বিহারের রাজনীতিতে নির্ণায়কের ভূমিকায় আরও একবার অবতীর্ণ হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমার। এবার বিজেপির সহায়তায় নবমবারের মতো রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন তিনি। মজার ব্যাপার হলো, বিজেপির প্রায় অর্ধেক বিধানসভা আসন নিয়েই এবারও তিনি মুখ্যমন্ত্রিত্ব ধরে রাখছেন। একাধিক সূত্র জানিয়েছে, আগামীকাল রোববার তিনি নতুন বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গঠন করতে পারেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে নিতীশ কুমারের ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। ২০২০ সালের বিহার বিধানসভা নির্বাচনের পর এই নিয়ে তৃতীয় দফা জোট বদলালেন নিতীশ। সূত্রগুলো বলছে, নিতীশের নতুন সরকারের দুই উপমুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন বিজেপি থেকে।
নতুন সরকারের রূপরেখা নির্ধারণ করতে বিজেপি আজ রোববার বিহার থেকে নির্বাচিত লোকসভা এমপি ও বিধায়কদের বৈঠক ডেকেছে। বিহার বিজেপির প্রধান সম্রাট চৌধুরী নিতীশ কুমারের সঙ্গে নতুন জোট গড়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তবে বিজেপি নেতারা পর্দার পেছনে আলোচনার বিষয়ে উল্লেখযোগ্য ইঙ্গিত দিয়েছেন।
সূত্র জানিয়েছে, আগামীকাল রোববার বিধায়ক দলের অধিবেশন ডেকেছেন নিতীশ কুমার। এরই মধ্যে বিহারে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের ব্যাপক রদবদল চলছে। বিষয়টিকে সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে মিলিয়ে পাঠ করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
এ ছাড়া গতকাল শনিবার ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে বিহার গভর্নরের বাসভবন রাজভবনে একাই গিয়েছিলেন নিতীশ কুমার। তাঁর সঙ্গে উপমুখ্যমন্ত্রী এবং জোটসঙ্গী রাষ্ট্রীয় জনতা দলের (আরজেডি) নেতা তেজস্বী যাদব যাননি। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ‘মহাগাঠবন্ধনভুক্ত’ এ দুই দলের মধ্যে একটি উত্তপ্ত বিরোধের ইঙ্গিত দেয় বিষয়টি।
বিজেপির সঙ্গে নিতীশের জোট বাঁধার গুঞ্জন আরও পালে হাওয়া পেয়েছে নিতীশ কুমারের সরকারের সাবেক উপমুখ্যমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা সুশীল কুমার মোদির রহস্যময় বক্তব্যে। তিনি বলেছেন, ‘রাজনীতিতে কখনোই কোনো দরজা চিরদিনের জন্য বন্ধ থাকে না। প্রয়োজনে দরজা খোলা যেতে পারে।’
যাই হোক, এবার যদি নিতীশ কুমার ফের জোট বদল করেন, এটি হবে তাঁর পঞ্চম দফা জোট বদল। ২০১৩ সালের পর থেকে তিনি এরই মধ্যে একবার বিজেপি, একবার মহাগাঠবন্ধন এবং একবার ইন্ডিয়া জোটের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছেন, কিন্তু কোনোটাই স্থায়ী হয়নি। মজার ব্যাপার হলো, বারবার জোট বদল করলেও আসনের দিক থেকে তুলনামূলক সংখ্যালঘু হয়েই তিনি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।
তবে বারবার জোট বদলের কারণে বিহারের রাজনীতিতে নিতীশ কুমারের জন্য একটি নেতিবাচক নাম দিয়েছেন স্থানীয়রা। রাজ্যের রাজনীতিতে একসময় ‘সুশাসন বাবু’ বলে পরিচিত এই মুখ্যমন্ত্রী বিগত কয়েক বছর ধরেই ‘পল্টু কুমার’ নামে পরিচিত হয়ে আসছেন।
বিহারের রাজনীতিতে নির্ণায়কের ভূমিকায় আরও একবার অবতীর্ণ হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমার। এবার বিজেপির সহায়তায় নবমবারের মতো রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন তিনি। মজার ব্যাপার হলো, বিজেপির প্রায় অর্ধেক বিধানসভা আসন নিয়েই এবারও তিনি মুখ্যমন্ত্রিত্ব ধরে রাখছেন। একাধিক সূত্র জানিয়েছে, আগামীকাল রোববার তিনি নতুন বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গঠন করতে পারেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে নিতীশ কুমারের ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। ২০২০ সালের বিহার বিধানসভা নির্বাচনের পর এই নিয়ে তৃতীয় দফা জোট বদলালেন নিতীশ। সূত্রগুলো বলছে, নিতীশের নতুন সরকারের দুই উপমুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন বিজেপি থেকে।
নতুন সরকারের রূপরেখা নির্ধারণ করতে বিজেপি আজ রোববার বিহার থেকে নির্বাচিত লোকসভা এমপি ও বিধায়কদের বৈঠক ডেকেছে। বিহার বিজেপির প্রধান সম্রাট চৌধুরী নিতীশ কুমারের সঙ্গে নতুন জোট গড়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তবে বিজেপি নেতারা পর্দার পেছনে আলোচনার বিষয়ে উল্লেখযোগ্য ইঙ্গিত দিয়েছেন।
সূত্র জানিয়েছে, আগামীকাল রোববার বিধায়ক দলের অধিবেশন ডেকেছেন নিতীশ কুমার। এরই মধ্যে বিহারে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের ব্যাপক রদবদল চলছে। বিষয়টিকে সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে মিলিয়ে পাঠ করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
এ ছাড়া গতকাল শনিবার ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে বিহার গভর্নরের বাসভবন রাজভবনে একাই গিয়েছিলেন নিতীশ কুমার। তাঁর সঙ্গে উপমুখ্যমন্ত্রী এবং জোটসঙ্গী রাষ্ট্রীয় জনতা দলের (আরজেডি) নেতা তেজস্বী যাদব যাননি। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ‘মহাগাঠবন্ধনভুক্ত’ এ দুই দলের মধ্যে একটি উত্তপ্ত বিরোধের ইঙ্গিত দেয় বিষয়টি।
বিজেপির সঙ্গে নিতীশের জোট বাঁধার গুঞ্জন আরও পালে হাওয়া পেয়েছে নিতীশ কুমারের সরকারের সাবেক উপমুখ্যমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা সুশীল কুমার মোদির রহস্যময় বক্তব্যে। তিনি বলেছেন, ‘রাজনীতিতে কখনোই কোনো দরজা চিরদিনের জন্য বন্ধ থাকে না। প্রয়োজনে দরজা খোলা যেতে পারে।’
যাই হোক, এবার যদি নিতীশ কুমার ফের জোট বদল করেন, এটি হবে তাঁর পঞ্চম দফা জোট বদল। ২০১৩ সালের পর থেকে তিনি এরই মধ্যে একবার বিজেপি, একবার মহাগাঠবন্ধন এবং একবার ইন্ডিয়া জোটের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছেন, কিন্তু কোনোটাই স্থায়ী হয়নি। মজার ব্যাপার হলো, বারবার জোট বদল করলেও আসনের দিক থেকে তুলনামূলক সংখ্যালঘু হয়েই তিনি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।
তবে বারবার জোট বদলের কারণে বিহারের রাজনীতিতে নিতীশ কুমারের জন্য একটি নেতিবাচক নাম দিয়েছেন স্থানীয়রা। রাজ্যের রাজনীতিতে একসময় ‘সুশাসন বাবু’ বলে পরিচিত এই মুখ্যমন্ত্রী বিগত কয়েক বছর ধরেই ‘পল্টু কুমার’ নামে পরিচিত হয়ে আসছেন।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
৮ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৯ ঘণ্টা আগে