‘সবাই এখন আমাকে আমার নামেই চেনে। নিজের পরিচয় থাকাটা বড় ব্যাপার। এটিকে ছোট করে দেখার সুযোগ নেই।’ কথাগুলো বলছিলেন ভারতের অন্যতম দরিদ্র রাজ্য বিহারের গৃহিণী উষা দেবী (৩৮)।
বিবিসিতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে ভারতে পুরুষের অবর্তমানে নারীদের পরিবারের হাল ধরার গল্প উঠে এসেছে। নিজের গল্প বলেছেন উষা দেবী।
উষা দেবী বলেন, একটা সময় শুধু ছেলেদেরই নিজের নামে চিনত মানুষ। এখন সময় বদলেছে, নারীদেরও এখন মানুষ তার নামে চেনে।
মাত্র ১৫ বছর বয়সে পড়াশোনা ছেড়ে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হয় উষা দেবীকে। এরপর একটি ছেলে সন্তানের আশায় বারবার তাঁকে গর্ভধারণে বাধ্য করা হয়। জীবনের কোনো কিছুর ওপরই তাঁর কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না। তবে একটা সময় যখন কাজের প্রয়োজনে তাঁর স্বামীকে নিজ এলাকার বাইরে যেতে হয় তখন নিজের জীবনে বিশাল পরিবর্তন আসে এই নারীর। তিন মেয়ে ও এক ছেলে এবং বাড়ির দায়িত্ব তাঁর কাঁধে এসে পড়ে।
উষা দেবী তাঁর শ্বশুরবাড়ি থেকে বেরিয়ে একই গ্রামে আলাদা বাড়িতে থাকেন। বর্তমানে টাকা উপার্জন করছেন এবং সংসারের হাল ধরেছেন।
কোন পরিস্থিতিতে একজন নারী সংসারের প্রধান হিসেবে বিবেচিত হবেন সে বিষয়ে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট কোনো সংজ্ঞা দেওয়া না থাকলেও বিভিন্ন সময় তাঁরা বলেছেন, যে পরিবারে কোনো প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ নেই অথবা থাকলেও পরিবার চালানোর খরচে তাঁর কোনো অংশগ্রহণ নেই; সেখানে একজন নারী পরিবারের প্রধান হিসেবে বিবেচিত হবেন।
অর্থনীতিবিদ ও জনমিতিবিদেরা পরিবার প্রধানের সংজ্ঞায় বলেছেন, যিনি টাকা উপার্জন করেন এবং পরিবারের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রাখেন। বিবাহিত নারীদের ক্ষেত্রে যদি স্বামী ছয় মাস কিংবা এর বেশি সময় বাইরে থাকেন সেই পরিবারের একজন নারী প্রধান হিসেবে বিবেচিত হবেন।
শুধু উষা দেবী নন ভারতে নারীদের অগ্রযাত্রার এমন গল্প ক্রমশ বাড়ছে। শহর কিংবা গ্রামে পুরুষের অবর্তমানে নারীরা পরিবারের হাল ধরছেন। নারীদের জন্য নানা সুযোগ উন্মোচিত হচ্ছে।
সমাজবিজ্ঞানী ও জনমিতিবিদ অধ্যাপক সোনালদে দেশাই বলেন, ‘নারীরা এই সুযোগটি তখনই পাবেন যখন স্বামীর পরিবারের বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সক্ষমতা অর্জন করবেন। স্বামীর বাড়িতে মূলত স্বামীর অবর্তমানে পরিবারের পুরুষ সদস্য—শ্বশুর কিংবা দেবর/ভাশুরের ওপর নির্ভরশীল থাকতে হয়। একজন নারী যদি একটি স্বাধীন পরিবার গঠনে সক্ষম হন সে ক্ষেত্রে আমরা তাঁর মাঝে একটি বড় পরিবর্তন দেখতে পাই। তাঁর সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা, পরিবারের ব্যয় বহনের সক্ষমতা বাড়ে। এমনকি তিনি নিজের একটি খামারও পরিচালনা করতে পারেন।’
ভারতের ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভে অনুযায়ী, গত তিন দশকে নারীদের পরিবার প্রধান হয়ে ওঠার সংখ্যা বাড়ছে। এটি বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে।
মূলত অভ্যন্তরীণ অভিবাসন বাড়ায় অর্থাৎ কাজের সন্ধানে পুরুষেরা এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে যাওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়ায় নারীদের পরিবারের প্রধান হয়ে ওঠার সংখ্যাও বাড়ছে।
ভারতের সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী, ২০১১ সালে দেশটিতে অভ্যন্তরীণ অভিবাসনের সংখ্যা ছিল ৪০ কোটি ৫০ লাখ। এক দশকে এই হার বেড়েছে ৪৫ শতাংশ। যা জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার থেকেও বেশি। একই সময়ে জনসংখ্যা বেড়েছে ১৮ শতাংশ। সোনালদে দেশাইয়ের অনুমান, আগামী বছরগুলোতে এই হার আরও বাড়বে।
উষা দেবী বর্তমানে গ্রামে অন্য নারীদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি দরিদ্র নারীদের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করছেন। তাঁরা যেন সরকারি ঋণ পান এ লক্ষ্যে কাজ করছেন। উষা দেবীর স্বামীও তাঁর নানামুখী কর্মকাণ্ডে খুশি।
নিজে পড়াশোনা তেমন করতে না পারার আক্ষেপ নিয়ে উষা দেবীর স্বামী রঞ্জিত বলেন, ‘যদি আমার স্ত্রী শিক্ষিত না হতেন, তাহলে আমার সন্তানেরাও আমার মতো হতো। এখন আমার সন্তানেরা ভালো ভবিষ্যতের সুযোগ পাবে।’ স্বামীর প্রশংসা এসেছে উষা দেবীর কণ্ঠেও। তিনি বলেন, ‘তাঁর সহায়তা ছাড়া আমি সামনে এগিয়ে যেতে পারতাম না।’
মায়ের এমন অগ্রযাত্রায় মেয়ে রেশমাও বেশ অনুপ্রাণিত। সে বলে, ‘আমি আমার মায়ের পরিবর্তন দেখেছি। আমিও তাঁর মতো হতে চাই।’ রেশমাও টিউশনি করে টাকা উপার্জন করছে এবং সে পুলিশ কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। এটি যে শুধু ক্যারিয়ার গড়ার লক্ষ্য এমনটি নয়। রেশমাও মায়ের মতো মানুষের মাঝে উদাহরণ সৃষ্টি করতে চায়।
রেশমা বলে, গ্রামবাসীদের এটা বোঝা উচিত যে, শুধু ছেলেরাই নয় মেয়েরাও পারে। মেয়েদের যদি সেভাবে গড়ে তোলা হয় ও আরও স্বাধীনতা দেওয়া হয়।
২০১৬ সাল থেকে ‘সেলফ–হেল্প গ্রুপ’ পরিচালনা করছেন উষা দেবী। প্রতি সপ্তাহে বৈঠক হয়। বৈঠকে অংশ নেওয়া মুন্নি দেবী বলেন, ‘এখন আমরা সবাই সবার নাম জানি এবং সবাই সবাইর উপকার করতে পারি। আমি আমার নাম লিখতে পারি এবং ব্যাংকের সঙ্গে অর্থনৈতিক লেনদেন করতে পারি।’
ইন্ডিয়া হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট সার্ভে অনুসারে, ১৯৮০-এর দশকে যে দম্পতিরা বিয়ে করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে মাত্র ৫ শতাংশ নারী তাঁদের স্বামীদের চেয়ে বেশি শিক্ষিত ছিলেন। ২০০০ এবং ২০১০–এর দশকে এটি বেড়ে ২০ শতাংশ হয়েছে।
‘সবাই এখন আমাকে আমার নামেই চেনে। নিজের পরিচয় থাকাটা বড় ব্যাপার। এটিকে ছোট করে দেখার সুযোগ নেই।’ কথাগুলো বলছিলেন ভারতের অন্যতম দরিদ্র রাজ্য বিহারের গৃহিণী উষা দেবী (৩৮)।
বিবিসিতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে ভারতে পুরুষের অবর্তমানে নারীদের পরিবারের হাল ধরার গল্প উঠে এসেছে। নিজের গল্প বলেছেন উষা দেবী।
উষা দেবী বলেন, একটা সময় শুধু ছেলেদেরই নিজের নামে চিনত মানুষ। এখন সময় বদলেছে, নারীদেরও এখন মানুষ তার নামে চেনে।
মাত্র ১৫ বছর বয়সে পড়াশোনা ছেড়ে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হয় উষা দেবীকে। এরপর একটি ছেলে সন্তানের আশায় বারবার তাঁকে গর্ভধারণে বাধ্য করা হয়। জীবনের কোনো কিছুর ওপরই তাঁর কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না। তবে একটা সময় যখন কাজের প্রয়োজনে তাঁর স্বামীকে নিজ এলাকার বাইরে যেতে হয় তখন নিজের জীবনে বিশাল পরিবর্তন আসে এই নারীর। তিন মেয়ে ও এক ছেলে এবং বাড়ির দায়িত্ব তাঁর কাঁধে এসে পড়ে।
উষা দেবী তাঁর শ্বশুরবাড়ি থেকে বেরিয়ে একই গ্রামে আলাদা বাড়িতে থাকেন। বর্তমানে টাকা উপার্জন করছেন এবং সংসারের হাল ধরেছেন।
কোন পরিস্থিতিতে একজন নারী সংসারের প্রধান হিসেবে বিবেচিত হবেন সে বিষয়ে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট কোনো সংজ্ঞা দেওয়া না থাকলেও বিভিন্ন সময় তাঁরা বলেছেন, যে পরিবারে কোনো প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ নেই অথবা থাকলেও পরিবার চালানোর খরচে তাঁর কোনো অংশগ্রহণ নেই; সেখানে একজন নারী পরিবারের প্রধান হিসেবে বিবেচিত হবেন।
অর্থনীতিবিদ ও জনমিতিবিদেরা পরিবার প্রধানের সংজ্ঞায় বলেছেন, যিনি টাকা উপার্জন করেন এবং পরিবারের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রাখেন। বিবাহিত নারীদের ক্ষেত্রে যদি স্বামী ছয় মাস কিংবা এর বেশি সময় বাইরে থাকেন সেই পরিবারের একজন নারী প্রধান হিসেবে বিবেচিত হবেন।
শুধু উষা দেবী নন ভারতে নারীদের অগ্রযাত্রার এমন গল্প ক্রমশ বাড়ছে। শহর কিংবা গ্রামে পুরুষের অবর্তমানে নারীরা পরিবারের হাল ধরছেন। নারীদের জন্য নানা সুযোগ উন্মোচিত হচ্ছে।
সমাজবিজ্ঞানী ও জনমিতিবিদ অধ্যাপক সোনালদে দেশাই বলেন, ‘নারীরা এই সুযোগটি তখনই পাবেন যখন স্বামীর পরিবারের বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সক্ষমতা অর্জন করবেন। স্বামীর বাড়িতে মূলত স্বামীর অবর্তমানে পরিবারের পুরুষ সদস্য—শ্বশুর কিংবা দেবর/ভাশুরের ওপর নির্ভরশীল থাকতে হয়। একজন নারী যদি একটি স্বাধীন পরিবার গঠনে সক্ষম হন সে ক্ষেত্রে আমরা তাঁর মাঝে একটি বড় পরিবর্তন দেখতে পাই। তাঁর সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা, পরিবারের ব্যয় বহনের সক্ষমতা বাড়ে। এমনকি তিনি নিজের একটি খামারও পরিচালনা করতে পারেন।’
ভারতের ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভে অনুযায়ী, গত তিন দশকে নারীদের পরিবার প্রধান হয়ে ওঠার সংখ্যা বাড়ছে। এটি বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে।
মূলত অভ্যন্তরীণ অভিবাসন বাড়ায় অর্থাৎ কাজের সন্ধানে পুরুষেরা এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে যাওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়ায় নারীদের পরিবারের প্রধান হয়ে ওঠার সংখ্যাও বাড়ছে।
ভারতের সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী, ২০১১ সালে দেশটিতে অভ্যন্তরীণ অভিবাসনের সংখ্যা ছিল ৪০ কোটি ৫০ লাখ। এক দশকে এই হার বেড়েছে ৪৫ শতাংশ। যা জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার থেকেও বেশি। একই সময়ে জনসংখ্যা বেড়েছে ১৮ শতাংশ। সোনালদে দেশাইয়ের অনুমান, আগামী বছরগুলোতে এই হার আরও বাড়বে।
উষা দেবী বর্তমানে গ্রামে অন্য নারীদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি দরিদ্র নারীদের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করছেন। তাঁরা যেন সরকারি ঋণ পান এ লক্ষ্যে কাজ করছেন। উষা দেবীর স্বামীও তাঁর নানামুখী কর্মকাণ্ডে খুশি।
নিজে পড়াশোনা তেমন করতে না পারার আক্ষেপ নিয়ে উষা দেবীর স্বামী রঞ্জিত বলেন, ‘যদি আমার স্ত্রী শিক্ষিত না হতেন, তাহলে আমার সন্তানেরাও আমার মতো হতো। এখন আমার সন্তানেরা ভালো ভবিষ্যতের সুযোগ পাবে।’ স্বামীর প্রশংসা এসেছে উষা দেবীর কণ্ঠেও। তিনি বলেন, ‘তাঁর সহায়তা ছাড়া আমি সামনে এগিয়ে যেতে পারতাম না।’
মায়ের এমন অগ্রযাত্রায় মেয়ে রেশমাও বেশ অনুপ্রাণিত। সে বলে, ‘আমি আমার মায়ের পরিবর্তন দেখেছি। আমিও তাঁর মতো হতে চাই।’ রেশমাও টিউশনি করে টাকা উপার্জন করছে এবং সে পুলিশ কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। এটি যে শুধু ক্যারিয়ার গড়ার লক্ষ্য এমনটি নয়। রেশমাও মায়ের মতো মানুষের মাঝে উদাহরণ সৃষ্টি করতে চায়।
রেশমা বলে, গ্রামবাসীদের এটা বোঝা উচিত যে, শুধু ছেলেরাই নয় মেয়েরাও পারে। মেয়েদের যদি সেভাবে গড়ে তোলা হয় ও আরও স্বাধীনতা দেওয়া হয়।
২০১৬ সাল থেকে ‘সেলফ–হেল্প গ্রুপ’ পরিচালনা করছেন উষা দেবী। প্রতি সপ্তাহে বৈঠক হয়। বৈঠকে অংশ নেওয়া মুন্নি দেবী বলেন, ‘এখন আমরা সবাই সবার নাম জানি এবং সবাই সবাইর উপকার করতে পারি। আমি আমার নাম লিখতে পারি এবং ব্যাংকের সঙ্গে অর্থনৈতিক লেনদেন করতে পারি।’
ইন্ডিয়া হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট সার্ভে অনুসারে, ১৯৮০-এর দশকে যে দম্পতিরা বিয়ে করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে মাত্র ৫ শতাংশ নারী তাঁদের স্বামীদের চেয়ে বেশি শিক্ষিত ছিলেন। ২০০০ এবং ২০১০–এর দশকে এটি বেড়ে ২০ শতাংশ হয়েছে।
ইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
৬ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
১০ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
১৩ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগে