আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বাংলাভাষীদের নাগরিকত্ব নিয়ে ফের বিতর্কের মুখে ভারত। হরিয়ানা রাজ্যের গুরগাঁওয়ে অন্তত ৫২ বাঙালি শ্রমিককে তথাকথিত ‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে আটক করে স্থানীয় একটি কমিউনিটি হলে অস্থায়ী বন্দীশিবিরে রাখা হয়েছে। অথচ তাদের মধ্যে বেশির ভাগই ভারতের বৈধ নাগরিক। তাদের কাছে থাকা নথি অনুসারে, তারা পশ্চিমবঙ্গ ও আসামের বাসিন্দা।
সূত্র জানিয়েছে, গুরগাঁও পুলিশ ও অভিবাসন দপ্তরের যৌথ অভিযানে বেছে বেছে বাংলাভাষীদের লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে। পরিচয়পত্র থাকার পরও অনেককেই স্রেফ ‘যাচাইয়ের অজুহাতে’ আটক করে বন্দীশিবিরে পাঠানো হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ ও আসামের সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করে পরিচয় নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তাদের মুক্তি দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছে পুলিশ।
এই ঘটনায় পশ্চিমবঙ্গজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘এটা নাগরিকদের বিরুদ্ধে লিঙ্গুইস্টিক টেররিজম বা ভাষাভিত্তিক সন্ত্রাসবাদ। বাংলা ভাষার বিরুদ্ধে চক্রান্ত। কেন্দ্রীয় সরকারকে জবাব দিতে হবে।’ তিনি ২৭ জুলাই থেকে রাজ্যজুড়ে প্রতিবাদ কর্মসূচির ডাক দিয়েছেন।
রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি একাধিক মানবাধিকার সংগঠনও এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে। পিপলস ইউনিয়ন ফর সিভিল লিবার্টিজ এবং হিউম্যান রাইটস ল অ্যান্ড নেটওয়ার্ক এই ঘটনার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিয়েছে। সংগঠনগুলো বলেছে, এভাবে ভাষার ভিত্তিতে নাগরিকত্ব যাচাই করা ভারতের সংবিধানবিরুদ্ধ।
গুরগাঁওয়ের এক কর্মরত বাংলাভাষী শ্রমিক শরিফুল আলী বলেন, ‘আমি আসামের নাগরিক, আধার আর ভোটার আইডি দেখিয়েও আমাদের সন্দেহ করা হচ্ছে। এটা অসম্মান।’
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, জাতীয় নাগরিকত্ব আইনের ছায়া থেকে বের হতে পারছে না ভারত। গুরগাঁওয়ের ঘটনা আবারও বাংলাভাষীদের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতার বার্তা দিল। এই ঘটনা ভারতের অভ্যন্তরেই নয়, আন্তর্জাতিক মহলেও প্রশ্ন তুলছে, বাংলা ভাষায় কথা বললেই কি এখন সন্দেহভাজন?
বাংলাভাষীদের নাগরিকত্ব নিয়ে ফের বিতর্কের মুখে ভারত। হরিয়ানা রাজ্যের গুরগাঁওয়ে অন্তত ৫২ বাঙালি শ্রমিককে তথাকথিত ‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে আটক করে স্থানীয় একটি কমিউনিটি হলে অস্থায়ী বন্দীশিবিরে রাখা হয়েছে। অথচ তাদের মধ্যে বেশির ভাগই ভারতের বৈধ নাগরিক। তাদের কাছে থাকা নথি অনুসারে, তারা পশ্চিমবঙ্গ ও আসামের বাসিন্দা।
সূত্র জানিয়েছে, গুরগাঁও পুলিশ ও অভিবাসন দপ্তরের যৌথ অভিযানে বেছে বেছে বাংলাভাষীদের লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে। পরিচয়পত্র থাকার পরও অনেককেই স্রেফ ‘যাচাইয়ের অজুহাতে’ আটক করে বন্দীশিবিরে পাঠানো হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ ও আসামের সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করে পরিচয় নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তাদের মুক্তি দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছে পুলিশ।
এই ঘটনায় পশ্চিমবঙ্গজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘এটা নাগরিকদের বিরুদ্ধে লিঙ্গুইস্টিক টেররিজম বা ভাষাভিত্তিক সন্ত্রাসবাদ। বাংলা ভাষার বিরুদ্ধে চক্রান্ত। কেন্দ্রীয় সরকারকে জবাব দিতে হবে।’ তিনি ২৭ জুলাই থেকে রাজ্যজুড়ে প্রতিবাদ কর্মসূচির ডাক দিয়েছেন।
রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি একাধিক মানবাধিকার সংগঠনও এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে। পিপলস ইউনিয়ন ফর সিভিল লিবার্টিজ এবং হিউম্যান রাইটস ল অ্যান্ড নেটওয়ার্ক এই ঘটনার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিয়েছে। সংগঠনগুলো বলেছে, এভাবে ভাষার ভিত্তিতে নাগরিকত্ব যাচাই করা ভারতের সংবিধানবিরুদ্ধ।
গুরগাঁওয়ের এক কর্মরত বাংলাভাষী শ্রমিক শরিফুল আলী বলেন, ‘আমি আসামের নাগরিক, আধার আর ভোটার আইডি দেখিয়েও আমাদের সন্দেহ করা হচ্ছে। এটা অসম্মান।’
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, জাতীয় নাগরিকত্ব আইনের ছায়া থেকে বের হতে পারছে না ভারত। গুরগাঁওয়ের ঘটনা আবারও বাংলাভাষীদের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতার বার্তা দিল। এই ঘটনা ভারতের অভ্যন্তরেই নয়, আন্তর্জাতিক মহলেও প্রশ্ন তুলছে, বাংলা ভাষায় কথা বললেই কি এখন সন্দেহভাজন?
ইসরায়েলের অবরোধ ভাঙতে গাজার উদ্দেশে যাত্রা করা গ্লোবাল সমুদ ফ্লোটিলার (জিএসএফ) একটি নৌযান তিউনিসিয়ার বন্দরে ড্রোন হামলার শিকার হয়েছে বলে দাবি করেছে সংগঠনটি। গতকাল সোমবার রাতে তিউনিসিয়ার সিদি বু সাইদ বন্দরে এ ঘটনা ঘটে।
২২ মিনিট আগেইসরায়েলের প্রত্নতত্ত্ববিদেরা জেরুজালেমে খুঁজে পেয়েছেন এক বিরল ও ক্ষুদ্র স্বর্ণমুদ্রা। এতে খোদাই করা আছে প্রাচীন মিসরের রানি দ্বিতীয় বেরেনিসের প্রতিকৃতি। ধারণা করা হচ্ছে, প্রায় ২ হাজার ২০০ বছর পুরোনো এই মুদ্রাটি দ্বিতীয় বেরেনিস ও তাঁর স্বামী তৃতীয় পটোলেমির শাসনামলের সময়কার।
১ ঘণ্টা আগেকাতারের রাজধানী দোহায় হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। আজ মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দোহা। ইসরায়েলি একটি সূত্র জানিয়েছে, ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস নেতাদের লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেগাজা নগরীর প্রায় ১০ লাখ বাসিন্দাকে শহর ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েল। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র আভিখাই আদ্রেয়ি বলেছেন, ‘আইডিএফ হামাসকে পরাজিত করতে বদ্ধপরিকর এবং গাজা নগরীতে ব্যাপক সামরিক অভিযান চালাবে।
২ ঘণ্টা আগে