আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গত মে মাসে পাকিস্তান-ভারত সংঘাতের সময় পাকিস্তান বিমানবাহিনীর এফ-১৬ যুদ্ধবিমান হারানোর বিষয়ে নির্দিষ্ট কোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে মার্কিন সরকার। এনডিটিভিকে দেওয়া এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, ‘পাকিস্তানের এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের বিষয়ে যেকোনো তথ্যের জন্য আপনাকে পাকিস্তান সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।’
ভারতীয় বিমানবাহিনীর (আইএএফ) দাবি, গত মে মাসের সংঘাতে (৭ থেকে ১০ মে) পাকিস্তান তাদের বেশ কয়েকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান হারিয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র এই বিষয়ে নীরবতা পালন করছে, যা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ।
এর কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের একটি ‘এন্ড-ইউজ অ্যাগ্রিমেন্ট’ রয়েছে। এই চুক্তি অনুযায়ী, মার্কিন ঠিকাদারদের সমন্বয়ে গঠিত একটি ‘টেকনিক্যাল সাপোর্ট টিম’ (টিএসটি) ২৪ ঘণ্টা পাকিস্তানে মোতায়েন থাকে। এই টিম এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের ব্যবহার ও সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে। এন্ড-ইউজ অ্যাগ্রিমেন্ট অনুযায়ী, মার্কিন সরকারের কাছে পাকিস্তানের এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের অবস্থা সম্পর্কে সব ধরনের তথ্য থাকে।
এনডিটিভি বলছে, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের বর্তমান অবস্থান ২০১৯ সালে বালাকোট হামলার পর তাদের দেওয়া তথ্যের সম্পূর্ণ বিপরীত। সে সময় ‘ফরেন পলিসি’কে মার্কিন সরকারের সূত্র থেকে জানানো হয়েছিল, মার্কিন কর্মকর্তারা পাকিস্তানের এফ-১৬ যুদ্ধবিমান গণনা করে দেখেছেন। বালাকোট হামলায় পাকিস্তান ‘কোনো এফ-১৬ যুদ্ধবিমান হারায়নি’।
তবে সংঘাত শেষ হওয়ার তিন মাস পর ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল এ পি সিং জানান, অপারেশন সিঁদুরের সময় ভারতের হামলায় পাকিস্তানের বেশ কয়েকটি সামরিক বিমানঘাঁটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে শাহবাজ জ্যাকোবাবাদ। এই বিমানঘাঁটিতে একটি এফ-১৬ হ্যাঙ্গারে (বিমান রাখার স্থান) হামলা চালানো হয়েছিল। এ পি সিংয়ের বিশ্বাস, ওই হামলায় ভেতরে থাকা কিছু বিমান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এ ছাড়া সিন্ধু প্রদেশের শুক্কুর ও ভোলারিতে অবস্থিত ইউএভি (মনুষ্যবিহীন ড্রোন) এবং এইডব্লিউ অ্যান্ড সি (আকাশ থেকে নজরদারির বিমান) হ্যাঙ্গারেও হামলা চালানো হয়।
ভারতীয় বিমানবাহিনীর দাবি, এসব হামলায় পাকিস্তানের ৬টি বিমান ভূপাতিত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে অন্তত ৫টি যুদ্ধবিমান ছিল।
তবে পাকিস্তান বিমানবাহিনী এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা মুহাম্মদ আসিফ এই বিষয়ে এরই মধ্যে নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘যদি সত্যতা যাচাই করতেই হয়, তবে উভয় দেশের উচিত তাদের যুদ্ধবিমানের তালিকা যাচাইয়ের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া।’ কিন্তু ভারত এখনো পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই চ্যালেঞ্জের কোনো জবাব দেয়নি।
এর আগেও এনডিটিভি ‘ফ্রিডম অব ইনফরমেশন অ্যাক্ট’-এ মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের কাছে কিছু তথ্য চেয়েছিল। সে সময় মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর বলেছিল, ‘এই আইনে (ফ্রিডম অব ইনফরমেশন অ্যাক্ট) কোনো প্রতিষ্ঠানকে তথ্য দেওয়া কিংবা তাদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার বাধ্যবাধকতা নেই।’ পরে একইভাবে পেন্টাগন ও মার্কিন প্রতিরক্ষাসচিবের দপ্তর থেকে কিছু চাইলেও উত্তর পাওয়া যায়নি।
গত মে মাসে পাকিস্তান-ভারত সংঘাতের সময় পাকিস্তান বিমানবাহিনীর এফ-১৬ যুদ্ধবিমান হারানোর বিষয়ে নির্দিষ্ট কোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে মার্কিন সরকার। এনডিটিভিকে দেওয়া এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, ‘পাকিস্তানের এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের বিষয়ে যেকোনো তথ্যের জন্য আপনাকে পাকিস্তান সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।’
ভারতীয় বিমানবাহিনীর (আইএএফ) দাবি, গত মে মাসের সংঘাতে (৭ থেকে ১০ মে) পাকিস্তান তাদের বেশ কয়েকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান হারিয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র এই বিষয়ে নীরবতা পালন করছে, যা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ।
এর কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের একটি ‘এন্ড-ইউজ অ্যাগ্রিমেন্ট’ রয়েছে। এই চুক্তি অনুযায়ী, মার্কিন ঠিকাদারদের সমন্বয়ে গঠিত একটি ‘টেকনিক্যাল সাপোর্ট টিম’ (টিএসটি) ২৪ ঘণ্টা পাকিস্তানে মোতায়েন থাকে। এই টিম এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের ব্যবহার ও সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে। এন্ড-ইউজ অ্যাগ্রিমেন্ট অনুযায়ী, মার্কিন সরকারের কাছে পাকিস্তানের এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের অবস্থা সম্পর্কে সব ধরনের তথ্য থাকে।
এনডিটিভি বলছে, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের বর্তমান অবস্থান ২০১৯ সালে বালাকোট হামলার পর তাদের দেওয়া তথ্যের সম্পূর্ণ বিপরীত। সে সময় ‘ফরেন পলিসি’কে মার্কিন সরকারের সূত্র থেকে জানানো হয়েছিল, মার্কিন কর্মকর্তারা পাকিস্তানের এফ-১৬ যুদ্ধবিমান গণনা করে দেখেছেন। বালাকোট হামলায় পাকিস্তান ‘কোনো এফ-১৬ যুদ্ধবিমান হারায়নি’।
তবে সংঘাত শেষ হওয়ার তিন মাস পর ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল এ পি সিং জানান, অপারেশন সিঁদুরের সময় ভারতের হামলায় পাকিস্তানের বেশ কয়েকটি সামরিক বিমানঘাঁটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে শাহবাজ জ্যাকোবাবাদ। এই বিমানঘাঁটিতে একটি এফ-১৬ হ্যাঙ্গারে (বিমান রাখার স্থান) হামলা চালানো হয়েছিল। এ পি সিংয়ের বিশ্বাস, ওই হামলায় ভেতরে থাকা কিছু বিমান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এ ছাড়া সিন্ধু প্রদেশের শুক্কুর ও ভোলারিতে অবস্থিত ইউএভি (মনুষ্যবিহীন ড্রোন) এবং এইডব্লিউ অ্যান্ড সি (আকাশ থেকে নজরদারির বিমান) হ্যাঙ্গারেও হামলা চালানো হয়।
ভারতীয় বিমানবাহিনীর দাবি, এসব হামলায় পাকিস্তানের ৬টি বিমান ভূপাতিত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে অন্তত ৫টি যুদ্ধবিমান ছিল।
তবে পাকিস্তান বিমানবাহিনী এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা মুহাম্মদ আসিফ এই বিষয়ে এরই মধ্যে নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘যদি সত্যতা যাচাই করতেই হয়, তবে উভয় দেশের উচিত তাদের যুদ্ধবিমানের তালিকা যাচাইয়ের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া।’ কিন্তু ভারত এখনো পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই চ্যালেঞ্জের কোনো জবাব দেয়নি।
এর আগেও এনডিটিভি ‘ফ্রিডম অব ইনফরমেশন অ্যাক্ট’-এ মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের কাছে কিছু তথ্য চেয়েছিল। সে সময় মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর বলেছিল, ‘এই আইনে (ফ্রিডম অব ইনফরমেশন অ্যাক্ট) কোনো প্রতিষ্ঠানকে তথ্য দেওয়া কিংবা তাদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার বাধ্যবাধকতা নেই।’ পরে একইভাবে পেন্টাগন ও মার্কিন প্রতিরক্ষাসচিবের দপ্তর থেকে কিছু চাইলেও উত্তর পাওয়া যায়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ইউক্রেনের যুদ্ধ শেষ করার প্ররোচনা হিসেবে বিরল খনিজের সুবিধা দেওয়ার প্রস্তাব তৈরি করছেন। আগামীকাল শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে হতে যাওয়া বহুল প্রতীক্ষিত বৈঠকে ট্রাম্প কিছু অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়ে বসবেন।
২ মিনিট আগেতবে অনেক বিশ্লেষক মনে করছেন, এটি খ্রিষ্টান সম্প্রদায়কে অস্থির করার এবং বাইরের হস্তক্ষেপকে বৈধ মোড়কে আনার একটি কৌশল। এর দুই দিন আগে গণমাধ্যমে দাবি করা হয়েছিল ‘ক্রিশ্চিয়ান মিলিটারি কাউন্সিল’ গঠন হয়েছে এলিয়াস সাব নামে একজনের নেতৃত্বে। যদিও, এখন পর্যন্ত এই নামে কোনো ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্পের পরিচয় হয়েছিল যৌন অপরাধী জেফ্রি এপস্টেইনের মাধ্যমে—সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এমন দাবি করেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ছেলে হান্টার বাইডেন। আর তাতে বেজায় চটেছেন ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ গতকাল বুধবার রাতে ঘোষণা করেছেন, তিনি ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড পশ্চিম তীরে নতুন ‘ই–ওয়ান’ বসতি নির্মাণ পরিকল্পনার অনুমোদন করেছেন। তিনি বলেন, ‘এই পরিকল্পনা ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের ধারণাকে কবর দেবে।’ ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ওয়াই-নেটের প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে...
২ ঘণ্টা আগে