রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে ১৪ জানুয়ারি ভারতের মণিপুর রাজ্য থেকে শুরু হয়েছিল কংগ্রেসের ‘ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা’। পরে এটি নাগাল্যান্ড হয়ে আসামে প্রবেশ করেছিল। আসামে অবস্থান করার সময় টানা এক সপ্তাহ ধরে রাজ্যটির মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মার প্রশাসনের নানা অসহযোগিতার মুখোমুখি হয়েছিলেন রাহুল। পরে ২৫ জানুয়ারি আসাম থেকে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে প্রবেশ করেই যাত্রায় সাময়িক বিরতি দিয়ে দিল্লি উড়ে যান তিনি। অবশেষে গতকাল রোববার পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি থেকে নেতা-কর্মীদের বহর নিয়ে আবারও যাত্রা শুরু করলেন কংগ্রেস নেতা।
এ বিষয়ে আজ সোমবার ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুই দিনের বিরতি শেষে গতকাল বিকেলে জলপাইগুড়ি থেকে যাত্রা শুরু হয়েছে। যাত্রার শুরুতেই রাহুল গান্ধী দেশের বেকার যুবকদের দুর্দশার কথা তুলে ধরেন এবং ঘৃণা ও সহিংসতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
রাহুল বলেন, ‘শান্তি ও সম্প্রীতির প্রচারের জন্যই আমি ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা শুরু করেছি। জনগণ ঘৃণা এবং সন্ত্রাস চায় না। বিদ্বেষ দিয়ে এই দেশের উপকার করা যাবে না। সন্ত্রাস ও ঘৃণার দ্বারা কেউ উপকৃত হয় না।’
কংগ্রেস নেতা বলেন, ‘এটা ভালোবাসার দেশ। আপনি যদি কোনো তরুণকে তার ভবিষ্যৎ স্বপ্নের কথা জিজ্ঞেস করেন, তবে তারা উত্তর দেবে—তাদের চাকরি চাই। কিন্তু এই দেশে তরুণদের স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে না, ফলে তাদের মনে ঘৃণার জন্ম নিচ্ছে।’
ভারত জোড়ো যাত্রায় ‘ন্যায়’ শব্দটি যোগ করার বিষয়ে রাহুল বলেন, ‘আমি ভারত জোড়া যাত্রায় ন্যায় শব্দটি যুক্ত করেছি। আমি বিশ্বাস করি, সহিংসতার পেছনের কারণ হলো অবিচার। আমি সামাজিক ন্যায়বিচারের কথা বলছি। আদিবাসী, দলিত এবং অনগ্রসর শ্রেণির মানুষ, তাদের জন্য সব দরজা বন্ধ। তাদের মনে হওয়া উচিত যে দেশ তাদের জন্য কাজ করছে।’
ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগদানের জন্য বিজেপি সরকারের নেওয়া ‘অগ্নিবীর’ প্রকল্পেরও সমালোচনা করেন কংগ্রেস নেতা। তিনি দাবি করেন, এই প্রকল্পের মাধ্যমে ভারতের যুবসমাজের কোনো লাভ হবে না।
৬৬ দিনের ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রার আজ ছিল ১৪তম দিন। ৬ হাজার ৭২৩ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে এই যাত্রা ভারতের মহারাষ্ট্রে গিয়ে শেষ হওয়ার কথা। যাত্রাপথে বিভিন্ন শহর ও অঞ্চলে সভা-সমাবেশ করবেন রাহুল।
রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে ১৪ জানুয়ারি ভারতের মণিপুর রাজ্য থেকে শুরু হয়েছিল কংগ্রেসের ‘ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা’। পরে এটি নাগাল্যান্ড হয়ে আসামে প্রবেশ করেছিল। আসামে অবস্থান করার সময় টানা এক সপ্তাহ ধরে রাজ্যটির মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মার প্রশাসনের নানা অসহযোগিতার মুখোমুখি হয়েছিলেন রাহুল। পরে ২৫ জানুয়ারি আসাম থেকে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে প্রবেশ করেই যাত্রায় সাময়িক বিরতি দিয়ে দিল্লি উড়ে যান তিনি। অবশেষে গতকাল রোববার পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি থেকে নেতা-কর্মীদের বহর নিয়ে আবারও যাত্রা শুরু করলেন কংগ্রেস নেতা।
এ বিষয়ে আজ সোমবার ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুই দিনের বিরতি শেষে গতকাল বিকেলে জলপাইগুড়ি থেকে যাত্রা শুরু হয়েছে। যাত্রার শুরুতেই রাহুল গান্ধী দেশের বেকার যুবকদের দুর্দশার কথা তুলে ধরেন এবং ঘৃণা ও সহিংসতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
রাহুল বলেন, ‘শান্তি ও সম্প্রীতির প্রচারের জন্যই আমি ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা শুরু করেছি। জনগণ ঘৃণা এবং সন্ত্রাস চায় না। বিদ্বেষ দিয়ে এই দেশের উপকার করা যাবে না। সন্ত্রাস ও ঘৃণার দ্বারা কেউ উপকৃত হয় না।’
কংগ্রেস নেতা বলেন, ‘এটা ভালোবাসার দেশ। আপনি যদি কোনো তরুণকে তার ভবিষ্যৎ স্বপ্নের কথা জিজ্ঞেস করেন, তবে তারা উত্তর দেবে—তাদের চাকরি চাই। কিন্তু এই দেশে তরুণদের স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে না, ফলে তাদের মনে ঘৃণার জন্ম নিচ্ছে।’
ভারত জোড়ো যাত্রায় ‘ন্যায়’ শব্দটি যোগ করার বিষয়ে রাহুল বলেন, ‘আমি ভারত জোড়া যাত্রায় ন্যায় শব্দটি যুক্ত করেছি। আমি বিশ্বাস করি, সহিংসতার পেছনের কারণ হলো অবিচার। আমি সামাজিক ন্যায়বিচারের কথা বলছি। আদিবাসী, দলিত এবং অনগ্রসর শ্রেণির মানুষ, তাদের জন্য সব দরজা বন্ধ। তাদের মনে হওয়া উচিত যে দেশ তাদের জন্য কাজ করছে।’
ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগদানের জন্য বিজেপি সরকারের নেওয়া ‘অগ্নিবীর’ প্রকল্পেরও সমালোচনা করেন কংগ্রেস নেতা। তিনি দাবি করেন, এই প্রকল্পের মাধ্যমে ভারতের যুবসমাজের কোনো লাভ হবে না।
৬৬ দিনের ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রার আজ ছিল ১৪তম দিন। ৬ হাজার ৭২৩ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে এই যাত্রা ভারতের মহারাষ্ট্রে গিয়ে শেষ হওয়ার কথা। যাত্রাপথে বিভিন্ন শহর ও অঞ্চলে সভা-সমাবেশ করবেন রাহুল।
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
৯ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
৯ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে