২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে কাওয়ালির মাধ্যমে উত্তর প্রদেশের মুসলিমদের কাছে কেন্দ্রীয় সরকারের উন্নয়নের বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে ক্ষমতাসীন বিজেপি। আজ শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
উত্তর প্রদেশের সংখ্যালঘু বিষয়ক বিভাগের সদস্য সৈয়দ এহতেশাম উল হুদা এনডিটিভিকে বলেন, ‘আগামী বছরের জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে ‘সুফি সম্বাদ মহা অভিযান’ নামে প্রচারাভিযান চালাবে বিজেপি। মুসলিম পণ্ডিত ও জনসাধারণের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে মুসলিম ভোটারদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনে কাজ করে যাচ্ছি।’
সৈয়দ এহতেশাম উল হুদা বলেন, প্রচারাভিযানে বিজেপির মুসলিম নেতারা দরগা পরিদর্শন করবেন এবং কাওয়ালি আয়োজনে সহায়তা করবেন। কাওয়ালির মাধ্যমে মূলত কেন্দ্রীয় সরকারের উন্নয়নের বার্তা পৌঁছে দেওয়া হবে।
বিজেপি সংখ্যালঘু বিষয়ক বিভাগ গোটা দেশে সুফি সংলাপের এমন আয়োজন করবে। উত্তর প্রদেশের প্রতিটি শহরের দরগায় এই কাওয়ালির আয়োজন করা হবে। এরই মধ্যে দরগা ও খাদেমদের তালিকা করা হচ্ছে। বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতারাও কাওয়ালির আয়োজনে উপস্থিত থাকবেন বলে জানান সৈয়দ এহতেশাম উল হুদা।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, পশ্চিম উত্তর প্রদেশে মুসলিম জাট, মুসলিম রাজপুত, মুসলিম গুর্জর ও মুসলিম ত্যাগী সম্প্রদায়ের বিপুলসংখ্যক ভোটার রয়েছে। প্রায় প্রতিটি পশ্চিম উত্তর প্রদেশের লোকসভা কেন্দ্রে মুসলিম সম্প্রদায়ের জনসংখ্যা গড়ে আড়াই লাখ। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিম উত্তর প্রদেশের নাগিনা, আমরোহা, বিজনর ও সাহারানপুরে জয়লাভ করে বহুজন সমাজ পার্টি। মোরাদাবাদ ও সাম্ভালে জয়লাভ করে সমাজবাদী পার্টির প্রার্থীরা। হারানো আসনগুলো ফিরে পেতে ব্যাপক কৌশল তৈরি করছে বিজেপি। মুসলিম সম্প্রদায়ের মাঝে প্রচারাভিযান সামগ্রিক কৌশলেরই একটি অংশ।
২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে কাওয়ালির মাধ্যমে উত্তর প্রদেশের মুসলিমদের কাছে কেন্দ্রীয় সরকারের উন্নয়নের বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে ক্ষমতাসীন বিজেপি। আজ শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
উত্তর প্রদেশের সংখ্যালঘু বিষয়ক বিভাগের সদস্য সৈয়দ এহতেশাম উল হুদা এনডিটিভিকে বলেন, ‘আগামী বছরের জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে ‘সুফি সম্বাদ মহা অভিযান’ নামে প্রচারাভিযান চালাবে বিজেপি। মুসলিম পণ্ডিত ও জনসাধারণের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে মুসলিম ভোটারদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনে কাজ করে যাচ্ছি।’
সৈয়দ এহতেশাম উল হুদা বলেন, প্রচারাভিযানে বিজেপির মুসলিম নেতারা দরগা পরিদর্শন করবেন এবং কাওয়ালি আয়োজনে সহায়তা করবেন। কাওয়ালির মাধ্যমে মূলত কেন্দ্রীয় সরকারের উন্নয়নের বার্তা পৌঁছে দেওয়া হবে।
বিজেপি সংখ্যালঘু বিষয়ক বিভাগ গোটা দেশে সুফি সংলাপের এমন আয়োজন করবে। উত্তর প্রদেশের প্রতিটি শহরের দরগায় এই কাওয়ালির আয়োজন করা হবে। এরই মধ্যে দরগা ও খাদেমদের তালিকা করা হচ্ছে। বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতারাও কাওয়ালির আয়োজনে উপস্থিত থাকবেন বলে জানান সৈয়দ এহতেশাম উল হুদা।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, পশ্চিম উত্তর প্রদেশে মুসলিম জাট, মুসলিম রাজপুত, মুসলিম গুর্জর ও মুসলিম ত্যাগী সম্প্রদায়ের বিপুলসংখ্যক ভোটার রয়েছে। প্রায় প্রতিটি পশ্চিম উত্তর প্রদেশের লোকসভা কেন্দ্রে মুসলিম সম্প্রদায়ের জনসংখ্যা গড়ে আড়াই লাখ। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিম উত্তর প্রদেশের নাগিনা, আমরোহা, বিজনর ও সাহারানপুরে জয়লাভ করে বহুজন সমাজ পার্টি। মোরাদাবাদ ও সাম্ভালে জয়লাভ করে সমাজবাদী পার্টির প্রার্থীরা। হারানো আসনগুলো ফিরে পেতে ব্যাপক কৌশল তৈরি করছে বিজেপি। মুসলিম সম্প্রদায়ের মাঝে প্রচারাভিযান সামগ্রিক কৌশলেরই একটি অংশ।
ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলার পরপরই ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতোল্লাহ আলী খামেনিকে রাজধানী তেহরানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের লাভিজান এলাকায় অবস্থিত একটি গোপন বাঙ্কারে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। দুটি নির্ভরযোগ্য ইরানি সূত্রের বরাতে এমনটাই দাবি করেছে লন্ডনভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইরান ইন্টারন্যাশনাল।
৫ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল সংঘাতের আঁচ ছড়িয়ে পড়ছে আশপাশের দেশগুলোতেও। ইরানি ড্রোন হামলায় সিরিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় তার্তুস প্রদেশে একজন বেসামরিক নারী নিহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। এটি এই সংঘাতের বাইরে প্রথম প্রাণহানির ঘটনা বলে মনে করা হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেইরানি সশস্ত্র বাহিনীর একজন মুখপাত্র রোববার এক বিবৃতিতে সতর্ক করে বলেছেন, দখলীকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে বসবাসকারী জায়োনিস্টদের এখনই এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়া উচিত, কারণ এই অঞ্চলের কোনো অংশ আর তাদের জন্য নিরাপদ থাকবে না।
৫ ঘণ্টা আগেইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ইসরায়েলি আগ্রাসনের জবাবে ‘জাতীয় প্রতিশোধ’-এর মাত্র শুরু হয়েছে এবং জায়োনিস্ট রাষ্ট্রকে এর মূল্য চোকাতে হবে।
৫ ঘণ্টা আগে