সাংবাদিকতার জন্য বিশ্বে সবচেয়ে বিপজ্জনক বছরগুলোর একটি হয়ে উঠেছে ২০২৪ সাল। আজ বৃহস্পতিবার রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ) প্রকাশিত তাদের বার্ষিক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মৃত্যুর শিকার সাংবাদিকদের এক-তৃতীয়াংশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর হাতে প্রাণ হারিয়েছেন। এই ভয়াবহ তথ্য স্বাধীন সাংবাদিকতার ওপর চলমান সংকটকে নতুন মাত্রা দিয়েছে।
আরএসএফ-এর প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, চলতি বছর ৫৫০ জন সাংবাদিককে আটক করা হয়েছে, ৫৫ জনকে জিম্মি করে রাখা হয়েছে এবং ৯৫ জন সাংবাদিক এখনো নিখোঁজ। মোট ৫৪ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন, যা বিগত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সাংবাদিক প্রাণ হারিয়েছেন সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে।
প্রতিবেদনে জানানো হয়, নিহত সাংবাদিকদের এক-তৃতীয়াংশ ইসরায়েলি বোমা হামলার শিকার। গাজায় ১৬ জন এবং লেবাননে ২ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। অক্টোবর ২০২৩ থেকে গাজায় সাংবাদিকদের ওপর সরাসরি হামলার ঘটনা বেড়েছে। অন্তত ৩৫ জন সাংবাদিককে দায়িত্বপালনের সময় ইসরায়েলি বাহিনী টার্গেট করে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
আরএসএফ-এর দাবি, গাজা ও লেবাননের সাংবাদিকদের ওপর হামলার বেশ কিছু ঘটনায় পেশাগত কারণে তাঁদের টার্গেট করা হয়েছে। এসব প্রমাণের ভিত্তিতে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে চারটি যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) মামলা দায়ের করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ২০২৪ সালে ইসরায়েল ‘কারাবন্দী সাংবাদিকে’র সংখ্যায় বিশ্বের তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। আরএসএফ মহাপরিচালক থিবো ব্রুটিন বলেছেন, ‘এই সাংবাদিকদের পরিচয় এবং পেশাগত মর্যাদা সহজেই যাচাইযোগ্য ছিল। আন্তর্জাতিক কনভেনশন অনুযায়ী তাঁদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা উচিত ছিল। কিন্তু তাদের ওপর পরিকল্পিত হামলা চালানো হয়েছে।’
থিবো ব্রুটিন গাজায় বিদেশি মিডিয়ার প্রবেশে নিষেধাজ্ঞার নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, ‘২০২৪ সালে গাজা সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক স্থান হয়ে উঠেছে। এখানে সাংবাদিকতা পেশা হুমকির মুখে পড়েছে।’ তিনি স্বাধীন সাংবাদিকতার জন্য গাজায় সাংবাদিক নির্যাতন ও হত্যার ঘটনাকে একটি ভয়াবহ সংকট হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
আরএসএফ-এর প্রতিবেদনে বিশ্বজুড়ে সাংবাদিকদের জন্য ক্রমবর্ধমান হুমকির ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠেছে। গাজা এবং অন্যান্য সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে সাংবাদিকতা এখন জীবন-মরণের লড়াইয়ে পরিণত হয়েছে। স্বাধীন সাংবাদিকতার জন্য এই সংকট কেবল একটি পেশার সংকট নয়, বরং এটি মানুষের তথ্য জানার অধিকার এবং সত্য খুঁজে পাওয়ার লড়াইয়ের প্রতীক। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের একযোগে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার এখনই সময়।
সাংবাদিকতার জন্য বিশ্বে সবচেয়ে বিপজ্জনক বছরগুলোর একটি হয়ে উঠেছে ২০২৪ সাল। আজ বৃহস্পতিবার রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ) প্রকাশিত তাদের বার্ষিক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মৃত্যুর শিকার সাংবাদিকদের এক-তৃতীয়াংশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর হাতে প্রাণ হারিয়েছেন। এই ভয়াবহ তথ্য স্বাধীন সাংবাদিকতার ওপর চলমান সংকটকে নতুন মাত্রা দিয়েছে।
আরএসএফ-এর প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, চলতি বছর ৫৫০ জন সাংবাদিককে আটক করা হয়েছে, ৫৫ জনকে জিম্মি করে রাখা হয়েছে এবং ৯৫ জন সাংবাদিক এখনো নিখোঁজ। মোট ৫৪ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন, যা বিগত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সাংবাদিক প্রাণ হারিয়েছেন সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে।
প্রতিবেদনে জানানো হয়, নিহত সাংবাদিকদের এক-তৃতীয়াংশ ইসরায়েলি বোমা হামলার শিকার। গাজায় ১৬ জন এবং লেবাননে ২ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। অক্টোবর ২০২৩ থেকে গাজায় সাংবাদিকদের ওপর সরাসরি হামলার ঘটনা বেড়েছে। অন্তত ৩৫ জন সাংবাদিককে দায়িত্বপালনের সময় ইসরায়েলি বাহিনী টার্গেট করে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
আরএসএফ-এর দাবি, গাজা ও লেবাননের সাংবাদিকদের ওপর হামলার বেশ কিছু ঘটনায় পেশাগত কারণে তাঁদের টার্গেট করা হয়েছে। এসব প্রমাণের ভিত্তিতে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে চারটি যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) মামলা দায়ের করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ২০২৪ সালে ইসরায়েল ‘কারাবন্দী সাংবাদিকে’র সংখ্যায় বিশ্বের তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। আরএসএফ মহাপরিচালক থিবো ব্রুটিন বলেছেন, ‘এই সাংবাদিকদের পরিচয় এবং পেশাগত মর্যাদা সহজেই যাচাইযোগ্য ছিল। আন্তর্জাতিক কনভেনশন অনুযায়ী তাঁদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা উচিত ছিল। কিন্তু তাদের ওপর পরিকল্পিত হামলা চালানো হয়েছে।’
থিবো ব্রুটিন গাজায় বিদেশি মিডিয়ার প্রবেশে নিষেধাজ্ঞার নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, ‘২০২৪ সালে গাজা সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক স্থান হয়ে উঠেছে। এখানে সাংবাদিকতা পেশা হুমকির মুখে পড়েছে।’ তিনি স্বাধীন সাংবাদিকতার জন্য গাজায় সাংবাদিক নির্যাতন ও হত্যার ঘটনাকে একটি ভয়াবহ সংকট হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
আরএসএফ-এর প্রতিবেদনে বিশ্বজুড়ে সাংবাদিকদের জন্য ক্রমবর্ধমান হুমকির ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠেছে। গাজা এবং অন্যান্য সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে সাংবাদিকতা এখন জীবন-মরণের লড়াইয়ে পরিণত হয়েছে। স্বাধীন সাংবাদিকতার জন্য এই সংকট কেবল একটি পেশার সংকট নয়, বরং এটি মানুষের তথ্য জানার অধিকার এবং সত্য খুঁজে পাওয়ার লড়াইয়ের প্রতীক। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের একযোগে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার এখনই সময়।
হিমাচল প্রদেশের সিরমৌর জেলার শিলাই এলাকার থিন্দো গ্রামের দুই ভাই প্রদীপ নেগি ও কপিল নেগি একই নারীকে বিয়ে করে আলোচনায় এসেছেন। কুনহাট গ্রামের সুনীতা চৌহানকে তাঁরা বিয়ে করেছেন স্থানীয় বহুবিবাহের ঐতিহ্য ‘জোড়িদার প্রথা’ অনুযায়ী। এ বিয়ে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনা হলেও তাতে ভ্রুক্ষেপ করছেন...
২ মিনিট আগেঠিকমতো হিন্দি বলতে না পারায় ভারতের মহারাষ্ট্রে রাজ্যে পশ্চিমবঙ্গের এক ব্যক্তিকে কারাগারে বন্দী করে রাখা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, যেহেতু তিনি ঠিকমতো হিন্দি বলতে পারেন না, তাই তিনি ‘বাংলাদেশের’ নাগরিক। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২১ মিনিট আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন চীন, ভারত ও সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের তিন দেশের নেতার সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে তার সাম্প্রতিক আলোচনার বিষয়ে তিনি তাদের জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নিশ্চিত করেছেন যে তিনি আগামী ১৫ আগস্ট আলাস্কায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করবেন। ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান এবং শান্তি চুক্তির সম্ভাবনা নিয়েই এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। তবে ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, সম্ভাব্য চুক্তিতে কিছু ভূখণ্ডের অদলবদল থাকতে
২ ঘণ্টা আগে