একটি ফুলকপি চুরির অভিযোগে বৃদ্ধা মাকে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে বেঁধে মারধর করেছেন ছেলে। অভিযুক্ত ছেলেকে ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ভারতের ওড়িশা রাজ্যে চাঞ্চল্যকর এ ঘটনা ঘটেছে।
ভারতীয় বার্তা সংস্থা আইএএনএসের বরাত দিয়ে গতকাল সোমবার (২৫ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম ফ্রি প্রেস জার্নাল।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফুলকপি চুরির দায়ে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে বেঁধে নিজের বৃদ্ধা মাকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগে ওড়িশার কেওনঝার জেলার ৩৯ বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অভিযুক্ত ওই ব্যক্তির নাম শত্রুঘ্ন মহন্ত। রাজ্যটির কেওনঝার জেলার সরসপাসি গ্রামের বাসিন্দা তিনি।
একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, ‘গত শনিবার কয়েকজন গ্রামবাসী আমাদের জানান বৃদ্ধা এক নারী হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য এসেছেন। খবর পেয়ে আমাদের কয়েকজন পুলিশ সদস্য অবিলম্বে হাসপাতালে ছুটে যান এবং তাঁর বক্তব্য রেকর্ড করেন। তদন্তের পর আমরা অভিযুক্ত ছেলের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো প্রাথমিকভাবে সত্য বলে জানতে পারি। আর তাই, আমরা মহন্তের বিরুদ্ধে মামলা নথিভুক্ত ও তাঁকে গ্রেপ্তার করেছি।’
ভুক্তভোগী বৃদ্ধা নারীটি একাই থাকতেন। পুলিশের ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ওই নারীর দুটি ছেলে ছিল এবং বড় ছেলে কয়েক বছর আগে মারা যান। ছোট ছেলের সঙ্গে পারিবারিক কলহের জেরে একাই থাকতেন ওই বৃদ্ধা।
সরকারি রেশনে এবং গ্রামবাসীদের সহায়তায় জীবিকা নির্বাহ করতেন। সম্প্রতি তাঁর অর্থের খুব প্রয়োজন হওয়ায় তিনি ছেলের খামার থেকে একটি ফুলকপি তুলে তা প্রতিবেশীর কাছে বিক্রি করেন। আর এই অভিযোগেই বেধড়ক মারধরের শিকার হন ওই নারী।
২০ ডিসেম্বর খামার থেকে একটি ফুলকপি তোলার কথা জানতে পেরে ছেলে শত্রুঘ্ন মহন্ত ষাটোর্ধ্ব মাকে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে বেঁধে বেধড়ক মারধর করেন। ছেলের ঘৃণ্য ও বর্বর কাজের এই ভিডিও ও ছবি ওই ঘটনার পরপরই ভাইরাল হয়ে যায়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, ওড়িশা রাজ্যের ওই গ্রামে বৃদ্ধার ছোট ছেলের একটি খেত রয়েছে। শীতের মৌসুমে সেখানে ফুলকপির চাষ করেছিলেন তিনি। এদিকে ওই বৃদ্ধা সম্প্রতি চরম অর্থসংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন।
এমন অবস্থায় তিনি ছেলের খেত থেকে একটি ফুলকপি তুলতে গিয়েছিলেন। ভেবেছিলেন, সেটা বিক্রি করে যদি কিছু টাকা আসে। সেই ভেবেই ২০ ডিসেম্বর ছেলের জমি থেকে একটি ফুলকপি তুলে এনেছিলেন। আর তার জেরেই এই কাণ্ড ঘটেছে। নিজের মাকে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রেখে বেধড়ক মারধর করেন ওই ব্যক্তি।
এরপর স্থানীয় বাসিন্দারা বৃদ্ধাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যান। এদিকে খবর পেয়ে স্থানীয় থানার পুলিশও পৌঁছে যায় থানায়। বৃদ্ধার অভিযোগ যাচাই করে, প্রাথমিক তদন্তের পর ইতিমধ্যেই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বৃদ্ধা মাকে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রাখার দৃশ্য ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এই ঘটনায় চারদিকে নিন্দার ঝড় উঠেছে।
একটি ফুলকপি চুরির অভিযোগে বৃদ্ধা মাকে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে বেঁধে মারধর করেছেন ছেলে। অভিযুক্ত ছেলেকে ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ভারতের ওড়িশা রাজ্যে চাঞ্চল্যকর এ ঘটনা ঘটেছে।
ভারতীয় বার্তা সংস্থা আইএএনএসের বরাত দিয়ে গতকাল সোমবার (২৫ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম ফ্রি প্রেস জার্নাল।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফুলকপি চুরির দায়ে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে বেঁধে নিজের বৃদ্ধা মাকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগে ওড়িশার কেওনঝার জেলার ৩৯ বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অভিযুক্ত ওই ব্যক্তির নাম শত্রুঘ্ন মহন্ত। রাজ্যটির কেওনঝার জেলার সরসপাসি গ্রামের বাসিন্দা তিনি।
একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, ‘গত শনিবার কয়েকজন গ্রামবাসী আমাদের জানান বৃদ্ধা এক নারী হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য এসেছেন। খবর পেয়ে আমাদের কয়েকজন পুলিশ সদস্য অবিলম্বে হাসপাতালে ছুটে যান এবং তাঁর বক্তব্য রেকর্ড করেন। তদন্তের পর আমরা অভিযুক্ত ছেলের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো প্রাথমিকভাবে সত্য বলে জানতে পারি। আর তাই, আমরা মহন্তের বিরুদ্ধে মামলা নথিভুক্ত ও তাঁকে গ্রেপ্তার করেছি।’
ভুক্তভোগী বৃদ্ধা নারীটি একাই থাকতেন। পুলিশের ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ওই নারীর দুটি ছেলে ছিল এবং বড় ছেলে কয়েক বছর আগে মারা যান। ছোট ছেলের সঙ্গে পারিবারিক কলহের জেরে একাই থাকতেন ওই বৃদ্ধা।
সরকারি রেশনে এবং গ্রামবাসীদের সহায়তায় জীবিকা নির্বাহ করতেন। সম্প্রতি তাঁর অর্থের খুব প্রয়োজন হওয়ায় তিনি ছেলের খামার থেকে একটি ফুলকপি তুলে তা প্রতিবেশীর কাছে বিক্রি করেন। আর এই অভিযোগেই বেধড়ক মারধরের শিকার হন ওই নারী।
২০ ডিসেম্বর খামার থেকে একটি ফুলকপি তোলার কথা জানতে পেরে ছেলে শত্রুঘ্ন মহন্ত ষাটোর্ধ্ব মাকে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে বেঁধে বেধড়ক মারধর করেন। ছেলের ঘৃণ্য ও বর্বর কাজের এই ভিডিও ও ছবি ওই ঘটনার পরপরই ভাইরাল হয়ে যায়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, ওড়িশা রাজ্যের ওই গ্রামে বৃদ্ধার ছোট ছেলের একটি খেত রয়েছে। শীতের মৌসুমে সেখানে ফুলকপির চাষ করেছিলেন তিনি। এদিকে ওই বৃদ্ধা সম্প্রতি চরম অর্থসংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন।
এমন অবস্থায় তিনি ছেলের খেত থেকে একটি ফুলকপি তুলতে গিয়েছিলেন। ভেবেছিলেন, সেটা বিক্রি করে যদি কিছু টাকা আসে। সেই ভেবেই ২০ ডিসেম্বর ছেলের জমি থেকে একটি ফুলকপি তুলে এনেছিলেন। আর তার জেরেই এই কাণ্ড ঘটেছে। নিজের মাকে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রেখে বেধড়ক মারধর করেন ওই ব্যক্তি।
এরপর স্থানীয় বাসিন্দারা বৃদ্ধাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যান। এদিকে খবর পেয়ে স্থানীয় থানার পুলিশও পৌঁছে যায় থানায়। বৃদ্ধার অভিযোগ যাচাই করে, প্রাথমিক তদন্তের পর ইতিমধ্যেই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বৃদ্ধা মাকে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রাখার দৃশ্য ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এই ঘটনায় চারদিকে নিন্দার ঝড় উঠেছে।
গাজায় দীর্ঘ কয়েক মাসের ইসরায়েলি অবরোধের পর যখন দুর্ভিক্ষে মানুষ প্রাণ হারানো শুরু করেছে ঠিক তখনই আন্তর্জাতিক চাপের মুখে অঞ্চলটিতে ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, আবারও আকাশপথে উড়োজাহাজ থেকেও ত্রাণ ফেলা শুরু হয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৭ মিনিট আগেভারতের উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের মনসা দেবীর মন্দিরে পদদলনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫৫ জন। মন্দিরে ওঠার সিঁড়িতেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেসব কাগজপত্র ছিল তাঁর কাছে—আধার, ভোটার কার্ড, এমনকি আত্মীয়দের পরিচয়পত্রও। তবু রাজস্থান পুলিশ বিশ্বাস করল না যে সে ভারতীয়। এরপর, এক সকালে চোখ খুলে দেখল, সে আছে অন্য এক দেশে, বাংলাদেশে। আর এখন পশ্চিমবঙ্গ সরকার আমির শেখ নামক ওই তরুণকে দেশে ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে‘আমার বাবা ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগী। পর্যাপ্ত খাবারের অভাবে প্রায়শই তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। একবার তো পড়ে গিয়ে হাত ভেঙেছেন। দুধ-ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার ছাড়া তার সুস্থ হয়ে ওঠার কোনো উপায় নেই। কিন্তু পুষ্টিকর খাবার তো দূর কোনোমতে পেট ভরার মতো খাবারও নেই। বেশির ভাগ দিনই আমরা না খেয়ে থাকছি। মাঝে মাঝ
২ ঘণ্টা আগে