক উৎস থেকে তথ্য শেয়ার করার জন্য পরিচিত।
ফোরদো, ইস্পাহান এবং নাতাঞ্জে মার্কিন হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইরানি কর্মকর্তারা। তবে ক্ষয়ক্ষতি কেমন হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি তাঁরা।
ইরানের আধা সরকারি তাসনিম বার্তা সংস্থা নিশ্চিত করেছিল, যুক্তরাষ্ট্র ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে। এখন রাষ্ট্র পরিচালিত বার্তা সংস্থা ইরনা নিশ্চিত করেছে, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানেও মার্কিন হামলা হয়েছে।
ইস্পাহানের গভর্নরের সহকারী আকবর সালেহির জানিয়েছেন, ‘নাতাঞ্জ ও ইস্পাহান ইসফাহান পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর কাছে হামলার ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছি।’ তিনি বলেন, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিছুক্ষণ আগে ঘোষণা দেন যে, ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করেছে তাঁর দেশ। তিনি বলেন, ফোরদো ‘শেষ’। এর কিছুক্ষণ পর ইরানের কৌম প্রদেশের এক কর্মকর্তা জানান, ফোরদোর একাংশ শত্রুর হামলার শিকার হয়েছে।
ইরানের তাসনিম সংবাদ সংস্থা জানায়, কৌম প্রদেশের এক কর্মকর্তা বলেছেন যে, ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনাটির একটি অংশে হামলা হয়েছে।
প্রাদেশিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সদর দপ্তরের মুখপাত্র মরতেজা হায়দারি বলেছেন, ‘কয়েক ঘণ্টা আগে কোমের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সক্রিয় হলে এবং শত্রু লক্ষ্য শনাক্ত হওয়ার পর ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনাটির একটি অংশে শত্রুপক্ষের বিমান হামলা হয়।’
এর আগে, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সফলভাবে হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেন ট্রাম্প। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্য়ালে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, হামলার পর সব মার্কিন যুদ্ধবিমান নিরাপদে ইরানি আকাশসীমা ত্যাগ করেছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্প তাঁর পোস্টে লিখেন, ‘আমরা ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা—ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে অত্যন্ত সফলভাবে হামলা সম্পন্ন করেছি। সব বিমান এখন ইরানের আকাশসীমার বাইরে।’
তিনি আরও দাবি করেন, ফোরদো স্থাপনায় ‘সম্পূর্ণ অস্ত্রবোঝাই বোমা’ ফেলা হয়েছে। তাঁর ভাষায়, ‘সব বিমান এখন দেশে ফেরার পথে। আমাদের বীর মার্কিন যোদ্ধাদের অভিনন্দন। বিশ্বের আর কোনো সেনাবাহিনী এমন অভিযান চালাতে পারত না। এখন শান্তির সময়।’
তবে এই দাবি কতটা সত্য, তা এখনও নিরপেক্ষ কোনো সূত্রে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ইরান বা মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের পক্ষ থেকেও এ বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য আসেনি।
এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওপেন-সোর্স ইন্টেল নাকে একটি ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টের স্ক্রিনশট শেয়ার দিয়েছেন। যেখানে বলা হয়েছে, কড়া নিরাপত্তায় ঘেরা ফোর্ডো পারমাণবিক স্থাপনাটি ‘শেষ’ না ধ্বংস হয়ে গেছে।
ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রায়ই যাচাই না করা ও ভুল তথ্যভিত্তিক উৎস থেকে তথ্য শেয়ার করার জন্য পরিচিত।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
২ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৩ ঘণ্টা আগে