ইসরায়েলের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এহুদ ওলমার্ট বলেছেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দেশকে একটি বহুমুখী যুদ্ধের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। নেতানিয়াহু হামাসের কাছ থেকে জিম্মিদের উদ্ধার করতে চান না এবং যেকোনো সময় যুদ্ধবিরতি আলোচনা পরিপূর্ণরূপে ভেস্তে যেতে পারে।
আজ শুক্রবার ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেৎজে লিখিত এক নিবন্ধে এই দাবি করেছেন এহুদ ওলমার্ট। নিবন্ধে ইসরায়েলের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও অর্থমন্ত্রী বেজালের স্মতরিচের ব্যাপক সমালোচনা করেন তিনি। এ সময় তিনি সতর্ক করে বলেন, এই দুজন ইসরায়েলকে এমন একটি অবস্থানে নিয়ে যাচ্ছেন যেখানে দেশকে একই সঙ্গে একাধিক রণক্ষেত্রে লড়তে হবে।
হারেৎজে লিখিত নিবন্ধে এহুদ ওলমার্ট উল্লেখ করেন, গাজায় চলমান যুদ্ধ ও লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর সঙ্গে ইসরায়েলের উত্তর সীমান্তে যে যুদ্ধ চলছে তাতে ইয়েমেনি সশস্ত্র বাহিনী হুতি ও সিরিয়া ও ইরাকে ইরান সমর্থিত গোষ্ঠীগুলোর মতো অন্যান্য পক্ষগুলোকে জড়িত করে একটি ব্যাপক সংঘাতের ঝুঁকি বাড়ছে।
ওলমার্টের মতে, এ ধরনের দৃশ্যকল্প ইসরায়েলের জন্য একটি সত্যিকারের হুমকি হয়ে দাঁড়াবে। যার ফলে ব্যাপক ইসরায়েলি সৈন্য ও বসতি স্থাপনকারীদের প্রাণহানির ঘটনা ঘটতে পারে। একই সঙ্গে ইসরায়েলি অবকাঠামোর উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হতে পারে এবং আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে দেশের অবস্থানের গুরুতর পতন ঘটতে পারে।
এ সময় ইসরায়েলের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ইসরায়েলে দখলদার প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে অবশ্যই তাঁর ঘোষিত লক্ষ্য ‘সম্পূর্ণ বিজয়’ পরিত্যাগ করা বা ‘যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার’ মধ্যে যেকোনো একটিকে বেছে নিতে হবে। পরের বিষয়টি বেছে নিলে সমাধানের জন্য যুক্তিসংগত সময়সীমা ছাড়াই বহু-ফ্রন্টে সংঘাত ছড়িয়ে পড়তে পারে।
ওলমার্ট সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ইসরায়েল একটি ব্যাপক যুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিচ্ছে। এ সময় তিনি অভিযোগ করে বলেন, এটি নেতানিয়াহু, নিরাপত্তা মন্ত্রী ইতামার বেন-গভির এবং অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচের এজেন্ডা।
নেতানিয়াহু যদি আগামী দিনে গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির জন্য আলোচনা বিনষ্ট করার চেষ্টা করেন তাহলে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত, সেনাপ্রধান হেরজি হালেভি, সেনা গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেত প্রধান রনেন বার এবং মোসাদের পরিচালক ডেভিড বার্নিয়াকে পদত্যাগের ঘোষণা দেওয়া উচিত বলেও জানান ওলমার্ট।
ইসরায়েলের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এহুদ ওলমার্ট বলেছেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দেশকে একটি বহুমুখী যুদ্ধের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। নেতানিয়াহু হামাসের কাছ থেকে জিম্মিদের উদ্ধার করতে চান না এবং যেকোনো সময় যুদ্ধবিরতি আলোচনা পরিপূর্ণরূপে ভেস্তে যেতে পারে।
আজ শুক্রবার ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেৎজে লিখিত এক নিবন্ধে এই দাবি করেছেন এহুদ ওলমার্ট। নিবন্ধে ইসরায়েলের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও অর্থমন্ত্রী বেজালের স্মতরিচের ব্যাপক সমালোচনা করেন তিনি। এ সময় তিনি সতর্ক করে বলেন, এই দুজন ইসরায়েলকে এমন একটি অবস্থানে নিয়ে যাচ্ছেন যেখানে দেশকে একই সঙ্গে একাধিক রণক্ষেত্রে লড়তে হবে।
হারেৎজে লিখিত নিবন্ধে এহুদ ওলমার্ট উল্লেখ করেন, গাজায় চলমান যুদ্ধ ও লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর সঙ্গে ইসরায়েলের উত্তর সীমান্তে যে যুদ্ধ চলছে তাতে ইয়েমেনি সশস্ত্র বাহিনী হুতি ও সিরিয়া ও ইরাকে ইরান সমর্থিত গোষ্ঠীগুলোর মতো অন্যান্য পক্ষগুলোকে জড়িত করে একটি ব্যাপক সংঘাতের ঝুঁকি বাড়ছে।
ওলমার্টের মতে, এ ধরনের দৃশ্যকল্প ইসরায়েলের জন্য একটি সত্যিকারের হুমকি হয়ে দাঁড়াবে। যার ফলে ব্যাপক ইসরায়েলি সৈন্য ও বসতি স্থাপনকারীদের প্রাণহানির ঘটনা ঘটতে পারে। একই সঙ্গে ইসরায়েলি অবকাঠামোর উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হতে পারে এবং আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে দেশের অবস্থানের গুরুতর পতন ঘটতে পারে।
এ সময় ইসরায়েলের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ইসরায়েলে দখলদার প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে অবশ্যই তাঁর ঘোষিত লক্ষ্য ‘সম্পূর্ণ বিজয়’ পরিত্যাগ করা বা ‘যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার’ মধ্যে যেকোনো একটিকে বেছে নিতে হবে। পরের বিষয়টি বেছে নিলে সমাধানের জন্য যুক্তিসংগত সময়সীমা ছাড়াই বহু-ফ্রন্টে সংঘাত ছড়িয়ে পড়তে পারে।
ওলমার্ট সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ইসরায়েল একটি ব্যাপক যুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিচ্ছে। এ সময় তিনি অভিযোগ করে বলেন, এটি নেতানিয়াহু, নিরাপত্তা মন্ত্রী ইতামার বেন-গভির এবং অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচের এজেন্ডা।
নেতানিয়াহু যদি আগামী দিনে গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির জন্য আলোচনা বিনষ্ট করার চেষ্টা করেন তাহলে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত, সেনাপ্রধান হেরজি হালেভি, সেনা গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেত প্রধান রনেন বার এবং মোসাদের পরিচালক ডেভিড বার্নিয়াকে পদত্যাগের ঘোষণা দেওয়া উচিত বলেও জানান ওলমার্ট।
আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওয়ালা ফাথি তাঁর তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। দেইর আল-বালাহ থেকে তিনি বিবিসিকে বলেন, গাজার মানুষেরা ‘এমন এক বিপর্যয় এবং দুর্ভিক্ষের অভিজ্ঞতা লাভ করছে, যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার শিশুটি আমার গর্ভেই থাকুক। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাকে যেন তাকে জন্ম দিতে...
৬ ঘণ্টা আগেএই বিরোধ তীব্র হয় ২০০৮ সালে। কম্বোডিয়া বিতর্কিত এলাকার ১১ শতকের একটি মন্দিরকে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে নিবন্ধন করার চেষ্টা করলে থাইল্যান্ডের তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়ে। এর পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে অনেকবার সংঘর্ষ হয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষের সৈনিক ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রক্তক্ষয়ী সীমান্ত সংঘর্ষ আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নতুন এক উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে। আসিয়ান সংগঠনটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান অঞ্চলে অর্থনৈতিক সহযোগিতার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও চীন প্রভাব...
৮ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে থাইল্যান্ডে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। থাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জনই বেসামরিক নাগরিক এবং একজন সেনাসদস্য।
৯ ঘণ্টা আগে