অনলাইন ডেস্ক
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের কারাগারে প্রায় ১০ হাজার ১৫২ জন ভারতীয় নাগরিক বন্দী রয়েছেন বলে জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং। এ ছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাতে (ইউএই) ২৫ জন ভারতীয় নাগরিককে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তবে তাঁদের মৃত্যুদণ্ড এখনো কার্যকর করা হয়নি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, আজ রাজ্যসভায় এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে এসব তথ্য জানান কীর্তি বর্ধন সিং।
এ সময় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের কারাগারে থাকা ভারতীয় যেসব বন্দীর মৃত্যুদণ্ড হয়েছে, তাঁদেরও বিস্তারিত তথ্য দিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী। তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বিভিন্ন দেশে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক ভারতীয় নাগরিককে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২৫, সৌদি আরবে ১১, মালয়েশিয়ায় ৬, কুয়েতে ৩ এবং ইন্দোনেশিয়া, কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও ইয়েমেনে একজন করে রয়েছেন।
কীর্তি বর্ধন সিং জানান, ভারত সরকার বিদেশে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত নাগরিকদের আইনি সহায়তা প্রদান করছে। এর মধ্যে আপিল এবং প্রাণভিক্ষার আবেদন দাখিল করার মতো আইনি উপায় খুঁজে বের করতে সাহায্য করাও অন্তর্ভুক্ত। তিনি ব্যাখ্যা করে বলেন, বিদেশে ভারতীয় মিশনগুলো বিদেশি আদালত কর্তৃক মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নাগরিকসহ সব বন্দীকে সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তা প্রদান করে। এ ছাড়া মিশনগুলো কারাগার পরিদর্শন করে কনস্যুলার অ্যাক্সেসও প্রদান করে এবং আদালত, কারাগার, পাবলিক প্রসিকিউটর এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে তাঁদের মামলাগুলো ফলোআপ করে।
গত পাঁচ বছরে বিদেশে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া ভারতীয় নাগরিকদের সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, মালয়েশিয়া, কুয়েত, কাতার এবং সৌদি আরবে এমন ঘটনা ঘটেছে। ২০২৪ সালে কুয়েত ও সৌদি আরবে তিনজন এবং জিম্বাবুয়েতে একজন ভারতীয়কে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। এর আগে ২০২৩ সালে কুয়েত ও সৌদি আরবে পাঁচজন ভারতীয়কে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল এবং মালয়েশিয়ায় একজনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
কীর্তি বর্ধন সিং আরও জানান, সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে অনানুষ্ঠানিক তথ্য অনুযায়ী ২০২০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে সেখানে কোনো ভারতীয় নাগরিকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়নি। কীর্তি বর্ধন সিং বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাতের কর্তৃপক্ষ এ তথ্য না দেওয়ায় সঠিকভাবে কিছু যায়নি। তবে মিশনের কাছে থাকা অনানুষ্ঠানিক তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত কোনো ভারতীয় নাগরিকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়নি।
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের কারাগারে প্রায় ১০ হাজার ১৫২ জন ভারতীয় নাগরিক বন্দী রয়েছেন বলে জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং। এ ছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাতে (ইউএই) ২৫ জন ভারতীয় নাগরিককে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তবে তাঁদের মৃত্যুদণ্ড এখনো কার্যকর করা হয়নি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, আজ রাজ্যসভায় এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে এসব তথ্য জানান কীর্তি বর্ধন সিং।
এ সময় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের কারাগারে থাকা ভারতীয় যেসব বন্দীর মৃত্যুদণ্ড হয়েছে, তাঁদেরও বিস্তারিত তথ্য দিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী। তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বিভিন্ন দেশে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক ভারতীয় নাগরিককে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২৫, সৌদি আরবে ১১, মালয়েশিয়ায় ৬, কুয়েতে ৩ এবং ইন্দোনেশিয়া, কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও ইয়েমেনে একজন করে রয়েছেন।
কীর্তি বর্ধন সিং জানান, ভারত সরকার বিদেশে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত নাগরিকদের আইনি সহায়তা প্রদান করছে। এর মধ্যে আপিল এবং প্রাণভিক্ষার আবেদন দাখিল করার মতো আইনি উপায় খুঁজে বের করতে সাহায্য করাও অন্তর্ভুক্ত। তিনি ব্যাখ্যা করে বলেন, বিদেশে ভারতীয় মিশনগুলো বিদেশি আদালত কর্তৃক মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নাগরিকসহ সব বন্দীকে সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তা প্রদান করে। এ ছাড়া মিশনগুলো কারাগার পরিদর্শন করে কনস্যুলার অ্যাক্সেসও প্রদান করে এবং আদালত, কারাগার, পাবলিক প্রসিকিউটর এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে তাঁদের মামলাগুলো ফলোআপ করে।
গত পাঁচ বছরে বিদেশে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া ভারতীয় নাগরিকদের সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, মালয়েশিয়া, কুয়েত, কাতার এবং সৌদি আরবে এমন ঘটনা ঘটেছে। ২০২৪ সালে কুয়েত ও সৌদি আরবে তিনজন এবং জিম্বাবুয়েতে একজন ভারতীয়কে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। এর আগে ২০২৩ সালে কুয়েত ও সৌদি আরবে পাঁচজন ভারতীয়কে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল এবং মালয়েশিয়ায় একজনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
কীর্তি বর্ধন সিং আরও জানান, সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে অনানুষ্ঠানিক তথ্য অনুযায়ী ২০২০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে সেখানে কোনো ভারতীয় নাগরিকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়নি। কীর্তি বর্ধন সিং বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাতের কর্তৃপক্ষ এ তথ্য না দেওয়ায় সঠিকভাবে কিছু যায়নি। তবে মিশনের কাছে থাকা অনানুষ্ঠানিক তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত কোনো ভারতীয় নাগরিকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়নি।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
৮ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৯ ঘণ্টা আগে