অনলাইন ডেস্ক
গত এক মাস ১০ দিন ধরে গ্রীষ্মের তীব্র উত্তাপে পুড়ে যাচ্ছে দক্ষিণ ইরান। এমন গরমের দিনে সেপিদাহ নামে এক চিকিৎসক আর তাঁর ডেন্টিস্ট স্বামী দিনে একবারই ঘর থেকে বের হন। তাও আবার সূর্য ওঠার আগে খুব ভোরে। এ ছাড়া ফ্রিজে রাখা খাবারের মজুত যখন শেষ হয়ে যায়—তখনই কেবল মুদি দোকানের জন্য বাড়ি থেকে বের হন তাঁরা।
নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহেই ওই চিকিৎসক দম্পতির ব্যক্তিগত গাড়ির ডিজিটাল মিটারে দিনের তাপমাত্রা দেখাচ্ছি ৫৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস! পরে মিটারে দেখানো তাপমাত্রার একটি ছবি তোলে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট দেন সেপিদাহ। ক্যাপশনে লিখেন, ‘মাত্র ৫৭ ডিগ্রি!’
সচ্ছল হওয়ায় সেপিদাহের বাড়িতে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য এয়ারকন্ডিশন ব্যবস্থা আছে। কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ—যাঁদের বাড়িতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা নেই তাঁরা তীব্র গরমের এই দিনগুলো কীভাবে পার করছেন, তা সহজেই অনুমেয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বিস্তৃত দারিদ্র্য এবং ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রার সংমিশ্রণ দক্ষিণ ইরানের বেশির ভাগ অংশকে একেবারে পিষে ফেলছে। বিস্তীর্ণ মরুভূমির উত্তাপ ছাড়াও কাছাকাছি পারস্য উপসাগর থেকে উঠে আসা জলীয় বাষ্প বাতাসের আর্দ্রতা বাড়িয়ে পরিস্থিতিকে আরও ভয়াবহ করে তুলেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তাপপ্রবাহ এবং খরা এখন এই অঞ্চলের নিত্যসঙ্গী।
দক্ষিণ অংশের তুলনায় ইরানের অন্য এলাকাগুলোতে তাপমাত্রা কিছুটা কম হলেও দুর্ভোগে আছে পুরো দেশেই। এর জন্য দায়ী করা হচ্ছে দেশটির সরকারের পানি অব্যবস্থাপনাকে। দীর্ঘকাল ধরে পানি সম্পদের অব্যবস্থাপনায় সারা দেশের ট্যাপগুলো দিয়ে প্রায়ই নোনতা পানি বের হচ্ছে। কখনো আবার দীর্ঘ সময় ধরে এগুলো পানিশূন্য হয়ে থাকছে। দেশটির স্থবির অর্থনীতিতে মুদ্রাস্ফীতিও দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছেছে। এ অবস্থায় দেশটিতে চাকরিহীন আর দরিদ্র মানুষের সংখ্যা দিনকে দিন বাড়ছে। দরিদ্র মানুষেরা তাপমাত্রা মোকাবিলায় যথাযথ ব্যবস্থাও নিতে পারছেন না।
জাতিসংঘের পানি বিশেষজ্ঞ কাভেহ মাদানি একসময় ইরানের পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের উপ-প্রধান ছিলেন। ইরানের বর্তমান পরিস্থিতিকে তিনি ‘পানি দেউলিয়াত্ব’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। তাঁর মতে, কৃষি ও উন্নয়ন খাতে পানির ব্যবহারে বিভ্রান্তিকর নীতির ফলে সরবরাহের বাইরে চলে গেছে পানি। বর্তমানে এই পরিস্থিতিকে কাটানোরও কোনো উপায় নেই।
দেশটির ভূগর্ভস্থ পানি এবং জলাধারগুলোও শুকিয়ে গেছে। প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকায় বসবাস করা ইরানিদের পানি কেনার সামর্থ্য প্রায় নেই বললেই চলে। পানির এমন ঘাটতির জন্য ২০২১ সালে ঐতিহাসিক শহর ইসফাহান এবং খুজেস্তান প্রদেশে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছিল। এ ছাড়া তাপমাত্রা মোকাবিলায় ব্যর্থতার জন্যও অসন্তোষ বেড়েছিল সেখানকার মানুষের মধ্যে।
ইরানের দক্ষিণাঞ্চলীয় উপকূলীয় শহর বন্দর-ই-দায়েরে বসবাস করেন ৩২ বছর বয়সী শিল্পী জাহরা। সাম্প্রতিক সময়ে ট্যাপ দিয়ে নোনা পানি বেরিয়ে আসা কিংবা দীর্ঘ সময় পানি না আসা এই শহরের নিত্যদিনের ঘটনা। শহরের পরিস্থিতি নিয়ে জাহরা বলেন, ‘সরকার এসব বিষয়ে কিছুই করে না, কোনো পরামর্শও দেয় না।’
সরকারি কর্মকর্তারা বলেছেন, দক্ষিণ-পূর্ব সিস্তান এবং বেলুচিস্তান প্রদেশে স্থানীয় পৌরসভাগুলোর মজুত পানি সেপ্টেম্বরের মধ্যেই সম্পূর্ণভাবে শেষ হয়ে যাবে। সেখানে এত গরম পড়েছে যে, কিছুদিন আগে পিচ গলে রাস্তা থেকে নেমে গিয়েছিল।
উপসাগর উপকূলীয় দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর বন্দর কাঙ্গানে গ্রীষ্মের দিনগুলোতে বিকেল থেকে ভোর ৫টা বা ৬টা পর্যন্ত পানি সরবরাহ বন্ধ রাখা হচ্ছে। সেখানে বাস করা আজম নামে ৩৯ বছর বয়সী এক শিক্ষক বলেন, ‘গত কয়েক বছর ধরে ট্যাপগুলো প্রতিদিন সকালে মাত্র কয়েক ঘণ্টা ধরে চলে। তাই আমরা আমাদের ট্যাংকগুলোতে পানি ধরে রাখি এবং কীভাবে পানি খুব কম ব্যবহার করতে হয় তা শিখছি। আসলে, নষ্ট করার মতো পানি আমাদের নেই।’
প্রচণ্ড উত্তাপের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার বিষয়টি দক্ষিণ ইরানের মানুষেরা অনেক আগে থেকেই মোকাবিলা করছিলেন। উত্তাপ এড়াতে তাঁরা শুধু ভোর কিংবা গভীর রাতে বাড়ি থেকে বের হন। আর বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করার জন্য তাঁরা নদী, খাল এবং গাছের ছায়াযুক্ত এলাকাগুলোকে বেছে নেন। তাঁরা ভালো করেই জানেন যে, কয়েক ঘণ্টার তীব্র গরম সহ্য করা মানে—মাথাব্যথা, দুর্বলতা, মাথা ঘোরার মতো পরিস্থিতিতে পড়া। আর সানস্ক্রিন ব্যবহার না করলে শরীরের চামড়া পুড়ে যেতে বাধ্য। বাতাসের আর্দ্রতা এমন যে, মনে হয়—নিশ্বাসের সঙ্গে বাষ্প প্রবেশ করছে ফুসফুসে। দিনের বেলা ট্যাপ থেকে বের হওয়া পানিকে মনে হয় চুলায় গরম করা হয়েছে। ঘরের বাইরে কেউ স্যান্ডেল রেখে দিলে প্রচণ্ড রোদে কিছুক্ষণের মধ্যে তা বিকৃত হয়ে যাচ্ছে।
গত রোববার ইরানের দক্ষিণ উপকূলে পারস্য উপসাগরীয় বিমানবন্দরে তাপমাত্রার সূচক ১৫২ ডিগ্রি ফারেনহাইটে পৌঁছায়, যা কি-না ৬৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও বেশি। এ ধরনের তাপমাত্রা মানুষের সহ্য ক্ষমতারও বাইরে। উপকূলীয় প্রদেশ বুশেহর, যেখানে বন্দর কাঙ্গান অবস্থিত। চলতি মাসেই সেখানে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ার পূর্বাভাস দিলে স্কুল এবং অফিস-আদালতগুলো একদিনের জন্য বন্ধ রাখা হয়।
তবে শ্রমিকেরা পড়েছেন বিপদে। কাজের জন্য নিয়মিত বাইরে যেতে হয় বলে, রোদ সহ্য করা ছাড়া তাঁদের আর কোনো উপায় নেই।
বুশেহর প্রদেশের আসালুয়েহ শহরের এক শ্রমিক পরিস্থিতির বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, ‘আমরা দিনে শতবার মারা যাই।’
গত এক মাস ১০ দিন ধরে গ্রীষ্মের তীব্র উত্তাপে পুড়ে যাচ্ছে দক্ষিণ ইরান। এমন গরমের দিনে সেপিদাহ নামে এক চিকিৎসক আর তাঁর ডেন্টিস্ট স্বামী দিনে একবারই ঘর থেকে বের হন। তাও আবার সূর্য ওঠার আগে খুব ভোরে। এ ছাড়া ফ্রিজে রাখা খাবারের মজুত যখন শেষ হয়ে যায়—তখনই কেবল মুদি দোকানের জন্য বাড়ি থেকে বের হন তাঁরা।
নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহেই ওই চিকিৎসক দম্পতির ব্যক্তিগত গাড়ির ডিজিটাল মিটারে দিনের তাপমাত্রা দেখাচ্ছি ৫৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস! পরে মিটারে দেখানো তাপমাত্রার একটি ছবি তোলে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট দেন সেপিদাহ। ক্যাপশনে লিখেন, ‘মাত্র ৫৭ ডিগ্রি!’
সচ্ছল হওয়ায় সেপিদাহের বাড়িতে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য এয়ারকন্ডিশন ব্যবস্থা আছে। কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ—যাঁদের বাড়িতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা নেই তাঁরা তীব্র গরমের এই দিনগুলো কীভাবে পার করছেন, তা সহজেই অনুমেয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বিস্তৃত দারিদ্র্য এবং ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রার সংমিশ্রণ দক্ষিণ ইরানের বেশির ভাগ অংশকে একেবারে পিষে ফেলছে। বিস্তীর্ণ মরুভূমির উত্তাপ ছাড়াও কাছাকাছি পারস্য উপসাগর থেকে উঠে আসা জলীয় বাষ্প বাতাসের আর্দ্রতা বাড়িয়ে পরিস্থিতিকে আরও ভয়াবহ করে তুলেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তাপপ্রবাহ এবং খরা এখন এই অঞ্চলের নিত্যসঙ্গী।
দক্ষিণ অংশের তুলনায় ইরানের অন্য এলাকাগুলোতে তাপমাত্রা কিছুটা কম হলেও দুর্ভোগে আছে পুরো দেশেই। এর জন্য দায়ী করা হচ্ছে দেশটির সরকারের পানি অব্যবস্থাপনাকে। দীর্ঘকাল ধরে পানি সম্পদের অব্যবস্থাপনায় সারা দেশের ট্যাপগুলো দিয়ে প্রায়ই নোনতা পানি বের হচ্ছে। কখনো আবার দীর্ঘ সময় ধরে এগুলো পানিশূন্য হয়ে থাকছে। দেশটির স্থবির অর্থনীতিতে মুদ্রাস্ফীতিও দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছেছে। এ অবস্থায় দেশটিতে চাকরিহীন আর দরিদ্র মানুষের সংখ্যা দিনকে দিন বাড়ছে। দরিদ্র মানুষেরা তাপমাত্রা মোকাবিলায় যথাযথ ব্যবস্থাও নিতে পারছেন না।
জাতিসংঘের পানি বিশেষজ্ঞ কাভেহ মাদানি একসময় ইরানের পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের উপ-প্রধান ছিলেন। ইরানের বর্তমান পরিস্থিতিকে তিনি ‘পানি দেউলিয়াত্ব’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। তাঁর মতে, কৃষি ও উন্নয়ন খাতে পানির ব্যবহারে বিভ্রান্তিকর নীতির ফলে সরবরাহের বাইরে চলে গেছে পানি। বর্তমানে এই পরিস্থিতিকে কাটানোরও কোনো উপায় নেই।
দেশটির ভূগর্ভস্থ পানি এবং জলাধারগুলোও শুকিয়ে গেছে। প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকায় বসবাস করা ইরানিদের পানি কেনার সামর্থ্য প্রায় নেই বললেই চলে। পানির এমন ঘাটতির জন্য ২০২১ সালে ঐতিহাসিক শহর ইসফাহান এবং খুজেস্তান প্রদেশে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছিল। এ ছাড়া তাপমাত্রা মোকাবিলায় ব্যর্থতার জন্যও অসন্তোষ বেড়েছিল সেখানকার মানুষের মধ্যে।
ইরানের দক্ষিণাঞ্চলীয় উপকূলীয় শহর বন্দর-ই-দায়েরে বসবাস করেন ৩২ বছর বয়সী শিল্পী জাহরা। সাম্প্রতিক সময়ে ট্যাপ দিয়ে নোনা পানি বেরিয়ে আসা কিংবা দীর্ঘ সময় পানি না আসা এই শহরের নিত্যদিনের ঘটনা। শহরের পরিস্থিতি নিয়ে জাহরা বলেন, ‘সরকার এসব বিষয়ে কিছুই করে না, কোনো পরামর্শও দেয় না।’
সরকারি কর্মকর্তারা বলেছেন, দক্ষিণ-পূর্ব সিস্তান এবং বেলুচিস্তান প্রদেশে স্থানীয় পৌরসভাগুলোর মজুত পানি সেপ্টেম্বরের মধ্যেই সম্পূর্ণভাবে শেষ হয়ে যাবে। সেখানে এত গরম পড়েছে যে, কিছুদিন আগে পিচ গলে রাস্তা থেকে নেমে গিয়েছিল।
উপসাগর উপকূলীয় দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর বন্দর কাঙ্গানে গ্রীষ্মের দিনগুলোতে বিকেল থেকে ভোর ৫টা বা ৬টা পর্যন্ত পানি সরবরাহ বন্ধ রাখা হচ্ছে। সেখানে বাস করা আজম নামে ৩৯ বছর বয়সী এক শিক্ষক বলেন, ‘গত কয়েক বছর ধরে ট্যাপগুলো প্রতিদিন সকালে মাত্র কয়েক ঘণ্টা ধরে চলে। তাই আমরা আমাদের ট্যাংকগুলোতে পানি ধরে রাখি এবং কীভাবে পানি খুব কম ব্যবহার করতে হয় তা শিখছি। আসলে, নষ্ট করার মতো পানি আমাদের নেই।’
প্রচণ্ড উত্তাপের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার বিষয়টি দক্ষিণ ইরানের মানুষেরা অনেক আগে থেকেই মোকাবিলা করছিলেন। উত্তাপ এড়াতে তাঁরা শুধু ভোর কিংবা গভীর রাতে বাড়ি থেকে বের হন। আর বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করার জন্য তাঁরা নদী, খাল এবং গাছের ছায়াযুক্ত এলাকাগুলোকে বেছে নেন। তাঁরা ভালো করেই জানেন যে, কয়েক ঘণ্টার তীব্র গরম সহ্য করা মানে—মাথাব্যথা, দুর্বলতা, মাথা ঘোরার মতো পরিস্থিতিতে পড়া। আর সানস্ক্রিন ব্যবহার না করলে শরীরের চামড়া পুড়ে যেতে বাধ্য। বাতাসের আর্দ্রতা এমন যে, মনে হয়—নিশ্বাসের সঙ্গে বাষ্প প্রবেশ করছে ফুসফুসে। দিনের বেলা ট্যাপ থেকে বের হওয়া পানিকে মনে হয় চুলায় গরম করা হয়েছে। ঘরের বাইরে কেউ স্যান্ডেল রেখে দিলে প্রচণ্ড রোদে কিছুক্ষণের মধ্যে তা বিকৃত হয়ে যাচ্ছে।
গত রোববার ইরানের দক্ষিণ উপকূলে পারস্য উপসাগরীয় বিমানবন্দরে তাপমাত্রার সূচক ১৫২ ডিগ্রি ফারেনহাইটে পৌঁছায়, যা কি-না ৬৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও বেশি। এ ধরনের তাপমাত্রা মানুষের সহ্য ক্ষমতারও বাইরে। উপকূলীয় প্রদেশ বুশেহর, যেখানে বন্দর কাঙ্গান অবস্থিত। চলতি মাসেই সেখানে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ার পূর্বাভাস দিলে স্কুল এবং অফিস-আদালতগুলো একদিনের জন্য বন্ধ রাখা হয়।
তবে শ্রমিকেরা পড়েছেন বিপদে। কাজের জন্য নিয়মিত বাইরে যেতে হয় বলে, রোদ সহ্য করা ছাড়া তাঁদের আর কোনো উপায় নেই।
বুশেহর প্রদেশের আসালুয়েহ শহরের এক শ্রমিক পরিস্থিতির বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, ‘আমরা দিনে শতবার মারা যাই।’
সীমান্তবর্তী এলাকার কৃষকদের পাট বা ভুট্টা জাতীয় উঁচু ফসল চাষ না করার অনুরোধ জানিয়েছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ)। বিএসএফের পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ড সীমান্তবর্তী জেলার জেলা প্রশাসকদের এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে। বিএসএফের
৪ ঘণ্টা আগে২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সিরিয়ায় প্রায় ৫ লাখ মানুষ নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ। বাস্তুচ্যুত এসব মানুষের অর্ধেকেরও বেশি বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছেন। এমন হাজারো বাস্তুচ্যুত শরণার্থীদের মধ্যে একজন মাহা জানুদ। যিনি সিরিয়ার প্রথম নারী ফুটবল কোচ
৫ ঘণ্টা আগেসামনে বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র দেশটির এ অবস্থান তুলে ধরেন। ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে ৫৫ তম বিজিবি–বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলন।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রথম ট্রান্সজেন্ডার অভিনেত্রী হিসেবে এবার অস্কারে মনোনয়ন পেয়েছেন কার্লা সোফিয়া গাসকন। এরপরই তাঁর পুরোনো ও বিতর্কিত কয়েকটি টুইট নিয়ে শোরগোল শুরু হয়েছে। ওই টুইটগুলোতে তিনি ধর্ম, ইসলাম, জর্জ ফ্লয়েড, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন এবং অস্কারের বৈচিত্র্য নীতি নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করেছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগে