অনলাইন ডেস্ক
কৃষিপণ্যের সর্বনিম্ন মূল্যের (এমএসপি) বিষয়ে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ইতিবাচক সাড়া না থাকায় ফের দিল্লি অভিমুখে যাত্রা শুরু করেছেন কৃষকেরা। এর আগে, সরকার এমএসপি তালিকাভুক্ত ২৩টি কৃষি পণ্যের মধ্যে মাত্র পাঁচটি—তুলা, ডাল (৩ ধরনের) ও ভুট্টা—পণ্যের বিষয়ে পাঁচ বছরের চুক্তিভিত্তিক সুবিধা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু কৃষকেরা তাতে সাড়া না দিয়ে ফের যাত্রা শুরু করেছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কৃষক নেতাদের দাবি ২৩টি পণ্যের মধ্যে মাত্র ৫ টিতে সুবিধা দিয়ে বাকি ১৮ টিকে উপেক্ষা করে যে প্রস্তাব আমাদের দেওয়া হয়েছে তার কোনো মানেই হয় না।
এর আগে, কৃষকদের দাবি নিয়ে কেন্দ্র সরকারের সঙ্গে চার দফায় আলোচনা হয়। কিন্তু কোনো আলোচনায় সফল হয়নি। অবশেষে কৃষক নেতাদের পূর্ব ঘোষণা অনুসারে আবারও লাখ খানেক কৃষক দিল্লি অভিমুখে যাত্রা শুরু করেছেন। পাঞ্জাব-হরিয়ানা সীমান্তের শম্ভু এলাকায় গত তিন সপ্তাহ ধরে ডেরা গেঁড়েছিলেন কৃষকেরা।
সেখান থেকেই প্রায় ২০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত কেন্দ্রীয় রাজধানী দিল্লি অভিমুখে যাত্রা শুরু করেন। কয়েক হাজার ট্রাক্টর নিয়ে রওনা হয়েছেন কৃষকেরা। তবে কৃষকদের ঠেকাতে রাস্তায় ব্যাপক শক্তি নিয়ে অবস্থান নিয়েছে পুলিশ। বিভিন্ন পয়েন্টে কংক্রিট ব্লক, কাঁটাতারের বেড়া এবং রাস্তায় তারকাটা বিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।
দিল্লির চারপাশে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। দিল্লি সংলগ্ন গাজীপুর, টিকরী, নয়ডা ও সিংগুসহ গুরুত্বপূর্ণ সীমান্ত ক্রসিং পয়েন্টগুলোতে ব্যাপক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। দিল্লি পুলিশ এসব এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে এক মাসের জন্য যেকোনো ধরনের জনসমাবেশ নিষেধাজ্ঞা করেছে। কৃষকদের দাবি, তাদের মিছিল হবে শান্তিপূর্ণ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কৃষক এনডিটিভিকে বলেন, ‘আমরা সরকারের কাছে আমাদের বিরুদ্ধে শক্তি প্রয়োগ না করার আবেদন করছি।
এর আগে, ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে নিজেদের বিভিন্ন দাবি নিয়ে আবারও মাঠে নামে কৃষকেরা। কৃষকদের দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—ঋণ মওকুফ, সব কৃষিপণ্যের আমদানি শুল্ক বৃদ্ধি, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সঙ্গে সব মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি ও অন্যান্য চুক্তি বাতিল, বিদ্যুৎ বোর্ডের বেসরকারীকরণ স্থগিত, কৃষিতে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ ও করপোরেটাইজেশন নিষিদ্ধ করা এবং কৃষকদের জন্য পেনশন চালু করা।
পরে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে এই বিষয়ে আলোচনা হলেও তখনো আলোচনা ভেস্তে যায়। পরে কৃষকেরা দিল্লি চলো—আন্দোলনের ঘোষণা দেয়। তখন থেকেই কৃষক আন্দোলন ঠেকাতে ব্যাপক শক্তি নিয়ে মাঠে নামে পুলিশ। সে সময় কৃষকেরা জানিয়েছিলেন, তাঁরা তাদের সঙ্গে করে ৬ মাসের খাবার এবং ট্রাক্টর চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় ডিজেল সঙ্গে করে এনেছেন।
কৃষিপণ্যের সর্বনিম্ন মূল্যের (এমএসপি) বিষয়ে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ইতিবাচক সাড়া না থাকায় ফের দিল্লি অভিমুখে যাত্রা শুরু করেছেন কৃষকেরা। এর আগে, সরকার এমএসপি তালিকাভুক্ত ২৩টি কৃষি পণ্যের মধ্যে মাত্র পাঁচটি—তুলা, ডাল (৩ ধরনের) ও ভুট্টা—পণ্যের বিষয়ে পাঁচ বছরের চুক্তিভিত্তিক সুবিধা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু কৃষকেরা তাতে সাড়া না দিয়ে ফের যাত্রা শুরু করেছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কৃষক নেতাদের দাবি ২৩টি পণ্যের মধ্যে মাত্র ৫ টিতে সুবিধা দিয়ে বাকি ১৮ টিকে উপেক্ষা করে যে প্রস্তাব আমাদের দেওয়া হয়েছে তার কোনো মানেই হয় না।
এর আগে, কৃষকদের দাবি নিয়ে কেন্দ্র সরকারের সঙ্গে চার দফায় আলোচনা হয়। কিন্তু কোনো আলোচনায় সফল হয়নি। অবশেষে কৃষক নেতাদের পূর্ব ঘোষণা অনুসারে আবারও লাখ খানেক কৃষক দিল্লি অভিমুখে যাত্রা শুরু করেছেন। পাঞ্জাব-হরিয়ানা সীমান্তের শম্ভু এলাকায় গত তিন সপ্তাহ ধরে ডেরা গেঁড়েছিলেন কৃষকেরা।
সেখান থেকেই প্রায় ২০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত কেন্দ্রীয় রাজধানী দিল্লি অভিমুখে যাত্রা শুরু করেন। কয়েক হাজার ট্রাক্টর নিয়ে রওনা হয়েছেন কৃষকেরা। তবে কৃষকদের ঠেকাতে রাস্তায় ব্যাপক শক্তি নিয়ে অবস্থান নিয়েছে পুলিশ। বিভিন্ন পয়েন্টে কংক্রিট ব্লক, কাঁটাতারের বেড়া এবং রাস্তায় তারকাটা বিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।
দিল্লির চারপাশে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। দিল্লি সংলগ্ন গাজীপুর, টিকরী, নয়ডা ও সিংগুসহ গুরুত্বপূর্ণ সীমান্ত ক্রসিং পয়েন্টগুলোতে ব্যাপক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। দিল্লি পুলিশ এসব এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে এক মাসের জন্য যেকোনো ধরনের জনসমাবেশ নিষেধাজ্ঞা করেছে। কৃষকদের দাবি, তাদের মিছিল হবে শান্তিপূর্ণ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কৃষক এনডিটিভিকে বলেন, ‘আমরা সরকারের কাছে আমাদের বিরুদ্ধে শক্তি প্রয়োগ না করার আবেদন করছি।
এর আগে, ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে নিজেদের বিভিন্ন দাবি নিয়ে আবারও মাঠে নামে কৃষকেরা। কৃষকদের দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—ঋণ মওকুফ, সব কৃষিপণ্যের আমদানি শুল্ক বৃদ্ধি, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সঙ্গে সব মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি ও অন্যান্য চুক্তি বাতিল, বিদ্যুৎ বোর্ডের বেসরকারীকরণ স্থগিত, কৃষিতে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ ও করপোরেটাইজেশন নিষিদ্ধ করা এবং কৃষকদের জন্য পেনশন চালু করা।
পরে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে এই বিষয়ে আলোচনা হলেও তখনো আলোচনা ভেস্তে যায়। পরে কৃষকেরা দিল্লি চলো—আন্দোলনের ঘোষণা দেয়। তখন থেকেই কৃষক আন্দোলন ঠেকাতে ব্যাপক শক্তি নিয়ে মাঠে নামে পুলিশ। সে সময় কৃষকেরা জানিয়েছিলেন, তাঁরা তাদের সঙ্গে করে ৬ মাসের খাবার এবং ট্রাক্টর চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় ডিজেল সঙ্গে করে এনেছেন।
সীমান্তবর্তী এলাকার কৃষকদের পাট বা ভুট্টা জাতীয় উঁচু ফসল চাষ না করার অনুরোধ জানিয়েছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ)। বিএসএফের পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ড সীমান্তবর্তী জেলার জেলা প্রশাসকদের এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে। বিএসএফের
৪৪ মিনিট আগে২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সিরিয়ায় প্রায় ৫ লাখ মানুষ নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ। বাস্তুচ্যুত এসব মানুষের অর্ধেকেরও বেশি বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছেন। এমন হাজারো বাস্তুচ্যুত শরণার্থীদের মধ্যে একজন মাহা জানুদ। যিনি সিরিয়ার প্রথম নারী ফুটবল কোচ
১ ঘণ্টা আগেসামনে বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র দেশটির এ অবস্থান তুলে ধরেন। ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে ৫৫ তম বিজিবি–বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রথম ট্রান্সজেন্ডার অভিনেত্রী হিসেবে এবার অস্কারে মনোনয়ন পেয়েছেন কার্লা সোফিয়া গাসকন। এরপরই তাঁর পুরোনো ও বিতর্কিত কয়েকটি টুইট নিয়ে শোরগোল শুরু হয়েছে। ওই টুইটগুলোতে তিনি ধর্ম, ইসলাম, জর্জ ফ্লয়েড, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন এবং অস্কারের বৈচিত্র্য নীতি নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করেছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে