অনলাইন ডেস্ক
বিহারের জেহানাবাদে ১০০ কোটি রুপি ব্যয়ে নির্মিত একটি নতুন চওড়া রাস্তা এখন অদ্ভুত এক সমস্যার সম্মুখীন। রাজধানী পাটনা থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে জেহানাবাদে পাটনা-গয়া প্রধান সড়কের ৭.৪৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই পথের মাঝখানে বেশ কিছু গাছ দাঁড়িয়ে রয়েছে, যা পথচারী ও চালকদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে। সদ্যনির্মিত মসৃণ সড়কের মাঝখানে এভাবে গাছের অবস্থানকে অনেকেই ‘মৃত্যুর ফাঁদ’ হিসেবে দেখছেন।
প্রশ্ন উঠেছে, রাতারাতি তো গাছগুলো বড় হয়ে যায়নি, তাহলে কীভাবে এমন হলো? জানা গেছে, জেলা প্রশাসন যখন এই ১০০ কোটি রুপির সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্পের কাজ হাতে নেয়, তখন তারা বন বিভাগের কাছে গাছগুলো সরানোর অনুমতি চেয়েছিল। কিন্তু তাদের এই আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হয়। পরিবর্তে বন বিভাগ ১৪ হেক্টর বনভূমির জন্য ক্ষতিপূরণ দাবি করে। জেলা প্রশাসন সেই অনুরোধ পূরণ করতে পারেনি। এর ফলস্বরূপ এক অদ্ভুত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়—তারা গাছগুলোকে অক্ষত রেখে সেগুলোর চারপাশে রাস্তা নির্মাণ করে ফেলে।
আরও গুরুতর সমস্যা হলো, গাছগুলো কোনো লাইন মেনে লাগানো হয়নি। তাই চালক সহজেই পাশ কাটিয়ে যেতে পারেন না। চালকদের আঁকাবাঁকা পথে গাছগুলো এড়িয়ে চলতে হয়, যা অনেকটা বিপজ্জনক ভিডিও গেম খেলার মতো। স্থানীয় লোকজন বলছেন, সড়কের মাঝখানে গাছ থাকার কারণে ইতিমধ্যেই অনেক দুর্ঘটনা ঘটেছে।
তবে জেলা প্রশাসন এখনো গাছগুলো সরানোর জন্য কোনো সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেয়নি। যদি কোনো বড় দুর্ঘটনা ঘটে এবং কেউ মারা যায়, তবে এর দায় কে নেবে—প্রশ্নটি বর্তমানে চলমান সমস্যার মতোই উত্তরহীন রয়ে গেছে।
বিহারের জেহানাবাদে ১০০ কোটি রুপি ব্যয়ে নির্মিত একটি নতুন চওড়া রাস্তা এখন অদ্ভুত এক সমস্যার সম্মুখীন। রাজধানী পাটনা থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে জেহানাবাদে পাটনা-গয়া প্রধান সড়কের ৭.৪৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই পথের মাঝখানে বেশ কিছু গাছ দাঁড়িয়ে রয়েছে, যা পথচারী ও চালকদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে। সদ্যনির্মিত মসৃণ সড়কের মাঝখানে এভাবে গাছের অবস্থানকে অনেকেই ‘মৃত্যুর ফাঁদ’ হিসেবে দেখছেন।
প্রশ্ন উঠেছে, রাতারাতি তো গাছগুলো বড় হয়ে যায়নি, তাহলে কীভাবে এমন হলো? জানা গেছে, জেলা প্রশাসন যখন এই ১০০ কোটি রুপির সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্পের কাজ হাতে নেয়, তখন তারা বন বিভাগের কাছে গাছগুলো সরানোর অনুমতি চেয়েছিল। কিন্তু তাদের এই আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হয়। পরিবর্তে বন বিভাগ ১৪ হেক্টর বনভূমির জন্য ক্ষতিপূরণ দাবি করে। জেলা প্রশাসন সেই অনুরোধ পূরণ করতে পারেনি। এর ফলস্বরূপ এক অদ্ভুত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়—তারা গাছগুলোকে অক্ষত রেখে সেগুলোর চারপাশে রাস্তা নির্মাণ করে ফেলে।
আরও গুরুতর সমস্যা হলো, গাছগুলো কোনো লাইন মেনে লাগানো হয়নি। তাই চালক সহজেই পাশ কাটিয়ে যেতে পারেন না। চালকদের আঁকাবাঁকা পথে গাছগুলো এড়িয়ে চলতে হয়, যা অনেকটা বিপজ্জনক ভিডিও গেম খেলার মতো। স্থানীয় লোকজন বলছেন, সড়কের মাঝখানে গাছ থাকার কারণে ইতিমধ্যেই অনেক দুর্ঘটনা ঘটেছে।
তবে জেলা প্রশাসন এখনো গাছগুলো সরানোর জন্য কোনো সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেয়নি। যদি কোনো বড় দুর্ঘটনা ঘটে এবং কেউ মারা যায়, তবে এর দায় কে নেবে—প্রশ্নটি বর্তমানে চলমান সমস্যার মতোই উত্তরহীন রয়ে গেছে।
২০২৫ সালে ইউনিসেফের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নেদারল্যান্ডসের তথা ডাচ শিশুরাই পৃথিবীতে সবচেয়ে সুখী। ৪৩টি উন্নত দেশের মধ্যে পরিচালিত এক জরিপে এই মূল্যায়ন করা হয়। কেউ যদি প্রশ্ন করেন, কেন ডাচ শিশুরাই সবচেয়ে সুখী, তবে এই বিষয়ে মার্কিন কিশোরী ম্যারি ফ্রান্সিস রাস্কেলের পর্যালোচনাটি জেনে নিতে পারেন
২ ঘণ্টা আগেগত মাসে অপারেশন সিঁদুরের অংশ হিসেবে পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরের দুটি প্রধান সন্ত্রাসী স্থাপনা লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছিল ভারত। এবার এই প্রথম হাই রেজল্যুশনের নতুন স্যাটেলাইট ছবিতে এসব হামলার ক্ষয়ক্ষতির চিত্র ধরা পড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের ইতিহাসে অন্যতম দীর্ঘস্থায়ী অমীমাংসিত একটি খুনের মামলার বিচার শেষ হলো আধুনিক ডিএনএ প্রযুক্তির কল্যাণে। ১৯৬৭ সালে লুইসা ডান নামে এক বিধবাকে ধর্ষণ ও হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন রাইল্যান্ড হেডলি নামে ৯২ বছর বয়সী এক বৃদ্ধ।
৪ ঘণ্টা আগেসিন্ধু পানি চুক্তি নিয়ে হেগের স্থায়ী সালিসি আদালত (পিসিএ) একটি ‘সম্পূরক রায়’ দিয়েছে। পিসিএর রায় অনুযায়ী, সিন্ধু পানি চুক্তি নিয়ে পাকিস্তানের মামলা চালিয়ে যাওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে, এই রায় প্রমাণ করে সিন্ধু পানি চুক্তি এখনো কার্যকর রয়েছে এবং ভারত একতরফাভাবে এটি বন্ধ কর
৭ ঘণ্টা আগে