কলকাতা প্রতিনিধি
পশ্চিমবঙ্গে কি ফের বড় বিনিয়োগ করতে চলেছে টাটা গোষ্ঠী—এই প্রশ্ন নতুন করে উসকে উঠল আজ বুধবার (৯ জুলাই) দুপুরে নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও টাটা সন্সের চেয়ারম্যান নটরাজন চন্দ্রশেখরণের মধ্যে এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের পর। প্রায় ৪৫ মিনিট ধরে চলা এই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় শিল্প ও তথ্যপ্রযুক্তি দপ্তরের শীর্ষ কর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকের পর সরকারিভাবে বিস্তারিত কিছু জানানো না হলেও প্রশাসন সূত্রে খবর, এই আলোচনায় বাংলায় সম্ভাব্য বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান-সংক্রান্ত একাধিক প্রস্তাব নিয়ে কথা হয়েছে। বিশেষ করে, নিউটাউনের বেঙ্গল সিলিকন ভ্যালি হাবে টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেসের (টিসিএস) ক্যাম্পাস সম্প্রসারণ, উৎপাদন খাতে নতুন উদ্যোগ ও গবেষণাকেন্দ্র প্রতিষ্ঠার বিষয়েও সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা হয়েছে বলে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, একসময় টাটা গোষ্ঠী পশ্চিমবঙ্গের সিঙ্গুরে ১ লাখ রুপির ন্যানো কার তৈরির কারখানা গড়ে তুলতে উদ্যোগী হয়েছিল। কিন্তু অনিচ্ছুক কৃষকদের জমি অধিগ্রহণকে কেন্দ্র করে প্রবল আন্দোলন শুরু হয়। তৎকালীন বিরোধী নেত্রী হিসেবে সেই আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই আন্দোলনের ফলেই শেষমেশ রাজ্য ছাড়ে টাটা গোষ্ঠী।
তবে আজকের এই বৈঠক যেন সেই অতীতের প্রেক্ষাপটকেই আড়াল করে নতুন দিগন্তের সম্ভাবনার কথা জানিয়ে দিল। যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আন্দোলনের কারণে পশ্চিমবঙ্গ থেকে টাটা ফিরতে বাধ্য হয়েছিল এবং ৩৪ বছরের বাম শাসনের অবসান ঘটেছিল, সেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরেই টাটা গোষ্ঠীর বিনিয়োগ আসতে চলেছে বলে মনে করা হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছেন, বিনিয়োগকারীদের স্বাগত জানানো হবে, তবে রাজ্যের নীতিমালার মধ্যে থেকেই।
টাটা সন্সের তরফ থেকে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত বিবৃতি না এলেও এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বলেছেন, ‘পশ্চিমবঙ্গে বিনিয়োগের সম্ভাবনা নিয়ে আমরা অত্যন্ত আশাবাদী। রাজ্যের পরিবেশ, পরিকাঠামো ও সরকারের সহযোগিতা আমাদের আগ্রহ বাড়াচ্ছে।’
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন, মুখ্যমন্ত্রীর এই ‘হাত বাড়ানো’ কৌশল একদিকে রাজ্যের শিল্পমুখী ভাবমূর্তি মজবুত করতে পারে, অন্যদিকে দীর্ঘদিনের ‘টাটা বনাম তৃণমূল’ বিবাদের ইতি টানার পথও সুগম করতে পারে। সিঙ্গুরের আবেগ আর শিল্পের আবশ্যিকতা—এই দুয়ের মাঝামাঝি দাঁড়িয়ে আজকের মমতা-নটরাজন বৈঠক ভবিষ্যতের রাজ্য-টাটা সম্পর্কের ভিত্তিপ্রস্তর হতে পারে বলেই মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল।
পশ্চিমবঙ্গে কি ফের বড় বিনিয়োগ করতে চলেছে টাটা গোষ্ঠী—এই প্রশ্ন নতুন করে উসকে উঠল আজ বুধবার (৯ জুলাই) দুপুরে নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও টাটা সন্সের চেয়ারম্যান নটরাজন চন্দ্রশেখরণের মধ্যে এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের পর। প্রায় ৪৫ মিনিট ধরে চলা এই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় শিল্প ও তথ্যপ্রযুক্তি দপ্তরের শীর্ষ কর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকের পর সরকারিভাবে বিস্তারিত কিছু জানানো না হলেও প্রশাসন সূত্রে খবর, এই আলোচনায় বাংলায় সম্ভাব্য বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান-সংক্রান্ত একাধিক প্রস্তাব নিয়ে কথা হয়েছে। বিশেষ করে, নিউটাউনের বেঙ্গল সিলিকন ভ্যালি হাবে টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেসের (টিসিএস) ক্যাম্পাস সম্প্রসারণ, উৎপাদন খাতে নতুন উদ্যোগ ও গবেষণাকেন্দ্র প্রতিষ্ঠার বিষয়েও সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা হয়েছে বলে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, একসময় টাটা গোষ্ঠী পশ্চিমবঙ্গের সিঙ্গুরে ১ লাখ রুপির ন্যানো কার তৈরির কারখানা গড়ে তুলতে উদ্যোগী হয়েছিল। কিন্তু অনিচ্ছুক কৃষকদের জমি অধিগ্রহণকে কেন্দ্র করে প্রবল আন্দোলন শুরু হয়। তৎকালীন বিরোধী নেত্রী হিসেবে সেই আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই আন্দোলনের ফলেই শেষমেশ রাজ্য ছাড়ে টাটা গোষ্ঠী।
তবে আজকের এই বৈঠক যেন সেই অতীতের প্রেক্ষাপটকেই আড়াল করে নতুন দিগন্তের সম্ভাবনার কথা জানিয়ে দিল। যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আন্দোলনের কারণে পশ্চিমবঙ্গ থেকে টাটা ফিরতে বাধ্য হয়েছিল এবং ৩৪ বছরের বাম শাসনের অবসান ঘটেছিল, সেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরেই টাটা গোষ্ঠীর বিনিয়োগ আসতে চলেছে বলে মনে করা হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছেন, বিনিয়োগকারীদের স্বাগত জানানো হবে, তবে রাজ্যের নীতিমালার মধ্যে থেকেই।
টাটা সন্সের তরফ থেকে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত বিবৃতি না এলেও এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বলেছেন, ‘পশ্চিমবঙ্গে বিনিয়োগের সম্ভাবনা নিয়ে আমরা অত্যন্ত আশাবাদী। রাজ্যের পরিবেশ, পরিকাঠামো ও সরকারের সহযোগিতা আমাদের আগ্রহ বাড়াচ্ছে।’
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন, মুখ্যমন্ত্রীর এই ‘হাত বাড়ানো’ কৌশল একদিকে রাজ্যের শিল্পমুখী ভাবমূর্তি মজবুত করতে পারে, অন্যদিকে দীর্ঘদিনের ‘টাটা বনাম তৃণমূল’ বিবাদের ইতি টানার পথও সুগম করতে পারে। সিঙ্গুরের আবেগ আর শিল্পের আবশ্যিকতা—এই দুয়ের মাঝামাঝি দাঁড়িয়ে আজকের মমতা-নটরাজন বৈঠক ভবিষ্যতের রাজ্য-টাটা সম্পর্কের ভিত্তিপ্রস্তর হতে পারে বলেই মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল।
ইসরায়েলের অবরোধ ভাঙতে গাজার উদ্দেশ্যে যাত্রা করা গ্লোবাল সমুদ ফ্লোটিলা (জিএসএফ) এর একটি নৌযান তিউনিসিয়ার বন্দরে ড্রোন হামলার শিকার হয়েছে বলে দাবি করেছে সংগঠনটি। সোমবার রাতে তিউনিসিয়ার সিদি বু সাঈদ বন্দরে এই ঘটনা ঘটে।
১৮ মিনিট আগেইসরায়েলের প্রত্নতত্ত্ববিদেরা জেরুজালেমে খুঁজে পেয়েছেন এক বিরল ও ক্ষুদ্র স্বর্ণমুদ্রা। এতে খোদাই করা আছে প্রাচীন মিসরের রানি দ্বিতীয় বেরেনিসের প্রতিকৃতি। ধারণা করা হচ্ছে, প্রায় ২ হাজার ২০০ বছর পুরোনো এই মুদ্রাটি দ্বিতীয় বেরেনিস ও তাঁর স্বামী তৃতীয় পটোলেমির শাসনামলের সময়কার।
১ ঘণ্টা আগেকাতারের রাজধানী দোহায় হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। আজ মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দোহা। ইসরায়েলি একটি সূত্র জানিয়েছে, ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস নেতাদের লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেগাজা নগরীর প্রায় ১০ লাখ বাসিন্দাকে শহর ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েল। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র আভিখাই আদ্রেয়ি বলেছেন, ‘আইডিএফ হামাসকে পরাজিত করতে বদ্ধপরিকর এবং গাজা নগরীতে ব্যাপক সামরিক অভিযান চালাবে।
২ ঘণ্টা আগে