ভারতে ধর্মের ভিত্তিতে বিতর্কিত নতুন নাগরিকত্ব আইন করা হয়েছে। এই আইনের বিষয়ে করা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মন্তব্যকে ‘ভুলভাবে উপস্থাপন এবং অযৌক্তিক’ বলে দাবি করেছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
আজ শুক্রবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এমনটি জানায় বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি সপ্তাহে ভারতে নতুন আইন করার পর থেকে ক্ষোভ ও প্রতিবাদের জন্ম দিয়েছে। মুসলিম গোষ্ঠী, বিরোধী দল ও সমালোচকেরা বলেছেন, আইনটি বৈষম্যমূলক এবং দেশের ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধানকে দুর্বল করেছে।
এক বিবৃতিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, মৌলিক গণতান্ত্রিক নীতির অংশ হিসেবে ধর্মীয় স্বাধীনতা এবং সমানাধিকার বিবেচনায় আইনটির বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র উদ্বিগ্ন।
মার্কিন বিবৃতির প্রতিক্রিয়ায় আজ ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেছেন, ‘আমরা মনে করি, এটি ভুল ব্যাখ্যা, ভুল তথ্য এবং অযৌক্তিক। ভারতের বহুত্ববাদী ঐতিহ্য এবং দেশভাগের পরবর্তী ইতিহাস সম্পর্কে যাদের সীমিত ধারণা রয়েছে, তাদের এ বিষয়ে বক্তব্য না দেওয়াই ভালো।’
১৯৪৭ সালে ব্রিটেন থেকে স্বাধীনতার সময় উপমহাদেশে দেশভাগ হয়। সংখ্যালঘুদের বিষয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই উল্লেক করে জয়সওয়াল বলেন, ‘দুর্দশাগ্রস্তদের সাহায্যার্থে করা কোনো প্রশংসনীয় উদ্যোগের সঙ্গে ভোট ব্যাংকের রাজনীতি না গুলানোই ভালো।’
ভারতের নতুন নাগরিকত্ব আইন অনুযায়ী, প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে ভারতে পালিয়ে আসা নির্যাতিত হিন্দু, শিখ, পার্সি, বৌদ্ধ, জৈন ও খ্রিষ্টানদের নাগরিকত্ব দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। তবে মুসলমানদের ক্ষেত্রে সেই সুযোগ রাখা হয়নি।’
এর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নামে পরিচিত আইনের পক্ষ নিয়ে বলেছিল, ‘ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলোতে বছরের পর বছর ধরে নিপীড়নের শিকার জাতি-গোষ্ঠীদের উপকার করবে এই আইন।’
এদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও জাতিসংঘ আইনটির বাস্তবায়ন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ভারতে মে মাসের মধ্যে সাধারণ নির্বাচন, এরই মধ্য সাম্প্রদায়িক এমন আইন পাস করল মোদি সরকার।
ভারতে ধর্মের ভিত্তিতে বিতর্কিত নতুন নাগরিকত্ব আইন করা হয়েছে। এই আইনের বিষয়ে করা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মন্তব্যকে ‘ভুলভাবে উপস্থাপন এবং অযৌক্তিক’ বলে দাবি করেছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
আজ শুক্রবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এমনটি জানায় বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি সপ্তাহে ভারতে নতুন আইন করার পর থেকে ক্ষোভ ও প্রতিবাদের জন্ম দিয়েছে। মুসলিম গোষ্ঠী, বিরোধী দল ও সমালোচকেরা বলেছেন, আইনটি বৈষম্যমূলক এবং দেশের ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধানকে দুর্বল করেছে।
এক বিবৃতিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, মৌলিক গণতান্ত্রিক নীতির অংশ হিসেবে ধর্মীয় স্বাধীনতা এবং সমানাধিকার বিবেচনায় আইনটির বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র উদ্বিগ্ন।
মার্কিন বিবৃতির প্রতিক্রিয়ায় আজ ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেছেন, ‘আমরা মনে করি, এটি ভুল ব্যাখ্যা, ভুল তথ্য এবং অযৌক্তিক। ভারতের বহুত্ববাদী ঐতিহ্য এবং দেশভাগের পরবর্তী ইতিহাস সম্পর্কে যাদের সীমিত ধারণা রয়েছে, তাদের এ বিষয়ে বক্তব্য না দেওয়াই ভালো।’
১৯৪৭ সালে ব্রিটেন থেকে স্বাধীনতার সময় উপমহাদেশে দেশভাগ হয়। সংখ্যালঘুদের বিষয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই উল্লেক করে জয়সওয়াল বলেন, ‘দুর্দশাগ্রস্তদের সাহায্যার্থে করা কোনো প্রশংসনীয় উদ্যোগের সঙ্গে ভোট ব্যাংকের রাজনীতি না গুলানোই ভালো।’
ভারতের নতুন নাগরিকত্ব আইন অনুযায়ী, প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে ভারতে পালিয়ে আসা নির্যাতিত হিন্দু, শিখ, পার্সি, বৌদ্ধ, জৈন ও খ্রিষ্টানদের নাগরিকত্ব দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। তবে মুসলমানদের ক্ষেত্রে সেই সুযোগ রাখা হয়নি।’
এর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নামে পরিচিত আইনের পক্ষ নিয়ে বলেছিল, ‘ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলোতে বছরের পর বছর ধরে নিপীড়নের শিকার জাতি-গোষ্ঠীদের উপকার করবে এই আইন।’
এদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও জাতিসংঘ আইনটির বাস্তবায়ন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ভারতে মে মাসের মধ্যে সাধারণ নির্বাচন, এরই মধ্য সাম্প্রদায়িক এমন আইন পাস করল মোদি সরকার।
চীনের তৈরি অত্যাধুনিক মাল্টিরোল অ্যাটাক হেলিকপ্টার জেট-১০ এখন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাতে। এক সপ্তাহ ধরে পাকিস্তানি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবি ও ভিডিওতে দেখা গেছে, পাকিস্তান আর্মি এভিয়েশন কর্পস এই হেলিকপ্টারগুলো মাঠপর্যায়ে ব্যবহার শুরু করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন...
৫ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিমান ইউনিটে চীনের তৈরি আধুনিক জেট-১০ অ্যাটাক হেলিকপ্টার আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত হয়েছে। আজ শনিবার মুলতান গ্যারিসনে সেনাবাহিনী প্রধান ফিল্ড মার্শাল সাইয়েদ আসিম মুনির এই হেলিকপ্টারগুলোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হুমকি সত্ত্বেও রাশিয়া থেকে তেল কেনা চালিয়ে যাবে ভারত। এই বিষয়ে ভারত সরকারের সংশ্লিষ্ট দুজন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এমন তথ্য জানিয়েছেন। একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘এগুলো দীর্ঘমেয়াদি তেল চুক্তি। রাশিয়া থেকে রাতারাতি তেল কেনা বন্ধ করা এত সহজ নয়।’
৮ ঘণ্টা আগে১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের সময় ব্রিটিশ পণ্য বর্জন করে স্বদেশি পণ্য ব্যবহারের ডাক দিয়েছিল ভারতীয়রা। এই ঘটনার প্রায় ১২০ বছর পর, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যেন আবার এক স্বদেশি আন্দোলনের ডাক দিলেন! তবে এবার বিদেশি পণ্য বর্জন নয়, স্বদেশি পণ্যের ব্যবহার বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।
৯ ঘণ্টা আগে