সম্প্রতি ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিরোধী দল জিতেছে বলে দাবি করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। তিনি এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘এটি স্পষ্ট যে, এডমুন্ডো গঞ্জালেজ সর্বাধিক ভোটে জিতেছেন। আমাদের কাছে এর ‘অকাট্য প্রমাণ’ রয়েছে।’
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ব্লিঙ্কেন বলেছেন, অকাট্য প্রমাণের ভিত্তিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ভেনেজুয়েলার জনগণের কাছে এটি স্পষ্ট যে, ভেনেজুয়েলার ২৮ জুলাইয়ের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এডমুন্ডো গনজালেজ উরুতিয়া সবচেয়ে বেশি ভোটে জিতেছেন। যদিও বর্তমান প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করে বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন।
ব্রাজিল, মেক্সিকো এবং কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টরা ভেনিজুয়েলাকে গত রোববারের নির্বাচনের সম্পূর্ণ বিবরণ প্রকাশের আহ্বান জানানোর পর এমন কড়া বার্তা দিলেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
গত রোববার ভেনিজুয়েলার সরকার নিয়ন্ত্রিত নির্বাচনী পরিষদ ঘোষণা করে, প্রেসিডেন্ট মাদুরো তৃতীয় মেয়াদে নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন।
কিন্তু বিরোধী দল তাৎক্ষণিক এই ঘোষণা প্রত্যাখ্যান করে। কেননা এটি সারা দেশে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন থেকে প্রাপ্ত তথ্যর বিপরীত ছিল। এ নিয়ে দেশটিতে এ নিয়ে বিতর্ক ছড়িয়ে পড়ে।
বিরোধী দল বলেছে, তাঁদের নিজস্ব ভোটের পরিসংখ্যান অনুযায়ী তাঁরা ব্যাপক ব্যবধানে নির্বাচনে জিতেছে। নির্বাচনের আগে জনমত জরিপে বিরোধী প্রার্থীর স্পষ্ট জয়ের ইঙ্গিত দেয়। প্রেসিডেন্ট মাদুরো এর আগে বিদেশি সরকারগুলোর বিরুদ্ধে নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ করেন।
এবারের নির্বাচনে জালিয়াতি অভিযোগ অস্বীকার করে মাদুরো বলেছেন, বিরোধীরা ফলাফল নিয়ে বিতর্ক করে একটি অভ্যুত্থান ঘটিয়েছে।
প্রেসিডেন্ট মাদুরোর বিজয়ের ঘোষণার পর থেকে কারাকাসে মারাত্মক বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। বিশ্বব্যাপী এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। বিশ্বের অনেক সরকার ভেনেজুয়েলা সরকারের কাছে ফলাফলের প্রমাণ প্রকাশের দাবি জানিয়েছে। তবে ভেনেজুয়েলার মিত্র চীন, রাশিয়া এবং ইরান ঘোষিত ফলাফলের স্বীকৃতি দিয়েছে।
এদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং অন্যান্য জি-৭ দেশগুলো প্রেসিডেন্ট মাদুরোর সরকারকে ভোটের বিস্তারিত তথ্য প্রকাশের আহ্বান জানিয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় এক পোস্ট ব্লিঙ্কেন বলেছেন, নির্বাচনী তথ্যে ভেনেজুয়েলার জনগণের ইচ্ছা ব্যাপকভাবে ফুটে উঠেছে। দেশটির গণতান্ত্রিক বিরোধী প্রার্থী এডমুন্ডো গঞ্জালেজ রোববারের নির্বাচনে সর্বাধিক ভোটে জিতেছেন। ভেনিজুয়েলার নাগরিকেরা ভোট দিয়েছেন এবং তাঁদের ভোট অবশ্যই গণনা করা উচিত।
এখানে ব্লিঙ্কেনের হস্তক্ষেপ তাৎপর্যপূর্ণ। ২০১৮ সালের শেষ নির্বাচনটি অবাধ বা সুষ্ঠু নয় বলে ব্যাপকভাবে বরখাস্ত করার পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ দেশগুলো তৎকালীন বিরোধী নেতা হুয়ান গুয়াইদোকে অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল এবং ভেনিজুয়েলার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল।
ব্লিঙ্কেন আরও বলেন, ভেনেজুয়েলার দলগুলোর জন্য ভেনেজুয়েলার নির্বাচনী আইন এবং ভেনেজুয়েলার জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী একটি সম্মানজনক, শান্তিপূর্ণ উত্তরণ নিয়ে আলোচনা শুরু করার সময় এসেছে।
সম্প্রতি ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিরোধী দল জিতেছে বলে দাবি করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। তিনি এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘এটি স্পষ্ট যে, এডমুন্ডো গঞ্জালেজ সর্বাধিক ভোটে জিতেছেন। আমাদের কাছে এর ‘অকাট্য প্রমাণ’ রয়েছে।’
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ব্লিঙ্কেন বলেছেন, অকাট্য প্রমাণের ভিত্তিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ভেনেজুয়েলার জনগণের কাছে এটি স্পষ্ট যে, ভেনেজুয়েলার ২৮ জুলাইয়ের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এডমুন্ডো গনজালেজ উরুতিয়া সবচেয়ে বেশি ভোটে জিতেছেন। যদিও বর্তমান প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করে বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন।
ব্রাজিল, মেক্সিকো এবং কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টরা ভেনিজুয়েলাকে গত রোববারের নির্বাচনের সম্পূর্ণ বিবরণ প্রকাশের আহ্বান জানানোর পর এমন কড়া বার্তা দিলেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
গত রোববার ভেনিজুয়েলার সরকার নিয়ন্ত্রিত নির্বাচনী পরিষদ ঘোষণা করে, প্রেসিডেন্ট মাদুরো তৃতীয় মেয়াদে নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন।
কিন্তু বিরোধী দল তাৎক্ষণিক এই ঘোষণা প্রত্যাখ্যান করে। কেননা এটি সারা দেশে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন থেকে প্রাপ্ত তথ্যর বিপরীত ছিল। এ নিয়ে দেশটিতে এ নিয়ে বিতর্ক ছড়িয়ে পড়ে।
বিরোধী দল বলেছে, তাঁদের নিজস্ব ভোটের পরিসংখ্যান অনুযায়ী তাঁরা ব্যাপক ব্যবধানে নির্বাচনে জিতেছে। নির্বাচনের আগে জনমত জরিপে বিরোধী প্রার্থীর স্পষ্ট জয়ের ইঙ্গিত দেয়। প্রেসিডেন্ট মাদুরো এর আগে বিদেশি সরকারগুলোর বিরুদ্ধে নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ করেন।
এবারের নির্বাচনে জালিয়াতি অভিযোগ অস্বীকার করে মাদুরো বলেছেন, বিরোধীরা ফলাফল নিয়ে বিতর্ক করে একটি অভ্যুত্থান ঘটিয়েছে।
প্রেসিডেন্ট মাদুরোর বিজয়ের ঘোষণার পর থেকে কারাকাসে মারাত্মক বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। বিশ্বব্যাপী এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। বিশ্বের অনেক সরকার ভেনেজুয়েলা সরকারের কাছে ফলাফলের প্রমাণ প্রকাশের দাবি জানিয়েছে। তবে ভেনেজুয়েলার মিত্র চীন, রাশিয়া এবং ইরান ঘোষিত ফলাফলের স্বীকৃতি দিয়েছে।
এদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং অন্যান্য জি-৭ দেশগুলো প্রেসিডেন্ট মাদুরোর সরকারকে ভোটের বিস্তারিত তথ্য প্রকাশের আহ্বান জানিয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় এক পোস্ট ব্লিঙ্কেন বলেছেন, নির্বাচনী তথ্যে ভেনেজুয়েলার জনগণের ইচ্ছা ব্যাপকভাবে ফুটে উঠেছে। দেশটির গণতান্ত্রিক বিরোধী প্রার্থী এডমুন্ডো গঞ্জালেজ রোববারের নির্বাচনে সর্বাধিক ভোটে জিতেছেন। ভেনিজুয়েলার নাগরিকেরা ভোট দিয়েছেন এবং তাঁদের ভোট অবশ্যই গণনা করা উচিত।
এখানে ব্লিঙ্কেনের হস্তক্ষেপ তাৎপর্যপূর্ণ। ২০১৮ সালের শেষ নির্বাচনটি অবাধ বা সুষ্ঠু নয় বলে ব্যাপকভাবে বরখাস্ত করার পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ দেশগুলো তৎকালীন বিরোধী নেতা হুয়ান গুয়াইদোকে অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল এবং ভেনিজুয়েলার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল।
ব্লিঙ্কেন আরও বলেন, ভেনেজুয়েলার দলগুলোর জন্য ভেনেজুয়েলার নির্বাচনী আইন এবং ভেনেজুয়েলার জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী একটি সম্মানজনক, শান্তিপূর্ণ উত্তরণ নিয়ে আলোচনা শুরু করার সময় এসেছে।
চলতি বছরের ‘ওয়ার্ল্ড প্রেস ফটো পুরস্কার’ জয় করে নিয়েছে গাজার এক আহত শিশুর হৃদয়বিদারক প্রতিকৃতি। ছবিটি তুলেছেন ফিলিস্তিনি আলোকচিত্রী সামার আবু এলউফ, যিনি নিজেও গাজার বাসিন্দা। প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া ৪২টি চূড়ান্ত ছবির মধ্যে এই ছবিটিকেই সেরা হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে।
৪১ মিনিট আগেটেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক একাধিক সন্তান নিয়ে একটি ‘বাহিনী’ গড়ার পরিকল্পনা করছেন বলে জানা গেছে। এই উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ‘এক্স’ ব্যবহার করে সম্ভাব্য মায়েদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। এ ছাড়া সন্তান জন্মের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে অনেককে তিনি সারোগেট
২ ঘণ্টা আগেকারাবন্দী অধিকার সংস্থা আদ্দামির তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ইসরায়েল ও অধিকৃত পশ্চিম তীরের কারাগারে বন্দী আছে প্রায় ১০ হাজার ফিলিস্তিনি। এই বন্দীদের মধ্যে ৩ হাজার ৪৯৮ জনকে কোনো অভিযোগ ছাড়াই আটকে রাখা হয়েছে, কোনো ধরনের বিচারও করা হয়নি, ৪০০ জন শিশু, ২৭ জন নারী এবং ২৯৯ জন যাবজ্জীবন সাজা ভোগ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেরায়ের পর্যবেক্ষণে বিচারক বলেন, পরিবারের বিরুদ্ধে বিয়ের পর জীবন ও স্বাধীনতার ওপর কোনো হুমকি না এলে পুলিশের সাহায্য দাবি করা উচিত নয়। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট দম্পতির পারস্পরিক সহায়তায় নির্ভর করে সমাজের মুখোমুখি হওয়া উচিত। হুমকির পক্ষে উপযুক্ত প্রমাণ পাওয়া গেলে সে ক্ষেত্রে নিরাপত্তা দেওয়া যেতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগে