আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিহার রাজ্যের নির্বাচন ঘিরে নতুন বিতর্কে উত্তাল ভারত। দেশটির কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী অভিযোগ তুলেছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি ভোটার তালিকা থেকে লক্ষাধিক নাম বাদ দিয়ে নির্বাচনে কারচুপির পথ তৈরি করছে।
সম্প্রতি দিল্লিতে নিজের বাসভবনে রাহুল এক অভিনব বৈঠকের আয়োজন করেছিলেন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন কয়েকজন ‘মৃত ভোটার’। মূলত জীবিত থাকার পরও নির্বাচনী তালিকা থেকে এই সব ভোটারের নাম মুছে ফেলা হয়েছে। এই চা-পার্টির প্রসঙ্গ টেনেই সোমবার (২৫ আগস্ট) একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাহুলের মৃত ভোটারদের নিয়ে চা-পার্টিতে উপস্থিত ছিলেন বিহারের ৬৬ বছর বয়সী রামিকবাল রায়। তিনি বলেন, ‘তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে, অথচ তিনি জীবিত এবং গত নির্বাচনে ভোটও দিয়েছেন।’
এদিকে ভারতের নির্বাচন কমিশন (ইসিআই) জানিয়েছে, বিশেষ যাচাই অভিযানে প্রায় ৬৫ লাখ ভোটারের নাম মুছে ফেলা হয়েছে। দাবি করা হয়—এসব ভোটার হয় মৃত, না হয় অনুপস্থিত কিংবা স্থানান্তরিত হয়েছেন। তবে বিরোধীদের অভিযোগ—এই সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। বিশেষ করে বিহার রাজ্যে, যেখানে বিজেপির অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী তেজস্বী যাদবের আসন রাঘোপুরে বহু নাম বাদ পড়েছে।
রাহুল গান্ধী বিদ্রূপ করে বলেন, ‘মৃতদের সঙ্গে চা খাওয়ার অভিজ্ঞতা এর আগে হয়নি। এ জন্য নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ।’ তিনি অভিযোগ করেন, মোদি ও বিজেপি রাজ্যে রাজ্যে জনমত চুরি করছে। তাঁর ভাষ্য মতে, মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা ও মধ্যপ্রদেশে সম্প্রতি বিজেপি জনরায়ের বিরুদ্ধে জয় পেয়েছে কারচুপির মাধ্যমেই।
অন্যদিকে, ভারতের নির্বাচন কমিশন ও শাসক দল বিজেপি এমন অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার বলেছেন—শুদ্ধ ভোটার তালিকা গণতন্ত্রের ভিত্তি এবং এই প্রক্রিয়া স্বচ্ছভাবে পরিচালিত হচ্ছে।
বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ কংগ্রেসের দাবি উড়িয়ে দিয়ে বলেছেন, ‘যখন জয় পায় তখন কমিশন ভালো, আর হেরে গেলে কমিশন খারাপ—এ কেমন যুক্তি?’
এদিকে দলীয় অনুসন্ধানে কর্ণাটকের বেঙ্গালুরু কেন্দ্র থেকে এক লাখেরও বেশি ভুয়া ভোটার চিহ্নিত করার দাবি করেছে কংগ্রেস। দলটির অভিযোগ—একই ভোটারকে একাধিক আসনে নিবন্ধন করা ছাড়াও ভুয়া ঠিকানা, ভুয়া নাম এমনকি মৃত ব্যক্তিদের নামও ব্যবহার করা হয়েছে। এই সব ভুয়া ভোটারের সুবিধা নিচ্ছে বিজেপি।
রাহুল বর্তমানে বিহারে ‘ভোট অধিকার যাত্রা’ পরিচালনা করছেন। সেখানকার জনসভায় তিনি বলেছেন, ‘মোদি, অমিত শাহ ও নির্বাচন কমিশন এক হয়ে জনগণের ভোট কেড়ে নিচ্ছে।’
তবে নির্বাচন কমিশন দাবি করেছে, বিহারে ২০০৩ সালের পর ভোটার তালিকায় প্রথম বড় ধরনের শুদ্ধি অভিযান চালানো হয়েছে এবং এর লক্ষ্য মৃত ও ভুয়া ভোটারদের নাম বাদ দেওয়া। তবে ভোটের আগে এই পদক্ষেপকে ‘সন্দেহজনক’ বলছে বিরোধীরা।
চলতি বছরের শেষ দিকে বিহারে নির্বাচন হওয়ার কথা। বিরোধীদের অভিযোগ ও বিজেপির পাল্টা জবাবে এই রাজ্যের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ইতিমধ্যেই উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। ভোটের আগে ভোটার তালিকা নিয়েই যে বড় রাজনৈতিক লড়াই শুরু হয়ে গেছে, তা স্পষ্ট।

বিহার রাজ্যের নির্বাচন ঘিরে নতুন বিতর্কে উত্তাল ভারত। দেশটির কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী অভিযোগ তুলেছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি ভোটার তালিকা থেকে লক্ষাধিক নাম বাদ দিয়ে নির্বাচনে কারচুপির পথ তৈরি করছে।
সম্প্রতি দিল্লিতে নিজের বাসভবনে রাহুল এক অভিনব বৈঠকের আয়োজন করেছিলেন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন কয়েকজন ‘মৃত ভোটার’। মূলত জীবিত থাকার পরও নির্বাচনী তালিকা থেকে এই সব ভোটারের নাম মুছে ফেলা হয়েছে। এই চা-পার্টির প্রসঙ্গ টেনেই সোমবার (২৫ আগস্ট) একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাহুলের মৃত ভোটারদের নিয়ে চা-পার্টিতে উপস্থিত ছিলেন বিহারের ৬৬ বছর বয়সী রামিকবাল রায়। তিনি বলেন, ‘তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে, অথচ তিনি জীবিত এবং গত নির্বাচনে ভোটও দিয়েছেন।’
এদিকে ভারতের নির্বাচন কমিশন (ইসিআই) জানিয়েছে, বিশেষ যাচাই অভিযানে প্রায় ৬৫ লাখ ভোটারের নাম মুছে ফেলা হয়েছে। দাবি করা হয়—এসব ভোটার হয় মৃত, না হয় অনুপস্থিত কিংবা স্থানান্তরিত হয়েছেন। তবে বিরোধীদের অভিযোগ—এই সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। বিশেষ করে বিহার রাজ্যে, যেখানে বিজেপির অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী তেজস্বী যাদবের আসন রাঘোপুরে বহু নাম বাদ পড়েছে।
রাহুল গান্ধী বিদ্রূপ করে বলেন, ‘মৃতদের সঙ্গে চা খাওয়ার অভিজ্ঞতা এর আগে হয়নি। এ জন্য নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ।’ তিনি অভিযোগ করেন, মোদি ও বিজেপি রাজ্যে রাজ্যে জনমত চুরি করছে। তাঁর ভাষ্য মতে, মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা ও মধ্যপ্রদেশে সম্প্রতি বিজেপি জনরায়ের বিরুদ্ধে জয় পেয়েছে কারচুপির মাধ্যমেই।
অন্যদিকে, ভারতের নির্বাচন কমিশন ও শাসক দল বিজেপি এমন অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার বলেছেন—শুদ্ধ ভোটার তালিকা গণতন্ত্রের ভিত্তি এবং এই প্রক্রিয়া স্বচ্ছভাবে পরিচালিত হচ্ছে।
বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ কংগ্রেসের দাবি উড়িয়ে দিয়ে বলেছেন, ‘যখন জয় পায় তখন কমিশন ভালো, আর হেরে গেলে কমিশন খারাপ—এ কেমন যুক্তি?’
এদিকে দলীয় অনুসন্ধানে কর্ণাটকের বেঙ্গালুরু কেন্দ্র থেকে এক লাখেরও বেশি ভুয়া ভোটার চিহ্নিত করার দাবি করেছে কংগ্রেস। দলটির অভিযোগ—একই ভোটারকে একাধিক আসনে নিবন্ধন করা ছাড়াও ভুয়া ঠিকানা, ভুয়া নাম এমনকি মৃত ব্যক্তিদের নামও ব্যবহার করা হয়েছে। এই সব ভুয়া ভোটারের সুবিধা নিচ্ছে বিজেপি।
রাহুল বর্তমানে বিহারে ‘ভোট অধিকার যাত্রা’ পরিচালনা করছেন। সেখানকার জনসভায় তিনি বলেছেন, ‘মোদি, অমিত শাহ ও নির্বাচন কমিশন এক হয়ে জনগণের ভোট কেড়ে নিচ্ছে।’
তবে নির্বাচন কমিশন দাবি করেছে, বিহারে ২০০৩ সালের পর ভোটার তালিকায় প্রথম বড় ধরনের শুদ্ধি অভিযান চালানো হয়েছে এবং এর লক্ষ্য মৃত ও ভুয়া ভোটারদের নাম বাদ দেওয়া। তবে ভোটের আগে এই পদক্ষেপকে ‘সন্দেহজনক’ বলছে বিরোধীরা।
চলতি বছরের শেষ দিকে বিহারে নির্বাচন হওয়ার কথা। বিরোধীদের অভিযোগ ও বিজেপির পাল্টা জবাবে এই রাজ্যের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ইতিমধ্যেই উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। ভোটের আগে ভোটার তালিকা নিয়েই যে বড় রাজনৈতিক লড়াই শুরু হয়ে গেছে, তা স্পষ্ট।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিহার রাজ্যের নির্বাচন ঘিরে নতুন বিতর্কে উত্তাল ভারত। দেশটির কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী অভিযোগ তুলেছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি ভোটার তালিকা থেকে লক্ষাধিক নাম বাদ দিয়ে নির্বাচনে কারচুপির পথ তৈরি করছে।
সম্প্রতি দিল্লিতে নিজের বাসভবনে রাহুল এক অভিনব বৈঠকের আয়োজন করেছিলেন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন কয়েকজন ‘মৃত ভোটার’। মূলত জীবিত থাকার পরও নির্বাচনী তালিকা থেকে এই সব ভোটারের নাম মুছে ফেলা হয়েছে। এই চা-পার্টির প্রসঙ্গ টেনেই সোমবার (২৫ আগস্ট) একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাহুলের মৃত ভোটারদের নিয়ে চা-পার্টিতে উপস্থিত ছিলেন বিহারের ৬৬ বছর বয়সী রামিকবাল রায়। তিনি বলেন, ‘তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে, অথচ তিনি জীবিত এবং গত নির্বাচনে ভোটও দিয়েছেন।’
এদিকে ভারতের নির্বাচন কমিশন (ইসিআই) জানিয়েছে, বিশেষ যাচাই অভিযানে প্রায় ৬৫ লাখ ভোটারের নাম মুছে ফেলা হয়েছে। দাবি করা হয়—এসব ভোটার হয় মৃত, না হয় অনুপস্থিত কিংবা স্থানান্তরিত হয়েছেন। তবে বিরোধীদের অভিযোগ—এই সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। বিশেষ করে বিহার রাজ্যে, যেখানে বিজেপির অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী তেজস্বী যাদবের আসন রাঘোপুরে বহু নাম বাদ পড়েছে।
রাহুল গান্ধী বিদ্রূপ করে বলেন, ‘মৃতদের সঙ্গে চা খাওয়ার অভিজ্ঞতা এর আগে হয়নি। এ জন্য নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ।’ তিনি অভিযোগ করেন, মোদি ও বিজেপি রাজ্যে রাজ্যে জনমত চুরি করছে। তাঁর ভাষ্য মতে, মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা ও মধ্যপ্রদেশে সম্প্রতি বিজেপি জনরায়ের বিরুদ্ধে জয় পেয়েছে কারচুপির মাধ্যমেই।
অন্যদিকে, ভারতের নির্বাচন কমিশন ও শাসক দল বিজেপি এমন অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার বলেছেন—শুদ্ধ ভোটার তালিকা গণতন্ত্রের ভিত্তি এবং এই প্রক্রিয়া স্বচ্ছভাবে পরিচালিত হচ্ছে।
বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ কংগ্রেসের দাবি উড়িয়ে দিয়ে বলেছেন, ‘যখন জয় পায় তখন কমিশন ভালো, আর হেরে গেলে কমিশন খারাপ—এ কেমন যুক্তি?’
এদিকে দলীয় অনুসন্ধানে কর্ণাটকের বেঙ্গালুরু কেন্দ্র থেকে এক লাখেরও বেশি ভুয়া ভোটার চিহ্নিত করার দাবি করেছে কংগ্রেস। দলটির অভিযোগ—একই ভোটারকে একাধিক আসনে নিবন্ধন করা ছাড়াও ভুয়া ঠিকানা, ভুয়া নাম এমনকি মৃত ব্যক্তিদের নামও ব্যবহার করা হয়েছে। এই সব ভুয়া ভোটারের সুবিধা নিচ্ছে বিজেপি।
রাহুল বর্তমানে বিহারে ‘ভোট অধিকার যাত্রা’ পরিচালনা করছেন। সেখানকার জনসভায় তিনি বলেছেন, ‘মোদি, অমিত শাহ ও নির্বাচন কমিশন এক হয়ে জনগণের ভোট কেড়ে নিচ্ছে।’
তবে নির্বাচন কমিশন দাবি করেছে, বিহারে ২০০৩ সালের পর ভোটার তালিকায় প্রথম বড় ধরনের শুদ্ধি অভিযান চালানো হয়েছে এবং এর লক্ষ্য মৃত ও ভুয়া ভোটারদের নাম বাদ দেওয়া। তবে ভোটের আগে এই পদক্ষেপকে ‘সন্দেহজনক’ বলছে বিরোধীরা।
চলতি বছরের শেষ দিকে বিহারে নির্বাচন হওয়ার কথা। বিরোধীদের অভিযোগ ও বিজেপির পাল্টা জবাবে এই রাজ্যের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ইতিমধ্যেই উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। ভোটের আগে ভোটার তালিকা নিয়েই যে বড় রাজনৈতিক লড়াই শুরু হয়ে গেছে, তা স্পষ্ট।

বিহার রাজ্যের নির্বাচন ঘিরে নতুন বিতর্কে উত্তাল ভারত। দেশটির কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী অভিযোগ তুলেছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি ভোটার তালিকা থেকে লক্ষাধিক নাম বাদ দিয়ে নির্বাচনে কারচুপির পথ তৈরি করছে।
সম্প্রতি দিল্লিতে নিজের বাসভবনে রাহুল এক অভিনব বৈঠকের আয়োজন করেছিলেন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন কয়েকজন ‘মৃত ভোটার’। মূলত জীবিত থাকার পরও নির্বাচনী তালিকা থেকে এই সব ভোটারের নাম মুছে ফেলা হয়েছে। এই চা-পার্টির প্রসঙ্গ টেনেই সোমবার (২৫ আগস্ট) একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাহুলের মৃত ভোটারদের নিয়ে চা-পার্টিতে উপস্থিত ছিলেন বিহারের ৬৬ বছর বয়সী রামিকবাল রায়। তিনি বলেন, ‘তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে, অথচ তিনি জীবিত এবং গত নির্বাচনে ভোটও দিয়েছেন।’
এদিকে ভারতের নির্বাচন কমিশন (ইসিআই) জানিয়েছে, বিশেষ যাচাই অভিযানে প্রায় ৬৫ লাখ ভোটারের নাম মুছে ফেলা হয়েছে। দাবি করা হয়—এসব ভোটার হয় মৃত, না হয় অনুপস্থিত কিংবা স্থানান্তরিত হয়েছেন। তবে বিরোধীদের অভিযোগ—এই সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। বিশেষ করে বিহার রাজ্যে, যেখানে বিজেপির অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী তেজস্বী যাদবের আসন রাঘোপুরে বহু নাম বাদ পড়েছে।
রাহুল গান্ধী বিদ্রূপ করে বলেন, ‘মৃতদের সঙ্গে চা খাওয়ার অভিজ্ঞতা এর আগে হয়নি। এ জন্য নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ।’ তিনি অভিযোগ করেন, মোদি ও বিজেপি রাজ্যে রাজ্যে জনমত চুরি করছে। তাঁর ভাষ্য মতে, মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা ও মধ্যপ্রদেশে সম্প্রতি বিজেপি জনরায়ের বিরুদ্ধে জয় পেয়েছে কারচুপির মাধ্যমেই।
অন্যদিকে, ভারতের নির্বাচন কমিশন ও শাসক দল বিজেপি এমন অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার বলেছেন—শুদ্ধ ভোটার তালিকা গণতন্ত্রের ভিত্তি এবং এই প্রক্রিয়া স্বচ্ছভাবে পরিচালিত হচ্ছে।
বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ কংগ্রেসের দাবি উড়িয়ে দিয়ে বলেছেন, ‘যখন জয় পায় তখন কমিশন ভালো, আর হেরে গেলে কমিশন খারাপ—এ কেমন যুক্তি?’
এদিকে দলীয় অনুসন্ধানে কর্ণাটকের বেঙ্গালুরু কেন্দ্র থেকে এক লাখেরও বেশি ভুয়া ভোটার চিহ্নিত করার দাবি করেছে কংগ্রেস। দলটির অভিযোগ—একই ভোটারকে একাধিক আসনে নিবন্ধন করা ছাড়াও ভুয়া ঠিকানা, ভুয়া নাম এমনকি মৃত ব্যক্তিদের নামও ব্যবহার করা হয়েছে। এই সব ভুয়া ভোটারের সুবিধা নিচ্ছে বিজেপি।
রাহুল বর্তমানে বিহারে ‘ভোট অধিকার যাত্রা’ পরিচালনা করছেন। সেখানকার জনসভায় তিনি বলেছেন, ‘মোদি, অমিত শাহ ও নির্বাচন কমিশন এক হয়ে জনগণের ভোট কেড়ে নিচ্ছে।’
তবে নির্বাচন কমিশন দাবি করেছে, বিহারে ২০০৩ সালের পর ভোটার তালিকায় প্রথম বড় ধরনের শুদ্ধি অভিযান চালানো হয়েছে এবং এর লক্ষ্য মৃত ও ভুয়া ভোটারদের নাম বাদ দেওয়া। তবে ভোটের আগে এই পদক্ষেপকে ‘সন্দেহজনক’ বলছে বিরোধীরা।
চলতি বছরের শেষ দিকে বিহারে নির্বাচন হওয়ার কথা। বিরোধীদের অভিযোগ ও বিজেপির পাল্টা জবাবে এই রাজ্যের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ইতিমধ্যেই উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। ভোটের আগে ভোটার তালিকা নিয়েই যে বড় রাজনৈতিক লড়াই শুরু হয়ে গেছে, তা স্পষ্ট।

সিঙ্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে কর্মরত একজন ভারতীয় নার্সকে যৌন হয়রানির অভিযোগে ১ বছর ২ মাসের কারাদণ্ড ও দুই ঘা বেত্রাঘাতের সাজা দিয়েছেন দেশটির আদালত। সিঙ্গাপুরের গণমাধ্যম দ্য স্ট্রেইটস টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৪ বছর বয়সী এলিপে শিবা নাগু নামের ওই নার্স র্যাফেলস হাসপাতালে একজন রোগীর...
৩ মিনিট আগে
ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই ফোনগুলোর ব্যাটারি বিস্ফোরিত হওয়ার কারণে বাসে লাগা আগুনের তীব্রতা বহু গুণ বেড়ে যায়; যা কেড়ে নেয় ২০ জনের প্রাণ।
২ ঘণ্টা আগে
রাজ্যের সামনে যখন আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন, ঠিক সে সময়ই ছড়াচ্ছে গুজবের আগুন। আর এই আগুনের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির সর্বশেষ অস্ত্র—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই)। তদন্তে উঠে এসেছে, বিদেশের মাটিতে বসেই বাংলায় অশান্তি পাকানোর ছক কষছে এক সংঘবদ্ধ...
২ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা গতকাল এবিসি নিউজকে জানান, ট্রাম্প ‘সম্ভবত’ বলরুমটির নামকরণ নিজের নামে করবেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে এটিকে ‘দ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প বলরুম’ হিসেবে অভিহিত করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সিঙ্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে কর্মরত একজন ভারতীয় নার্সকে যৌন হয়রানির অভিযোগে ১ বছর ২ মাসের কারাদণ্ড ও দুই ঘা বেত্রাঘাতের সাজা দিয়েছেন দেশটির আদালত। সিঙ্গাপুরের গণমাধ্যম দ্য স্ট্রেইটস টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৪ বছর বয়সী এলিপে শিবা নাগু নামের ওই নার্স র্যাফেলস হাসপাতালে একজন রোগীর আত্মীয়কে (পুরুষ) ‘ডিসইনফেক্ট’ বা জীবাণুমুক্ত করার কথা বলে যৌন হয়রানি করেন।
ঘটনাটি ঘটে গত জুনে। অভিযোগের পরপরই এলিপেকে তাঁর দায়িত্ব থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আদালতে ভুক্তভোগীর আইনজীবী জানান, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন এবং ঘটনার পর থেকে বারবার সে ঘটনার দৃশ্য তাঁর মনে পড়তে থাকে। তবে আদালতের নথিতে, ভুক্তভোগীর বয়সসহ ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ইউজিন ফুয়া জানান, গত ১৮ জুন ভুক্তভোগী তাঁর দাদুকে দেখতে নর্থ ব্রিজ রোডের র্যাফেলস হাসপাতালে যান। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তিনি রোগীদের জন্য নির্ধারিত টয়লেটে প্রবেশ করলে এলিপে সেখানে উঁকি দেন। এরপর নিজেকে ‘ডিসইনফেক্ট’ বা জীবাণুমুক্ত করার কথা বলে তিনি হাতে সাবান নিয়ে ভুক্তভোগীকে যৌন হয়রানি করেন।
এ সময় ভুক্তভোগী এতটাই অপ্রস্তুত অবস্থায় পড়েন যে, ঘটনার আকস্মিকতায় তিনি প্রথমে নড়াচড়া করতে পারেননি। পরে তিনি দাদুর শয্যার পাশে ফিরে যান।
ঘটনার তিন দিন পর, গত ২১ জুন এ বিষয়ে অভিযোগ করা হয়। দুদিন পর এলিপেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার শুনানির পর এলিপেকে ১ বছর ২ মাসের কারাদণ্ড ও দুই ঘা বেত্রাঘাতের আদেশ দেন আদালত।

সিঙ্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে কর্মরত একজন ভারতীয় নার্সকে যৌন হয়রানির অভিযোগে ১ বছর ২ মাসের কারাদণ্ড ও দুই ঘা বেত্রাঘাতের সাজা দিয়েছেন দেশটির আদালত। সিঙ্গাপুরের গণমাধ্যম দ্য স্ট্রেইটস টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৪ বছর বয়সী এলিপে শিবা নাগু নামের ওই নার্স র্যাফেলস হাসপাতালে একজন রোগীর আত্মীয়কে (পুরুষ) ‘ডিসইনফেক্ট’ বা জীবাণুমুক্ত করার কথা বলে যৌন হয়রানি করেন।
ঘটনাটি ঘটে গত জুনে। অভিযোগের পরপরই এলিপেকে তাঁর দায়িত্ব থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আদালতে ভুক্তভোগীর আইনজীবী জানান, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন এবং ঘটনার পর থেকে বারবার সে ঘটনার দৃশ্য তাঁর মনে পড়তে থাকে। তবে আদালতের নথিতে, ভুক্তভোগীর বয়সসহ ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ইউজিন ফুয়া জানান, গত ১৮ জুন ভুক্তভোগী তাঁর দাদুকে দেখতে নর্থ ব্রিজ রোডের র্যাফেলস হাসপাতালে যান। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তিনি রোগীদের জন্য নির্ধারিত টয়লেটে প্রবেশ করলে এলিপে সেখানে উঁকি দেন। এরপর নিজেকে ‘ডিসইনফেক্ট’ বা জীবাণুমুক্ত করার কথা বলে তিনি হাতে সাবান নিয়ে ভুক্তভোগীকে যৌন হয়রানি করেন।
এ সময় ভুক্তভোগী এতটাই অপ্রস্তুত অবস্থায় পড়েন যে, ঘটনার আকস্মিকতায় তিনি প্রথমে নড়াচড়া করতে পারেননি। পরে তিনি দাদুর শয্যার পাশে ফিরে যান।
ঘটনার তিন দিন পর, গত ২১ জুন এ বিষয়ে অভিযোগ করা হয়। দুদিন পর এলিপেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার শুনানির পর এলিপেকে ১ বছর ২ মাসের কারাদণ্ড ও দুই ঘা বেত্রাঘাতের আদেশ দেন আদালত।

নির্বাচন ঘিরে নতুন বিতর্কে উত্তাল ভারত। দেশটির কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী অভিযোগ তুলেছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি ভোটার তালিকা থেকে লক্ষাধিক নাম বাদ দিয়ে নির্বাচনে কারচুপির পথ তৈরি করছে।
২৫ আগস্ট ২০২৫
ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই ফোনগুলোর ব্যাটারি বিস্ফোরিত হওয়ার কারণে বাসে লাগা আগুনের তীব্রতা বহু গুণ বেড়ে যায়; যা কেড়ে নেয় ২০ জনের প্রাণ।
২ ঘণ্টা আগে
রাজ্যের সামনে যখন আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন, ঠিক সে সময়ই ছড়াচ্ছে গুজবের আগুন। আর এই আগুনের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির সর্বশেষ অস্ত্র—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই)। তদন্তে উঠে এসেছে, বিদেশের মাটিতে বসেই বাংলায় অশান্তি পাকানোর ছক কষছে এক সংঘবদ্ধ...
২ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা গতকাল এবিসি নিউজকে জানান, ট্রাম্প ‘সম্ভবত’ বলরুমটির নামকরণ নিজের নামে করবেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে এটিকে ‘দ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প বলরুম’ হিসেবে অভিহিত করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের কুরনুল শহরে একটি বাসে আগুন লাগার ঘটনার তদন্তে বেরিয়ে এসেছে নতুন তথ্য। গতকাল শুক্রবার ভোরের দিকে বাসটিতে যখন বিস্ফোরণ হয়, সেসময় সেটির ভেতরে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোনের একটি চালান।
ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই ফোনগুলোর ব্যাটারি বিস্ফোরিত হওয়ার কারণে বাসে লাগা আগুনের তীব্রতা বহু গুণ বেড়ে যায়; যা কেড়ে নেয় ২০ জনের প্রাণ।
এক প্রতিবেদনে এনডিটিভি জানিয়েছে, বাসে থাকা ২৩৪টি স্মার্টফোনের মূল্য ৪৬ লাখ রুপি। হায়দরাবাদের মাঙ্গানাথ নামের এক ব্যবসায়ী সেগুলো বেঙ্গালুরু শহরে একটি ই-কমার্স কোম্পানির কাছে পাঠাচ্ছিলেন। সেখান থেকে ফোনগুলো গ্রাহকদের কাছে সরবরাহ করা হতো।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ফোনগুলোতে আগুন লাগার সময় তাঁরা ব্যাটারি বিস্ফোরণের শব্দ পেয়েছিলেন।
অন্ধ্রপ্রদেশ ফায়ার সার্ভিস বিভাগের মহাপরিচালক পি ভেঙ্কটরামন জানান, শুধু স্মার্টফোনের ব্যাটারিই নয়, বাসের শীতাতপনিয়ন্ত্রণ (এসি) ব্যবস্থায় ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক ব্যাটারিগুলোও বিস্ফোরিত হয়েছিল।
ভেঙ্কটরামন বলেন, তাপ এতটাই তীব্র ছিল যে বাসের মেঝেতে থাকা অ্যালুমিনিয়ামের পাতও গলে যায়।
ভেঙ্কটরামন বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, জ্বালানি তেল চুঁইয়ে পড়ার কারণে শুরুতে বাসের সামনের অংশে আগুন লাগে। দুর্ঘটনার সময় একটি মোটরসাইকেল বাসের নিচে আটকে যায় এবং সেটির পেট্রল ছিটকে পড়ে তাপ বা স্ফুলিঙ্গের সংস্পর্শে এসে আগুন ধরে যায়। মুহূর্তেই আগুন পুরো বাসে ছড়িয়ে পড়ে।

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের কুরনুল শহরে একটি বাসে আগুন লাগার ঘটনার তদন্তে বেরিয়ে এসেছে নতুন তথ্য। গতকাল শুক্রবার ভোরের দিকে বাসটিতে যখন বিস্ফোরণ হয়, সেসময় সেটির ভেতরে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোনের একটি চালান।
ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই ফোনগুলোর ব্যাটারি বিস্ফোরিত হওয়ার কারণে বাসে লাগা আগুনের তীব্রতা বহু গুণ বেড়ে যায়; যা কেড়ে নেয় ২০ জনের প্রাণ।
এক প্রতিবেদনে এনডিটিভি জানিয়েছে, বাসে থাকা ২৩৪টি স্মার্টফোনের মূল্য ৪৬ লাখ রুপি। হায়দরাবাদের মাঙ্গানাথ নামের এক ব্যবসায়ী সেগুলো বেঙ্গালুরু শহরে একটি ই-কমার্স কোম্পানির কাছে পাঠাচ্ছিলেন। সেখান থেকে ফোনগুলো গ্রাহকদের কাছে সরবরাহ করা হতো।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ফোনগুলোতে আগুন লাগার সময় তাঁরা ব্যাটারি বিস্ফোরণের শব্দ পেয়েছিলেন।
অন্ধ্রপ্রদেশ ফায়ার সার্ভিস বিভাগের মহাপরিচালক পি ভেঙ্কটরামন জানান, শুধু স্মার্টফোনের ব্যাটারিই নয়, বাসের শীতাতপনিয়ন্ত্রণ (এসি) ব্যবস্থায় ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক ব্যাটারিগুলোও বিস্ফোরিত হয়েছিল।
ভেঙ্কটরামন বলেন, তাপ এতটাই তীব্র ছিল যে বাসের মেঝেতে থাকা অ্যালুমিনিয়ামের পাতও গলে যায়।
ভেঙ্কটরামন বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, জ্বালানি তেল চুঁইয়ে পড়ার কারণে শুরুতে বাসের সামনের অংশে আগুন লাগে। দুর্ঘটনার সময় একটি মোটরসাইকেল বাসের নিচে আটকে যায় এবং সেটির পেট্রল ছিটকে পড়ে তাপ বা স্ফুলিঙ্গের সংস্পর্শে এসে আগুন ধরে যায়। মুহূর্তেই আগুন পুরো বাসে ছড়িয়ে পড়ে।

নির্বাচন ঘিরে নতুন বিতর্কে উত্তাল ভারত। দেশটির কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী অভিযোগ তুলেছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি ভোটার তালিকা থেকে লক্ষাধিক নাম বাদ দিয়ে নির্বাচনে কারচুপির পথ তৈরি করছে।
২৫ আগস্ট ২০২৫
সিঙ্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে কর্মরত একজন ভারতীয় নার্সকে যৌন হয়রানির অভিযোগে ১ বছর ২ মাসের কারাদণ্ড ও দুই ঘা বেত্রাঘাতের সাজা দিয়েছেন দেশটির আদালত। সিঙ্গাপুরের গণমাধ্যম দ্য স্ট্রেইটস টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৪ বছর বয়সী এলিপে শিবা নাগু নামের ওই নার্স র্যাফেলস হাসপাতালে একজন রোগীর...
৩ মিনিট আগে
রাজ্যের সামনে যখন আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন, ঠিক সে সময়ই ছড়াচ্ছে গুজবের আগুন। আর এই আগুনের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির সর্বশেষ অস্ত্র—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই)। তদন্তে উঠে এসেছে, বিদেশের মাটিতে বসেই বাংলায় অশান্তি পাকানোর ছক কষছে এক সংঘবদ্ধ...
২ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা গতকাল এবিসি নিউজকে জানান, ট্রাম্প ‘সম্ভবত’ বলরুমটির নামকরণ নিজের নামে করবেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে এটিকে ‘দ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প বলরুম’ হিসেবে অভিহিত করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেকলকাতা প্রতিনিধি

রাজ্যের সামনে যখন আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন, ঠিক সে সময়ই ছড়াচ্ছে গুজবের আগুন। আর এই আগুনের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির সর্বশেষ অস্ত্র—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই)। তদন্তে উঠে এসেছে, বিদেশের মাটিতে বসেই বাংলায় অশান্তি পাকানোর ছক কষছে এক সংঘবদ্ধ গোষ্ঠী। তাদের মূল লক্ষ্য, ভোটের আগে সমাজে বিভাজন সৃষ্টি করা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করা এবং জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ানো।
মুর্শিদাবাদ, মালদহ, উত্তর দিনাজপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনাসহ সংখ্যালঘু অধ্যুষিত জেলাগুলোতে ইতিমধ্যেই তার আঁচ মিলেছে। উৎসবের মৌসুমে বিভিন্ন জায়গায় ভুয়া নিউজ, বিকৃত ভিডিও এবং মিথ্যা বক্তৃতার মাধ্যমে গুজব ছড়ানোর চেষ্টা হচ্ছে বলে অভিযোগ।
পুলিশ সূত্রে খবর, এই চক্র কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে এমন ছবি, অডিও ও ভিডিও তৈরি করছে, যেগুলো আসল ও নকলের সীমারেখা মুছে দিয়েছে। জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা, ধর্মীয় বক্তা এমনকি প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের মুখ বসিয়ে ছড়ানো হচ্ছে মিথ্যা বার্তা। উদ্দেশ্য একটাই—সামাজিক সম্প্রীতিতে ভাঙন ধরানো ও নির্বাচনের আগে রাজ্যজুড়ে উত্তেজনা সৃষ্টি করা।
প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, রাজ্যের সাইবার সেল ও জেলা পুলিশ মিলিতভাবে তদন্ত শুরু করেছে। বিশেষ করে মুর্শিদাবাদ জেলায় বিগত চার মাসে ১ হাজার ১০০টির বেশি ভুয়া সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট চিহ্নিত করে বন্ধ করা হয়েছে। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব এবং এক্স প্ল্যাটফর্মে সবচেয়ে বেশি সক্রিয় ছিল ওই চক্র। প্রশাসনের দাবি, এসব অ্যাকাউন্ট থেকে নিয়মিতভাবে ধর্মীয় বা রাজনৈতিক বিদ্বেষমূলক বার্তা ছড়ানো হচ্ছিল, যা রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার পক্ষে বিপজ্জনক।
মুর্শিদাবাদের পুলিশ সুপার কুমার সানিরাজ বলেন, ‘আমরা সোশ্যাল মিডিয়া মনিটরিং করছি। গত চার মাসে ১ হাজার ৯৩টি ভুয়া অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হয়েছে। আরও বেশ কয়েকটি তদন্তাধীন।’ পুলিশের ধারণা, এ চক্রটি দেশীয় নয়। বহু আইপি অ্যাড্রেস ট্র্যাক করে দেখা গেছে, সেগুলো বিদেশ এবং ভারতের অন্য রাজ্য থেকে পরিচালিত হচ্ছে। সাইবার বিশেষজ্ঞদের মতে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে এখন এমন ভুয়া ছবি ও ভিডিও তৈরি করা সম্ভব, যা সাধারণ মানুষের পক্ষে চেনা প্রায় অসম্ভব। ফলে একটি গুজব খুব দ্রুত ভাইরাল হয়ে সমাজে অশান্তির পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারে।
পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে জনগণকে সতর্ক করা হয়েছে, যাতে কোনো তথ্য যাচাই না করে কেউ শেয়ার বা ফরওয়ার্ড না করেন। মুর্শিদাবাদের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) মাজিদ ইকবাল খান বলেন, ‘এখন অনেক অ্যাকাউন্ট বিদেশ থেকে চালানো হচ্ছে। তাই আমরা মানুষকে অনুরোধ করছি, তারা যেন এসব তথ্য যাচাই করে পোস্ট করে।’
একই সঙ্গে, রাজ্যজুড়ে চলছে ‘ভুয়ো খবরবিরোধী’ সচেতনতামূলক অভিযান। জেলার প্রতিটি থানায় সাইবার ক্রাইম সেলের মাধ্যমে নিয়মিতভাবে জনসভা ও স্কুল-কলেজে প্রচার করা হচ্ছে। প্রশাসনের মতে, এই চেষ্টার লক্ষ্য শুধু অপরাধীদের ধরা নয়; বরং সাধারণ মানুষের মধ্যে ডিজিটাল সচেতনতা সৃষ্টি করা। পুলিশের অভিজ্ঞতা বলছে, গুজব ছড়ানোর অধিকাংশ ক্ষেত্রেই টার্গেট করা হচ্ছে সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকা, যেখানে সামান্য উসকানিতেও বড় ধরনের অশান্তি ঘটার সম্ভাবনা থাকে। কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে, স্থানীয় উৎসব বা ধর্মীয় অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিকৃত ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
মুর্শিদাবাদের সাইবার ক্রাইম থানার আইসি উৎপল কুমার সাহা বলেন, ‘আমরা দেখেছি, কিছু মানুষ পরিকল্পিতভাবে সমাজে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টা করছে। কয়েকটি প্রোফাইল মুছে দেওয়া হয়েছে, কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে।’ এ পর্যন্ত রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ১১ হাজারেরও বেশি বিভ্রান্তিমূলক পোস্ট মুছে ফেলা হয়েছে। পাশাপাশি প্রশাসনের তরফে কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলোর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।
রাজ্যের আইটি দপ্তর জানিয়েছে, প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে ভুয়া কনটেন্ট শনাক্ত করা ক্রমেই কঠিন হচ্ছে। তাই এখন আর শুধু আইনশৃঙ্খলা নয়, সামাজিক সচেতনতাই গুজবের আগুন ঠেকানোর প্রধান অস্ত্র। সাইবার বিশ্লেষকেদের মতে, এআই শুধু ভালো কাজের জন্য নয়, খারাপ উদ্দেশ্যেও ব্যবহৃত হচ্ছে। কোনো দেশে বসে আরেক দেশের রাজনৈতিক স্থিতি নষ্ট করার হাতিয়ার হিসেবে এটি এখন ব্যবহৃত হচ্ছে। ভোট যত ঘনিয়ে আসবে, ততই এ ধরনের প্রচার বাড়বে। প্রশাসনের নজর সত্ত্বেও কিছু চক্র পরিকল্পিতভাবে সামাজিক বিভাজনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাইছে। রাজ্য গোয়েন্দা বিভাগও পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে। ভোটের আগে মিথ্যা তথ্যের ঝড় ঠেকাতে তারা বিশেষ সাইবার মনিটরিং সেল চালু করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কারণ এখনকার রাজনৈতিক বাস্তবতায় তথ্যযুদ্ধই সবচেয়ে বড় অস্ত্র। আর এ যুদ্ধের ময়দান এখন সোশ্যাল মিডিয়া।

রাজ্যের সামনে যখন আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন, ঠিক সে সময়ই ছড়াচ্ছে গুজবের আগুন। আর এই আগুনের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির সর্বশেষ অস্ত্র—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই)। তদন্তে উঠে এসেছে, বিদেশের মাটিতে বসেই বাংলায় অশান্তি পাকানোর ছক কষছে এক সংঘবদ্ধ গোষ্ঠী। তাদের মূল লক্ষ্য, ভোটের আগে সমাজে বিভাজন সৃষ্টি করা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করা এবং জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ানো।
মুর্শিদাবাদ, মালদহ, উত্তর দিনাজপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনাসহ সংখ্যালঘু অধ্যুষিত জেলাগুলোতে ইতিমধ্যেই তার আঁচ মিলেছে। উৎসবের মৌসুমে বিভিন্ন জায়গায় ভুয়া নিউজ, বিকৃত ভিডিও এবং মিথ্যা বক্তৃতার মাধ্যমে গুজব ছড়ানোর চেষ্টা হচ্ছে বলে অভিযোগ।
পুলিশ সূত্রে খবর, এই চক্র কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে এমন ছবি, অডিও ও ভিডিও তৈরি করছে, যেগুলো আসল ও নকলের সীমারেখা মুছে দিয়েছে। জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা, ধর্মীয় বক্তা এমনকি প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের মুখ বসিয়ে ছড়ানো হচ্ছে মিথ্যা বার্তা। উদ্দেশ্য একটাই—সামাজিক সম্প্রীতিতে ভাঙন ধরানো ও নির্বাচনের আগে রাজ্যজুড়ে উত্তেজনা সৃষ্টি করা।
প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, রাজ্যের সাইবার সেল ও জেলা পুলিশ মিলিতভাবে তদন্ত শুরু করেছে। বিশেষ করে মুর্শিদাবাদ জেলায় বিগত চার মাসে ১ হাজার ১০০টির বেশি ভুয়া সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট চিহ্নিত করে বন্ধ করা হয়েছে। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব এবং এক্স প্ল্যাটফর্মে সবচেয়ে বেশি সক্রিয় ছিল ওই চক্র। প্রশাসনের দাবি, এসব অ্যাকাউন্ট থেকে নিয়মিতভাবে ধর্মীয় বা রাজনৈতিক বিদ্বেষমূলক বার্তা ছড়ানো হচ্ছিল, যা রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার পক্ষে বিপজ্জনক।
মুর্শিদাবাদের পুলিশ সুপার কুমার সানিরাজ বলেন, ‘আমরা সোশ্যাল মিডিয়া মনিটরিং করছি। গত চার মাসে ১ হাজার ৯৩টি ভুয়া অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হয়েছে। আরও বেশ কয়েকটি তদন্তাধীন।’ পুলিশের ধারণা, এ চক্রটি দেশীয় নয়। বহু আইপি অ্যাড্রেস ট্র্যাক করে দেখা গেছে, সেগুলো বিদেশ এবং ভারতের অন্য রাজ্য থেকে পরিচালিত হচ্ছে। সাইবার বিশেষজ্ঞদের মতে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে এখন এমন ভুয়া ছবি ও ভিডিও তৈরি করা সম্ভব, যা সাধারণ মানুষের পক্ষে চেনা প্রায় অসম্ভব। ফলে একটি গুজব খুব দ্রুত ভাইরাল হয়ে সমাজে অশান্তির পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারে।
পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে জনগণকে সতর্ক করা হয়েছে, যাতে কোনো তথ্য যাচাই না করে কেউ শেয়ার বা ফরওয়ার্ড না করেন। মুর্শিদাবাদের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) মাজিদ ইকবাল খান বলেন, ‘এখন অনেক অ্যাকাউন্ট বিদেশ থেকে চালানো হচ্ছে। তাই আমরা মানুষকে অনুরোধ করছি, তারা যেন এসব তথ্য যাচাই করে পোস্ট করে।’
একই সঙ্গে, রাজ্যজুড়ে চলছে ‘ভুয়ো খবরবিরোধী’ সচেতনতামূলক অভিযান। জেলার প্রতিটি থানায় সাইবার ক্রাইম সেলের মাধ্যমে নিয়মিতভাবে জনসভা ও স্কুল-কলেজে প্রচার করা হচ্ছে। প্রশাসনের মতে, এই চেষ্টার লক্ষ্য শুধু অপরাধীদের ধরা নয়; বরং সাধারণ মানুষের মধ্যে ডিজিটাল সচেতনতা সৃষ্টি করা। পুলিশের অভিজ্ঞতা বলছে, গুজব ছড়ানোর অধিকাংশ ক্ষেত্রেই টার্গেট করা হচ্ছে সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকা, যেখানে সামান্য উসকানিতেও বড় ধরনের অশান্তি ঘটার সম্ভাবনা থাকে। কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে, স্থানীয় উৎসব বা ধর্মীয় অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিকৃত ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
মুর্শিদাবাদের সাইবার ক্রাইম থানার আইসি উৎপল কুমার সাহা বলেন, ‘আমরা দেখেছি, কিছু মানুষ পরিকল্পিতভাবে সমাজে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টা করছে। কয়েকটি প্রোফাইল মুছে দেওয়া হয়েছে, কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে।’ এ পর্যন্ত রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ১১ হাজারেরও বেশি বিভ্রান্তিমূলক পোস্ট মুছে ফেলা হয়েছে। পাশাপাশি প্রশাসনের তরফে কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলোর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।
রাজ্যের আইটি দপ্তর জানিয়েছে, প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে ভুয়া কনটেন্ট শনাক্ত করা ক্রমেই কঠিন হচ্ছে। তাই এখন আর শুধু আইনশৃঙ্খলা নয়, সামাজিক সচেতনতাই গুজবের আগুন ঠেকানোর প্রধান অস্ত্র। সাইবার বিশ্লেষকেদের মতে, এআই শুধু ভালো কাজের জন্য নয়, খারাপ উদ্দেশ্যেও ব্যবহৃত হচ্ছে। কোনো দেশে বসে আরেক দেশের রাজনৈতিক স্থিতি নষ্ট করার হাতিয়ার হিসেবে এটি এখন ব্যবহৃত হচ্ছে। ভোট যত ঘনিয়ে আসবে, ততই এ ধরনের প্রচার বাড়বে। প্রশাসনের নজর সত্ত্বেও কিছু চক্র পরিকল্পিতভাবে সামাজিক বিভাজনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাইছে। রাজ্য গোয়েন্দা বিভাগও পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে। ভোটের আগে মিথ্যা তথ্যের ঝড় ঠেকাতে তারা বিশেষ সাইবার মনিটরিং সেল চালু করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কারণ এখনকার রাজনৈতিক বাস্তবতায় তথ্যযুদ্ধই সবচেয়ে বড় অস্ত্র। আর এ যুদ্ধের ময়দান এখন সোশ্যাল মিডিয়া।

নির্বাচন ঘিরে নতুন বিতর্কে উত্তাল ভারত। দেশটির কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী অভিযোগ তুলেছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি ভোটার তালিকা থেকে লক্ষাধিক নাম বাদ দিয়ে নির্বাচনে কারচুপির পথ তৈরি করছে।
২৫ আগস্ট ২০২৫
সিঙ্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে কর্মরত একজন ভারতীয় নার্সকে যৌন হয়রানির অভিযোগে ১ বছর ২ মাসের কারাদণ্ড ও দুই ঘা বেত্রাঘাতের সাজা দিয়েছেন দেশটির আদালত। সিঙ্গাপুরের গণমাধ্যম দ্য স্ট্রেইটস টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৪ বছর বয়সী এলিপে শিবা নাগু নামের ওই নার্স র্যাফেলস হাসপাতালে একজন রোগীর...
৩ মিনিট আগে
ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই ফোনগুলোর ব্যাটারি বিস্ফোরিত হওয়ার কারণে বাসে লাগা আগুনের তীব্রতা বহু গুণ বেড়ে যায়; যা কেড়ে নেয় ২০ জনের প্রাণ।
২ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা গতকাল এবিসি নিউজকে জানান, ট্রাম্প ‘সম্ভবত’ বলরুমটির নামকরণ নিজের নামে করবেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে এটিকে ‘দ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প বলরুম’ হিসেবে অভিহিত করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ৩০ কোটি ডলারের জমকালো বলরুম নির্মাণের জন্য হোয়াইট হাউসের পূর্ব পাশ সম্পূর্ণরূপে ভেঙে ফেলা হয়েছে। মার্কিন প্রশাসন এই বিষয়ে ঘোষণা দেওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে এটি করা হলো। যদিও ট্রাম্প এর আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, বলরুমের জন্য ভবনটির কোনো অংশ ভাঙা হবে না।
গতকাল শুক্রবার স্যাটেলাইটের মাধ্যমে তোলা কিছু ছবিতে দেখা যায়, ঐতিহাসিক ভবনটির পূর্ব পাশ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ইতিহাসবিদ, হোয়াইট হাউসের সাবেক কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সাধারণ জনগণ।
যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা গতকাল এবিসি নিউজকে জানান, ট্রাম্প ‘সম্ভবত’ বলরুমটির নামকরণ নিজের নামে করবেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে এটিকে ‘দ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প বলরুম’ হিসেবে অভিহিত করছেন।
অথচ গত জুলাই মাসে ট্রাম্প বলেছিলেন, বলরুম নির্মাণের সময় হোয়াইট হাউসের বিদ্যমান অবকাঠামোর কিছুই ভেঙে ফেলা হবে না।
দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভবন নির্মাণ ও সংস্কার কাজের তত্ত্বাবধানকারী কেন্দ্রীয় সংস্থা ন্যাশনাল ক্যাপিটাল প্ল্যানিং কমিশনের কাছে নকশা না পাঠিয়েই হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলার কাজ করেছেন ট্রাম্প।
গত বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানান, নির্মাণ পরিকল্পনা ‘শিগগির’ জমা দেওয়া হবে।
হোয়াইট হাউসের আরেক কর্মকর্তা দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘ন্যাশনাল ক্যাপিটাল প্ল্যানিং কমিশন ধ্বংসের অনুমতি নয়, শুধু ভবন নির্মাণের অনুমতি চায়। সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় অনুমতি নেওয়া হবে।’

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ৩০ কোটি ডলারের জমকালো বলরুম নির্মাণের জন্য হোয়াইট হাউসের পূর্ব পাশ সম্পূর্ণরূপে ভেঙে ফেলা হয়েছে। মার্কিন প্রশাসন এই বিষয়ে ঘোষণা দেওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে এটি করা হলো। যদিও ট্রাম্প এর আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, বলরুমের জন্য ভবনটির কোনো অংশ ভাঙা হবে না।
গতকাল শুক্রবার স্যাটেলাইটের মাধ্যমে তোলা কিছু ছবিতে দেখা যায়, ঐতিহাসিক ভবনটির পূর্ব পাশ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ইতিহাসবিদ, হোয়াইট হাউসের সাবেক কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সাধারণ জনগণ।
যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা গতকাল এবিসি নিউজকে জানান, ট্রাম্প ‘সম্ভবত’ বলরুমটির নামকরণ নিজের নামে করবেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে এটিকে ‘দ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প বলরুম’ হিসেবে অভিহিত করছেন।
অথচ গত জুলাই মাসে ট্রাম্প বলেছিলেন, বলরুম নির্মাণের সময় হোয়াইট হাউসের বিদ্যমান অবকাঠামোর কিছুই ভেঙে ফেলা হবে না।
দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভবন নির্মাণ ও সংস্কার কাজের তত্ত্বাবধানকারী কেন্দ্রীয় সংস্থা ন্যাশনাল ক্যাপিটাল প্ল্যানিং কমিশনের কাছে নকশা না পাঠিয়েই হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলার কাজ করেছেন ট্রাম্প।
গত বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানান, নির্মাণ পরিকল্পনা ‘শিগগির’ জমা দেওয়া হবে।
হোয়াইট হাউসের আরেক কর্মকর্তা দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘ন্যাশনাল ক্যাপিটাল প্ল্যানিং কমিশন ধ্বংসের অনুমতি নয়, শুধু ভবন নির্মাণের অনুমতি চায়। সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় অনুমতি নেওয়া হবে।’

নির্বাচন ঘিরে নতুন বিতর্কে উত্তাল ভারত। দেশটির কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী অভিযোগ তুলেছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি ভোটার তালিকা থেকে লক্ষাধিক নাম বাদ দিয়ে নির্বাচনে কারচুপির পথ তৈরি করছে।
২৫ আগস্ট ২০২৫
সিঙ্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে কর্মরত একজন ভারতীয় নার্সকে যৌন হয়রানির অভিযোগে ১ বছর ২ মাসের কারাদণ্ড ও দুই ঘা বেত্রাঘাতের সাজা দিয়েছেন দেশটির আদালত। সিঙ্গাপুরের গণমাধ্যম দ্য স্ট্রেইটস টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৪ বছর বয়সী এলিপে শিবা নাগু নামের ওই নার্স র্যাফেলস হাসপাতালে একজন রোগীর...
৩ মিনিট আগে
ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই ফোনগুলোর ব্যাটারি বিস্ফোরিত হওয়ার কারণে বাসে লাগা আগুনের তীব্রতা বহু গুণ বেড়ে যায়; যা কেড়ে নেয় ২০ জনের প্রাণ।
২ ঘণ্টা আগে
রাজ্যের সামনে যখন আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন, ঠিক সে সময়ই ছড়াচ্ছে গুজবের আগুন। আর এই আগুনের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির সর্বশেষ অস্ত্র—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই)। তদন্তে উঠে এসেছে, বিদেশের মাটিতে বসেই বাংলায় অশান্তি পাকানোর ছক কষছে এক সংঘবদ্ধ...
২ ঘণ্টা আগে